somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

স্বপ্নের শেষদিকে

০১ লা আগস্ট, ২০১১ সকাল ১১:২৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

এমন তো কোনোদিন হয় না । রাহিয়া কোনোদিন এমন করে না । আজ কেন এমন হচ্ছে । কেমন জানি একটা ভয় ভয় করছে আফসানের । সত্যিই কি আজ রাহিয়ার এঙগেজমেন্ট ?
গতকাল রাহিয়া আফসানকে বলছিল যে কাল রাহিয়ার এঙগেজমেন্ট । রাহিয়ার বাবা নাকি হঠাৎ করে ঠিক করে ফেলেছেন । আফসান কথাটাকে সিরিয়াসলি নেয় নি । ও ভেবেছে সব সময়ের মতই রাহিয়া মজা করছে । তখন আফসান বলেছিল " আচ্ছা , নভোথিয়েটারের সামনে সকাল ১১টায় থেকো , আমি অপেক্ষা করব " । রাহিয়া বলেছিল " পারবনা " । আফসান হাসতে হাসতে জবাব দিয়েছিল " আচ্ছা দেখা যাক " ।
এখন আফসানের ভয় হচ্ছে , সত্যি সত্যিই যদি রাহিয়ার আজ এঙগেজমেন্ট হয়ে যায় ? না হতে পারে না
। এই বিষয়টা ভাবতেও পারে না আফসান । ভাবলেই চারিদিক অন্ধকার হয়ে আসে ।আফসান এখন কি করবে ? রাহিয়াকে কল করা যায় । আফসান ৫ মিনিট চেষ্টা করল । রাহিয়া মোবাইল ধরল না ।এটা দেখে আরো চিন্তিত হয়ে গেলো আফসান । এখন কি আফসানের রাহিয়ার বাসায় যাওয়া উচিত ?
২.
রাহিয়ার বাসায় গিয়ে উপস্থিত হয় আফসান । মিস্টার খান দরজা খুললেন । আফসান কিছু না বলেই ঘরে ঢুকে যায় । খেয়ালই করে নি যে মিস্টার খান দরজার সামনে দাঁড়িয়ে ছিল । ওর মাথায় তখন শুধু রাহিয়াই ছিল । মিস্টার খান বললেন " কি ব্যাপার ? আপনি কাকে চান ? "
মিস্টার খান রাহিয়ার বাবা । সাবেক ইঞ্জিনিয়ার । অত্যন্ত ঠাণ্ডা মেজাজের মানুষ । সব কিছুকে অতি সাধারণভাবে নিতে পারেন ।
আফসান শুধু বলল , " রাহিয়া কোথায় ? " । রাহিয়ার বাবা অবাক হলেন । তারপর অবাক হওয়া লুকিয়ে সাধারণভাবে বলার চেষ্টা করলে " কেন ? " । আফসান কোন জবাব না দিয়ে "রাহিয়া রাহিয়া" বলে পাগলের মত ঘর নাড়িয়ে চিৎকার করতে লাগল । রাহিয়া রুম থেকে বের হয়ে দৌড়ে আসল । অবাক হয়ে বলল " আফসান তুমি ? " আফসান শুধু রাহিয়ার কাছে গেলো । হাঁটু ভেঙ্গে বসে পড়ল । রাহিয়ার হাত দুটি ধরে বলল , " রাহিয়া আমাকে ছেড়ে যেয়ো না । আমি তোমাকে ছাড়া বাচবনা । হয়তো কখনও তোমাকে দেখাইনি কিন্তু সত্যি বলছি আমি তোমাকে অনেক ভালবাসি । অনেক ভালবাসি যা তুমি জানো না । আমাদের এতদিনের সম্পর্ক তুমি এভাবে এক নিমিষে ভেঙ্গে দিয়ো না । এভাবে আমাদের স্বপ্নগুলো ভেঙ্গে দিয়ো না। প্লিজ । " বলে শেষ করল আর আফসানের চোখ দিয়ে পানি গড়িয়ে পড়ল । রাহিয়া আফসানের কথা শুনে কেঁদে ফেলল । তারপর আফসানকে বলল " আমি তো মজা করেছিলাম পাগল । আর তুমি এত্ত সিরিয়াস হয়ে গেছ ? তোমাকে ছাড়া আর কাউকে ভাবা ও যে আমার পক্ষে সম্ভব না তুমি জানো না ? "
দুজন ভুলে গিয়েছিল ওদের ছাড়াও ওই রুমে আরেকজন লোক ছিল । রাহিয়ার বাবা এতক্ষণ নীরব থাকার পর একটু গলা ঝাঁকিয়ে বললেন " রাহিয়া এসব কি হচ্ছে ? " রাহিয়া আর আফসান স্বপ্নের রাজ্য থেকে পৃথিবীতে নেমে আসে । দুজন পাথরের মত নীরব হয়ে যায় । নিঃশব্দ হয়ে যায় পুরো রুম । চারিদিকে শুধু রাহিয়া আর আফসানের ভালবাসা আর রাহিয়ার বাবার প্রশ্ন , " কি হচ্ছে এইসব " ।
৩.
রাহিয়ার মা রাহিয়া যখন ৫ বছর তখন ব্লাড ক্যান্সারে মারা যান । খান সাহেব রাহিয়াকে মায়ের আদর কি বুঝতে দেননি । মায়ের অভাবের সাথে পরিচিত হতে দেন নি । রাহিয়া যা চেয়েছে তাই পেয়েছে । কখনও কোন আবদার অপূর্ণ থাকে নি । রাহিয়ার বাবা রাহিয়াকে পাগলের মত ভালবাসেন আর রাহিয়াও রাহিয়ার বাবাকে অনেক ভালবাসে । কোনোদিন কিছু করে নি যাতে ওর বাবা কষ্ট পাবে । রাহিয়ার কথা চিন্তা করে তিনি আর কোন বিয়ে করেননি। ভেবেছেন রাহিয়ার প্রতি তার অবহেলা হবে ।
রাহিয়া শান্তভাবে আফসান আর রাহিয়ার সম্পর্কের কথা বলে । আরো বলে যে আফসানকে ছাড়া রাহিয়ার বাচা সম্ভব না । সব শুনে কিছুক্ষণ পর মিস্টার খান বলেন " এটাতে আমার কোন আপত্তি নেই । আমি সবসময় চেয়েছি এমন একটি ছেলে যে আমার রাহিয়াকে আমার মত ভালবাসবে এবং দেখাশুনা করে রাখবে । আজ আমি সেই ছেলেকে পেয়েছি । যার চোখে আমি রাহিয়ার জন্য সেই ভালোবাসাটা দেখেছি । আজ আমি নিশ্চিন্ত । বাবা আফসান , এই মেয়েটিকে আমি কখনও কষ্ট দেই নি । আজ তোমার কাছে ওকে দিয়ে দিচ্ছি । শুধু একটা কথাই বলি । রাহিয়াকে সুখে রাখতে না পারলেও কখনও কষ্ট দিয়ো না । " বলে মিস্টার খান আফসানকে জড়িয়ে ধরে কেঁদে ফেললেন ।
আফসান বলল , " কোন চিন্তা করবেন না আঙ্কেল । নিজে কষ্ট পাব তবু কখনও রাহিয়াকে কষ্ট দিব না , প্রমিস । "
রাহিয়ার বাবা " আঙ্কেল না , বল বাবা । আর তোমার বাবার ফোন নাম্বার দিয়ে যাও । আমি কথা বলব । শুভ কাজে দেরি করতে নেই । "
রাহিয়া লজ্জা পেয়ে রুম ছেড়ে চলে গেলো । আফসান ওর বাসায় গিয়ে সব খুলে বলল । আফসানের বাবা মা ওর সাথে অনেক ফ্রি । বেস্ট ফ্রেন্ডও বলা যায় । সবকিছু শুনে উনারা সব মেনে নিলেন ।কিন্তু সমস্যা হল আগে ভাল করে পড়ালেখা শেষ করতে হবে ।
রাহিয়া আর আফসান এখন নতুন স্বপ্ন দেখতে শুরু করে । নিশ্চয়তা পেয়ে যাওয়ার পর প্রেমের গভীরতা বেড়ে যায় অনেক গুনে । প্রেম করতে করতে কেতে গেলো আরো ২টা বছর । দুই বছরে আফসানের পড়ালেখা শেষ হয়ে এলো । আফসানের ফাইনাল রেজাল্ট বের হল । ডিপার্টমেন্টে টপ না করলেও সম্মানজনক রেজাল্ট করল আফসান ।
তো রেজাল্ট পেয়ে বাসায় আসার পর সবাই স্বাভাবিকভাবেই খুব খুশি হল । কিছুক্ষণ পর আফসানের বাবা আফসানকে বারান্দায় একা একা ডেকে নিয়ে বললেন , " দেখ বাবা , তুই ভাল রেজাল্ট করেছিস । পড়ালেখা শেষ । এখন আমার অফিসের কাজটা তুই বুঝে নে । এই বুড়ো বয়সে সকালে উঠে অফিসে যেতে আর ভাল লাগে না । আর আমি ওদিকে রাহিয়ার বাবার সাথে কথা বলি । মেঘে মেঘে বেলা তো অনেক হল । এখন আর দেরি করে লাভ নেই " , বলে আফসানের বাবা অট্টহাসিতে ফেটে পড়লেন । আফসান কি করবে বুঝতে না পেয়ে বলল , " আচ্ছা তাহলে কালকে থেকে আমি অফিসে যাব । আর রাহিয়ার বাবার সাথে কথা বলে নিয়ো । আমার কোন আপত্তি নেই " ।
ওদের পরিবার বিয়ের দিন তারিখ ঠিক করে ফেলে । আর মাত্র ২ সপ্তাহ পরে রাহিয়া আর আফসানের বিয়ে । বাসায় বিয়ে বাড়ির আমেজ । সবাই খুব ব্যস্ত কে কি করবে তা নিয়ে । বাসার সবচেয়ে ছোট মেয়েটা ব্যস্ত নতুন বউকে কি বলে ডাকবে আর সবচেয়ে বড় মহিলা ব্যস্ত নতুন বউ উনাকে কি বলে ডাকবেন তা নিয়ে ।
আফসান রাহিয়াকে ফোন করল । ভাল মন্দ জিজ্ঞাসার পর আফসান বলল , " জানো আমার আর সময় যাচ্ছে না । " । রাহিয়া বলল , " আফসান আমার বিশ্বাস হচ্ছে না আমাদের স্বপ্ন সত্যি হয়ে যাচ্ছে । " আফসান বলল , " রাহিয়া জানো , তোমাকে যেদিন প্রথম ভার্সিটিতে দেখেছিলাম সেদিনই প্রেমে পড়েছিলাম । আমার বন্ধুদের বলেছিলাম , এই মেয়েটাকে যদি আমি জীবনসঙ্গী হিসেবে পেতাম । দেখো আমার স্বপ্ন আর মাত্র কয়েকদিনের মধ্যেই সত্যি হয়ে যাবে । "
রাহিয়া বলল , " আফসান আমি খুব ভাগ্যবতী যে তোমার মত একটা মানুষ পেয়েছি যে আমাকে এত ভালবাসে । আমি তোমাকে কখনও হারাতে চাই না । একটা মুহূর্ত কাটাতে চাই না যেখানে তুমি নেই " , বলে রাহিয়া কেঁদে ফেলল । আফসান বলল , " আরে কথায় কথায় কাঁদ কেন ? আমি কি তোমায় ছেড়ে কোথায় চলে যাচ্ছি নাকি ? আমি তো তোমারই আছি । আর কয়েকদিন পরে তো আর কোথায় যেতেও পারবনা । তুমি তোমার শাড়ির আচল দিয়ে বেঁধে রেখে দিবে " , বলে দুইজনে হেসে উঠল ।
৪.
বিয়ের দিন চলে এলো । আফসান জলদি ঘুম থেকে উঠল । হঠাৎ করে একটা চিঠি এলো আফসানের নামে । আফসান ভাবল এটা কোন টেস্টের রেজাল্ট হবে । কিন্তু খামের উপরে হাসপাতালের নাম লেখা । তখন আফসানের মনে হয় যে কিসের চিঠি । কয়েকদিন আগে থেকে আফসানের খুব মাথা ব্যথা করত । মাথার পিছনের দিকে অনেক ব্যথা করত । রাত এলে ব্যথা বেড়ে যেত অনেক-গুনে । আফসান কাউকে কিছু না বলে নিজে নিজেই ডাক্তারের কাছে চলে গিয়েছিল । ডাক্তার কিছু টেস্ট করিয়ে অন্যান্য ডাক্তারদের মতই সেই চিরন্তন বানী দিয়েছিল , " চিন্তার কিছু নেই " ।
আফসান খাম খুলে চিঠি পড়ল । চিঠি পড়ে কি করবে বুঝতে পারল না । এক মিনিট আগেও ওর পৃথিবী কত সুন্দর ছিল । কত স্বপ্ন ছিল । এই এক মিনিটেই সব স্বপ্ন শেষ হয়ে গেলো । পৃথিবী অন্ধকার হয়ে গেলো । সবকিছু আফসানের কাছে মিথ্যা লাগছে । কিছুই বিশ্বাস হচ্ছে না । চোখের সামনে যা দেখতে পারছে তা হল রাহিয়ার হাসি মুখটা । ওদের ভালবাসার সেই দিনগুলোর কথা মনে পড়ছে । বাড়িতে এত হইহুল্লোর কিন্তু আফসানের চারপাশ শান্ত । আফসান কি করবে বুঝতে পারছেনা । কিভাবে রাহিয়াকে এত বড় কষ্ট দিবে । যার সাথে কথা না বলে একটা দিন যায় না কিভাবে তাকে ছেড়ে এভাবে চলে যাবে । তবুও রাহিয়ার জীবন থেকে আফসানকে সরে যেতে হবে । নাহলে রাহিয়ার জীবনটাই নষ্ট হয়ে যাবে ।
আফসানের ব্রেইন টিউমার হয়েছে । আফসানের বিশ্বাসই হচ্ছে না । যার বছরে একবার সর্দি,কাশি হয় না তার কিভাবে এত বড় একটা রোগ হয়ে গেলো ? এটাই ভেবে পাচ্ছে না আফসান । কিভাবে এত স্বপ্নগুলো থমকে গেলো । আফসান নিজের রুমে ঢুকে জলদি করে একটা ব্যাগে কিছু কাপড় ঢুকিয়ে ঘর থেকে বেড়িয়ে পড়ল । নিজেও জানে না কোথায় যাবে । তবে একটা জিনিস জানে এই দুনিয়া থেকে আর কিছুদিন পর চলে যেতে হবে । রাহিয়াকে আর কোনোদিন দেখতে পারবেনা ভেবে আফসানের চোখে পানি এসে গেলো । সকালের ঠাণ্ডা বাতাসের মাঝে আফসান কাঁধে একটা ব্যাগ নিয়ে রাস্তায় আস্তে আস্তে হেঁটে যাচ্ছে । চোখ দিয়ে অবিরত পানি পরছে ।
৫.
রাহিয়া বসে আছে কনের সাজে । আজ রাহিয়াকে অনেক সুন্দর লাগছে । রাহিয়া ভাবছে আফসানের কথা । ওদের স্বপ্নের কথা । আর কিছুক্ষণ পরই আফসান বরের বেশে আসবে আর রাহিয়াকে সঙ্গে করে নিয়ে যাবে । পূরণ হবে এতদিনের স্বপ্ন । স্বপ্ন পূরণ শেষের দিকে চলে এসেছে । রাহিয়া বসে আছে আফসানের অপেক্ষায় । আফসান বউ বানিয়ে ওকে এসে নিয়ে যাবে । পূরণ হবে ওদের স্বপ্ন ।
____________________________________________________________________________________
লেখকঃ আতিশা রাহবার ।
© atisha rahbar

সর্বশেষ এডিট : ০১ লা আগস্ট, ২০১১ সকাল ১১:৩৩
১টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

Grameen Phone স্পষ্ট ভাবেই ভারত প্রেমী হয়ে উঠেছে

লিখেছেন অপলক , ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৪৯



গত কয়েক মাসে GP বহু বাংলাদেশী অভিজ্ঞ কর্মীদের ছাটায় করেছে। GP র মেইন ব্রাঞ্চে প্রায় ১১৮০জন কর্মচারী আছেন যার ভেতরে ৭১৯ জন ভারতীয়। বলা যায়, GP এখন পুরোদস্তুর ভারতীয়।

কারনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

কম্বলটা যেনো উষ্ণ হায়

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৭


এখন কবিতার সময় কঠিন মুহূর্ত-
এতো কবিতা এসে ছুঁয়ে যায় যায় ভাব
তবু কবির অনুরাগ বড়- কঠিন চোখ;
কলম খাতাতে আলিঙ্গন শোকাহত-
জল শূন্য উঠন বরাবর স্মৃতির রাস্তায়
বাঁধ ভেঙ্গে হেসে ওঠে, আলোকিত সূর্য;
অথচ শীতের... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইউনুস সাহেবকে আরো পা্ঁচ বছর ক্ষমতায় দেখতে চাই।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৪৪


আইনশৃংখলা পরিস্থিতির অবনতি পুরো ১৫ মাস ধরেই ছিলো। মব করে মানুষ হত্যা, গুলি করে হত্যা, পিটিয়ে মারা, লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার করতে না পারা, পুলিশকে দূর্বল করে রাখা এবং... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদির যাত্রা কবরে, খুনি হাসছে ভারতে...

লিখেছেন নতুন নকিব, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৬

হাদির যাত্রা কবরে, খুনি হাসছে ভারতে...

শহীদ ওসমান বিন হাদি, ছবি অন্তর্জাল থেকে নেওয়া।

হ্যাঁ, সত্যিই, হাদির চিরবিদায় নিয়ে চলে যাওয়ার এই মুহূর্তটিতেই তার খুনি কিন্তু হেসে যাচ্ছে ভারতে। ক্রমাগত হাসি।... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদিকে মারল কারা এবং ক্রোধের আক্রশের শিকার কারা ?

লিখেছেন এ আর ১৫, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:০৩

হাদিকে মারল কারা এবং ক্রোধের আক্রশের শিকার কারা ?


হাদিকে মারল জামাত/শিবির, খুনি নাকি ছাত্রলীগের লুংগির নীচে থাকা শিবির ক্যাডার, ডাকাতি করছিল ছেড়ে আনলো জামাতি আইনজীবি , কয়েকদিন হাদির সাথে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×