জনৈক প্রজা তার পরিবার সন্তান-সন্ততি নিয়ে মোটামুটি সুখেই দিনাতিপাত করছিল। প্রজার সুখ আর কিসে প্রতিদিন কাজ জুটত,কাজ করত টাকা পয়সা পেত ,তাই দিয়ে জীবিকা নির্বাহ করত। এতেই তাদের সুখ। জনৈক প্রজা দিনান্তে টাকা পয়সা নিয়ে বাজারে যেত চাল,ডাল,মাছ,তরিতরকারি কিনত। কোন কোন দিন একটু মাংসও কিনত। জনৈক প্রজা একদিন শুনল যে সে দেশের রাজা পাশের রাজ্যের রাজার কাছ থেকে এমন এক প্রকার ঔষধ নিয়ে এসেছে যা মাছ-মাংস,তরিতরকারি এমনকি ফলমূলে দেয়া হলে উক্ত খাদ্যদ্রব্য দশ থেকে পনের দিন এমনকি একমাস পর্যন্ত পচে না অর্থাৎ যেমন আছে তেমনই থেকে যায়। জনৈক প্রজা এ খবর তার স্ত্রীকে বলল। তার স্ত্রী বলল আমাদের যেহেতু ফ্রিজ নাই তাহলে তো ভালোই হলো ধনীদের মত আমরাও সবকিছু অনেক দিন বাড়িতে রেখে খেতে পারবো। তারা ঔষধযুক্ত তরিতরকারি নিয়ে আসলো এবং দেখল যে দশ দিন পার হলো তরিতরকারি যেমন ছিল তেমনি আছে,সিকি ভাগও পচে নাই। তখন থেকে জনৈক প্রজা ঔষধযুক্ত তরিতরকারি,মাছ-মাংস কিনতে লাগলো এবং আগের থেকে একটু বেশি সুখে বসবাস করতে লাগলো। কারণ এখন একদিন বাজারে গেলে দশ দিন না গেলেও চলে। এমন সুবিধা পেয়ে রাজ্যের সবাই রাজার আরো বেশি সুনাম গাইতে লাগলো। কিন্তু এই বাড়তি সুখ বেশিদিন স্থায়ী হলো না। যেহেতু অন্য এক রাজ্যের রাজার কাছ থেকে ঐ ঔষধ নিয়ে আসা হতো ঐ রাজ্যের রাজার সাথে বনিবনা না হওয়ায় সে ঔষধ সরবরাহ বন্ধ করে দিল। ঐদিন কেউ ঔষধযুক্ত খাদ্যদ্রব্য পেল না। জনৈক প্রজা বাজারে গিয়ে দেখল যে ঔষধযুক্ত তরিতরকারি আর পাওয়া যাচ্ছে না তাই জীবন বাঁচার তাগিদে সাধারণ তরিতরকারি সে বাড়িতে নিয়ে আসলো। রান্না বান্না করে খেয়েদেয়ে রাজ্যের সবাই ঘুমিয়ে পড়লো। পরদিন দেখা গেল যে যারা পূর্বেকার মজুদকৃত ঔষধযুক্ত খাবার খেয়েছিল তারাই সুস্থ আর যারা সাধারণ খাবার খেয়েছিল তারা ভীষণ অসুস্থ হয়ে পড়লো। ভাগ্যিস রাজা মজুদকৃত খাবার খেয়েছিল! রাজা মহা চিন্তায় পড়ে গেল। রাজ্যের সব বিজ্ঞানীদের ডাকা হলো। বিজ্ঞানীরা গবেষণা করতে লাগলো কিন্তু কেউই কোন রোগের কারণ আবিষ্কার করতে পারছিল না। অবশেষে এক বিজ্ঞ বিজ্ঞানী চিন্তা করে দেখল যে উক্ত ঔষধের সরবরাহ বন্ধই এ রোগের কারণ হতে পারে। তাই পাশের রাজ্যের রাজার সাথে সমোঝতার মাধ্যমে উক্ত ঔষধ নিয়ে আসা হলো এবং পরীক্ষামূলকভাবে বিশ গ্রাম উক্ত ঔষধ জনৈক প্রজার শরীরে ইনজেকশনের মাধ্যমে প্রয়োগ করা হলো। ঔষধ প্রয়োগ মাত্রই জনৈক প্রজা সম্পূর্ন সুস্থ হয়ে গেলো। এভাবে রাজ্যের অসুস্থ সবাইকে সুস্থ করা হলো। রাজা উক্ত ঔষধকে নিয়মিত খাবারের অপরিহার্য অংশ হিসেবে ঘোষণা করলো। রাজ্যের সবাই ঔষধযুক্ত খাবার খেয়ে সুখেই বসবাস করতে লাগলো।
গল্পঃ ফরমালিন
জনৈক প্রজা তার পরিবার সন্তান-সন্ততি নিয়ে মোটামুটি সুখেই দিনাতিপাত করছিল। প্রজার সুখ আর কিসে প্রতিদিন কাজ জুটত,কাজ করত টাকা পয়সা পেত ,তাই দিয়ে জীবিকা নির্বাহ করত। এতেই তাদের সুখ। জনৈক প্রজা দিনান্তে টাকা পয়সা নিয়ে বাজারে যেত চাল,ডাল,মাছ,তরিতরকারি কিনত। কোন কোন দিন একটু মাংসও কিনত। জনৈক প্রজা একদিন শুনল যে সে দেশের রাজা পাশের রাজ্যের রাজার কাছ থেকে এমন এক প্রকার ঔষধ নিয়ে এসেছে যা মাছ-মাংস,তরিতরকারি এমনকি ফলমূলে দেয়া হলে উক্ত খাদ্যদ্রব্য দশ থেকে পনের দিন এমনকি একমাস পর্যন্ত পচে না অর্থাৎ যেমন আছে তেমনই থেকে যায়। জনৈক প্রজা এ খবর তার স্ত্রীকে বলল। তার স্ত্রী বলল আমাদের যেহেতু ফ্রিজ নাই তাহলে তো ভালোই হলো ধনীদের মত আমরাও সবকিছু অনেক দিন বাড়িতে রেখে খেতে পারবো। তারা ঔষধযুক্ত তরিতরকারি নিয়ে আসলো এবং দেখল যে দশ দিন পার হলো তরিতরকারি যেমন ছিল তেমনি আছে,সিকি ভাগও পচে নাই। তখন থেকে জনৈক প্রজা ঔষধযুক্ত তরিতরকারি,মাছ-মাংস কিনতে লাগলো এবং আগের থেকে একটু বেশি সুখে বসবাস করতে লাগলো। কারণ এখন একদিন বাজারে গেলে দশ দিন না গেলেও চলে। এমন সুবিধা পেয়ে রাজ্যের সবাই রাজার আরো বেশি সুনাম গাইতে লাগলো। কিন্তু এই বাড়তি সুখ বেশিদিন স্থায়ী হলো না। যেহেতু অন্য এক রাজ্যের রাজার কাছ থেকে ঐ ঔষধ নিয়ে আসা হতো ঐ রাজ্যের রাজার সাথে বনিবনা না হওয়ায় সে ঔষধ সরবরাহ বন্ধ করে দিল। ঐদিন কেউ ঔষধযুক্ত খাদ্যদ্রব্য পেল না। জনৈক প্রজা বাজারে গিয়ে দেখল যে ঔষধযুক্ত তরিতরকারি আর পাওয়া যাচ্ছে না তাই জীবন বাঁচার তাগিদে সাধারণ তরিতরকারি সে বাড়িতে নিয়ে আসলো। রান্না বান্না করে খেয়েদেয়ে রাজ্যের সবাই ঘুমিয়ে পড়লো। পরদিন দেখা গেল যে যারা পূর্বেকার মজুদকৃত ঔষধযুক্ত খাবার খেয়েছিল তারাই সুস্থ আর যারা সাধারণ খাবার খেয়েছিল তারা ভীষণ অসুস্থ হয়ে পড়লো। ভাগ্যিস রাজা মজুদকৃত খাবার খেয়েছিল! রাজা মহা চিন্তায় পড়ে গেল। রাজ্যের সব বিজ্ঞানীদের ডাকা হলো। বিজ্ঞানীরা গবেষণা করতে লাগলো কিন্তু কেউই কোন রোগের কারণ আবিষ্কার করতে পারছিল না। অবশেষে এক বিজ্ঞ বিজ্ঞানী চিন্তা করে দেখল যে উক্ত ঔষধের সরবরাহ বন্ধই এ রোগের কারণ হতে পারে। তাই পাশের রাজ্যের রাজার সাথে সমোঝতার মাধ্যমে উক্ত ঔষধ নিয়ে আসা হলো এবং পরীক্ষামূলকভাবে বিশ গ্রাম উক্ত ঔষধ জনৈক প্রজার শরীরে ইনজেকশনের মাধ্যমে প্রয়োগ করা হলো। ঔষধ প্রয়োগ মাত্রই জনৈক প্রজা সম্পূর্ন সুস্থ হয়ে গেলো। এভাবে রাজ্যের অসুস্থ সবাইকে সুস্থ করা হলো। রাজা উক্ত ঔষধকে নিয়মিত খাবারের অপরিহার্য অংশ হিসেবে ঘোষণা করলো। রাজ্যের সবাই ঔষধযুক্ত খাবার খেয়ে সুখেই বসবাস করতে লাগলো।
মিশন: কাঁসার থালা–বাটি
বড় ভাই–ভাবীর ম্যারেজ ডে। কিছু একটা উপহার দেওয়া দরকার। কিন্তু সমস্যা হলো—ভাই আমার পোশাক–আশাক বা লাইফস্টাইল নিয়ে খুবই উদাসীন। এসব কিনে দেওয়া মানে পুরো টাকা জ্বলে ঠালা! আগের দেওয়া অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন
আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন
J K and Our liberation war১৯৭১


জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন
এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ
এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ
২০০৪ সালের ২১ শে অগাষ্ঠে গ্রেনেড হামলার কারন হিসাবে বলা হয়েছিল , হাসিনা নাকি ভ্যানেটি ব্যাগে... ...বাকিটুকু পড়ুন
বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ
বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ
কেন বিএনপি–জামায়াত–তুরস্ক প্রসঙ্গ এখন এত তপ্ত?
বাংলাদেশের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ধরে একটি পরিচিত ভয়–সংস্কৃতি কাজ করেছে—
“র”—ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা নিয়ে রাজনীতিতে গুজব,... ...বাকিটুকু পড়ুন

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।