Attack = "ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার সূত্র জানায়, বাংলাদেশে প্রচলিত বিধান অনুযায়ী শুক্রবার কোনো ফাঁসি কার্যকর করা হয় না। জুম্মার দিনের কারণে এখন পর্যন্ত এই দিনে কোনো ফাঁসি কার্যকর হয়নি।"
Counter Attack = মানবতা বিরোধী অপরাধে ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মুহাম্মদ কামারুজ্জামান তার শেষ ইচ্ছার কথা জানিয়েছেন কারা কর্তৃপক্ষের কাছে। তবে তা পূরণ করা নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্বে পড়েছে কর্তৃপক্ষ। তিনি জানান, শুক্রবার যেনো তার ফাঁসি কার্যকর করা হয়। ফাঁসি দেয়ার পর তার মরদেহের গোসল না করিয়ে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
Attack = প্রাণভিক্ষার আবেদন নিষ্পত্তির জন্য আইনে সুনির্দিষ্ট কোনো সময় বেঁধে দেওয়া হয়নি। আসামি কখন প্রাণভিক্ষা চাইবেন- সে বিষয়েও স্পষ্ট কোনো বিধান নাই।
Counter Attack = কামারুজ্জামানের অন্যতম আইনজীবী শিশির মনির কারা ফটকে সাংবাদিকদের বলেন, “উনি বলেছেন, এর পরবর্তী পদক্ষেপ সম্পর্কে তিনি চিন্তা করবেন, তিনি রিজনেবল সময় নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন।...উনি ভাবনার সময় নিয়েছেন, চিন্তার সময় নিয়েছেন, কখন কারা কর্তৃপক্ষকে জানাবেন... কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করেই সিদ্ধান্ত জানাবেন।”
Conclusion : কামারুজ্জামান সিদ্ধান্ত জানাতে কত সময় পাবেন জানতে চাইলে প্রতিমন্ত্রী বলেন, “ভেবে চিন্তে বলুক আর যেভাবে বলুক। আমরা তার কথাটির জন্য অপেক্ষা করছি। তিনি যদি ক্ষমা ভিক্ষা না চান, তাহলে যেটা আইন অনুযায়ী করণীয় সেটা আমরা করব।”
শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, “ম্যাজিস্ট্রেট আজ গিয়েছিলেন, তার (কামারুজ্জামান) সঙ্গে কথা বলেছেন। সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।”
কামারুজ্জামান প্রাণভিক্ষার বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানিয়েছেন কি না জানতে চাইলে প্রতিমন্ত্রী বলেন, “তাকে আর সময় দেওয়া হচ্ছে না।”
Source: Click This Link