somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

‘মাহমুদুর রহমানের গ্রেপ্তারে বিভাজন আরও বাড়বে’ ফরহাদ মজহার

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৫০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


সংবাদপত্রের একজন সম্পাদককে গ্রেপ্তার করে যেভাবে নিয়ে যাওয়া হয়েছে তা অত্যন্ত নিন্দনীয়। রাষ্ট্র এখানে মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে নিপীড়ন করেছে। স্বাধীন মতকে দমনের পথ বেছে নিয়েছে। এটা কোনভাবেই মেনে নেয়া যায় না। প্রাবন্ধিক ফরহাদ মজহার মানবজমিন অনলাইনকে দেয়া এক প্রতিক্রিয়ায় এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, সমাজে যে বিভাজন সৃষ্টি হয়েছে তা আরও বাড়বে। এক রক্তাক্ত পরিস্থিতির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে দেশ। এ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন তিনি। বলেন, মাহমুদুর রহমানসহ যারা রাষ্ট্রের নিপীড়নের সমালোচনা করছে তাদের জীবন নিয়ে আমি উদ্বিগ্ন। সহিংসতা নিয়েও উৎকণ্ঠা প্রকাশ করেন তিনি। সচেতন নাগরিকদের মতপ্রকাশের স্বাধীনতার পক্ষে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানান।
শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চ থেকে মাহমুদুর রহমানের গ্রেপ্তারের ঘটনাকে আইনের শাসনের বাস্তবায়ন বলে দাবি করার সমালোচনা করে তিনি বলেন, তারা অত্যন্ত বোকামী করছে। মত প্রকাশের স্বাধীনতা সকলের। সেটা যেমন শাহবাগের তেমনি মাহমুদুর রহমানের। রাষ্ট্রকে এই নিপীড়নে সমর্থন দিয়ে শাহবাগও মতপ্রকাশের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। এটা তাদের ফ্যাসিবাদী চরিত্রের সবচেয়ে বড় প্রমাণ। যে কারও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা আছে। এই নীতিগত জায়গায় কোন ছাড় দেয়া যাবে না। রাষ্ট্র যাদের মতকে নিপীড়ন করে বন্ধ করে দিতে চেয়েছে তাদের পক্ষে কথা বলেছেন মাহমুদুর রহমান। কেউ যদি তার বিরুদ্ধাচরণ করতে চান তা করতে পারেন। তবে সেক্ষেত্রে মতের দ্বারা মতকে মোকাবিলা করতে হবে। লেখনি দ্বারা লেখনির মোকাবিলা করতে হবে। দমনের নীতি নেয়া মোটেই ঠিক হবে না। যারা অন্যের মত দমন করার ক্ষেত্রে নিপীড়ক রাষ্ট্রের পক্ষে দাঁড়াবে তারা মতপ্রকাশের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করেনা। তারা ফ্যাসিবাদে বিশ্বাস করে। তাদের কাছে প্রশ্ন, যদি সরকার পরিবর্তন হয়। তারপর যদি রাষ্ট্র শাহবাগের মতকে দমন শুরু করে তখন আমাদেরকে তা সমর্থন করতে বলছেন তারা? তা হতে পারে না। শাহবাগের কারও মত হোক কিংবা বিপরীত কারও মত হোক তা প্রকাশ করার স্বাধীনতা দিতে হবে সবাইকে। সংবাদপত্রের একজন সম্পাদককে গ্রেপ্তার করে যেভাবে নিয়ে যাওয়া হয়েছে তা অত্যন্ত নিন্দনীয়। রাষ্ট্র এখানে মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে নিপীড়ন করেছে। স্বাধীন মতকে দমনের পথ বেছে নিয়েছে। এটা কোনভাবেই মেনে নেয়া যায় না। প্রাবন্ধিক ফরহাদ মজহার মানবজমিন অনলাইনকে দেয়া এক প্রতিক্রিয়ায় এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, সমাজে যে বিভাজন সৃষ্টি হয়েছে তা আরও বাড়বে। এক রক্তাক্ত পরিস্থিতির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে দেশ। এ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন তিনি। বলেন, মাহমুদুর রহমানসহ যারা রাষ্ট্রের নিপীড়নের সমালোচনা করছে তাদের জীবন নিয়ে আমি উদ্বিগ্ন। সহিংসতা নিয়েও উৎকণ্ঠা প্রকাশ করেন তিনি। সচেতন নাগরিকদের মতপ্রকাশের স্বাধীনতার পক্ষে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানান।
শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চ থেকে মাহমুদুর রহমানের গ্রেপ্তারের ঘটনাকে আইনের শাসনের বাস্তবায়ন বলে দাবি করার সমালোচনা করে তিনি বলেন, তারা অত্যন্ত বোকামী করছে। মত প্রকাশের স্বাধীনতা সকলের। সেটা যেমন শাহবাগের তেমনি মাহমুদুর রহমানের। রাষ্ট্রকে এই নিপীড়নে সমর্থন দিয়ে শাহবাগও মতপ্রকাশের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। এটা তাদের ফ্যাসিবাদী চরিত্রের সবচেয়ে বড় প্রমাণ। যে কারও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা আছে। এই নীতিগত জায়গায় কোন ছাড় দেয়া যাবে না। রাষ্ট্র যাদের মতকে নিপীড়ন করে বন্ধ করে দিতে চেয়েছে তাদের পক্ষে কথা বলেছেন মাহমুদুর রহমান। কেউ যদি তার বিরুদ্ধাচরণ করতে চান তা করতে পারেন। তবে সেক্ষেত্রে মতের দ্বারা মতকে মোকাবিলা করতে হবে। লেখনি দ্বারা লেখনির মোকাবিলা করতে হবে। দমনের নীতি নেয়া মোটেই ঠিক হবে না। যারা অন্যের মত দমন করার ক্ষেত্রে নিপীড়ক রাষ্ট্রের পক্ষে দাঁড়াবে তারা মতপ্রকাশের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করেনা। তারা ফ্যাসিবাদে বিশ্বাস করে। তাদের কাছে প্রশ্ন, যদি সরকার পরিবর্তন হয়। তারপর যদি রাষ্ট্র শাহবাগের মতকে দমন শুরু করে তখন আমাদেরকে তা সমর্থন করতে বলছেন তারা? তা হতে পারে না। শাহবাগের কারও মত হোক কিংবা বিপরীত কারও মত হোক তা প্রকাশ করার স্বাধীনতা দিতে হবে সবাইকে।জাকারিয়া পলাশ: সংবাদপত্রের একজন সম্পাদককে গ্রেপ্তার করে যেভাবে নিয়ে যাওয়া হয়েছে তা অত্যন্ত নিন্দনীয়। রাষ্ট্র এখানে মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে নিপীড়ন করেছে। স্বাধীন মতকে দমনের পথ বেছে নিয়েছে। এটা কোনভাবেই মেনে নেয়া যায় না। প্রাবন্ধিক ফরহাদ মজহার মানবজমিন অনলাইনকে দেয়া এক প্রতিক্রিয়ায় এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, সমাজে যে বিভাজন সৃষ্টি হয়েছে তা আরও বাড়বে। এক রক্তাক্ত পরিস্থিতির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে দেশ। এ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন তিনি। বলেন, মাহমুদুর রহমানসহ যারা রাষ্ট্রের নিপীড়নের সমালোচনা করছে তাদের জীবন নিয়ে আমি উদ্বিগ্ন। সহিংসতা নিয়েও উৎকণ্ঠা প্রকাশ করেন তিনি। সচেতন নাগরিকদের মতপ্রকাশের স্বাধীনতার পক্ষে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানান।
শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চ থেকে মাহমুদুর রহমানের গ্রেপ্তারের ঘটনাকে আইনের শাসনের বাস্তবায়ন বলে দাবি করার সমালোচনা করে তিনি বলেন, তারা অত্যন্ত বোকামী করছে। মত প্রকাশের স্বাধীনতা সকলের। সেটা যেমন শাহবাগের তেমনি মাহমুদুর রহমানের। রাষ্ট্রকে এই নিপীড়নে সমর্থন দিয়ে শাহবাগও মতপ্রকাশের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। এটা তাদের ফ্যাসিবাদী চরিত্রের সবচেয়ে বড় প্রমাণ। যে কারও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা আছে। এই নীতিগত জায়গায় কোন ছাড় দেয়া যাবে না। রাষ্ট্র যাদের মতকে নিপীড়ন করে বন্ধ করে দিতে চেয়েছে তাদের পক্ষে কথা বলেছেন মাহমুদুর রহমান। কেউ যদি তার বিরুদ্ধাচরণ করতে চান তা করতে পারেন। তবে সেক্ষেত্রে মতের দ্বারা মতকে মোকাবিলা করতে হবে। লেখনি দ্বারা লেখনির মোকাবিলা করতে হবে। দমনের নীতি নেয়া মোটেই ঠিক হবে না। যারা অন্যের মত দমন করার ক্ষেত্রে নিপীড়ক রাষ্ট্রের পক্ষে দাঁড়াবে তারা মতপ্রকাশের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করেনা। তারা ফ্যাসিবাদে বিশ্বাস করে। তাদের কাছে প্রশ্ন, যদি সরকার পরিবর্তন হয়। তারপর যদি রাষ্ট্র শাহবাগের মতকে দমন শুরু করে তখন আমাদেরকে তা সমর্থন করতে বলছেন তারা? তা হতে পারে না। শাহবাগের কারও মত হোক কিংবা বিপরীত কারও মত হোক তা প্রকাশ করার স্বাধীনতা দিতে হবে সবাইকে।
সূত্র: জাকারিয়া পলাশ: মানবজমিন ১১ এপ্রিল ২০১৩ বৃহস্পতিবার।
৫টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

Grameen Phone স্পষ্ট ভাবেই ভারত প্রেমী হয়ে উঠেছে

লিখেছেন অপলক , ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৪৯



গত কয়েক মাসে GP বহু বাংলাদেশী অভিজ্ঞ কর্মীদের ছাটায় করেছে। GP র মেইন ব্রাঞ্চে প্রায় ১১৮০জন কর্মচারী আছেন যার ভেতরে ৭১৯ জন ভারতীয়। বলা যায়, GP এখন পুরোদস্তুর ভারতীয়।

কারনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

কম্বলটা যেনো উষ্ণ হায়

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৭


এখন কবিতার সময় কঠিন মুহূর্ত-
এতো কবিতা এসে ছুঁয়ে যায় যায় ভাব
তবু কবির অনুরাগ বড়- কঠিন চোখ;
কলম খাতাতে আলিঙ্গন শোকাহত-
জল শূন্য উঠন বরাবর স্মৃতির রাস্তায়
বাঁধ ভেঙ্গে হেসে ওঠে, আলোকিত সূর্য;
অথচ শীতের... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইউনুস সাহেবকে আরো পা্ঁচ বছর ক্ষমতায় দেখতে চাই।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৪৪


আইনশৃংখলা পরিস্থিতির অবনতি পুরো ১৫ মাস ধরেই ছিলো। মব করে মানুষ হত্যা, গুলি করে হত্যা, পিটিয়ে মারা, লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার করতে না পারা, পুলিশকে দূর্বল করে রাখা এবং... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদির যাত্রা কবরে, খুনি হাসছে ভারতে...

লিখেছেন নতুন নকিব, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৬

হাদির যাত্রা কবরে, খুনি হাসছে ভারতে...

শহীদ ওসমান বিন হাদি, ছবি অন্তর্জাল থেকে নেওয়া।

হ্যাঁ, সত্যিই, হাদির চিরবিদায় নিয়ে চলে যাওয়ার এই মুহূর্তটিতেই তার খুনি কিন্তু হেসে যাচ্ছে ভারতে। ক্রমাগত হাসি।... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদিকে মারল কারা এবং ক্রোধের আক্রশের শিকার কারা ?

লিখেছেন এ আর ১৫, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:০৩

হাদিকে মারল কারা এবং ক্রোধের আক্রশের শিকার কারা ?


হাদিকে মারল জামাত/শিবির, খুনি নাকি ছাত্রলীগের লুংগির নীচে থাকা শিবির ক্যাডার, ডাকাতি করছিল ছেড়ে আনলো জামাতি আইনজীবি , কয়েকদিন হাদির সাথে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×