somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ব্লগে পোস্ট দেয়া বিভিন্ন লেখায় ছবি দেয়ার ব্যাপারে কিছু কথা

০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ২:৫৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



[A picture is worth a thousand words - Frederick R. Barnard]
একটা সুন্দর ছবি সহস্র শব্দের বাক্যের চেয়ে বেশি বুঝাতে সক্ষম। আমি প্রথমেই যেই ছবিটা দিয়েছি সেটা দেশের বর্তমানে হাল হকিকত বুঝানোর জন্য সবচেয়ে সুন্দর উদাহরন। যা বুঝাতে চেয়েছি সেটা যদি লিখতে হতো তাহলে কত কিছু লিখতে হতো চিন্তা করুন!

ব্লগের বিভিন্ন বিষয়ভিত্তিক পোস্টে কি ধরনের ছবি দেয়া উচিত সেটা নিয়ে সুনির্দিস্ট কোন নিয়ম ব্লগে দেয়া নেই। তবুও বিভিন্ন ব্লগার তার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার উপর ভিত্তি করে নিজের পছন্দ মতো ছবি প্রায় প্রতিটা লেখাতেই সংযুক্ত করে থাকেন।

ব্লগে যে কোন পোস্টে যেভাবে ছবি যোগ করা যায় সেই দুটি পদ্ধতি হলোঃ
১। নতুন ব্লগ শুরু করার সাথে সাথেই এই অপশন আসবে…………



২। পরবর্তিতে এখান থেকেও ড্রাগ/ড্রপ কিংবা ক্লীক করে ছবি যুক্ত করা যায়……



ব্লগে নতুন কোন পোস্ট লিখতে গেলে সবসময় ছবি সংযুক্ত করার জন্য অনুরোধ করা হয়। দেখা গেছে, ছবি সহ পোস্ট ছবি ছাড়া পোস্টের চেয়ে পাঠক কিংবা ব্লগারদের বেশি দৃষ্টি আকর্ষন করতে পারে। অনেক ক্ষেত্রেই একটা দৃষ্টি নন্দন ছবি পাঠককে সহসাই সেই পোস্টে টেনে নিয়ে আসতে পারে।

ব্লগে ছবি কিভাবে দিতে হয় কিংবা পোস্টের সাথের সর্ম্পকিত ছবি কিভাবে বাছাই করতে হয় সেটা নিয়ে বেশিরভাগ নতুন ব্লগারই কিছুটা হলেও সমস্যার মধ্যে পড়ে যান। এই পোস্টে আমি এই
ব্যাপারে আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে কিছুটা সাহায্য করার চেস্টা করে যাব। আমার অনেকগুলি পোস্টে বিভিন্ন ব্লগার আমি কিভাবে ছবি নির্বাচন করি সেটা জানতে চেয়েছেন। অবশেষে একজন ব্লগারের অনুরোধের ভিত্তিতেই এই পোস্ট লেখা হয়েছে। এই পোস্টটা থেকে কারও যদি সামান্য একটুও উপকার হয় তাহলেও আমার কষ্টটা কাজে লেগেছে বলে ধরে নেব।

প্রথমেই ছবি ঠিক করার ক্ষেত্রে ব্লগের দেয়া নিয়মকানুন দেখে আসা যাক:
আপনার লেখা যদি ছবি সংযুক্ত করতে চান তাহলে ক্যামেরা চিহ্নিত বাটনে ক্লিক করুন। তারপর আপনার প্রয়োজনীয় ছবিগুলোকে (একসাথে সর্বোচ্চ ১০টি ছবি, প্রতিটি ছবির সাইজ সর্বোচ ১০ মেগাবাইট) ড্র্যাগ করে ছবি সংযুক্ত করার স্থানে নিয়ে আসুন।

যে সমস্ত কারনে ব্লগে দেয়া ছবি সম্মানিত মডারেটর যে কোন মুহুর্তে সরিয়ে দিতে পারেনঃ -
৩খ. যদি পোস্ট কিংবা ছবিতে ব্যক্তি আক্রমণ, হয়রানিমূলক, কুৎসা রটনামূলক, অশ্লীলতা, কুরুচিপূর্ণ, আপত্তিকর, গালিগালাজ এবং পর্ণগ্রাফি সম্বলিত বক্তব্য কিংবা বিষয় থাকে।
৩গ. যদি কোন পোস্ট কিংবা ছবিতে অন্য কারো ব্যক্তিস্বার্থ ক্ষুন্নকারী কিংবা একান্ত ব্যক্তিগত তথ্য থাকে।
৩চ. যদি কোন পোস্টে কোন ব্যক্তি বা গ্রুপের ছবি অনুমতি ব্যতিরেকে ব্যবহৃত হয় এবং সে বিষয়ক তথ্য আমাদের কাছে আসে, আমরা ছবি সরিয়ে দিবো বিষয়টির স্থায়ী কোন সমাধান না হওয়া পর্যন্ত।

আমরা প্রায় সবাই ছবি পছন্দ করার সময় ইন্টারনেট থেকে গুগল বা কোন সার্চ ইঞ্জিনের সাহায্যে সাধারনত ছবি পছন্দ করেই থাকি। একান্তই কোন ব্যক্তিগত ছবি দেয়া ছাড়া এটাতে কোন সমস্যা নেই, তবে কপিরাইটেড ছবি না দেয়াই উত্তম! কোন চিত্রশিল্পী যদি তার আঁকা কোন ছবি নিয়ে আপত্তি তুলেন তবে সেটা দ্রুতই মুছে দেয়াই উচিত।

ব্লগে নিজের কিংবা পরিবারের একান্ত কোন ছবি না দেয়াই উচিত। কারন অন্য সবকিছু বাদ দিলেও নিজের স্ত্রী কিংবা অন্যকোন মেয়ে বা মহিলার ছবি দিলে সেটা অবশ্যই আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের দেয়া বিধি বিধান, পর্দা প্রথার বিরুদ্ধে চলে যায়।

পোস্টে ছবি নির্বাচনের ব্যাপারে আমি খুব খুঁতখুঁত করি। যে কোন পোস্টে ছবি নির্বাচনের ক্ষেত্রে আমি যেই নিয়মগুলি সবসময় মেনে চলিঃ-
1.লেখার বিষয়ের সাথে অবশ্যই মিল থাকতেই হবে, এটা বাধ্যতামূলক।
2.ছবি হতে হবে বির্মূত বা এর কাছাকাছি থীমের।
3.লেখার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
4.কোন মডেলের চেহারা কোনভাবেই দেখা যাবে না।
5.শালীনতা সর্বপর্যায়ে মেনে চলা হয়। পোস্টে দেয়া কোন ছবি নিয়ে যদি কেউ আপত্তি তুলে সেটা ভীষন লজ্জাজনক ব্যাপার।
6.অনেক লেখায় আমি পাঠকদেরকে সুনির্দিষ্ট মেসেজ দিতে চাই। ছবি যেন আমার হিডেন মেসেজ পাঠকের কাছ সহজেই পৌছে দেয়।
7.অনেক গল্পেই আমি কিছুটা সিম্বোলিক ছবি ব্যবহার করি, যেটা পাঠককে লেখাটা পড়া শুরু করার আগেই পাঠককে ভাবতে শুরু করায় কি হতে পারে এই লেখাটায়।

আমার লেখায় ছবি নির্বাচন সবসময়ই খুব গুরুত্বপূর্ণ। আর তাই ছবি পছন্দ করার ব্যাপারে আমি যথেষ্ঠ সময় নেই। হয়ত লেখা হয়ে গেছে অনেক আগেই কিন্তু ঠিক মতো ছবি পছন্দ হচ্ছে না দেখে পোস্টই দিচ্ছি না। লেখার সাথে সামঞ্জস্যতা না থাকলে ছবি দেয়ার কোন মানেই হয় না।


উদাহরন হিসেবে আমার পোস্ট করা একটা কবিতা “পূর্ণতা” এর কথাই ধরা যাক। এই কবিতার জন্য উপযুক্ত ছবি পছন্দ করতে আমার প্রায় দশদিনের উপর সময় লেগেছিল। এই ছবিতে পথের শেষে একটা উজ্জ্বল সূর্য দেখা যাচ্ছে। এটাই আমাদের লক্ষ্য আর এর কাছে পৌছানোর জন্যই আমরা পথ থেকে পথে ছুটে বেড়াই সারাজীবন, শুধুই পূর্ণতা অর্জনের জন্য।

খুব সুন্দর একটা গল্প লিখলেন, চরিত্র নির্মাণও খুবই চমৎকার হলো। এখন কি ধরনের ছবি পছন্দ করবেন? এসব ব্যাপারে আমি সাধারনত বিমূর্ত টাইপের ছবি দিতে ভালবাসি। আপনি এমন একটা একটা ছবি পছন্দ করুন যেটা হতে পারে-
-কোন শিল্পীর হাতে আঁকা / তোলা,
-কিংবা একটা মেয়ের সাইড ভিউ কিংবা ব্যাকসাইড ভিউ,
-কিংবা গল্পের থীমের সাথে মানানসই পটভূমিতে মেয়েটা / ছেলেটা,

তখন একে গল্পের নায়ক/নায়িকা ভেবে ছেলে/মেয়েটার না দেখা চেহারাটা দেখার জন্য একটা অনুভূতি পাঠকের হৃদয়ে সৃষ্টি হবে। চেহারা যখন দেখা যাবে না, তখন পাঠক নিজ থেকেই একটা চেহারা ভেবে নেবে। অনেক সময় দেখা যায় ব্লগাররা কোন দেশি বা বিদেশি নায়িকা/তারকার চেহারা সহ ছবি ব্যবহার করেন। এসব ক্ষেত্রে এই ধরনের ছবি ব্যবহার করলে লেখাটার চাইতে তারকাই বড় হয়ে যায়। অথচ আপনি এত কষ্ট করে এই লেখাটা লিখেছেন। এই সবক্ষেত্রে আপনার লেখার চাইতেও তখন ছবির প্রতি আকর্ষন বেশি হয় পাঠকের!

কোন ব্লগার যেই ছবি দিবেন, সেটার অনেক সময় ব্যাকগ্রাউন্ড থীমও অনেক কিছু স্পষ্ট করে তুলতে পারে। ফুটিয়ে তুলতে পারে সেই লেখার উদ্দেশ্য কিংবা হিডেন মেসেজ।



উদাহরন স্বরূপ আমার ভালোবাসার মরণ গল্পের ছবির কথাই ধরা যাক। শ্রদ্ধেয় ম.হাসান ভাই ঠিকই সেটা বুঝতে পেরেছিলেন। “ছবিতে চোখের জলে মনে হল আবছাভাবে মানুষের একটি মূর্তির বিম্ব দেখছি। জুম করে ও পরিষ্কার বুঝতে পারলাম না। এটা কি আমার চোখের দেখার ভুল? না কি আসলে কিছু আছে? চোখের উপরে আকাশ এর উপস্থিতি কি জীবনের বিশালতা বোঝানোর জন্য ব্যবহার করেছেন নাকি অন্য কোন অর্থ আছে?”। আমি উনার প্রশ্নের উত্তরে জানিয়েছিলামঃ “ছবিটা সিম্বোলিক। আপনি তো জানেনই আমি ছবির ব্যাপারে কত খুত খুত করি। এখানে ব্যাকগ্রাউন্ডে আকাশ দিয়ে হৃদয়ের ব্যাপ্তি বা বিশালতা বুঝানো হয়েছে। বুঝানো হয়েছে কত বড় আবেগ আর ভালবাসা বুকের ভিতর পাথর চাপা দিলে এভাবে চোখ ফেটে নোনা জল বের হয়ে আসে আর তৈরি করে এত বড় বিরহের সমুদ্র”।

পারতপক্ষে ব্লগে অন্য কোন ব্লগার যদি কোন ছবি ব্যবহার করেন সেটা এড়িয়ে যাবার চেস্টা করবেন। খুব কাছাকাছি সময়ে দুইটা পোস্ট হলে বড়ই দৃষ্টিকটু লাগে।

আরেকটা বিষয় না বিষয় না বললেই নয়, অনেক সময় নতুন ব্লগারদের জানা না থাকার কারনে কিংবা পুরাতন ব্লগারদের অনেকেই ভুল করে একই পোস্টে একের অধিক ছবি পরপর (ছবির মাঝে কোন ফাঁক না রেখে) পোস্টে দিয়ে থাকেন। এটা খুবই বিরক্ত এবং বিব্রতকর। কারন মাত্র একটা পোস্টই তখন ব্লগে প্রথম পাতা কিংবা পরের পাতায় প্রায় পুরো পৃষ্ঠার জায়াগাই দখল করে রাখে। প্রচন্ড দৃষ্টিকটু এই ভুল থেকে দূরে থাকার জন্য সবাইকেই অনুরোধ দিয়ে গেলাম।

আমি উপরে বিমূর্ত ছবি দেয়ার ব্যাপারে লিখেছি। এখন বিমূর্ত বলতে কি বুঝায় সেটা কিছুটা ব্যাখ্যা দেবার চেস্টা করবঃ-

বিমূর্ততা একটি ছবির মাঝে কল্পনাপ্রসূত যে চিত্রায়ন তার বাস্তবতার দিকে নির্দেশ করে। এই নির্দেশনা সামান্য, আংশিক বা সম্পূর্ণ হতে পারে। বিমূর্ততার অস্তিত্ব চলমান থাকে। ঊনবিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ের দিকে বিমূর্ত চিত্রকলার সূচনা। বিংশ শতাব্দীর প্রথম দশকে এই শিল্পকলায় ব্যাপক পরিবর্তন আসে। বিমূর্ত চিত্রকলাতেও উৎকর্ষের ছোঁয়া লাগে। বিমূর্ত চিত্রকর্ম কোনো সুনির্দিষ্ট অর্থ বহন করে না। প্রকৃতি থেকে বেছে নেওয়া একটি উপাদান/দৃশ্য শৈল্পিক উপস্থাপনের কারণে হয়ে উঠতে পারে একটি অনবদ্য চিত্রকর্ম। কয়েক ধরনের বিমূর্ত চিত্রকর্মের মধ্য গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে ‘নন-অবজেকটিভ’, ‘কনসেপচুয়াল’, ‘এক্সপেরিমেন্টাল’ ইত্যাদি। বিমূর্ত চিত্র্রকর্ম অর্থের চেয়ে তা দর্শকের মনে কি বা কতটুকু প্রভাব ফেলল তা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। বিমূর্ত চিত্রকলাকে কোনো নির্দিষ্ট সংজ্ঞার ছাঁচে ফেলা যায় না। আমার বেশ কিছু লেখাতেই আমি এই ধরনের ছবি ব্যবহার করেছি।

ব্লগে ছবি দেয়ার ব্যাপারে আমার বেশ পছন্দের ব্লগার হলেন কাজী ফাতেমা এবং স্বপ্নের শঙ্খচিল। এদের মধ্যে দ্বিতীয়জন সবসময়ই আমাকে মুগ্ধ করেন তার দুর্দান্ত প্রতিটা ছবি দিয়ে। তবে কাজী ফাতেমা আপুর ছবিগুলিও খুবই সুন্দর হয়।

সবশেষে ব্লগারদের জন্য আসল এবং কাজের জিনিস দিয়ে দিলাম। বেশ কিছু ফ্রী স্টক ফটো সাইটস। যদি আপনি ছবি ব্যবহার করে থাকেন, তবে অবশ্যই উচ্চ মানের ছবি দেয়ার চেষ্টা করবেন। ঘোলাটে ধরনের ছবি ব্যবহার করা এড়িয়ে চলুন। ভালো একটি ক্যামেরা দিয়ে ছবি তুলুন অথবা বিনামূল্যে ভালো মানের ছবি পেতে এই সাইটগুলোর যেকোন একটিকে বিবেচনা করতে পারেন। তবে আপনারা অনলাইনে সার্চ দিলে আরও ভালো কোন সাইট খুঁজে পাবেন।
https://pixabay.com/
https://unsplash.com/
http://compfight.com/
https://www.publicdomainpictures.net/
https://www.pikwizard.com/
https://www.alegriphotos.com/
https://www.dreamstime.com/free-images_pg1
https://littlevisuals.co/
https://deathtothestockphoto.com/join/
https://morguefile.com/
http://www.freedigitalphotos.net/
http://photopin.com/
https://commons.wikimedia.org/
https://www.stockphotosforfree.com/
https://freerangestock.com/
http://www.rgbstock.com/
http://imagefinder.co/
http://www.freephotobank.org/
https://freemediagoo.com


সৌন্দর্য্য ব্যাপারটা পুরোপুরি আপেক্ষিক। একটা জিনিস কারো কাছে হয়তো সুন্দর আবার কারো কাছে হয়তো সেটা ততটা সুন্দর না। সুতরাং আপনার লেখায় ছবি দেয়ার সময় কোন বিশেষ বিষয়ের ছবি কিভাবে উপস্থাপন করলে, সেটা দেখতে ভালো লাগবে এবং পড়ার সময় পাঠকের ‘চোখের উপর অত্যাচার’ মনে হবে না সেটা নির্ধারন করার দায়িত্ব কিন্তু আপনার!

আমি এই লেখাটা একদম নিজের মতো করে লিখেছি। জানি না কেমন লিখেছি! তাছাড়া আমি মনে করি এই ব্যাপারে ব্লগের শ্রদ্ধেয় অন্যান্য ব্লগারদের চিন্তাভাবনাও জানা দরকার। ব্লগে অনেক ব্লগারই আছেন যারা এই ব্যাপারে আরও চমৎকার ধারনা এবং বুদ্ধি দিতে পারবেন। আমি ব্লগের সবাই’কে এই পোস্টে মুক্ত আলোচনায় অংশগ্রহন করার জন্য বিনীত অনুরোধ রেখেই এখানেই শেষ করছি।


উৎসর্গঃ ব্লগার ইসিয়াক। উনার আগ্রহের প্রেক্ষিতেই এই লেখাটা লিখেছি।

সবাইকে ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইল।
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত @ নীল আকাশ, অক্টোবর ২০১৯
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:২১
৪১টি মন্তব্য ৩৯টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় রাজাকাররা বাংলাদেশর উৎসব গুলোকে সনাতানাইজেশনের চেষ্টা করছে কেন?

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সম্প্রতি প্রতিবছর ঈদ, ১লা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস এলে জঙ্গি রাজাকাররা হাউকাউ করে কেন? শিরোনামে মোহাম্মদ গোফরানের একটি লেখা চোখে পড়েছে, যে পোস্টে তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল দ্বৈরথঃ পানি কতোদূর গড়াবে??

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬



সারা বিশ্বের খবরাখবর যারা রাখে, তাদের সবাই মোটামুটি জানে যে গত পহেলা এপ্রিল ইজরায়েল ইরানকে ''এপ্রিল ফুল'' দিবসের উপহার দেয়ার নিমিত্তে সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×