somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

স্বাধীনতা

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:৩০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



অনুলখিন মজিান রহমান


বঙ্গবন্ধুর জীবন ও রাজনতৈকি র্দশন নয়িে বড় ও বশ্লিষেণমূলক লখোর অবকাশ এই প্রবন্ধে নইে। তাছাড়া যে পরমিাণ মালমশলা ও ঐতহিাসকি তথ্য এর জন্য দরকার তা হাতরে কাছে নইে। ‘ভোররে কাগজ’ র্কতৃপক্ষ স্বল্প সময়রে নোটশিে বজিয় দবিস উপলক্ষে একটি লখো চয়েছেনে- তাদরে অনুরোধকে মাথায় রখেইে এ প্রবন্ধরে অবতারণা। আর এর মধ্য দয়িে আমাদরে ৪০তম বজিয় দবিসে আমাদরে স্বাধীনতার স্থপতি শখে মুজবিকে কৃতজ্ঞ চত্তিে স্মরণ করছ,ি আর স্মরণ করছি স্বাধীনতার শহীদদরে, স্মরণ করছি হাজার হাজার ভারতীয় সন্যৈদরে যারা বাংলাদশেরে মুক্তরি জন্য শহীদ হয়ছেনে একাত্তররে রণাঙ্গন।ে
আমার আপসোস, জীবতিকালে এবং মৃত্যুর পরও বঙ্গবন্ধু শখে মুজবিকে যভোবে সমালোচনা ও ধক্কিার জানানো হয়ছে,ে আমার মনে হয় না বাংলাদশেরে কোনো রাজনতৈকি নতোকে তা সইতে হয়ছে।ে আবার এও সত্য বাংলার সাধারণ মানুষরে কাছ থকেে যে ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা পয়েছেনে তনিি তা অতুলনীয়। তাই তনিি মানুষরে বচিাররে মানদণ্ডে সহস্র বছররে শ্রষ্ঠে বাংাল।ি এ ছাড়া রাজনতৈকি নতো ও আর্ন্তজাতকি ব্যক্তত্বি হসিবেে তনিি যতোটা আলোচতি হয়ছেনে বা হ”ছেন তা উপমহাদশেরে অনকে অনকে দশে বরণ্যে নতোদরে ভাগ্যওে ঘটনে।ি এই দৃষ্টভিঙ্গতিে দখেলে বঙ্গবন্ধু উঠে এসছেনে গান্ধী, নহের“, সুভাষঃএঁদরে কাতার।ে এমনকি বঙ্গবন্ধুর রাজনতৈকি গুর“ হোসনে শহীদ সোহরাওর্য়াদী বা বাংালত্বি চতেনার গুর“ শরে-এ-বাংলা ফজলুল হকরে ভাগ্যওে এতোটা জোটনে।ি সদেকি থকেে তনিি অনন্য। তনিি সহস্র বছররে শ্রষ্ঠেতম বাংালি কনিা তা নয়িে বুদ্ধজিীবী ও রাজনতৈকি মহলে একাডমেকি মতর্পাথক্য থাকতে পার-ে কন্তিু শ্রষ্ঠে বাংালি ব্যক্তত্বিরে সম্মুখসারতিে যে তাঁর অবস্থান এতে কারও সন্দহে থাকার কথা নয়। কন্তিু এই কৃতত্বি তাকে র্অজন করতে হয়ছেে নজিরে প্রাণ দয়ি।ে আমাদরে র্দুভাগ্য যে আমাদরে মুক্তযিুদ্ধরে প্রধানতম সুহৃদ, সাথী অনুপ্ররেণাদয়নিী সে সময়কার ভারতরে প্রধানমন্ত্রী ইন্দরিা প্রয়ির্দশনিীও বাংলাদশেরে র্সাবকি মুক্তরি চতেনার প্রধান পুর“ষ ও বাংলাদশেরে স্থপতি বঙ্গবন্ধু উভয়কইে আততায়ীর হাতে প্রাণ দতিে হয়ছে।ে আমি মনে করি এই অপঘটনা সে সময়কার নক্সিন-হনেরি কসিঞ্জিার-ইয়াহয়িা-মুশতাকসহ সআিইএ চক্ররে আর্ন্তজাতকি ষড়যন্ত্ররে ফসল। এ ধরনরে ঘটনা অবশ্য ইতহিাসে নতুন ঘটনা নয়Ñ প্রাণ দতিে হয়ছেে আব্রাহাম লঙ্কিনক,ে মহাÍা গান্ধীক।ে
প্রাচ্য জীবনার্দশনরে একটি দকি হলো শয়তানসম ব্যক্তি হলওে মৃত্যুর পর তাঁকে ঘৃণা বা ধক্কিার জানানো একটি মানবতাবরিোধী আচরণ বলে গণ্য করা হয়। কন্তিু বঙ্গবন্ধু এক্ষত্রেে ব্যতক্রিম। তাঁর জীবতিকালরে সমালোচকরা মৃত্যুর পরও তাঁকে নয়িে উৎকট ও বরিূপ মন্তব্য ও ঘৃণা উদগরিণ করতে পশ্চাৎপদ হন না। তাঁর প্রতকিৃতকিে অবমাননা করা হয়, তাঁর অবদানকে খাটো করে চত্রিতি করা হয়- তাঁকে অনকে সময় শয়তানরূপওে চত্রিতি করা হয়।
বঙ্গবন্ধুর নানা শ্রণেীর শত্র“ ছলি-১৯৭১র্পূব সব ধরনরে পাকস্তিানি সরকার ও তাদরে পৃষ্ঠপোষক পাকস্তিানি সামরকি জান্তা ছলি তার শত্র“ নম্বর এক। তনিটি উদাহরণ দইি:
ক্স আইয়ুব শাহীর সামরকিতন্ত্র র্কতৃক তার বরি“দ্ধে দশেদ্রোহরে মামলা দায়রে যা কুখ্যাত আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা নামে পরচিতি। এই মামলায় পাক-সরকার র্কতৃক অভযিুক্তদরে বরি“দ্ধে যে দশেদ্রোহতিার অভযিোগ আনা হয় তা হল
“গোপনসূত্রে প্রাপ্ত তথ্যরে অনুসরণে এমন একটি ষড়যন্ত্র উদঘাটন করা হয় যার মাধ্যমে ভারত র্কতৃক প্রদত্ত অস্ত্রশস্ত্র, গোলাবার“দ ও র্অথ ব্যবহার করে পাকস্তিানরে একাংশে সামরকি বদ্রিোহরে দ্বারা ভারতরে স্বীকৃতপ্রিাপ্ত একটি স্বাধীন সরকার গঠনরে উদ্যোগ নওেয়া হয়। এই ষড়যন্ত্ররে সাথে জড়তি থাকার দায়ে ১৯৬৭ সালরে ডসিম্বের মাসে কতপিয় ব্যক্তকিে পাকস্তিানরে প্রতরিক্ষা আইনরে আওতায় এবং কতপিয় ব্যক্তকিে প্রতরিক্ষা ক্ষত্রেে চাকররি সাথে সম্পৃক্ত আইনরে আওতায় গ্রপ্তোর করা হয়।”
অভযিুক্তদরে মধ্যে শখে মুজবিুর রহমানকে ১নং আসামি এবং কমান্ডার মোয়াজ্জমে হোসনেকে ২নং আসামি হসিবেে উপস্থাপন করা হয়। শখে সাহবেরে পরচিয় হসিবেে লখো হয়:
ম:ি শখে মুজবিুর রহমান প:ি মৌ: শখে লুৎফর রহমান গ্রাম টুঙ্গীপাড়া, গোপালগঞ্জ,ফরদিপুর
ক্স ২৫ কালরাত্ররি পরদনি ২৬ র্মাচ (১৯৭১) সন্ধ্যবেলোয় পাকস্তিানে বতোরে সামরকি জান্তা প্রধান সনোপতি ইয়াহয়িা খানরে ঘোষণা ছলি:
ঝযবরশয গঁলরনঁৎ জধযসধহৃং ধপঃরড়হ ড়ভ ংঃধৎঃরহম হড়হ-পড়ড়ঢ়বৎধঃরড়হ সড়াবসবহঃ রং ধহ ধপঃ ড়ভ ৎবধংড়হ. ঐব ধহফ যরং ঢ়ধৎঃু ফবভরবফ ঃযব ষধভঁিষ ধঁঃযড়ৎরঃরবংঃযধাব ঃৎরবফ ঃড় ৎঁহ ঢ়ধৎধষষবষ মড়াবৎহসবহঃঞযব সধহ ধহফ যরং ঢ়ধৎঃু ধৎব বহবসরবং ড়ভ চধশরংঃধহ, ঃযব যধং ধঃধপশবফ ঃযব ংড়ষরফবৎরঃু ড়ভ চধশরংঃধহ. ঃযরং পৎরসব রষিষ হড়ঃ মড় ঁহঢ়ঁহরংযবফ.
ক্স ইয়াহয়িার সাধ কন্তিু অর্পূণ থাকনে।ি রণক্ষত্রেে বাংলার সনৈকিদরে বজিয় ঘটলওে- পাকস্তিানি আর্দশে উজ্জীবতি ও সনোপতি ইয়াহয়িার আর্দশকি এতদ্দশেীয় অনুচররা সইে কাজ সমাধা করে ১৫ আগস্ট (১৯৭৫) সকালে বঙ্গবন্ধু ও তার পরবিাররে সদস্যদরে হত্যা কর।ে সদেনিও মুশতাকরে র্সূযসন্তানদরে এক জন মজের ডালমি বাংলাদশে বতোরে ঘোষণা দয়িছেলিনে : “স্বরৈাচারী শখে মুজবিকে হত্যা করা হয়ছে।ে তাঁর স্বরৈাচার সরকাররে পতন ঘটছে।ে বাংলাদশে জন্দিাবাদ।”
ক্স অনকেে বষিয়টরি গভীরে না গয়িে বলে থাকনে শখে মুজবি ও তাঁর সরকারকে উৎখাত করা হয়ছেে অপশাসন ও র্দুনীতরি (পড়ৎৎঁঢ়ঃরড়হ) কারণ।ে কন্তিু তা ঠকি নয়, বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয় তাঁর আর্দশরে জন্য যে আর্দশ বাংালি জাতীয়তাবাদ, র্ধমনরিপক্ষে (ংবপঁষধৎরংস) এবং উদারনতৈকি গণতন্ত্র (ষরনবৎধষ ফবসড়পৎধপু) কে তুলে ধরছে।ে অন্যদকিে তাঁর হত্যাকারীদরে উদ্দশ্যে ছলি এই হত্যাকাণ্ডরে মধ্য দয়িে পুরানো পাকস্তিানি ধ্যানধারণায় প্রর্বতন এবং বাংলাদশেকে একটি র্ধমতাত্ত্বকি স্টটেে রূপান্তরতি করা এবং সক্যেুলার বাংালি জাতীয়তাবাদরে স্থলে ‘মুসলমি বাংলা’ নামরে আর্দশভত্তিকি ‘বাংলাদশেী জাতীয়তাবাদরে প্রর্বতন। স্বঘোষতি হত্যাকারীদরে একজন হত্যা ষড়যন্ত্ররে মূল নায়ক র্কনলে ফার“ক একটি সাক্ষাৎকারে স্পষ্টভাবইে বলছেলিনে-
“শখে মুজবিকে অবশ্যই মৃত্যুবরণ করতে হতো। কারণ ঐ ব্যক্তটিি তার র্ধম ইসলামরে প্রতি বশ্বিাসঘাতকতা করছেে -- যে বশ্বিাস আমার (ফার“ক) জনগণরে র্ধমঃ।” (ঞযব ঝঁহফধু ঞরসবং, গধু ৩০, ১৯৭১)। হত্যাকাণ্ডরে আর একজন নায়ক মজের রশীদরে ভাষ্যমতে ‘১৯৭৪’ এর গ্রীষ্মকালে ফার“ক ও রশীদ মুজবিকে উৎখাতরে ষড়যন্ত্রমূলক পরকিল্পনা শুর“ করে -- যার উদ্দশ্যে ছলি বাংলাদশেকে র্ধমভত্তিকি ‘ইসলামকি রপিাবলকি রাষ্ট্রে পরণিত করা।’’
পরর্বতীকালে ৭ নভম্বেরে (১৯৭৫) ক্ষমতা দখলকারী জয়িাউর রহমান ছলিনে দৃঢ়প্রতজ্ঞি ১৯৭২ সালরে গণতন্ত্ররে লপিবিদ্ধ বাংলাদশেরে রাষ্ট্রীয় বশৈষ্ট্যিগুলোকে নস্যাৎ করত।ে তনিি সামরকি ক্ষমতাবলে জনমত বা গণতান্ত্রকি বধিরি
তোয়াক্কা না রখেে তাঁর নজিস্ব চার নীতি প্রর্বতন করলনে রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থায় ১৯৭৬ সালরে এক ঘোষণার মাধ্যম,ে যমেন :
‘আল্লাহ’র উপর র্পূণ আস্থা ও বশ্বিাস, স্বনর্ভিরতা, এবং সকল শ্রণেীর মানুষরে অংশীদারত্বিরে ভত্তিতিে পরচিালতি প্রশাসন এবং ‘বাংলাদশেী’ জাতীয়তাবাদ। ’
লক্ষণীয় যে তনিি র্ধমনরিপক্ষেতাকে প্রতস্থিাপন করলনে ‘র্সবশক্তমিান আল্লাহর উপর র্পূণ আস্থা ও বশ্বিাস’, এবং সমাজতন্ত্ররে নজিস্ব ব্যাখ্যা দলিনে ‘র্অথনতৈকি ও সামাজকি সুবচিার’।
বঙ্গবন্ধু শখে মুজবিুর রহমান চরিকাল আর্দশভত্তিকি রাজনীতি করে এসছেনে। কন্তিু কী তাঁর আর্দশ ছলি? কয়কেটি বশৈষ্ট্যি অবশ্য সাদা চোখইে চহ্নিতি করা যায়। প্রথমত: জনগণরে অধকিার প্রতষ্ঠিা ও রক্ষা। এই জনগণ ছলি ১৯৪৭-উত্তর পাকস্তিানরে র্পূবাঞ্চল যা তখন র্পূববাংলা নামে পরচিতি ছলি সইে অঞ্চলরে অধবিাসীবৃন্দ। এই জনগণরে কথা তনিি প্রায়শ একটি বাক্যে প্রকাশ করতনে ‘বশ্বি আজ দুই শ্রণেীতে বভিক্ত- শোষক আর শোষতি; আমি শোষতিরে দল।ে’ দ্বতিীয়ত: বাংালি জাতীয়তাবাদ। র্পূববাংলার অধকিার আদায়রে সংগ্রাম থকেইে তাঁর চন্তিাচতেনায় ‘বাংাল’ি জাতীয়তাবাদরে ধারণা ক্রমশ দৃঢ়ভাবে প্রোথতি হয়। আর এ ধারণা থকেইে র্পূব পাকস্তিানকে ষাটরে দশক থকেে ‘বাংলা’ বা বাংলাদশে নামে অভহিতি করতে থাকনে। এ প্রসঙ্গে তাঁর একটি ঐতহিাসকি উক্তরি কথা আমরা স্মরণ করতে পার:ি
“এক সময়ে এদশেরে বুক হইত,ে মানচত্রিরে পৃষ্ঠা হইতে বাংলা কথাটরি র্সবশষে চহ্নিটুকুও চরিতরে মুছয়িা ফলোর চষ্টো করা হইয়াছ।ে জনগণরে পক্ষ হইতে আমি ঘোষণা করতিছেি -- আজ হইতে পাকস্তিানরে র্পূবাঞ্চলীয় প্রদশেটরি নাম ‘র্পূব পাকস্তিানরে পরর্বিতে শুধুমাত্র বাংলাদশে (হইব)ে।” হোসনে শহীদ সোহরাওর্য়াদীর মৃত্যুর্বাষকিীতে ৫।১২।৬৬ তারখিে প্রদত্ত ভাষণ। দ্রষ্টব্য ‘বাংলাদশেরে স্থপতি জাতরি জনক বঙ্গবন্ধু শখে মুজবিুর রহমান’, বঙ্গবন্ধু গবষেণাকন্দ্রে প্রকাশনা, ঢাকা, ১৯৯৩।
এরও আগে ৫৫ সালে তারখিে তৎকালীন পাকস্তিান গণপরষিদরে স্পকিারকে উদ্দশ্যে করে যে বক্তৃতা করছেলিনে তার ঐতহিাসকি মূল্য আজও নঃিশষে হয়ন।ি এর অংশবশিষে হলো:
ঝরৎ, ুড়ঁ রষিষ ংবব ঃযধঃ ঃযবু ধহিঃ ঃড় ঢ়ষধপব ঃযব ড়ৎিফং ’ঊধংঃ চধশরংঃধহৃ রহংঃবধফ ড়ভ ’ঊধংঃ ইবহমধষৃ. ডব যধাব ফবসধহফবফ ংড় সধহু ঃরসবং ঃযধঃ ুড়ঁ ংযড়ঁষফ হধসব রঃ ইবহমধষ (চধশরংঃধহ). ঞযব ড়ৎিফ ’ইবহমধষৃ যধং ধ যরংঃড়ৎু, যধং ধ ঃৎধফরঃরড়হ ড়ভ রঃং ড়হ.ি
অভযিোগ করা হয় শখে মুজবি প্রথম জীবনে সাম্প্রদায়কি রাজনীতরি সাথে সংশ্লষ্টি ছলিনে, পাকস্তিান-আন্দোলনে অংশ নয়িছেনে ভারতীয় মুসলমি লীগরে ছাত্রর্কমী হসিবে।ে তথ্য হসিবেে ঘটনাটি সত্য। কন্তিু এটাও ছলি ব্রটিশি যুগে অবহলেতি বৃহৎ মুসলমি জনগোষ্ঠীর কল্যাণচতেনা থকেে উদ্ভূত। অনকেরে মতে তখন তাঁরও মনে হয়ছেলি পাকস্তিান-প্রতষ্ঠিা হয়তো, বশিষে কর,ে পশ্চাৎপদ র্পূববঙ্গীয় সাধারণ মুসলমি জনগোষ্ঠীর অধকিার প্রতষ্ঠিার আন্দোলন। ১৯৪৮ থকেইে গণবরিোধী মুসলমি লীগ শাসকদরে বরি“দ্ধে র্পূব পাকস্তিানদিরে আন্দোলনে তনিি সক্রয়ি ভূমকিা নতিে থাকনে সটেি বস্তিৃত হয়ছেলি ঢাকা বশ্বিবদ্যিালয়ে র্৪থ শ্রণেীর র্কমচারীদরে দাবি আদায়, রাষ্ট্রভাষা আন্দোলন, মুসলমি লীগরে বপিরীতে জনতার লীগ ‘আওয়ামী মুসলমি’ প্রতষ্ঠিায় তাঁর সক্রয়ি ও অগ্রগামী ভূমকিার কথা নতুন করে বলবার প্রয়োজন নইে।
বঙ্গবন্ধুর রাজনতৈকি র্দশনরে আর একটি বশৈষ্ট্যি হলো তাঁর অসাম্প্রদায়কি চতেনা। ছাত্রাবস্থায় মুসলমি ছাত্রলীগরে সাথে সম্পৃক্ততা থাকলওে তাঁর রাজনতৈকি চতেনা উদার অসাম্প্রদায়কি চতেনায় উন্নীত হয়। আওয়ামী মুসলমি লীগকে আওয়ামী লীগে পরণিত করায় তাঁর ভূমকিা ছলি দৃঢ় ও সক্রয়ি। এর ফলে আওয়ামী লীগরে দরজা উন্মুক্ত হয়ে গলেো জাতি র্ধম র্বণ নর্বিশিষেে সকল বাংালরি জন্য। দশেে সক্যেুলার রাজনতৈকি সংস্কৃতরি বাতাবরণ শুর“ হল। এরই পথ ধরে জন্ম নলিো মওলানা ভাসানী, মঞিা ইফ্তকোর, সীমান্ত গান্ধী খান আবদুল গাফফার খানরে উদ্যোগে প্রতষ্ঠিতি হলো ন্যাশনাল আওয়ামী র্পাট,ি গণতন্ত্রী র্পাটি প্রভৃতি উদারপন্থী সক্যেুলার রাজনতৈকি দলসমূহ। এর আগে যুবকদরে সংগঠন অসাম্প্রদায়কি যুবলীগ এবং পরে প্রগতশিীল ছাত্র সংগঠন ‘ছাত্র ইউনয়িন’ প্রতষ্ঠিা পয়েছেলি। ছাত্রলীগরে চরত্রিও বদলে গলে অসাম্প্রদায়কি বাংালি চতেনায় উদ্বুদ্ধ একটি নতুন দলে রূপান্তরতি হলো যাদরে ঠকিানা হয়ে দাড়াল “পদ্মা-মঘেনা-যমুনা”।
শখে মুজবিরে এই অসাম্প্রদায়কি চতেনাই তাকে উদ্বুদ্ধ করছেলি ১৯৬৪ সালে তৎকালীন র্পূব
পাকস্তিান সরকাররে ইঙ্গতিে সৃষ্ট হন্দিু বরিোধী সইে ঐতহিাসকি সাম্প্রদায়কিতা বরিোধী আন্দোলন গড়ে তুলতে “র্পূব বাংলা র“খয়িা দাঁড়াও”।
শখে মুজবিরে জনগণরে অধকিার আদায় বশিষে করে র্পূববঙ্গবাসীদরে আÍনয়িন্ত্রণ প্রতষ্ঠিায় স্বাধকিার আন্দোলনরে পথ ধরইে এল ঐতহিাসকি ৬ দফার দাব,ি শখে মুজবি ঘোষণা করছেলিনে ‘আমাদরে বাঁচার দাবী। এর চুম্বক কথাগুলো হলো পাকস্তিানে ফডোরলে ধাঁচরে রাষ্ট্র কাঠামো Ñ এর ভত্তিি হবে জনগণরে গণতন্ত্র, সরকার হবে সংসদীয়, নর্বিাচন পদ্ধতি র্সাবজনীন প্রাপ্তবয়স্ক ভোটার ভত্তিকি; ফডোরলে সরকার কবেল দখোশুনা করবে প্রতরিক্ষা ও পররাষ্ট্র বষিয়; বাংলাদশে অঞ্চলে বাংালদিরে নয়িে গঠতি একটি শক্তশিালী মলিশিয়িা থাকবে যার দায়ত্বি হবে র্পূববাংলায় প্রতরিক্ষা। কতপিয় বশিষে মহল ব্যতরিকেে এই দাবি বাংালদিরে কাছে দ্র“ত জনপ্রয়ি হয়ে ওঠে যার ফলে আইয়ুব সরকার সন্ত্রস্ত হয়ে পড়।ে বঙ্গবন্ধু এই র্কমসূচকিে জনপ্রয়ি করে তোলার জন্য দশেরে প্রত্যন্ত অঞ্চলব্যাপী জনসংযোগ-সভা-সমতিি করনে; তাঁর নজিরে ভাষাতইে বলা যায়:“ঃ. চোঙামুখে দয়িে রাজনীতি করছে।িঃবাংলাদশেরে এমন কোনো থানা নইে যখোনে আমি যাইন।ি” আওয়ামী লীগ নতেৃত্ব, বশিষে করে শখে মুজবিরে ওপর নমেে আসে নানা ধরনরে জুলুম ও নপিীড়ন। শঙ্কতি প্রসেডিন্টে আইয়ুব শখে মুজবিরে বরি“দ্ধে সর্তকবাণী উ”চারণ করলনে: “ঃর্বতমান সরকাররে আমলে র্পূব পাকস্তিান র্পূণ স্বায়ত্তশাসন ভোগ করতিছে।েঃযাহারা প্রাদশেকি স্বায়ত্বশাসনরে দাবতিে চঁেচামচেি করতিছেে তাহারা প্রকৃতপক্ষে দশেরে দুইটি অংশরে ব”িছিন্নতা করতিছে।ে”(২৯ র্মাচ,১৯৬৭)
এই ৬ দফা ভত্তিকি স্বায়ত্তশাসন আন্দোলনরে পথ ধরইে এলো জনগণরে স্বাধকিার আন্দোলন, অসহযোগ আন্দোলন যার চূড়ান্ত পরণিতি বাংালরি মুক্তযিুদ্ধ। বাংালরি নজিস্ব রাষ্ট্রÑ একটি পতাকা। এই র্অজনরে পশ্চাতে যার সবচাইতে বড় অবদান তাঁর নাম বঙ্গবন্ধু শখে মুজবিুর রহমান- একটি নতুন রাষ্ট্ররে স্থপতি - যার নাম ‘বাংলাদশে’ -একটি নতুন জাতরি জনক, যে জাতরি নাম ‘বাংাল’ি জাত।ি
বঙ্গবন্ধু শখে মুজবিুর রহমানরে রাজনতৈকি র্দশনরে আর একটি স্তম্ভ হলো পশ্চমিী ধাঁচরে উদারনতৈকি গণতন্ত্র।
সইে সাম্প্রদায়কি রাজনতৈকি আন্দোলনরে পথ বয়েে রাজনতৈকি আন্দোলন ও সংগ্রামরে মধ্য দয়িে শখে মুজবিরে রাজনতৈকি র্দশনে পরর্বিতন আসে ধাপে ধাপে এরই চূড়ান্ত র্পযায়ে রাজনতৈকি নতো থকেে উর্ত্তীণ হলনে বাংলাদশেরে অবসিংবাদতি জাতীয় নতোয়। আবর্ভিূত হলনে পরপিূরক রাষ্ট্র নতোয় যে স্তরে অন্য কোনো রাজনতৈকি নতো উঠে আসতে পারনেন।ি পৃথবিীর রাজনতৈকি ইতহিাসরে পৃষ্ঠায় বঙ্গবন্ধু স্থান করে নলিনে গান্ধী, নহেরে“, মাও সে তুং, সুর্কণ, হো চ-িমনি, নাসরে-টটিো, মান্দলো, ফডিলে ক্যাস্ট্রো প্রমুখ নতোদরে পঙ্ক্ততি।ে শখে মুজবিরে রাজনতৈকি র্দশনে শষে র্পযায়,ে যখন তনিি উন্নীত হয়ছেনে জাতীয়তাবাদী নতো হসিবে,ে যুক্ত হয়ছেে ‘সমাজতন্ত্র’। তাঁর এই সমাজতন্ত্র কন্তিু কট্টর র্মাকসবাদী সমাজতন্ত্র নয়। এই সমাজতন্ত্র মশ্রি র্অথনতৈকি- এখানে স্থান পাবে রাষ্ট্রীয় র্আথ প্রতষ্ঠিানরে পাশাপাশি ব্যক্তগিত উদ্যোগে গড়ে ওঠা প্রতষ্ঠিান পারস্পরকি সহযোগতিা ও সম্পরক সহাবস্থান।
বঙ্গবন্ধুর রাজনতৈকি র্দশনভত্তিকি রাষ্ট্রব্যবস্থায় সামরকিতন্ত্ররে কোনো স্থান ছলি না। তনিি বশ্বিাস করতনে না বাংলাদশেরে মতো র্অথনতৈকি দকি দয়িে ও র্অথ সম্পদে র্দুবল একটি রাষ্ট্ররে জন্য প্রয়োজন ব্যয়বহুল শক্তশিালী প্রতরিক্ষা বাহনিী। এছাড়া শক্তশিালী প্রতরিক্ষা বাহনিী সবসময় দশেরে গণতন্ত্ররে সুষ্ঠু বকিাশরে জন্য, বশিষে কর,ে পশ্চাৎপদ উন্নয়নশীল দশে-ে সবসময় হুমকি স্বরূপ। তনিি মনে করতনে রাজনতৈকিভাবে সচতেন দশোÍবোধে উদ্দীপ্ত জনগণই বাংলাদশেরে আসল প্রতরিক্ষা ব্যবস্থা- এছাড়া দশেরে পররাষ্ট্রনীতি নর্ধিারণ করবে আমাদরে সুরক্ষায়। বঙ্গবন্ধু অনকেবার বলছেনে তনিি চান বাংলাদশেকে ইউরোপরে ছোট রাষ্ট্র সুইজারল্যান্ডরে মডলেে গড়ে তুলত।ে তার এই আর্দশই ডকেে আনে নজিরে র্সবনাশ-সনোবাহনিীর সাথে সংশ্লষ্টি একটি অংশ তার হত্যার সাথে যুক্ত হওয়া কোন আকস্মকি ঘটনা হতে পারে না।
বঙ্গবন্ধু শখে মুজবিুর রহমানরে রাজনতৈকি জীবনরে চরমতম সাফল্য অসহযোগ আন্দোলনরে মধ্য দয়িে তনিি স্বাধকিার আন্দোলনকে চূড়ান্ত র্পযায়ে নয়িে আসনে বাংালরি স্বাধীনতা আন্দোলন। তাই বাংালরি দাবি একদফায় কন্দ্রেীভূত হলো- “বীর বাংালি অস্ত্র ধরো বাংলাদশে স্বাধীন করো।”
১৯৭১ সালরে ১ র্মাচরে ইয়াহয়িার ঘোষণার জবাব দলিনে বঙ্গবন্ধু রসের্কোস ময়দানে লক্ষ লক্ষ জনতার সামন-েবাংালরি অন্তররে কামনাকে ভাষা দলিনে :
এবাররে সংগ্রাম আমাদরে মুক্তরি সংগ্রাম
এবাররে সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।
আমাদরে ভবষ্যিৎ রণসঙ্গীতরে বাণী রচতি হয়ে গলে ৭ র্মাচে (১৯৭১) সদেনিরে সইে ঐতহিাসকি মুর্হূতটরি স্মৃতি আজও আমায় রোমাঞ্চতি কর।ে লক্ষ মানুষরে সাথে আমওি অপক্ষো করছি কখন আসবনে ইতহিাসরে মহানায়ক। সইে অপক্ষোর মুর্হূতগুলো কবি নর্মিলন্দেু গুণরে ভাষায় বল:ি
একটি কবতিা লখো হবে
তার জন্যে অপক্ষো উত্তজেনা নয়িে
লক্ষ লক্ষ উন্মত্ত অধীর ব্যাকুল বদ্রিোহী শ্রোতা
বসে আছে
ভোর থকেে জনসমুদ্ররে উদ্যান সকৈতে
কখন আসবে কব।ি
ঃ ঃ ঃ
শত বছররে শত সংগ্রাম শষেে
রবীন্দ্রনাথরে মতো দৃপ্ত পায়ে হঁেটে
অতঃপর কবি এসে জনতার মঞ্চে দাঁড়ালনে।
গণর্সূযরে মঞ্চ কাঁপয়িে কবি
শোনালনে তাঁর অমর কবতিাখানি Ñ
“এবাররে সংগ্রাম
আমাদরে মুক্তরি সংগ্রাম
এবাররে সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।”
সইে থকেে স্বাধীনতা শব্দটি আমাদরে।
কন্তিু আমরা অকৃতজ্ঞ বাংলার মানুষ স্বাধীনতার সইে অমর কবকিে হত্যা করলাম ‘নষ্কিম্প’ হাত।ে চাইলাম ‘বঙ্গবন্ধু’-‘বাংলাদশে’ ‘বাংাল’ি এই শব্দগুলোক বাংলাদশেরে হৃদয় হতে চরিতরে মুছে দতি।ে তাই বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুতওে স্তব্ধ হলাম না- যখোনইে বঙ্গবন্ধুর নাম, যখোনইে বঙ্গবন্ধুর প্রতকিৃত,ি ভার্স্কয-তার নামে প্রতষ্ঠিান সব ভঙেে দতিে চাইলাম উন্মত্ত হয়-ে কুৎসতি পন্থায়। অশালীন অশ্রাব্য ভাষায় তাঁকে অব্যাহতভাবে আক্রমণ করে চলছেে মুশতাক আহমদের
র্সূযসন্তানরে দল আর জয়িার আর্দশরে সনৈকিরা। কন্তিু তবুও কি বাংলাদশেরে স্থপতরি নাম মুছে ফলো যাবÑে র্দীঘকায় মানুষটকিে র্খবকায় বামনে রূপান্তর করা যাব।ে বঙ্গবন্ধু বঁেচে থাকবনে বাংালরি হৃদয়-ে বাংলার সাধারণ মানুষরে ভালোবাসায়।
আমাদরে সইে র্মমবদেনাকইে ভাষা দয়িছেনে প্রয়াত কবি অন্নদাশঙ্কর ঃ
যতদনি রবে পদ্মা মঘেনা
গৌরী যমুনা বহমান
ততদনি রবে র্কীতি তোমার
শখে মুজবিুর রহমান।
শোকাহত কবি মুহ্যমান বাংালি সত্তাকে আহ্বান জানয়িছেনে এই বলে ঃ
বাংলাদশে! বাংলাদশে! থকেো না নীরব র্দশক
ধক্কিারে মুখর হও। হাত ধুয়ে এড়াও নরক।
কন্তিু এতো ধক্কিার সত্ত্বওে বঙ্গবন্ধুর হত্যার বচিাররে বাণী নীরবে নভিৃতে ক্রন্দনরত আমাদরেই র্সবাে”চ বচিারালয়রে চার দয়োলে আবদ্ধ বন্দী লাল ফাইলরে মধ্য।ে ধকি শতধকি আমাদরে বচিার ব্যবস্থা!
তবে সান্ত্বনার বষিয় সম্প্রতি র্দীঘদনি ধরে হলওে এই বচিারর্কায সমাপ্ত হয়ছে।ে র্শীষ আদালত ঘাতকদরে দোষী সাব্যস্ত করে প্রকৃত দোষীদরে প্রাণ দণ্ডাদশে বহাল রখেছেনে। আমি ব্যক্তগিতভাবে অ্যামনস্টেি ইন্টারন্যাশনালসহ অনকে মানবাধকিার সংগঠনরে সাথে প্রাণ দণ্ডাদশেরে বরি“দ্ধ,ে এ ব্যাপারে সতত ছলিাম উ”চকণ্ঠ। কন্তিু বঙ্গবন্ধুর খুনদিরে জন্য আমার বন্দিুমাত্র অনুকম্পা নইে, তাই দশেবাসীর সাথে আমওি চাই এই দণ্ডাদশে অনতবিলিম্বে র্কাযকর হোক। এই অপরাধীর দল তো শুধু ব্যক্তি বঙ্গবন্ধু ও বগেম মুজবি-শশিু রাসলেসহ পরবিাররে প্রায় সকল সদস্যকে হত্যা করনে,ি তারা আমাদরে গণতন্ত্রক,ে র্ধমনরিপক্ষেতাক,ে মুক্তযিুদ্ধরে চতেনাকে হত্যা করছে।ে তারা র্সবােপরি আমাদরে দশে ও জাতকিে হত্যা করতে চয়েছেলি। এই অপরাধরে তো ক্ষমা নইে, ক্ষমা হয় না। কৃতর্কমরে শাস্তি মুশতাক-ফার“ক-রশীদ গংদরে পতেইে হব।ে -সƒষ্ণ অজয় রায়


৪টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=আকাশে তাকিয়ে ডাকি আল্লাহকে=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:০১


জীবনে দুঃখ... আসলে নেমে
শান্তি গেলে থেমে;
আমি বারান্দায় দাঁড়িয়ে হই উর্ধ্বমুখী,
আল্লাহকে বলি সব খুলে, কমে যায় কষ্টের ঝুঁকি।

আমি আল্লাহকে বলি আকাশে চেয়ে,
জীবন নাজেহাল প্রভু দুনিয়ায় কিঞ্চিত কষ্ট পেয়ে;
দূর করে দাও সব... ...বাকিটুকু পড়ুন

"ছাত্র-জনতার বেপ্লবের" ১৮ মাস পরে, আপনার ভাবনাচিন্তা ঠিক আগের মতোই আছে?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৭



২০২৪ সালের পহেলা জুলাই "ছাত্র-জনতার বেপ্লব শুরু হয়, "৩৬শে জুলাই" উহা বাংলাদেশে "নতুন বাংলাদেশ" আনে; তখন আপনি ইহাকে ব্যাখ্যা করেছেন, ইহার উপর পোষ্ট লিখেছেন, কমেন্ট করেছেন; আপনার... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের হাদিকে গুলি করা, আর আওয়ামী শুয়োরদের উল্লাস। আমাদের ভুল কোথায়?

লিখেছেন তানভির জুমার, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৫৩



৩০ জনের একটা হিটলিস্ট দেখলাম। সেখানে আমার ও আমার স্নেহের-পরিচিত অনেকের নাম আছে। খুব বিশ্বাস করেছি তা না, আবার খুব অবিশ্বাস করারও সুযোগ নাই। এটাই আমার প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

এ যুগের বুদ্ধিজীবীরা !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৪০


ডিসেম্বর মাসের চৌদ্দ তারিখ বাংলাদেশে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করা হয়। পাকিস্তান মিলিটারী ও তাদের সহযোগীরা মিলে ঘর থেকে ডেকে নিয়ে হত্যা করেন লেখক, ডাক্তার, চিকিৎসক সহ নানান পেশার বাংলাদেশপন্থী বুদ্ধিজীবীদের!... ...বাকিটুকু পড়ুন

টাঙ্গাইল শাড়িঃ অবশেষে মিললো ইউনস্কর স্বীকৃতি

লিখেছেন কিরকুট, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৫৭



চারিদিকে যে পরিমান দুঃসংবাদ ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে এর মধ্যে নতুন এক গৌরবময় অধ্যায়ের সূচনা হলো বাংলাদেশের টাঙ্গাইলের তাতের শাড়ি এর জন্য, ইউনেস্কো এই প্রাচীন হ্যান্ডলুম বুননের শিল্পকে Intangible Cultural... ...বাকিটুকু পড়ুন

×