মা’ আমি একটু ডুডু খেলে আসি এই বলে জানালা দিয়ে বই রেখে দে দৌড়। একটা সময় আনেক খেলেছি এই খেলাটি, বিশেষ করে স্কুল ছুটি হলে এই খেলা বেশি করা খেলতাম। আজ ভাইর ছেলেকে ফোন দিলে মা’ বলে ওতো হাডুডু খেলছে । আহা আমি হারিয়ে গেলাম সেই ছোট বেলার সৃতিতে।
আরো বিশেষ কথা এই খেলাটি আগেকার দিনে ছেলেদের খুব প্রিয় একটা খেলা ছিল। খেলতে খেলতে অনেক সময় শরিরে ও পায়ে বেশ আঘাতও পেতো অবশ্য তখন ওরকম আঘাতে কিছু মনে করতো না। অবশ্য সে সময় গ্রামাঞ্চলের ছেলেদের কাছে এটি অতন্ত্য জনপ্রিয় একটি খেলা থাকলেও এখন আর এই খেলাটি তেমন চোখে পরে না। যদিও বা খেলাটি জাতীয় খেলা।
গ্রামের সেই হাডুডু খেলাই এখন কাবাডি । যা পুরো দক্ষিণ এশিয়াতে প্রচলিত থাকলেও এর প্রথম উৎপত্তি স্থল পাঞ্জাব। আবার কেউ বলে কাবাডি খেলা আরম্ভ হয় তামিলনাড়ুতে। দু'টি বাচ্চা ছেলের ছোঁয়াছুয়ি খেলা থেকে এর ধারণা পাওয়া যায়, যদিও দম ধরে রাখার বিষয়টি তাতে পরে যুক্ত হয়।
ধারণা করা হয় যে প্রাগৈতিহাসিক যুগে যখন খাদ্য সংগ্রহের পাশাপাশি নিজের অস্তিত্ব রক্ষার জন্য মানুষ এককভাবে বা দলীয়ভাবে শিকার করতে এবং বন্য প্রাণীর আক্রমণ থেকে নিজেকে রক্ষা করতে শিখেছিল, তখনই কাবাডির সূচনা। তামিল এলাকায় এ খেলাটি কাবাডি, হাডুডু, সাডুগুডি, গুডুগুডু, পালিঞ্জাডুগুডু ও সাডুগুডাত্থি নামে পরিচিত। কাবাডি শব্দটি খুব সম্ভবত উৎপত্তি হয়েছে তামিল কাই (হাত) ও পিডি (ধরা) শব্দ থেকে। এ খেলা ভারত ও পাকিস্তানে কাবাডি, বাংলাদেশে হা-ডু-ডু, নেপালে ডুডু, শ্রীলংকায়, গুডুগুডু, থাইলাণ্ডে থীকাব ও মালয়েশিয়ায় ছি গুডু গুডু নামে প্রচলিত ছিল।
খেলার উপকারিতা-ব্যক্তি ও দলগতভাবে শত্রুপক্ষের আক্রমণ প্রতিহতকরণ এবং তড়িৎ পাল্টা আক্রমণের কৌশল চর্চা করা। এ খেলায় সফলতার পূর্বশর্ত হোচ্ছে শারীরিক ও মানসিক ক্ষিপ্রতা, পেশীর ক্ষিপ্রতা, ফুসফুসের শক্তি ও সহনশীলতা, দ্রুত চিন্তা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা ও তা প্রয়োগের সামর্থ এবং সর্বোপরি প্রতিপক্ষের কৌশল ও মনোভাব অনুধাবনের যোগ্যতা। মিস করি প্রিয় খেলা হাডুডু!!!!
মা’ আমি একটু ডুডু খেলে আসি এই বলে জানালা দিয়ে বই রেখে দে দৌড়। একটা সময় আনেক খেলেছি এই খেলাটি, বিশেষ করে স্কুল ছুটি হলে এই খেলা বেশি করা খেলতাম। আজ ভাইর ছেলেকে ফোন দিলে মা’ বলে ওতো হাডুডু খেলছে । আহা আমি হারিয়ে গেলাম সেই ছোট বেলার সৃতিতে।
আরো বিশেষ কথা এই খেলাটি আগেকার দিনে ছেলেদের খুব প্রিয় একটা খেলা ছিল। খেলতে খেলতে অনেক সময় শরিরে ও পায়ে বেশ আঘাতও পেতো অবশ্য তখন ওরকম আঘাতে কিছু মনে করতো না। অবশ্য সে সময় গ্রামাঞ্চলের ছেলেদের কাছে এটি অতন্ত্য জনপ্রিয় একটি খেলা থাকলেও এখন আর এই খেলাটি তেমন চোখে পরে না। যদিও বা খেলাটি জাতীয় খেলা।
গ্রামের সেই হাডুডু খেলাই এখন কাবাডি । যা পুরো দক্ষিণ এশিয়াতে প্রচলিত থাকলেও এর প্রথম উৎপত্তি স্থল পাঞ্জাব। আবার কেউ বলে কাবাডি খেলা আরম্ভ হয় তামিলনাড়ুতে। দু'টি বাচ্চা ছেলের ছোঁয়াছুয়ি খেলা থেকে এর ধারণা পাওয়া যায়, যদিও দম ধরে রাখার বিষয়টি তাতে পরে যুক্ত হয়।
ধারণা করা হয় যে প্রাগৈতিহাসিক যুগে যখন খাদ্য সংগ্রহের পাশাপাশি নিজের অস্তিত্ব রক্ষার জন্য মানুষ এককভাবে বা দলীয়ভাবে শিকার করতে এবং বন্য প্রাণীর আক্রমণ থেকে নিজেকে রক্ষা করতে শিখেছিল, তখনই কাবাডির সূচনা। তামিল এলাকায় এ খেলাটি কাবাডি, হাডুডু, সাডুগুডি, গুডুগুডু, পালিঞ্জাডুগুডু ও সাডুগুডাত্থি নামে পরিচিত। কাবাডি শব্দটি খুব সম্ভবত উৎপত্তি হয়েছে তামিল কাই (হাত) ও পিডি (ধরা) শব্দ থেকে। এ খেলা ভারত ও পাকিস্তানে কাবাডি, বাংলাদেশে হা-ডু-ডু, নেপালে ডুডু, শ্রীলংকায়, গুডুগুডু, থাইলাণ্ডে থীকাব ও মালয়েশিয়ায় ছি গুডু গুডু নামে প্রচলিত ছিল।
খেলার উপকারিতা-ব্যক্তি ও দলগতভাবে শত্রুপক্ষের আক্রমণ প্রতিহতকরণ এবং তড়িৎ পাল্টা আক্রমণের কৌশল চর্চা করা। এ খেলায় সফলতার পূর্বশর্ত হোচ্ছে শারীরিক ও মানসিক ক্ষিপ্রতা, পেশীর ক্ষিপ্রতা, ফুসফুসের শক্তি ও সহনশীলতা, দ্রুত চিন্তা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা ও তা প্রয়োগের সামর্থ এবং সর্বোপরি প্রতিপক্ষের কৌশল ও মনোভাব অনুধাবনের যোগ্যতা। মিস করি প্রিয় খেলা হাডুডু!!!!
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:২৩