
বইমেলার সময় মনে একটা আনন্দ থাকে!
এই আনন্দ ছোট না, বিরাট বড় ধরণের আনন্দ। তো এই আনন্দ নিয়া পুরা এক মাস কাটান, বুঝেন অবস্থা।
দৃষ্টিনন্দন প্যাভিলয়ন
স্টল ভর্তি বই বই আর বই
প্রিয় লেখক, প্রিয়জনের সাথে সময় কাটানো।
হাসি খুশী লেখক
ক্রেতা—
সব মিলিয়ে একটা ছড়াছড়ি অবস্থা আর কি! যে দিনকাল পড়সে তাতে আর যাই হোক পুরা ২৮ দিন আপ্নে আনন্দে আছেন এইটাই বিরাট ব্যাপার। মেলা কাছাকাছি আইসা পড়সে, মনে সেই আনন্দ আয়োজনের আগমনী ধ্বনি শুনতাসি!
তয় এই মেলায় হয়ডা কি!?
বই বাইর হয়
লেখকরা হাঁটে ঘুরে, কিছু বইপ্রেমি ক্রেতা আসে
তারা বই কেনে
আঁতলামি
নির্মল আনন্দ
খানা দানা
সেলফি বাজি চলে নিরন্তর। কেউবা আবার ঠ্যালায়- ঘোরতে- আর খুশীতেও আসে বইমেলায়। আমারতো মনে অয় এই ক্যাটাগরির মানুষই বেশী আসে।
হা হা হা!
মানুষ এইসবে ব্যাপক ভাব লইয়া অংশ নেয়, দলে দলে অংশ নেয়।
যাইহোক— শীতের যাই যাই ভাবের এই সময়টায় মেলা হয়।
মেলার মইধ্যে পড়ে ১লা ফাল্গুন
শহরের অলিগলিতে হলুদ আর রঙের বাহারি সাজে তরুণ তরুণী দেখা মেলে। মেলা প্রাঙ্গণও বাদ যায় না, বরং উচ্ছ্বাসটা সেখানেই বেশী দৃশ্যমান হয়—
আছে ভ্যালেন্টাইন ডে
লালে সাজে মেলা
পাতা ঝরা দিন
সব মিলাইয়া কেমন একটা ভালো লাগা শান্তি স্বস্তি আর সুখ ঘিরে থাকে পুরা প্রকৃতি জুইড়াই—
আমি আপনে আমরা সবাই সেই সবের অংশ হই
এইতো
আমাদের বইমেলা!
আমরা আবার তারে আদর কইরা কই প্রাণের বইমেলা! এর মাঝে একুশ খুব কমই আছে—
৫২
ভাষা
ইতিহাস
শৌর্যের দেখা তেমন নাই। সেই আলাপ আলুচনা কামে কাইজেরও তেমন অগ্রগতি নাই। এই আফসোস লইয়াও আমরা আশাবাদী হই। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে রাইখা যাইতে চাই সৃজনশীলতা চর্চা আর যাপিত জীবনের চালচিত্র—
#নগরে_সাধু
#বইমেলা
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:০৭

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


