কবি ১:
থাকেনা মন ঘরেতে,
যেতে চায় বাহিরে।
বাহির কেন এত দূরেতে
পায় না খুঁজে তারে মনে...
কবি ২:
মন খুঁজেছে মনের মতন মানুষ,
উড়িয়ে দিয়ে সাতটি রঙের ফানুস;
যে আছে অচিন কোনো দেশে,
মনটা যেথায় মনের সাথে মেশে।
কবি ১:
মন তো অনেক মনের সাথেই মেশে,
ক্ষনে ক্ষনে ধাক্কা খেয়ে ফেরে;
বলি তখন আমি হেসে,
কেন যাও আমায় বারে বারে ফেলে..
কবি ২:
মনটা যে হায় খাঁচা ছাড়া পাখি,
আকাশ ফুঁড়ে যাবে উড়ে, কেমনে ধরে রাখি?
হয়তোবা সে আকাশ ছেড়ে দেবে জলে ঝাঁপ,
কালো হ্রদের স্বচ্ছ পানি বাঁচবে ছেড়ে হাঁপ।
হ্রদের সাথে প্রদীপ হাতে দাঁড়িয়ে থাকি চল,
জবা গাছের সাথে সাথে চার জনে খাই দোল।
কবি ১:
প্রদীপ তো কবেই নিভে গেছে;
তবু কেন মনের কোণে জ্বালাও তাকে?
থেকো না আর কল্পনায়, জেগে ওঠো বাস্তবতায়।
যে নিভে গেছে তাকে নিভতে দাও,
যে চলে গেছে তাকে যেতে দাও।
যে ভুলে গেছে তাকে ভুলতে দাও-
যাকে ভুলতে হবে তাকে ভুলে যাও।
কবি ২:
ভোলার জন্য ভুলতে গিয়ে ভুল হয়ে যায় তবু,
বন্ধ জানালা নতুন করে বন্ধ কি হয় কভু???
কবি ৩ (বাকি দুইজনের বাইক্যা আলাপে ত্যাক্ত হইয়া):
বন্ধ জানালার খ্যাতা পুড়ি,
চল না, আবারো আকাশে উড়ি...

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।





