somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

স্বাধীনতা যুদ্ধে বেঁচে থাকার কাহিনী: ৮ম খণ্ড

১৫ ই মার্চ, ২০১৫ ভোর ৪:৫১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

১৯৭১ সালের জুন মাসে পাকিস্তানী মিলিটারিরা আব্বাকে কোয়ার্টার গার্ড থেকে ছেড়ে ইস্পাহানী স্কুলে দিয়ে যায়। সেই সময় আর বাকি যে কয়জন বাঙ্গালী ডাক্তার বেচে ছিল, তাদের সবাইকেও ইস্পাহানী স্কুলে দিয়ে যায়। তারা হচ্ছেন খন্দকার আংকেল, তরফদার আংকেল, তাহের আংকেল, হোসেন আংকেল। সেখানে কিছুদিন থাকার পরে আব্বাদেরকে সেখান থেকে সরিয়ে কুমিল্লা সি এম এইচে বন্দী করে রাখে। পাকিস্তানীরা তখন তাদেরকে কাজে জয়েন করতে বা ডিউটি করতে দেয় নাই।

১৯৭১ সালের জুন মাসের শেষের দিকে পাকিস্তানীরা ইস্পাহানী স্কুলে বন্দী বেশীর ভাগ লোককে ময়নামতি ছাড়ার নির্দেশ দেয়। এত বন্দীকে পাহারা দেওয়ার দায়িত্ব বা ঝামেলা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্যই মনে হয় তারা এই কাজ করে। তবে তারা বাহার আন্টি, গফফার আন্টি আর আইনুদ্দিন আন্টিকে তখনও আটকিয়ে রাখে। কারন পাকিস্তানিরা জানত যে বাহার আংকেল, গফফার আংকেল আর আইনুদ্দিন আংকেল, এই তিন জন বাঙালি অফিসার ১৯৭১ সালে কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট থেকে জীবিত পালিয়ে ইন্ডিয়ায় চলে গিয়েছিল।

গফফার আংকেল আর আইনুদ্দিন আংকেল পাকিস্তানিদের বাঙালি হত্যার ষড়যণ্‌ত্র হয়ত টের পেয়েছিলেন কোন ভাবে এবং তারা ২৫শে মার্চের কয়েকদিন আগেই ইন্ডিয়া পালিয়ে গিয়েছিলেন। আর বাহার আংকেল পালিয়েছিলেন ২৫শে মার্চের গোলাগুলি শুরু হওয়ার পরে, মিলিটারি পাহারার মধ্যে দিয়েই। আমার আম্মার বর্ণনা মতে বাহার আন্টি তার ছোট চেলে শ্যামল কে কোলে নিয়ে বাসার সামনে পাকিস্তানি সৈন্যদের ব্যস্ত রেখেছিলেন "আমার বাচ্চার খুব অসুখ, এক্ষণই ডাক্তার দেখাতে হবে, সি এম এইচ নিতে হবে" এই বলে কান্না কাটি করছিলেন। আর বাহার আংকেল তখন বাসার পিছনের দিকে জানালা কেটে ধান ক্ষেত আর জঙ্গলের ভিতর দিয়ে ক্রলিং করে লুঙ্গি পড়ে পালিয়ে গিয়েছিলেন। পালিয়ে যাওয়ার আগে বাহার আন্টি দেড় হাজার টাকা ওনার জামায় সেলাই করে দিয়েছিলেন।

পাকিস্তানিরা আমাদের ময়নামতি ছাড়ার নির্দেশ দেওয়ার পরে ১৯৭১ সালের জুন মাসের ৩০ তারিখে আমার আম্মার বড় মামা সালাম সাহেব কুমিল্লা শহর থেকে ইস্পাহানী স্কুলে এসে আমাদের নিয়ে যান। যেহেতু তাদের নিতে আসার মত কেউ ছিল না তাই আম্মা বাহার আংকেলের তিন মেয়ে, মিনি, বেবি, ইতি, আর বাহার আন্টির ছোট বোনকে দুই বাচ্চা সহ আমাদের সাথে কুমিল্লা নিয়ে গিয়েছিলেন। বাহার আন্টির ছোট বোন বেড়াতে এসে যুদ্ধের সময় ময়নামতি কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্টে আটকা পড়েছিলেন। এছাড়াও গফফার আন্টির ছোট বোন সমাপ্তিও আমাদের সাথে বড় নানার বাড়িতে যায়।

কুমিল্লায় মুন্সেফ বাড়িতে সপ্তাহ খানেক থাকার পরে বড় নানা একটা ট্রাক ভাড়া করে আমাদের সবাইকে মুরাদনগর থানায় নিয়ে যান। সেখানে আমাদেরকে আর গফফার আন্টির ছোট বোন সমাপ্তিকে হুমায়ুন মামার বাসায় রেখে যান। তার পরে বড় নানা বাহার আংকেলের তিন মেয়ে, মিনি, বেবি, ইতি, আর বাহার আন্টির বোনকে দুই ছোট বাচ্চা সহ ব্রাহ্মনবাড়িয়াতে তাদের নানা বাড়িতে পৌঁছে দেন। আর আমরা খেয়া নৌকায় গোমতী নদী পার হয়ে হেঁটে হেঁটে আমাদের দাদা বাড়ি রায়তলা গ্রামে পৌঁছেছিলাম। গফফার আন্টির আত্মীয়রা খবর পেয়ে রায়তলা থেকে সমাপ্তিকে তাদের বাড়ি নিয়ে গিয়েছিল।

দাদা বাড়িতে কিছুদিন থাকার পরেই সেখানে ডিপথেরিয়া মহামারি দেখা দেয়। প্রথমে আমার ছোট চাচার মেয়ে ফাতেমা মারা যায় এই রোগে, তার তখন তিন বছর বয়স। তারপরে আমার ছোট বোন শাহীন (আড়াই বছর বয়স) মারা গেল ২৩শে জুলাই, ১৯৭১ সালে। এই দুইজন সম্পূর্ণ বিনা চিকিৎসায় মারা যায়, কারণ তাদের কি রোগ কেঊ ধরতে পারে নাই, আমার চাচা খালি তাদের হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা করেছিলেন। তখন আমার আর দুই ভাই বোন রাশেদ ভাইয়া আর শামীমের একই অসুখ হয়েছিল। শাহীনের মারা যাওয়ার পরে আম্মা ঠিক করলেন যে তাদের চিকিৎসার জন্য ময়নামতি নিয়ে যাবেন। নয়ত গ্রামে থাকলে এই দুই জনও মারা যাবে সেটা তিনি বুঝতে পেরেছিলেন।

তখন কুমিল্লা ময়নামতি ক্যান্টনমেন্টের ভিতরে কোন বেসামরিক লোকের প্রবেশ করার অনুমতি ছিল না। আম্মা সেখানে যেতে চাইলেও সাথে যাওয়ার কোন লোক নাই। কারন তখন মিলিটারিরা অল্প বয়সী বাঙালি ছেলে দেখলেই মুক্তিযোদ্ধা মনে করে মেরে ফেলত। আমার বড় চাচার ছোট ছেলে মুনির ভাইয়া তখন ক্লাস নাইন বা টেনের ছাত্র, সেই বিপদের দিনে সেই আমাদের সাথে ময়নামতি গিয়েছিল। তিন বাচ্চা, তার মধ্যে দুই জন অসুস্থ, তাদেরকে নিয়ে কিভাবে আম্মা সেই দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে ময়নামতি পৌঁছেছিলেন আমার ঠিক মনে নাই। খালি মনে আছে ময়নামতি ক্যান্টনমেন্টের ঢোকার পথে চেকপোস্টে মিলিটারিরা আমাদের আটকিয়েছিল। আম্মার কথা শুনে আর অসুস্থ বাচ্চা দেখে আমাদের ক্যান্টনমেন্টে ঢুকতে দিয়েছিল। আমাদেরকে সিএমএইচে পৌঁছে দিয়ে মুনির ভাইয়া নিরাপদেই গ্রামে ফিরে যেতে পেরেছিলেন।

কুমিল্লা সি এম এইচে আমরা প্রায় এক বা দুই সপ্তাহ ছিলাম। আম্মা ঠিকই বলেছিলেন, সিএমএইচে না নিলে রাশেদ ভাইয়া আর শামীম বাঁচত না। কারণ ডিপথেরিয়া বাচ্চাদের কঠিন রোগ। এই জীবাণু মানুষের শরীরে বিষ (টক্সিন) তৈরি করে, সেটার চিকিৎসার জন্য খালি এন্টিবায়টিক দিয়ে কাজ হয় না, ডিপথেরিয়া এন্টিটক্সিন ইঞ্জেকশান দেওয়া লাগে। তখন মনে হয় কুমিল্লা শহরে সি এম এইচ ছাড়া কোথাও এই এন্টিটক্সিন পাওয়া যেত না। ভর্তি হওয়ার পরে রাশেদ ভাইয়া আর শামীমের সঠিক রোগ ধরা পড়ল এবং টার সঠিক চিকিৎসা ডিপথেরিয়া এন্টিটক্সিন ইঞ্জেকশান দেওয়া আরম্ভ হল। তার সাথে মরিয়ামিন নামের এন্টিবায়টিক ইঞ্জেকশানও দেওয়া হয়েছিল তাদেরকে। দুই জন আস্তে আস্তে ভালো হতে লাগলো ।

তবে ডিপথেরিয়া থেকে নানা রকম কমপ্লিকেশান হয়, তার মধ্যে হার্টের উপর প্রভাব পড়তে পারে। রাশেদ ভাইয়ার সেরকম কিছুটা লক্ষন দেখা গিয়েছিল। তাই ইসিজি মেশিন এনে রাশেদ ভাইয়ার রুমে রাশেদ ভাইয়ার ইসিজি করেছিল পাকিস্তানি ডাক্তার। আমি বাইরে থেকে উঁকি দিয়ে দেখছিলাম। এত তার ওয়ালা যন্ত্রপাতি দেখে আমার সন্দেহ হয়েছিল যে এরা রাশেদ ভাইয়াকে টর্চার করতে যাচ্ছে। কিন্তু ইসিজি করা শেষ হওয়ার পরে তার টার খুলে মেশিন নিয়ে যায়। খালি কাগজের লেখা দেখে পাকিস্তানি ডাক্তার। ইসিজির ফলাফল মনে হয় ভালোই ছিল। কারণ তার কিছুদিনের মধ্যেই ডিপথেরিয়ার সঠিক চিকিৎসা পেয়ে রাশেদ ভাইয়া আর শামীম সুস্থ হয়েছিল।

আমাকে ভর্তি করা হয়েছিল ডায়রিয়া রোগী হিসাবে, আমার ভালো হতে বিশেষ কিছু চিকিৎসা লাগে নাই। এর বেশ কিছু দিন পরে আমার চাচাতো বোন মুরশিদা আপার ছোট ছেলে মাসুদের ডিপথেরিয়া হয়েছিল। মুনির ভাইয়া তাকেও কুমিল্লা সি এম এইচে এনে চিকিৎসা করিয়ে বাচিয়াছিলেন।

আমরা ভালো হয়ে যাবার পরে ১৯৭১ সালের আগস্ট মাসে পাকিস্তানিরা আব্বাসহ বাকি ডাক্তারদের কুমিল্লা সি এম এইচে বন্দী অবস্থা থেকে মুক্তি দেয় আর সঙ্গে সঙ্গে পশ্চিম পাকিস্তান বদলির অর্ডার দেয়। পাকিস্তানে যাওয়ার আগে কয়েক দিনের জন্য তাদের বাড়িতে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়।

তখন আব্বা আমাদেরকে নিয়ে প্রথমে কুমিল্লায় আমার মেঝ মামা হারুনর রশীদ মামার বাসায় থাকেন কয়েক দিন। সেই সময়ে আমাদের আগের বাসা খোজ করে পাকিস্তানিদের লুটপাট করার পরে পড়ে থাকা কিছু বাসন পত্র ফেরত পান। আর তার লুট হয়ে যাওয়া ভক্স ওয়াগন গাড়িটাও খুজে পেয়ে খুব সস্তায় বিক্রি করে দেন। কারন তখন তার হাতে কোন টাকা পয়সাই ছিল না।

১৯৭১ সালের আগস্ট মাসে তারপরে আব্বাসহ আমরা সবাই দাদা বাড়ি ফেরত যাই। তখন লোকে প্রথমে আব্বার মিলিটারি ইউনিফর্ম দেখে গ্রামে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী হামলা করতে আসছে মনে করেছিল। পরে বুঝল যে আমরা এসেছি।

১৯৭১ সালের আগস্ট মাসে গ্রামে যাওয়ায় পরে আব্বা প্রথম সুযোগ পেয়েছিলেন পাকিস্তানিদের হাত থেকে পালিয়ে ইন্ডিয়া চলে যাওয়ার। আব্বা আমাদের সাথে নিয়ে ইন্ডিয়া পালিয়ে যাওয়ার কথা চিন্তা করছিলেন। আমাদের বাড়িতে আমাদের যত চাচাতো ভাইয়েরা ছিল, যেমন মুনির ভাইয়া, হাবিব ভাইয়া এরা সবাই আব্বার ইন্ডিয়া পালিয়ে যাওয়ার পক্ষপাতি ছিল। কিন্তু আমার দাদা এবং চাচা তাতে আপত্তি করেছিলেন এই বলে যে যদি আব্বা ইন্ডিয়া পালিয়ে যান, তাহলে পাকিস্তানি মিলিটারি সেই খবর পেয়ে গ্রামে এসে চড়াও হবে, সব বাড়িঘর জালিয়ে পুড়িয়ে দিবে আর সব মানুষকে গুলি করে মেরে ফেলবে। তাদের এই ভয় যে একেবারে ভিত্তিহীন ছিল তা না। এই ধরনের ঘটনা তখন অনেক ঘটেছে এবং সবার দেখা ছিল। আত্মীয় স্বজন আর গ্রামের মানুষ জনের কথা চিন্তা করে আব্বা আবার পাকিস্তানি মিলিটারিদের হাতে ফেরত যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।

আব্বা তখন আমাদেরকে নিয়ে ঢাকা শহরে আমার পুরানা পল্টনের খালাম্মা খালুদের বাসায় আসেন। আমার আম্মা আমাদেরকে সঙ্গে নিয়ে আব্বার সাথে পাকিস্তানে যেতে চেয়েছিলেন। কিন্তু আমার দাদা আর চাচারা যারা ভয়ে আব্বাকে ইন্ডিয়া পালাতে নিষেধ করেছিল, তারাই আবার তখন আব্বাকে বুদ্ধি দেয় যে আমাদের দেশে রেখে যেতে। কারন আব্বা পাকিস্তানে গিয়ে যদি পালানোর সুযোগ পান, তাহলে হয়ত বউ-ঝি-পুতের মায়ায় পালাতে পারবেন না।

২০শে সেপ্টেম্বর, ১৯৭১ সালে আব্বা একলাই পশ্চিম পাকিস্তানে যান। তখন পূর্ব আর পশ্চিম পাকিস্তানের যোগাযোগের উপায় ছিল পি আই এ বিমানে করে। পাকিস্তানে যাওয়ার পরে আব্বা আমাদেরকে তার কাছে নিতে চেয়েছিলেন। কিন্তু ৩রা ডিসেম্বর, ১৯৭১ সালে ভারতীয় বাহিনীর আক্রমণ আরম্ভ হয় এবং বিমান যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। সুতরাং আমরা আর আব্বার কাছে যেতে পারি নাই।

তার পরে ১৬ই ডিসেম্বর বাংলাদেশ স্বাধীন হয়।বহুদিন আমরা আব্বার কোন খোজ খবর পাই নাই। পরে শুনেছি যে আব্বাকে পাকিস্তানে যাওয়ার পরে প্রথমে কয়েক দিন কাজ করতে দেয়। তারপরে ডিসেমবার মাসে ইনডিয়ার সাঠে যুদ্ধ লাগার পরে আব্বাকে অন্যান্য বাঙ্গালিদের সাথে পাকিস্তানের প্রত্যন্ত অঞ্চলে মুলতানের এক দূরবর্তী বন্দীশালায় বন্দী করে রাখে। আব্বা তার পরে ১৯৭৩ সালের নভেম্বর মাসে পাকিস্তানি যুদ্ধবন্দী বিনিময়ের সময় ঢাকায় ফেরত আসেন।

আব্বা ফেরত আসার আগে পর্যন্ত আমাদের জীবন কিভাবে কেটেছিল সেটা পরবর্তী পর্বে লিখব।

(To be continued)

প্রথম খন্ডের লিঙ্ক - Click This Link

দ্বিতীয় খন্ডের লিঙ্ক - Click This Link

তৃতীয় খন্ডের লিঙ্ক Click This Link

৪র্থ খন্ডের লিঙ্ক - Click This Link

৫ম খন্ডের লিঙ্ক - Click This Link

৬ষ্ঠ খণ্ডের লিঙ্ক - Click This Link

৭ম খণ্ডের লিঙ্ক - Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ ভোর ৪:৩৯
১১টি মন্তব্য ১১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

গরমান্ত দুপুরের আলাপ

লিখেছেন কালো যাদুকর, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯




মাঝে মাঝে মনে হয় ব্লগে কেন আসি? সোজা উত্তর- আড্ডা দেয়ার জন্য। এই যে ২০/২৫ জন ব্লগারদের নাম দেখা যাচ্ছে, অথচ একজন আরেক জনের সাথে সরাসরি কথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজীব নূর কোথায়?

লিখেছেন অধীতি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:২৪

আমি ব্লগে আসার পর প্রথম যাদের মন্তব্য পাই এবং যাদেরকে ব্লগে নিয়মিত দেখি তাদের মধ্যে রাজীব নূর অন্যতম। ব্যস্ততার মধ্যে ব্লগে কম আসা হয় তাই খোঁজ-খবর জানিনা। হঠাৎ দু'একদিন ধরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:০২



ইউটিউব হুজুর বললেন, মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে। তখন নাকি নিজ যোগ্যতায় ঈমান রক্ষা করতে হয়। আল্লাহ নাকি তখন মুমিনের সহায়তায় এগিয়ে আসেন না। তাই শুনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×