somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

শ্যমলা রং এর মেয়েটি এবং অর্স্পশী অনুভুতি

২৮ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:০৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

***বর্ষা*** :হাদি ভাইয়া,কেমন আছেন?
আমি## (হাদি) ভালো
** সত্যি?
# হুম । তুমি?
**ভালো না? মরে যেতে ইচ্ছা করছে ।
# হুম, তা কিভাবে মরবা বলে ঠিক করেছে?
**ভাইয়া আমি কিন্তু সিরিয়াস
# আমিও সিরিয়াস
**ধ্যত ! আচ্ছা বাই ।
#::ওকে
{{ ধুর, মনটা আরও বেশি খারাপ হয়ে গেল । মেয়েটার সাথে এমন rude ব্যবহার না করলেও পারতাম । কিন্তু আমার মন ভালো না থাকলে কারো সাথে কথা বলতেই ভালো লাগে না }}
এবার বলি আমার বর্ষার সাথে আমার পরিচয় কিভাবে হলো ।
গত সপ্তাহে আমার মন অনেক খারপ । বড্ড একা একা লাগছিলো । একদিন সুমন বললো প্রেম কর সব ঠিক হয়ে যাবে ।
আমি বললাম : কে প্রেম করবে আমার সাথে ?
সুমন : আমার একটা ছোট বোন আছে
আমি : তোর আবার আবার ছোট বোন হলো কিভাবে?
সুমন : আরে ফেসবুকের বোন । চরম **ল ।
আমি :: {না ভেবেই বললাম} পারলে দে ।
এভাবেই আমার বষরআর সাথে পরিচয় ।
কিছুক্ষণ পরই আবার বর্ষাকে নক করলাম
♂ ::কি করো?
** ভর্তা বানাই ।খাবেন? বিষ মাখা ভর্তা
# আমার ক্ষুধা নেই । তুমি খাও ।
** আমিতো খাবোই
# এবার বল মন খারাপ কেন?
# আপনাকে বলবো কেন ?আপনি আমার কে?
{{বুঝলাম এই মেয়ে সব বলবে ।এই সব অভিমানের কথার অর্থ সে আমাকে বলবে এবং আগ্রহ সহকারে বলবে}}
# ন্যকামু বাদ দিয়ে বল । আমি বেশি বেশি প্যচাল ভালবাসি না ।
** তো আপনি কি ভালোবাসেন?
# কিছু না । বল
** আজ আমার ব্রেকআপ হয়ে গেছে । আমার বয়ফ্রেণ্ড আমাকে মিথ্যা কথা বলে পটিয়েছিলো । আজ যখন সত্য জানলাম তখন ঝগড়াকরে সব শেষ করে দিলাম । জানেন ও না...............
সব কিছু বললো । আমা শুন লাম ।
আজ একটু তাড়াতাড়ি ঘুমাতে গেলাম । অন্যদিনের মত ভাবনাগুলো আমাকে আর জ্বালালোনা । একটুতেই ঘুম চলে আসলো । ফজরের আযানের আগেই ঘুম ভেঙে গেল । কেন ভাংলো বুঝলাম না । অন্যদিন ১০ আগে ঘুমই ভাঙেনা । আগে ভাংলে মন খারাপ হই । কিন্তু আজ যেন ভাল লাগছে । কেন ভাল লাগছে । বর্ষার ব্রেকআপ হইছে তাই !! হইতে । মানুষ বড়ই স্বার্থপর । নিজের ভালোর জন্য অনের দুংখে আনন্দ পাচ্ছি । আমি তো এমন না । কি জানি কারও প্রেমে পড়লে মনে হয় এমনই হয় ।
ল্যপটপ টা অন করলাম । ফেসবুবে লগইন করতেই বর্ষার ইস্টাটাস
Meghla Borsa
dhat kichu valo lagcha na. manusk blv korai tik na
Like • • Share • 45 minutes ago via mobile •
23 people like this.
View all 53 comments
massage দিলাম
# এখনো ঘুমাও নি?
** আর ঘুম । প্রেমের জ্বালায় ঘুমাইনি ।
# প্রেমের জ্বালা না ছ্যক খাওয়ার জ্বালা ?
** আপনি অনেক খারাপ । অন্যের কষ্টে সান্তনা তো দিতে পরেন না ঊল্টা কাটা ঘায়ে নুনের ছিটা দিচ্ছেন । যান আপনার সাথে কথা নাই ।
{{একটা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত মেয়েরদের সামনে ভাব ধরতে হয় না হলে না হলে তারা ঘাড় চেপে ধরে কিন্তু সে লিমিট ক্রস কললেই বিপত্তি । তখন সব কিছু হারাতে হই । তাই আমি লিমিট ক্রস না করে এবার ভাল মত কথা বলতে লাগলাম }}
# পড়ছো কেমন?
** মন খারাপ কিভাবে পড়বো বলেন?
# ওওও । তোমার ফোন নাম্বার দেও । কথা বলোবো ।
** এইযে । এখন ঘুমাবো । আপনি একটা মিস দেন ঘুম থেকে উঠে কতা বলবো ।
বাই । সুইট ড্রিম
# u to0
১১ টার দিকে বর্ষার ফোন আসলো ।
# কেমন আছ ?
** ভালো । জানেন আজ না...................
বর্ষা এমন ভাবে কথা বললো যেন আমি ওর অনেকদিনের চেনা । আমার সাথে ফ্রিলি কথা বললো । আমার প্রথমে অস্থি লাগলেই কিছুক্ষণের মধ্যেই স্বাভাবিক হয়ে গেলাম । এর পর অনেক কথা বললাম ।
বিকেলে আমি ফোন দিলাম ।
# কি করছো?
** কফি বানালাম ।
## আমাকে দেও আমিও খাই ।
** কিভাবে দিব? চলে আসেন তাহলে ।
# না । দেও আমি মনে মনে খাব ।
**ওকে । মনে মনে শুধু আমার দেওয়া কফিই খাবেন । আমার অন্য কিছু খাবেন না ।
# আচ্ছা । {{ প্রথমে আমি কথার মর্মার্থ বুঝতে পারিনি কিন্তু যখন বুঝলাম তখন অবাক হলাম । ও এই সব কথা কিভাবে fluently বলছে ভেবে }
{{ আজ আমি আমার বর্ষার সাথে দেখা করতে যাচ্ছি । আমার dream girl বর্ষা । আজ রাতে ঘুমাতেই পারিনি । শুধু ওর কথা ভেবেছি । ওকে শুধু ফেসবুকের ছবিতে দেখেছি । আজ সরাসরি দেখবো । অন্য রকম অনুভুতি }}
# বর্ষা না?
** হাদি?
# হুম । কখন আসলা । এইতো । {{ ইতি মধ্যে ও তুমি বলা শুরু করেছে}}
** চল বসি
# চল
{{ লক্ষ্য কললাম এই বর্ষা আর ফেসবুকের ছবির বর্ষার মাঝে অনেক পার্থক্য । ওখানে পরী আর তুলনায় বাস্তবে পেতনী । ধুর মনটা খারাপ হয়ে গেল । ওকে বুঝতে দিলামনা । তার পরও অনেক রাগ হচ্ছিলো । মিথ্য বলে ওর কাছ থেকে চলে আসলাম }}
# বর্ষা শোন । আমার একটা জরুরি কাজ আছে এখনই যেতে হবে । sorry বলেই চলে আসলাম ও আমাকে ডাকলেও ফিরে তাকাই নি ।
{{ নিজের ওপর অনেক রাগ হলো । আবার বর্ষার ওপর ও । আমার সাথে এমন না কললেও পারতো । রিয়েল ছবিগুলো দিলে কি হত ,ফটোশপট ছবি গুলো না দেখালে কি হত ।ফোন অফ করে ঘুমাতে গেলাম । সকাল সকাল ঘুম ভাঙলো । ফোন অন করতেই বর্ষার ম্যসেজ । '' জানু কি হয়েছে? তুমি কি ঝামেলাই পড়েছে । আমাকে বল । অনেক চিন্তা হচ্ছে'''
ধুর বলে ফোন টাকে ছুড়ে মারলাম । ব্যাটারি একপাশে আর ফোন আরেকপাশে পড়লো ।
ছাদে গেলাম ।সকালে ঘুম থেকে উঠেই ছাদে যাওয়া অভ্যাস হয়ে গেছে । ওর জন্যইতো । সব দোষ বর্ষার । ওর নাকি সূর্যদোয় দেখতে খুব ভাল লাগে । আজ দেখি সূর্যটা মেঘে ঢাকা । আমার সাথে তারও মন খারাপ । তার নয়নও আজ অশ্রূসিক্ত । হঠাৎ মনে পড়লো বর্ষার সেই কথা
**''' সূর্য ধ্রূব । সে কখনো হারাইনা । সে সারা পৃথীবীকে আলো দেয়ে । তুমি আমার জীবনের সূর্য তোমায় ছাড়া আমার জগৎ অন্ধকার । বল তোমাই ছাড়া আমি বাচবো কি করে ''
ধুর । ওর এসব কথা শুনেই তো পটেছিলাম । ওর জন্য প্রতিদিন সকালে ওঠে সূর্যদয় দেখতে হই । যদিও ভালই লাগতো সকালের আবহাওয়া । তাহলেতো সূর্য আমার জন্য নয় তার বর্ষার জন্য এমন মেঘলা । তার বন্ধুর জীবনের সূর্য হারনোর বেদনায় মেঘলা । মন আবার খারাপ হয়ে গেল । একটু সহানুভুতি জন্মালো ওর ওপর । বাহ্যিক সোন্দর্যের উপর মানুষের তো হাত নেই । আবার রাগ হলো । তাহলে কেন আমাকে ধোকা দিল । ধুর ওই মেয়ে কে ক্ষমা করবো না । এবার দেখা করে ওকে সব বলে দিব । সব রিলেশন মিটিয়ে দিব }}
৩ দিন পর ফোন অন করলাম । বর্ষার ম্যসেজ ''' হাদি, তুমি কি আমার ওপর রাগ করেছো ? আমি কোন ভুল করে থাকে বল । আমাকে শাস্তি দেও কিন্তু প্লিজ আমাকে avoid করনা । তুমি জান না তুমি ছাড়া আমার পৃথীবী অন্ধকার । তুমি জান না তুমি আমার সূর্য । এই অন্ধকারে আমি বাচবো কিভাবে বল...........
ম্যসেজটা পড়ে মনটাই খারাপ হয়ে গেল । সত্যিতো মেয়েটার কি দোষ । ও তো আমাকে মিথ্যা বলেনি । সে হইতো আমার dream girl এর চেয়ে একটু শ্যমলা । একটু কম সুন্দর । কিন্তু এর ওপরতো তার হাত নেই । নিজেকে অপরাধী মনে হল ।
আবার মনে হল না ওরই তো দোষ । ওই কেন রিয়েল ছবি আপলোড করলোনা । ওকে কিছুতেই ক্ষমা করবো না । না । কালকেই বলে দিব । আমাদের মধ্যে যা হয়েছে সব শেষ । শুধু আর একটা দিন ।
সাথে সাথে ওকে ফোন করলাম । বললাম কাল তোমার সাথে দেখা করবো । ৮ টার দিকে পদ্মার ধারে আস । ওদিক থেকে কোন কথা শুনলাম না । শুধু বুঝলাম বর্ষা ফুপিয়ে ফুপিয়ে কাদছে ।
মনে মনে বললাম মেয়ে কেদে লাভ নাই কাল আরও কাদবে কিন্তু আমাকে পাবেনা ।
পরদিন>>>
৮ টাই ২ জনের দেখা হল । একদিকে ঘাসের ওপর পাশাপাশি বসলাম । কেউ কোন কথা বললাম না । আমি ওর দিকে তাকাতে পারছি না । কিভাবে শুরু করবো বুঝে উঠলাম না । হঠাৎ বর্ষার দিকে তাকলাম । ওকে শেষবারের মত দেখার জন্য । কিন্তু অবাক হলাম । ওর সাদা রংয়ের টিপটাতে ওকে অসম্ভব মানিয়েছে । একটা সাদা টিপ পরলেই যে একটা মেয়েকে এত ভাল লাগে আগে লক্ষ্য করিনি । এবার ওর চোখে তাকালাম । অম্মা!! ও চোখে কাজলও দিয়ে এসেছে । সাধারণত শ্যমলা মেয়েদের চোখে কাজল মানাই না । কিন্তু বর্ষাকে একটু বেশি মানিয়েছে । ওর চোখ এত সুন্দর !!! দেখলাম ওর ২ চোখে পানি ছলছল করছে । এই বুঝি কান্নায় ভাসাবে । কিছু বললাম । অপেক্ষা করলাম ও কাদলে দেখে কেমন লাগে । ওর শ্যামলা গাল গড়িয়ে চোখের জল ঘাসে পড়ছে আর তাতে শরৎ এর সকালের সূর্যের আলো চিকমিক করে খেলা করছে । মনে হল সূর্য় বুঝি আর বর্ষার আনন্দে খেলা করছে । ভাবলাম আজ ওকে কেন এত ভাল লাগছে । তাকে ভালবাসি বলেই তার সব কিছু ভাল লাগছে না অন্য কিছু । ভাবনা শেষ হবার আগেই আমার হাত টা ওর হাতের ওপর চলে গেল । বলে বসলাম ''' I love u. i will never let u'''
ও আমার হাতটা ধরে ওর কোলের ওপর রাখলো । এবার ওর কান্না আরও বেড়ে গেল । আর ওর চোখের পানি এক ফোটা এক ফোটা করে আমার হাতের ওপর পড়লো । প্রতি ফোটা আমার মধ্যে অন্যরকম শিহরণ জাগাচ্ছে । ভাবলাম যার হাতের স্পর্শে এত শিহরণ যার চোখে এত মায়া তার চোখে চোখ রেখে হাজার বছর কাটিয়ে দিলে ক্লান্তি আসবেনা ।
আমার চোখে সহজে পানি আসে না। কিন্তু কেন যে আমার চোখেও পানি আসলো । একটু বেশি আসলো ।
আমি বর্ষার চোখের দিকে তাকিয়ে আছি আর অপেক্ষা করছি কখন এক ফোটা পানি পড়বে আমার হাতে.....আমার মন আন্দোলিত হবে......
৩টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

লালনের বাংলাদেশ থেকে শফি হুজুরের বাংলাদেশ : কোথায় যাচ্ছি আমরা?

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:১৪



মেটাল গান আমার নিত্যসঙ্গী। সস্তা, ভ্যাপিড পপ মিউজিক কখনোই আমার কাপ অফ টি না। ক্রিয়েটর, ক্যানিবল কর্পস, ব্লাডবাথ, ডাইং ফিটাস, ভাইটাল রিমেইনস, ইনফ্যান্ট এনাইহিলেটর এর গানে তারা মৃত্যু, রাজনীতি,... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমেরিকার গ্র্যান্ড কেনিয়ন পৃথিবীর বুকে এক বিস্ময়

লিখেছেন কাছের-মানুষ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৪১


প্রচলিত কিংবদন্তি অনুসারে হাতে গাছের ডাল আর পরনে সাধা পোশাক পরিহিত এক মহিলার ভাটাকতে হুয়ে আতমা গ্র্যান্ড কেনিয়নের নীচে ঘুরে বেড়ায়। লোকমুখে প্রচলিত এই কেনিয়নের গভীরেই মহিলাটি তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি! চুরি! সুপারি চুরি। স্মৃতি থেকে(১০)

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৩৪


সে অনেকদিন আগের কথা, আমি তখন প্রাইমারি স্কুলে পড়ি। স্কুলে যাওয়ার সময় আব্বা ৩ টাকা দিতো। আসলে দিতো ৫ টাকা, আমরা ভাই বোন দুইজনে মিলে স্কুলে যেতাম। আপা আব্বার... ...বাকিটুকু পড়ুন

যেকোন বাংগালীর ইন্টারভিউর সময়, 'লাই-ডিটেক্টটর' যোগ করে ইন্টারভিউ নেয়ার দরকার।

লিখেছেন সোনাগাজী, ০৫ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:০৭



আপনার এনলাকার এমপি, প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী কামাল সাহেব, যেকোন সেক্রেটারী, যেকোন মেয়র, বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান, বিএনপি'র রিজভী, আওয়ামী লীগের ওয়ায়দুল কাদের, আপনার থানার ওসি, সীমান্তের একজন বিজিবি সদস্য, ঢাকার... ...বাকিটুকু পড়ুন

তাবলীগ এর ভয়ে ফরজ নামাজ পড়ে দৌড় দিয়েছেন কখনো?

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:২৬


আমাদের দেশের অনেক মসজিদে তাবলীগ এর ভাইরা দ্বীন ইসলামের দাওয়াত দিয়ে থাকেন। তাবলীগ এর সাদামাটাভাবে জীবনযাপন খারাপ কিছু মনে হয়না। জামাত শেষ হলে তাদের একজন দাঁড়িয়ে বলেন - °নামাজের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×