somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

শাহবাগ বৃত্তান্ত । আমার কিছু কথা ২

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৫৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

স্ট্যাটাস

পাকিস্থানি ওয়েবসাইটে রাজীব এর মৃত্যুর খবর ঢাক-ঢোল দিয়ে প্রচার। এই পাকিস্তানী শুওরের বাচ্চারা এখন জামাতসহ যৌথভাবে রাজীব নাস্তিক ছিলো এই খবরকে হাইলাইট করে ফায়দা লুটতে চাচ্ছে। রাজীব আস্তিক, নাস্তিক না শাস্ত্রিক ছিলো এইটা আমাদের দেখার বিষয় না। দেখার বিষয় আজকেও সে গলা ফাটিয়ে চিৎকার দিয়েছে 'রাজাকারের ফাঁসি চাই' বলে...

আমার লিস্ট এ যদি কেউ থাকেন যে মনে করেন থাবা বাবা নাস্তিক ছিল বলে তাকে খুন করা ঠিক হয়েছে তবে সে একটা গাধার বাচ্চা । ফ্রেন্ড লিস্ট অনেকের সাথেই আমার খুব হৃদ্যতাপূর্ণ সম্পর্ক আর আমি সে সম্পর্ক বজায় রাখতে চাই । কিন্তু দেশ ব্যাপারটা আরও বড় আর দেশের কাজে রাজীব আমাদের পাশেই ছিল যেখানে এখন বড় বড় বুলি ছাড়া অনেককেই আমি দেখিনি তাদের পরিষ্কার মনোভাব জানাতে । তাই রাজীব কে আমি বেক্তিগত ভাবে না চিনলেও সে আমার কাছে একজন সহযোদ্ধা হিসেবে বেশি গুরুত্বপূর্ণ ।

আর আমাদের প্রানের ধর্ম ইসলামের কোথাও বলা নেই তোমরা অবিশ্বাসীদের হত্যা কর এবং আনন্দ কর । কুরআন আর হাদিস ঘেঁটে দেখতে পারেন যাদের ঘাঁটাঘাঁটির অভ্যাস আছে । একজন অবিশ্বাসী কে হত্যা করলে আপনার পরকালের বেহেশত ও নিশ্চিত এমন কোথাও বলা নেই । যেখানে নিজ নিজ কর্মের জন্য নিজ নিজ কেই জবাব দিতে হবে তাই এসব ঘৃণ্য মানসিক আনন্দ লাভ থেকে বিরত থাকুন ।

স্ট্যাটাস

সেই স্কুল জীবন থেকে হরতাল ছিল খুবই আনন্দের বিষয় যা কলেজ জীবনেও ছিল অনেক আরাধ্যের; ইউনিভার্সিটি জীবনে তার কিছুটা ভাটা পরে মেক আপ ক্লাসের কারনে; হরতালে বাবার সেই গতানুগতিক হুকুম - "খবরদার ! বাসা থেকে বের হবি না " আমার কাছে খুবই অপ্রাসঙ্গিক মনে হত কারন হরতালে নরম বালিশে মাথা রেখে শুয়ে শুয়ে মুভি দেখাতেই ছিল আমার জিবনের চরম সার্থকতা ।

কিন্তু আগামী সোমবারে ডাকা হরতালে এইটা সকল বাংলাদেশীর জন্য ফরজ বাসা থেকে বের হয়ে হরতাল সফল হতে না দেয়া । সম্ভব হলে পুলিশ গ্রুপের সাথে থেকে কিছু শিবিরকে পিটানো । আমি আগামী সোমবার আমার হেলমেট আর হকিসটীক [কিভাবে কখন আমার বাসায় হকিসটীক আসে ঠিক মনে নেই তবে একটা আছে ] নিয়ে বের হচ্ছি । আপনি যদি এতো হিংস্র না হতে পারেন অন্তত বাসার গলিটা তে বের হয়ে একটু হাঁটবেন । বাসায় লুকিয়ে থাকবেন না :/

স্ট্যাটাস

আমি বেশ কিছুদিন আগে বেশ কয়েকটি ব্লগে লেখালেখি শুরু করি । এর পর কত পোস্টে একে অপরকে গদাম [ যারা ব্লগ করেন তারা জানেন গদাম কি ] দিয়েছি কিন্তু কখনও অনলাইন জগতের শত্রুতা বাস্তব জীবনে টেনে আনিনি । অনেক পরিচিত লোককেও সকালে গদাম দিয়ে এসে বিকেলে একসাথে চা খেয়েছি । কিন্তু সম্প্রতি আসিফ মহিউদ্দিন এর উপর হামলা এবং ব্লগার আহমেদ রাজিব হায়দার কে আজকে শিবির এর শূয়রেরা [ কুকুর আমার খুব পছন্দের প্রাণী ] জবাই করে হত্যার পর মনটা খুব খারাপ হয়ে গেলো । হয়ত আগামীকাল আমার জবাই করা লাশ পড়ে থাকবে রাস্তায় । কিছু লোক শেয়ার করবেন, কিছু লোক চ্যাম্পিয়নস লিগের খেলার খবর আবার কেওবা কোন ফটোগ্রাফি পেজ/কোন সস্তা জোকস এর পেজ । পরের দিন জীবন আবার আগের মত...

স্ট্যাটাস

গতকাল শাহবাগ থেকে রাত ১ টায় হেঁটে বাসায় এসে আমি কিঞ্চিৎ বেদনা অনুভব করছি পায়ে, তার পরও আমি শাহবাগ যাচ্ছি। আপনি যাচ্ছেন ত ?

স্ট্যাটাস

আন্দোলণের আবার টাইম টেবিল কিসের????? মুক্তিযোদ্ধারা তো ৩-১০ টা যুদ্ধ করেননাই!!!"

স্ট্যাটাস

মাঝ নদীতে কেউ "নিরপেক্ষ" থাকতে পারে না, হয় আপনি স্রোতের পক্ষে নয়ত স্রোতের বিপক্ষে। অনলাইনে কিংবা অফলাইনে নিরপেক্ষতার ভেক ধরে থাকা লোকগুলাকে এখন লাত্থি মারার সময় এসেছে। '৭১ এ বাঙ্গালী "নিরপেক্ষ" থাকলে বাংলাদেশ এখনও পাকিস্তান থাকত, হয় আমেরিকার ড্রোন নয়ত তালেবানের বোমা হামলায় আপনি মরতেন, প্রকৃ্তির স্বাভাবিক খেয়ালে না। শুধুই ফাঁসি হবে, আর কোন সাউন্ড হবে না ।

স্ট্যাটাস

"'দারিদ্র্যকে যিনি জাদুঘরে' পাঠাতে চান, সেই ড. ইউনূস জাতীয় জাদুঘরের সামনে আটদিন ধরে চলমান আন্দোলনে যোগ দিতে আসেননি কিংবা এই বিষয়টি নিয়ে কোনো কথাও বলেননি; জাদুঘরের সামনে যে রাজাকারদেরকে ঘৃণার জাদুঘরে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হচ্ছে, সেটাতে তিনি সম্ভবত আগ্রহী নন।

- যিনি নিজের কর্মকাণ্ডকে পাওলো ফ্রেইরির শিক্ষাদর্শন থেকে অনুপ্রাণিত বলে দাবি করেন, শিক্ষা-বিষয়ে নানা পুরষ্কার পাওয়া ও সর্বোপরি 'স্যার' উপাধিপ্রাপ্ত জনাব ফজলে হাসান আবেদ শাহবাগের উন্মুক্ত প্রান্তরে হাজার হাজার শিক্ষার্থীর দিনরাত স্লোগানে ফেটে পড়া দেখতে আসেননি; সম্ভবত পেডাগজি অব দ্যা অপ্রেসড বইতে জনগণের শক্তি ও সচেতনতা নিয়ে ফ্রেইরি কী বলেছেন তা তিনি নানা পুরষ্কারের ভারে ভুলে গেছেন।

- হাজার-হাজার-লাখ-লাখ আলোকিত মানুষ যেখানে প্রবল গর্জনের ঢেউ তুলছে, সেই 'আলোকিত মানুষের কারিগর' জনাব আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ বাংলামোটর থেকে পাঁচ মিনিট হেঁটে শাহবাগে আসতে পারলেন না এখনও; সম্ভবত আলোকিতের সংজ্ঞা বাংলামোটর ও তাদের বইয়ের গাড়ির ভেতরে আটকা পড়ে গেছে।

তাহলে এখন চিন্তা করেন, আমরা কাদের নিয়ে গর্ব করি!"

স্ট্যাটাস

আমার আপন মামা [ Towshif Avi এর বাবা ] মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেয়ায় আমাদের পরিবার কিভাবে রাজাকার দের হাতে প্রতিনিয়ত নির্যাতিত হয়েছিল তার গল্প -

** আমার মামা কিন্তু Hassan Anik এর বাবা সহ [উনিও একজন মুক্তিযোদ্ধা ] ১৬ ডিসেম্বর এর পরদিন ধরে আমাদের গ্রামের রাজাকারদের প্রকাশশে গুলি করে মেলে ফেলেন । তারা দূরদৃষ্টিসম্পন্ন ছিলেন বলেই আমার নানাবাড়িতে [গ্রামে ] কোন রাজাকার নাই :)
১৯৯৫ সালে আমার আব্বা যখন মারা যান তখন আমি খুব ছোট বয়স ৭ কি ৮ বছর তাই আব্বার সাথে আমার সৃতি খুব কমই মনে পড়ে। কিন্তু তার বলা কিছু গল্প আমার এখনো মনে পড়ে, কিভাবে ১৪/১৫ বছরে বাড়ি থেকে পালিয়ে যুদ্ধে যাওয়া,ট্রেনিং নেয়া,যুদ্ধ করা, চোখের সামনে পাখির মত মানুষ মরতে দেখা এবং রাজাকারদের পাকিদের পা ছাটার নমুনা সরূপ মুক্তিযোদ্ধাদের ধরিয়ে দেয়া,গ্রামের পর গ্রাম জ্বালানো, হত্যা, ধর্ষণ করা। তখন ছোট ছিলাম বলে যুদ্ধ কি বুঝতাম না। কিন্তু যখন আরেকটু বড় হই দাদির মুখ থেকে যুদ্ধের কাহিনী শুনি। পাকি আর রাজাকারদের ভয়ে ঘরে লুকিয়ে থাকা, ঘর বাড়ি লুটপাট এসব ছিল তখন খুবই সাধারন ব্যাপার। প্রতি রাতে যখন ঘুমাতে যেত তারা জানতোনা পরেরদিন ভোর দেখতে পাবে কিনা। আব্বা বাড়ি থেকে পালিয়ে যুদ্ধে যাবার পর ২/৩ মাস কোন খোজ ছিলনা। তারপর হঠাত একদিন মাঝ রাতে আব্বা যখন দাদির সাথে দেখা করতে আসে, এসে বলেন তার খুব খিদা লাগসে যেন ভাত খেতে দেয় কিন্তু আব্বা ভাত শেষ করতে পারেনি, আধা ভাত খেয়ে পালিয়ে যেতে হয় কেন জানোস? কারন এইসব রাজাকারেরা খবর পেয়ে পাকি কুত্তাগুলাকে নিয়ে আসে আব্বাকে খুজতে। সেই থেকে রাজাকার নামটা শুনলেই নিজের ভিতরে ১টা পশু জেগে উঠে, ইচ্ছা করে গুলি করে সবগুলাকে মেরে ফেলি। এইত গেলো আমার কাহিনী আমার মত আরও হাজার লক্ষ মানুষ আছে, আছে তাদের অজানা গল্প আর তাদের সবার সাথে ১টা বিষয় কমন তা হল রাজাকার,রাজাকার এবং রাজাকারের গল্প।
এত কথা বলার আমার কোন কারন আসলে ছিলনা তাও বলতে বাধ্য হলাম কারন দেখলাম সমগ্র দেশ যখন রাজাকারদের ফাঁসির দাবি নিয়ে উত্তাল ঠিক তখন কিছু মানুষ এইসব রাজাকারদের পক্ষ নিচ্ছে। আমার ফ্রেন্ড লিস্টের কয়েকজন আমাকে ইনভাইট করে এইসব পেইজে/গ্রুপে জয়েন করার ঃ@ যেমন বাশেরকেল্লা টাইপ্স পেজ... তোদের উদ্দেশে বলছি তোদের বাঁশ তোদের পিছন দিক দিয়া আমি ঢুকামু যদি আমারে আর কেও এমন ইনভাইটেশন পাঠাস ঃ@ তোরা কেও যুদ্ধ দেখসস?দেখস নাই তাইলে এইসব রাজাকারদের বাপ মানস কেন?তোর আপন বাপ/দাদাদের জিগাই দেখ উনারা যুদ্ধ দেখসে এইসব রাজাকাররা কি করসে উনাদের থেকে গল্প শুন। আমি কোন পলিটিক্স করিনা আমি রাজনীতি বুঝিনা আমি শুধু বুঝি যেই দেশ আমার বাপ/দাদারা যুদ্ধ করে স্বাধীন করসে সেই দেশে কোন রাজাকার থাকতে পারবেনা। যারা মনে করে এইসব কাদের/নিজামি/বাচ্চুরা রাজাকার না তোগো বাপের মত তাইলে মনে রাখিস ১৯৭১ সালে এইসব নিজামিরা রাজাকার ছিল আর ২০১৩ সালে তুই রাজাকার,তুই রাজাকার,তুই রাজাকার......... সবার কাছে অনুরোধ ১টা বারের জন্য হলেও শাহবাগ যান ,প্রতিবাদ করুন। ১৯৭১ সালে আমরা যুদ্ধ করিনি ২০১৩ সালে এটাই আমাদের জন্য যুদ্ধ। এই যুদ্ধে সবাই একাত্ততা ঘোষণা করুন। এই যুদ্ধ নিয়ে কোন রাজনীতি করবেনা না, হয়ে যাবেন না নিজামির মত রাজাকার।আর এটাও মনে রাখতে হবে রাজাকারদের ফাঁসি হলেই আমাদের দায়িত্ত শেষ না। আমরা প্রতিবাদ করতে পারি সবাইকে বুঝাতে হবে। এটা ভুল্লেও চলবেনা যে সাগর-রুনি/ বিশ্বজিতরাও আমাদের স্বাধীন দেশের মানুষ ছিল আর কেও যেন তাদের মত মারা না যায়, কোন বোনকে যেন ধর্ষিত না হতে হয়, দেশের টাকা জয়-তারেকদের পকেট দিয়ে দেশের বাইরে চালান না হয়ে যায় সেটাও আমাদের নিশ্চিত করতে হবে। দুর্নীতির লিস্টে উপরে থাকার দিন শেষ হয়ে গিয়েছে সময় এসেছে নিজেকে, দেশকে পরিবর্তন করার । আমাদের এই সম্মিলিত প্রতিবাদ আমাদের পরিবর্তনের সূচনা করুক সবার এক স্লোগান হোক ...........
“ তোমার আমার ঠিকানা... পদ্মা, মেঘনা, যমুনা “
তবে আপাতত আমার দাবি ২টা....

1.হয় সব রাজাকারদের ফাঁসিতে ঝুলানো হোক।

2. নাহয় সব রাজাকারদের নিঃশর্তে মুক্তি দেয়া হোক যাতে আমরা পিটাইয়া মারার সুযোগ পাই।

স্ট্যাটাস

রাজাকারদের বিচার প্রশ্নে কেও পক্ষে কেও বিপক্ষে । এখানে নিরপেক্ষতার কোন জায়গা নেই । হয় বিচার চান নয়ত চান না । আমরা অনেকেই যেমন বিচারের পক্ষে গলা ফাটাচ্ছি, তেমনি জামাতি ছাগু গুলাও কিন্তু পরিষ্কার তাদের অবস্থানের কথা জানিয়েছে । এখন " আমি শাহবাগ আসি না তার মানে আমি বিচার চাই না তা কিন্তু না... " , " কাম কাজ পরীক্ষা ফালায়া ক্যামনে আসব..." , " এইটা আম্লিগের চাল, লোকজন টাকা খাইয়া বইসা আছে... " এগুলা বলা মানে আপনার দেশপ্রেমে ঘাটতি আছে । মনে রাখবেন, আপনার একই যুক্তি হয়ত ৭১ এও "আরে আমি যুদ্ধে নাই তার মানে কি আমি বাংলাদেশ চাই না । জয় বাংলা । জয়... " , "জাহানারা ইমাম এর পোলায় আম্রিকার স্কলারশিপ পাইয়াও যায় নায় দেশের টানে। গাধা নাকি ।..." - কেও কেও দিয়েছিল যাদের আজ কেও চিনে না । দেশের সামনে পরিষকার ভাবে নিজের অবস্থান ব্যাখ্যা না করলে কিন্তু আপনি অটো বিপক্ষে চলে যাচ্ছেন । আর দেশে কোন জামাত শিবির আপনার মত নব্য যুদ্ধাপরাধীর জায়গা হবে না । এখন শাহবাগ এ রাত ক্যামনে কাটাইবেন ??... পরে ত পাকিস্তানের শরণার্থী [!!!] শিবিরে রাত কাটাতে হবে দিনের পর দিন ।

স্ট্যাটাস

যারা টিভি থেকেই শাহবাগ এর সব খবরে নিজেকে আপডেটেড ভাবছেন তারা কি জানেন - প্রজন্ম চত্বরে চারটা মোবাইল টয়লেট আছে। যাদের নাম গোলাম আযম মূত্রাশয়, কাদের টয়লেট, নিজামী প্রক্ষলনক্ষ, সাকা হাগুঘর ।
সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:০৬
২টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জীবন চলবেই ... কারো জন্য থেমে থাকবে না

লিখেছেন অপু তানভীর, ০২ রা মে, ২০২৪ সকাল ১০:০৪



নাইমদের বাসার ঠিক সামনেই ছিল দোকানটা । দোকানের মাথার উপরে একটা সাইনবোর্ডে লেখা থাকতও ওয়ান টু নাইন্টি নাইন সপ ! তবে মূলত সেটা ছিল একটা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর। প্রায়ই... ...বাকিটুকু পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ ঠেকাতে পুলিশি নির্মমতা

লিখেছেন এমজেডএফ, ০২ রা মে, ২০২৪ দুপুর ১:১১



সমগ্র যুক্তরাষ্ট্র জুড়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসগুলোতে বিক্ষোভের ঝড় বইছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ কর্মসূচী অব্যাহত রয়েছে। একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বিক্ষোভ দমনের প্রচেষ্টা চালালেও তেমন সফল... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ ০১

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৫



নতুন নতুন শহরে এলে মনে হয় প্রতি টি ছেলেরি এক টা প্রেম করতে ইচ্ছে হয় । এর পেছনের কারন যা আমার মনে হয় তা হলো, বাড়িতে মা, বোনের আদরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

হিটস্ট্রোক - লক্ষণ ও তাৎক্ষণিক করণীয়

লিখেছেন ঢাকার লোক, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:০৭

সাধারণত গরমে পরিশ্রম করার ফলে হিটস্ট্রোক হতে পারে। এতে দেহের তাপমাত্রা অতি দ্রুত বেড়ে ১০৪ ডিগ্রী ফারেনহাইট বা তারও বেশি হয়ে যেতে পারে।

হিটস্ট্রোক জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন। চিকিৎসা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহকে অবিশ্বাস করার সংগত কোন কারণ নাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৩



সব কিছু এমনি এমনি হতে পারলে আল্লাহ এমনি এমনি হতে সমস্যা নাই। বীগ ব্যাং এ সব কিছু হতে পারলে আল্লাহও হতে পারেন। সব কিছুর প্রথম ঈশ্বর কণা হতে পারলে আল্লাহও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×