শাহবুদ্দীন,
প্রিয় বন্ধু আমার।
কষ্টের অভিধানের পাতা যেদিন সাদা করতে পেরেছ সেদিন আমি মনে মনে খুবই আনন্দ পেয়েছিলাম। সেই আনান্দ আজও আমি শিরাই শিরাই অনুভব করছি বন্ধু, আজ তোমার জন্ম বার্ষিকী। লিখতে,ও মনে করতে,খুবই আনন্দ অনুভব করছি।
বন্ধু, তুমি কখনো হোছট খেওনা, শিরাই শিরাই কালো অনুভাবে। তুমি সহজ, সরল, শুধু রাগই করতে পার, আর পার ব্যথা পেতে। ব্যাথা দেবার ক্ষমতা তোমার মাজে বিধাতা দিতে পারিনী। পেরেছে, বিপদে পড়া, শালীনতাহীন কাল পুরুষ। যারা বিপদে পড়েছে পড়িয়েছে, তারা সাহায্য চাইবে আকুল অনুভবে।সেদনি তুমি দৌড়ে সাহায্য করবে বন্ধু? হ্যা করবে। তোমার পাওনাও তোমাকে চুকিয়ে দেবে সযত্বে, যা তুমি আমরন বহন করবে সেই পাওনা। আমি বলবো, সেদিন তুমি নিওনা বন্ধু। তাহলে আবার অভিধানের পাতা গুলো পূর্নতা পাবে কষ্টের শব্দে শব্দে। তুমি বিতারিত মননিয়ে, মন গুলোর মাঝ থেকে মনটা স্পন্দনে স্পন্দনে বেরিয়ে নিয়ে আসবে। তুমি কি যান তারা কে, বিপদে পড়া, শালীনতাহীন কালপুরুষ? সে তোমার প্রথম অভিধানের ন্যায় ”জান জান” এর প্রবক্তা। তুমি সাবধান হও বন্ধু সাবধান।
২৬/১০/০৮ ইং
০৮.৩৩.০০ মি:
সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই জুলাই, ২০১০ ভোর ৫:০১

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




