somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ব্যাচেলর'স ডায়েরী - ২

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:১৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ভাগ্য বিধাতা বলিয়া যে অপদার্থ কিংবা অপার্থিব বস্তু পার্থিব জগতে প্রচলিত আছে তাহা আমার জাগতিক কালে কোন সুক্ষ সময়ের জন্য আসিয়াছে বলিয়া স্মরনে আসিতেছে না। অথচ কত জনের কাছে তাহা কি নির্নিমেষ চিত্তে ধরা দিয়াছে বলিয়া কেবল শুনয়িা শুনিয়া অস্থির হইয়াছি। তাহাদের নিকট নাকি “জাদুর কাঠি” রহিয়াছে বলিয়াও জনশ্রুতি রহিয়াছে। আর আমি ঘুম হইতে উঠিয়া রান্নার কাঠি হাতে লইয়া সেই সব ভাগ্য ভোগ্যাদের কথা ভাবিতে ভাবিতে কেবল ভারাক্রান্ত হইতেছি। এমনি সময় হঠাৎই উনুনের (কেরসিন স্টোভ) দিকে তাকাইয়া দেখি আগুনের লেলিহান শিখা যাহা কিছু সময় পূর্বেও ছিল তাহা কেবলই নিস্প্রান শিখায় পর্যবসিত হইয়াছে। তাহার লেলিহান টা কখন কোন কালে লোপ পাইয়াছে তাহা বলিতেও পারিবনা। সকাল সকাল এ কোন বিপত্তি। চাল ভাতে পরিনত হইতে এখনও ঢের বাকি। বুক হইতে দীর্ঘশ্বাস আপনিই বাহির হইয়া গেল। মনে পড়িল অন্য এখকানা বোতলে দু-আঙ্গুল কেরসিন তৈল রাখিয়াছিলাম সংকটে কাজে লাগিবে বলিয়া। নিজের বিচক্ষনতায় আজ নিজেকে লইয়া বেশ গর্ব হইল। তরিৎ বোতল হইতে অবশিষ্ট তৈল ঢালিয়া চালকে ভাতে রুপান্তরকে ত্বরন্বিত করিতে লাগিলাম।

সকাল বেলা সময়টা যেন ঝাপাইয়া ঝাপাইয়া চলিয়া যাইতে থাকে। তাহার সাথে তাল মিলাইতে পেয়াঁজ ছিলিতে গিয়া খানিকটা হাতও ছিলিয়া ফেলিলাম। তথাপি তাকাইবার সময় নাই। কোন ক্রমে অন্ন পাপ করিয়া আপিস যাইবার উদ্যোগ লইলাম। কে যেন বলিয়াছিল প্রয়োজনের কালে বিষ্টাও খুঁজিয়া পাওয়া যায়না। চশমা টা খানিক আগেও কোথায় যেন দেখিয়াছিলাম। এখন আর খুঁজিয়া পাইতেছিনা। ঘড়িতে সময় কেবলি বহিয়া যাইতেছে। ধীরে ধীরে সংযম লোপ পাইতে লাগিল। কিন্তু কাহার উপর অসংযমী হইব! এই গন্ড গ্রামে আমার আমি ছাড়া আর রহিয়াছে কে? চশমা না পাইয়া ক্ষোভে উপরের পানে অনুচ্চ স্বরে কিছু বলিয়া চাবি হাতে লইতে গিয়া দেখি চশমা খানা তাহার পাশেই চোখ খুলিয়া আমার দিকে ড্যাব ড্যাব করিয়া চাহিয়া রহিয়াছে। কিছু আর ভাবিবার সময় হাতে নাই, আপিসে উপস্থিত হইবার সময় পার হইয়া যাইতেছে। দ্রুত বেগে দরজা লাগাইতে গিয়া ছিটকিনি তে বৃদ্ধা্ঙ্গুলী নিজেই ঢুকিয়া গেল আপন খুশিতে আর আর আমার মুখ "আ" করিয়া তাহাকে স্বাগতঃ জানাইল। বৃদ্ধাঙ্গুলীর নখ খানা কালো হইয়া গেল সাথে সাথেই। ব্যাথা সহ্য করিতে করিতে আপিসের পথ লইলাম।

শুনিয়াছি দূভাগ্য যখন কাহারো দ্বারে হানা দেয় তখন সেই অলক্ষীর হাত হইতে রক্ষা করিবার জন্য বিধাতা নানা রূপে আসিয়া সাবধান করিয়া দেয়। তাই হয়ত পথিমধ্যে পক্ষীকূল আসিয়া মস্তকে অশির্বাদ স্বরুপ মল দান করিয়া গেল। বিধাতার ইঙ্গিত বুঝিলাম না কিছুই। রাগে ব্রক্ষ্মতালু উদ্বগিরন করিতে লাগিল। কোনরুপ তাহা পরিস্কার করিয়া কেদারস্থ হইলাম।

আজ যেনো সব হারাইবার দিন শুরু হইয়াছে। কোন কিছুই জায়গামত খুঁজিয়া পাইতেছিনা। কলম খানার যেনো পা গজাইয়াছে, কাগজ গুলোর পাখা, আর গননা যন্ত্রের যেন আজ বিশ্রাম লইবার দিন। যতবারই গুনিতে যাই উহা কোন রকম আভাস না দিয়া বন্ধ হইয়া যায়।
ইত্যকার যন্ত্রনায় যখন বিদ্ধ হইয়া বিক্ষত হইয়া যাইতেছি তখনি মনে হইল আরে! ইহা হয়ত বিধাতারই কোন ইঙ্গিত হইবে। বড় ধরনের কোন বিপদ মনে হয় সন্নিকটে। তাই প্রাত হইতেই নানারুপ ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র সমস্যার দিয়া আমাকে সাবধান করিতেছে। এসব ভাবিয়া নিজেকে প্রবোধ দিয়া বলিলাম, "সাবধান বৎস। ধীর স্থির হও। কাজে মন লাগাও। মারিবার আগেই মরিয়া যাইওনা "। মনে সাহস আনিলাম। খুব সন্তর্পনে কর্মযজ্ঞে ঝাপ দিলাম।

একটা জ্ঞান বাক্য শুনিয়াছিলাম বহু আগে। বলিয়াছিলেন, মশাই কখনো ঘোড়ার পেছনে আর বড় কর্তার সামনে দিয়া অকারনে হাটিবেন না। ঘোড়ার পেছনে থাকিলে লাথি খাইতে হইতে পারে আর বড়কর্তার সামনে থাকলে অনাবশ্যক হুকুম শুনিতে হইবে। কথা খানা বেদবাক্যের মত মানিয়া আজ চলিতে লাগিলাম। কিন্তু তাহাতে কি আর দূর্ভাগ্য পিছু ছাড়ে!! হঠাৎ ই মেনিমুখো বড়কর্তার ঘরে ডাক। ছেলে হিসেবে অপ্রচলিত আমার লম্বা কেশ লইয়া খানিক শ্রেষুক্তি করিয়া একখানা কাজের ফর্দ ধরাইয়া দিলেন। যাহাতে তাহার স্বহস্তে রচিত ভুল ইংরেজি সমৃদ্ধ দূর্বোধ্য রচনা। উহাকে এক্ষুনি সম্পাদন করিয়া দূর দেশে অর্ন্তজাল এর মাধ্যমে পাঠাইতে হবে।

প্রমোদ গুনিলাম!! নাহ! লিখিবার ভয়ে নহে - এই রচনা খানা পড়িবার ভয়ে। কারন এই হস্তলেখা পাঠোদ্ধার করা তো কেবল মিশরীয় সভ্যতার সভ্য লোকেরই কর্ম। নিজের সকল মেধাকে ডাকিয়া জড় করিয়া পড়িতে পড়িতে লিখিতে লগিলাম। এই দিকে আমার টেবিলে ক্রমেই ভিড় জমিতে লাগিল। এ অঞ্চলের তাবৎ লোকের কর্জ মনে হয় আজই লাগিবে। কাহারো বিবাহ তার জন্য কর্জ চাই, কাহরো
শ্রাদ্ধ, ভীন দেশ হ্ইতে আজই যেন সকলে অর্থ পাঠাইয়াছে, যা এক্ষুনি না দিতে পারিলে লঙ্কাকান্ড হইয়া যাইবে, হাপাঁইয়া উঠিলাম। একদিকে বড়কর্তার ফরমায়েশ, অন্যদিকের ক্রেতাদের তাগাদা। মনে হইতেছিল হাত যদি দুখানা না হইয়া চারখানা হইত তবে হয়ত সকলকে খুশি করিতে পারিতাম। ক্রমাগত একেকজনের তাড়নায় তাড়িত হইয়াও ত্বরিত গতিতে কিছুই করিতে পারিতেছিনা। অস্থির হইয়া গেলাম। তথাপি ধৈর্য্য হারাইতে হারাইতেও তাহা সংবরন করিবার আপ্রান চেষ্টা করিলাম। জানি ধৈর্য্য খানা পালাইলেই সর্বনাশ অনিবার্য।

সকলের সঙ্গে রাগারাগি গালাগালি ও গলাগলি করিয়া শেষ পর্যন্ত ঠেকাইতে পারিলাম। সকল কর্ম যখন সমাধা হইল তখন দৃষ্টি বাহির পানে লইয়া সব অন্ধকার দেখিলাম। সূর্যের আলো নিবিয়া গিয়াছে বহু আগে। রাস্তার বাতিগুলোও মৃদু আলো ছড়াইয়া তাহার সত্যতা পোক্ত করিতেছে। সারা শরীরে অববর্ননীয় অবসাদ নামিয়া আসিল। সকালের অন্নপাপ এতই অধিক হইয়া গিয়াছিল যে আর পাপ করিবার কোন সুযোগ সারাদিনে বিধাতা মিলাইনি। কোন ক্রমে শরীর মহাশয়কে টানিয়, হেচঁড়াইয়া ঠেলিয়া ঠেলিয়া ঘর অব্দি লইয়া গেলাম।

আবারো বিপত্তি। তালায় যেই না চাবি লাগাইলাম বিদ্যুতের সেই দৃশ্য যেন সহ্য হইল না। চারপাশ অন্ধকারে নিমজ্জিত করিয়া পালাইয়া গেল। দরজা খুলিয়া হাতড়াইয়া আতিপাতি করিয়া যখন দিয়াশলাই খুঁজিতেছি তখন কোথা হইতে যেন এক অকালকুষ্মান্ড জলের গেলাস হাতের ছোয়া পাইবার জন্য ছুটিয়া আসিল। অতঃপর তাহার পতন অনিবার্য হইয়া খান খান হইয়া ভাঙ্গিয়া পড়িল। তাহার মাঝে থাকা নিশ্চিন্তে বিশ্রামরত জল আশ্রয়হীন হইয়া সারা ঘরময় নিজের আশ্রয় ভাবিয়া ছড়াইয়া পড়িল। অভিযোগ বা অনুযোগ জানাইবার জন্য মনের সকল শক্তি অনেক আগেই লোপ পাইয়াছে। যদি তাহা কিছুমাত্রাতেও থাকিতো তাহা কোন অভদ্র সমাজেরও শ্রবনযোগ্য হইত বলিয়াও মনে হয়না। মেঝের এক কোনে চুপটি মারিয়া বসিয়া রইলাম। আর মনে মনে সাত-পাঁচ ভাবিতে লাগিলাম। কিছুকাল পর পর কি ভাবিতেছি তাহা ভুলিয়া সেই ভুলিয়া যাওয়া ভাবনাকে খুজিঁতে লাগিলাম। মনঃপ্রদীপের তৈলও ফুরাইয়া আসিতেছে - ক্লান্তি রক্ত কনিকায় মিশিয়া তার মজ্জায় মজ্জায় প্রবেশ করিয়া একাকার হইয়া গিয়াছে।

বিদ্যুৎ আসিবা মাত্র তড়াক করিয়া উঠিয়া দাড়াইলাম। রোখ চাপিয়া গিয়াছে। এমন পরিহাসকে আমি বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখাই। উনুন ধরাইয়া রাধিতে লাগিলাম। আর ভাবিতে লাগিলাম সকলে কত অবহেলা অবজ্ঞা করিয়া মায়ের হাতের রান্না গলদঃগরন করে। আমি নিজেও কতবার তাহার রান্না লইয়া কটাক্ষ করিয়াছি। অথচ ইহার মাঝে যে কত কঠিন শিল্প সাধনা, কত নিবিড় কর্মযজ্ঞ, কি সুক্ষ তাহার সমন্বয় তাহা এখন বেশ বুঝিতে পারি। মায়ের জন্য একটু বেদনার্ত হইয়া গেলাম। আর তাহাই হইল কাল। আমি দেখিয়াছি যখনই আমি বেদনায় অচ্ছন্ন থাকি তখনই বিধাতা তাহাতে প্রলেপ লাগাইবার বদলে খুঁচিয়া খুঁচিয়া আরো বাড়াইবার চেষ্টায় লিপ্ত হইয়া যায়। জানিনা আমার সাথে তাহার কি শত্রুতা নাকি সখ্যতা রহিয়াছে। আর তাহারই ফল স্বরূপ ভাত নামাইতে গিয়া কাপড় জড়াইবার কথা বিস্মৃতি হইয়া গেল। খালি হাতে পাতিল ধরিয়াছি। ছ্যাৎ করিয়া গোটা চারেক আঙ্গুল পুড়িয়া গেল। হাত হইতে পাতিল ফস্কে উনুনের উপর পড়িয়া গেল। উনুন তাহার ভার সহ্য করতে না পারিয়া চিৎকার করিয়া চিৎপটাং আর ভাতের তাহা কোন ক্রমেই সহ্য হইলনা। তীব্র অপমানের জ্বালায় পাত্র হইতে বাহির হইয়া মেঝেময় গড়াগড়ি করিতে লাগিল। খুব আনন্দে মানুষের যেমন আনন্দাশ্রু আসে, অতি দুঃখে আমার তেমনি দুঃখহাস্য আসিল। যতখানি পরিস্কার সম্ভব করিলাম, কিছু ভাত যাহা নির্লজ্জের মত পাতিলে অবস্থান করিতেছিল তাহা বাসনে লইলাম। হাতে যে মলম লাগাইব তাহাও নাই। তথাপি পানিতে অনেক্ষন চুবাইয়া তাহার কিছুমাত্র সংস্কার করিবার চেষ্টা করিলাম।

অনেক হইয়াছে। আর সহ্য হয়না। ক্ষুধার জ্বালায় অস্থির লাগিতেছে। মাথা বন বন করিয়া ঘুরিতেছে। আহার্য্য যাহাই খাইবার যোগ্য রহিয়াছে তাহা লইয়া বসিয়া পড়িলাম। ভাবিতে লাগিলাম, দিন তো অতিক্রান্ত হইয়াছে ঢের আগে। রাত্রিও বেশ হইয়াছে। সকাল হইতে
অদ্যবধি যাহা অনিষ্ট হইয়াছে তাহা এক দিনের হিসেবের কোটা তো পূরন হইয়াছে সঙ্গে উপরিও মিলিয়াছে। এইবার তো ক্ষান্ত দাও বিধাতা।

বিধাতা শুনিলেন আমার সেই আকুতি। কচাৎ করিয়া দন্তপৃষ্টে পিষ্ট হইয়া তীব্র ঝাল নির্গত হইল মরিচ হইতে। বহু কাল ঝাল খাইয়া অভ্যস্ত হইবার পরও আমার চোখ মুখ বোধ করি লাল হইয়া উঠিল। চোখ মুছিতে মুছিতে ঝট করিয়া হাতের পাশেই হাতড়াইয়া জলের বোতলে মুখ লাগাইয়া দুই ঢোক জল গিলিয়া তাহা নিবৃত করিবার চেষ্টা করিলাম। চুপটি করিয়া বলিয়া রখি। উহাও জলের পরিচয় বদলাইয়া সয়াবিন তেল হিসেবেই আত্মপ্রকাশ করিল। বাদবাকি যাহা হইল তাহা বোধকরি না বলাই বিচক্ষন হইবে।
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:২১
৬টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শিব নারায়ণ দাস নামটাতেই কি আমাদের অ্যালার্জি?

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৭


অভিমান কতোটা প্রকট হয় দেখেছিলাম শিবনারায়ণ দাসের কাছে গিয়ে।
.
গত বছরের জুন মাসের শুরুর দিকের কথা। এক সকালে হঠাৎ মনে হলো যদি জাতীয় পতাকার নকশাকার শিবনারায়ণ দাসের সঙ্গে দেখা করা সম্ভব... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতি মাসে সামু-ব্লগে ভিজিটর কত? মার্চ ২০২৪ Update

লিখেছেন জে.এস. সাব্বির, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০৮

মার্চ ২০২৪ সালে আমাদের প্রিয় সামু ব্লগে ভিজিটর সংখ্যা কত ছিল? জানতে হলে চোখ রাখুন-

গত ৬ মাসের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভিউ ছিল জানুয়ারি মাসে। ওই মাসে সর্বমোট ভিজিট ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল দ্বৈরথঃ পানি কতোদূর গড়াবে??

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬



সারা বিশ্বের খবরাখবর যারা রাখে, তাদের সবাই মোটামুটি জানে যে গত পহেলা এপ্রিল ইজরায়েল ইরানকে ''এপ্রিল ফুল'' দিবসের উপহার দেয়ার নিমিত্তে সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×