somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আমার সন্তান যেন থাকে দুধে - ভাতে !

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:০৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


প্রণামীয়া পাটুনী কহিছে জোড় হাতে।
আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে।।
তথাস্ত বলিয়া দেবী দিলা বরদান।
দুধে ভাতে রহিবেক তোমার সন্তান।।
---- অন্নদামঙ্গল , ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর ।

একবার ভাবুনতো মমতাময়ী মা পরম মমতায় তার সন্তানের মুখে বিষ তুলে দিচ্ছেন ! কি শিউরে উঠছেন তো ? শিউরে উঠলেও এটাই সত্যি । আমরা মায়েরা জেনে হোক না জেনে হোক এখন প্রতিনিয়ত আমাদের সন্তানের মুখে বিষই তুলে দিচ্ছি । বাচ্চাদের প্রতিদিনকার খাবার তালিকায় থাকে - দুধ, ডিম , ফলমূল । বেশি বেশি পুষ্টি , ভিটামিন, মিনারেলস এর আশায় আমরা আসলেই কি খাওয়াচ্ছি ? কি থাকে এসব খাবারে - ফরমালিনতো এখন সর্বজন বিদিত । এছাড়াও ফার্মের গরুর দুধে রয়েছে বিভিন্ন ধরণের অ্যান্টিবায়োটিক , স্টেরয়েড আর এতে মেশানো হচ্ছে বুড়িগঙ্গার দূষিত পানি , শ্যাম্পু , বিভিন্ন ধরণের পশুর চর্বি , স্টার্চ ...। ফার্মের মুরগী , ডিমেও সেই একই সমস্যা - বিভিন্ন ধরণের উচ্চমাত্রার অ্যান্টিবায়োটিক , স্টেরয়েড। ইদানীং এর সাথে যোগ হয়েছে বিভিন্ন ধরণের কেমিক্যাল সহযোগে তৈরি চাইনিজ ডিম । আবার শুনি তারা নাকি চালও বানাচ্ছে --- কিছুদিন পর হয়তো কৃত্রিম মানুষও পাওয়া যাবে । সে যাক । ফার্মের মাছ , মাংস , ডিম , দুধ সবটাতেই যখন একই সমস্যা , তো ভাবছেন ঠিক আছে খাব না এসব - নিরামিষভোজীই হব । তাতেও কি রক্ষা - শাক-সবজি ,ফলমূলেও ফরমালিনের পাশাপাশি মেশানো হচ্ছে কৃত্রিম রং , পাকানোর জন্য বিভিন্ন রকমের কেমিক্যাল । মাঝখানে কিছুদিন ফরমালিনমুক্ত বাজার , ভেজালমুক্ত খাবার নিয়ে বেশ তোলপাড় চললেও এখন আবার তা ঝিমিয়ে পড়েছে । আমরা যখন শুধু ফরমালিন , কার্বাইড করে জেরবার হচ্ছি তখন চলুন দেখা যাক বাজারের অন্যান্য খাদ্য দ্রব্যগুলোর কি অবস্থা ?

দেশের বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত / সম্প্রচারিত খবর ও প্রতিবেদনের বরাতে জানানো যাচ্ছে , জনস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, খাদ্য ভেজাল করতে বিভিন্ন রাসায়নিক ব্যবহার করা হচ্ছে। এসবের মধ্যে রয়েছে মনোসোডিয়াম, ইথোফেন, ক্যালসিয়াম, কার্বাইড, ফরমালিন, চক পাউডার, ইউরিয়া, মার্জারিন, পশুর চর্বি, খনিজ তেল, রেড়ির গুঁড়া, ন্যাপথলিন, সুডান কালার, ইটের গুঁড়া, কাঠের গুঁড়া, ডিডিটি, রোডামিন সাইক্লোমেট। কলা, আম, পেঁপে, টমেটো, আনারস কৃত্রিম উপায়ে পাকানো হয়। এসব ফল দীর্ঘ সময় তাজা রাখতে ব্যবহার করা হয় ক্যালসিয়াম কার্বাইড ও ইথোফেন। ফরমালিন মেশানো দুধ দিয়ে তৈরি হচ্ছে মজাদার মিষ্টি, যা গর্ভবতী মা ও শিশুদের জন খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। চিনিতে চক পাউডার ও ইউরিয়া মেশানো হচ্ছে; দুধে ফরমালিন ও স্টার্চ; মাখন ও ঘিতে মার্জারিন ও পশুর চর্বি মেশানো হচ্ছে। সরিষার তেলে দেওয়া হচ্ছে রেড়ির তেল, মরিচের গুঁড়া ও খনিজ তেল। সয়াবিন তেলে মেশানো হচ্ছে পাম অয়েল, ন্যাপথলিন। শুকনা মরিচের গুঁড়ায় বিষাক্ত সুডান কালার। চকোলেটে মেশানো হচ্ছে- স্যাকারিন ও মনোসোডিয়াম; জুসে কৃত্রিম রং এবং শুঁটকি মাছে মেশানো হচ্ছে ডিডিটি। সবুজ শাকসবজিতে কৃত্রিম রং দেওয়া হচ্ছে। কোমল পানীয়র সঙ্গে মেশানো হচ্ছে রোডামিন বি। মাছে মেশানো হচ্ছে ফরমালিন। খাবার সুস্বাদু করার জন্য সাইক্লোমেট ব্যবহার করা হচ্ছে। এই সাইক্লোমেট মানবদেহে ক্যান্সার সৃষ্টি করে। এ জন্য ১৯৬৯ সালে খাবারে সাইক্লোমেট ব্যবহার নিষিদ্ধ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বিভিন্ন মিষ্টি, তরল পানীয়, জুস, জেলি, জ্যাম, পুডিং, আইসক্রিমে মাত্রাতিরিক্ত স্যাকারিন ব্যবহার করা হয়। বেশি ব্যবহারে শরীরে নানা সমস্যা সৃষ্টি করে বলে স্যাকারিন ব্যবহারের ক্ষেত্রে প্যাকেটের গায়ে সতর্ক চিহ্ন ব্যবহার বাধ্যতামূলক করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বলা যায় , নিত্যপ্রয়োজনীয় সব ধরনের খাদ্যপণ্য যেমন- গম, ডাল, তেল, চিনি, লবণ, দুধ, কনডেন্সড মিল্ক, ঘি, মাখন, ফ্রুট জুস, ফ্রুট জেলি, সোডা পাউডার, সাগু, কর্ন ফ্লাওয়ার, রুটি, মিষ্টি, বিস্কুট প্রভৃতিতে জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর বিষাক্ত কেমিক্যাল ও ফুড কালার মেশানো হচ্ছে।

সরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান জনস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট দেড় যুগের তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে বলেছে, ভেজাল ব্যবহার অব্যাহতভাবেই চলছে। এর মধ্যে ২০১১ সালেও ৫৪ শতাংশ খাবারে পাওয়া যায় ক্ষতিকর বিভিন্ন উপাদান। এসব খাবার খেয়ে মানুষের জীবন বিপন্ন হচ্ছে। আগামী প্রজন্মকেও বুদ্ধিহীন, পঙ্গু ও বিকলাঙ্গ হওয়ার ঝুঁকিতে ফেলে দিয়েছে।বিশেষজ্ঞদের মতে , ভেজাল খাদ্য গ্রহণের ফলে মানুষের শরীরে বিভিন্ন উপসর্গ দেখা দেয়। এর মধ্যে রয়েছে ডায়রিয়া, বুক জ্বালাপোড়া করা, বমি হওয়া, ঘন ঘন তৃষ্ণা পাওয়া, কথা বলতে বা কিছু গিলতে সমস্যা হওয়া। এ ছাড়া হাত-পা অবশ হওয়া, শরীরের চামড়া ঠাণ্ডা ও ভিজে যাওয়া বা রক্তচাপ কমে যেতে পারে।

আন্তর্জাতিক একাধিক সংস্থার তথ্যমতে, বাংলাদেশে প্রতি বছর প্রায় ৪৫ লাখ মানুষ খাদ্যে বিষক্রিয়ায় বিভিন্ন জটিল রোগে আক্রান্ত হয়। আর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের জরিপ বলছে, পাঁচ বছরের কম বয়সী প্রতি ১৯ শিশুর একজন মারা যায় খাদ্যে উচ্চমাত্রার ভেজালের কারণে। ঢাকা সিটি করপোরেশনের জনস্বাস্থ্য ল্যাবরেটরির পরীক্ষায় দেখা গেছে, দেশের বাজারে থাকা ৭৬ শতাংশ খাবারেই ভেজাল। আবার এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভেজাল শিশুখাদ্যে। এসব পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য সুনির্দিষ্টভাবে একদিকে যেমন কোন ল্যাবরেটরি এখনও গড়ে ওঠেনি। তেমনি এগুলো মনিটরিং করার জন্যও নেই কোন নিয়মিত ও শক্তিশালী বাহিনী ।

খাদ্যে ভেজালের এই ভয়াবহ চিত্রে একটা বিষয়ই সুস্পষ্ট হচ্ছে- মানুষের মানবিকবোধের অধঃপতন! যেকোনো ভাবেই জিততে হবে, ব্যবসা-সফল হতে হবে, লাভের মুখ দেখতে হবে – এই হলো মুল উদ্দেশ্য । লোভ-লালসা আর স্বার্থ-চিন্তা সবকিছুকে ছাপিয়ে যাচ্ছে। সত্যিকার অর্থে ভেজাল খাদ্যে নয়; আসল ভেজাল হলো মানুষের মনে ও মগজে , আসল ভেজাল চিন্তা ও চেতনায়। ভেজালের এই ভয়ঙ্কর অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য সবার আগে প্রয়োজন চিন্তার সুস্থতা । ব্যক্তিগতভাবে এই গুণ অর্জনের জন্য পারিবারিক পরিবেশ থেকে শুরু করে সামাজিক দায়বদ্ধতা আর সর্বোপরি রাষ্ট্রীয় আইন, নীতি ও অনুশাসনের সুস্থ ও সুষ্ঠু প্রয়োগ একান্ত প্রয়োজন। সবাই নিজ নিজ অবস্থান থেকে এগিয়ে আসলে এই ভয়াবহ সঙ্কট থেকেও উত্তরণ সম্ভব। এ থেকে প্রতিকার পেতে হলে সাধারণ মানুষকে বেশি সচেতন হতে হবে। সবাইকে ফরমালিনসহ বিভিন্ন কেমিক্যালের ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে জানতে হবে / জানাতে হবে।

কিছুদিন পূর্বে ভেজালবিরোধী অভিযানের সময় খাবারে ভেজাল দেয়া কিছুটা কমে গিয়েছিল। মানুষও সচেতন হয়েছিল। কিন্তু এখন আবারও খাবারে ভেজালের পরিমাণ বেড়ে যাচ্ছে। যারা জেনে শুনে মানুষকে বিষ পান করাচ্ছে তারা কোনোভাবেই সুস্থ মানুষ হতে পারে না। এ জন্য আমাদের ব্যবসায়ী, পাইকার বা আমদানিকারকরা যে কি মারাত্মক অপরাধ করে চলেছে তা তাদের বোঝানো উচিত। খাদ্যে ভেজাল মিশ্রণের কারণে গোটা জাতিই যে পঙ্গুত্ব বরণের দ্বারপ্রান্তে উপনীত সেটা হয়তো আমরা এখনও সঠিক ভাবে উপলব্ধি করতে পারছি না । কঠোর আইন ও তার প্রয়োগ অবশ্যই বাঞ্ছনীয়। যারা খাদ্যে ভেজাল মিশিয়ে প্রকারান্তরে মানুষ হত্যা করছে তাদের ব্যাপারে এখনই কঠিন না হলে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম রুগ্ন, ভগ্ন স্বাস্থ্য এমনকি পঙ্গু জনগোষ্ঠীর রূপ ধারণ করবে।

ভবিষ্যৎ প্রজন্মের ওপর এই বিষক্রিয়ার ফল হবে আরো ভয়াবহ । আজকের শিশুরাই তো আগামী দিনের ভবিষ্যত। গত ২৫ এপ্রিল ২০১৫ -এ প্রকাশিত ইউএনডিপির আঞ্চলিক মানব উন্নয়ন প্রতিবেদনে বলা হয়েছে , তরুণদের দেশ বাংলাদেশ । বর্তমানে তরুণের সংখ্যা ৪৯% । কর্মক্ষম জনসংখ্যা বর্তমানে ৬৬%, ২০৩০-এ হবে ৭০% । কিন্তু ভেজাল খাবার কিংবা বিষাক্ত কেমিক্যাল যুক্ত খাবার খেয়ে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম যে ধ্বংসের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে সেটা এখন বোঝা না গেলেও ধীরে ধীরে এর খারাপ ফলাফল আমরা পাব। মানুষকে ঘন ঘন হাসপাতালে যেতে হবে। শিশুরা কম বুদ্ধি সম্পন্ন হবে, স্মৃতিশক্তি থাকবে না, শরীরে শক্তি থাকবে না, ভারি কোনো কাজ করতে গেলে ক্লান্ত হয়ে পড়বে। একজন সন্ত্রাসী কাউকে খুন করলে একটা পরিবার ক্ষতিগ্রস্থ হয়, কিন্তু ফলমূল ও খাদ্যদ্রব্যে বিষাক্ত কেমিক্যাল মিশ্রিত খাদ্য গ্রহণ করে যে একটা পুরো জাতি ধ্বংসের দিকে , মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যাচ্ছে, তা একজন পেশাদার কিলারের চেয়েও ভয়ংকর।

খাদ্যে ভেজাল সংক্রান্ত বিষয়ে আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা এরকম । অনেকে আছেন এ বিষয়ে একেবারেই উদাসীন । কেউ কেউ আছেন শুধু কথা বলার মধ্যেই সীমাবদ্ধ , ব্যক্তিগতভাবে মানতে চান না ।আমার মত কিছু আছেন যারা কোথায় পাওয়া যায় জীবন্ত মাছ , খাঁটি দুধ , দেশি মুরগী ,মুরগীর ডিম এসব খুঁজে বেড়ান - পক্ষান্তরে কি পান বিধাতাই জানেন ! - এক প্রকার মানসিক শান্তি আর কি । কেউ কেউ আছেন বলবেন এগুলো একধরণের অপপ্রচার । অনেক ডাক্তারও বলেন , ফরমালিন অত বেশি ক্ষতিকর নয় - ভাল করে পানি দিয়ে ধুয়ে , কিছুক্ষণ ভিজিয়ে রাখলেই ফরমালিনের মাত্রা হ্রাস পায় । কিন্তু যেগুলোতে সরাসরি ফরমালিন মেশানো বা অন্যান্য কেমিক্যালগুলোর বেলায় কি করণীয় তা আমাদের জানা নেই । আর এগুলোই কি সমাধান ? মেনে নিতে নিতে , সহ্য করতে করতে আমরা কোথায় এসে দাঁড়িয়েছি তা বোধ হয় নিজেরাও জানিনা ।

সবচেয়ে ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন অশিক্ষিত ,নিম্নবিত্তের মানুষগুলো যারা হাতে একটু টাকা আসলেই ভাল-মন্দ খেতে চায় , বাচ্চাদের হাতে তুলে দেয় মজাদার জুস , চিপস । অসুস্থ হলে তো আরেক ভোগান্তি - ঔষধ খাবে ? সেখানেও নাকি ভেজালের দৌরাত্ম্য !!! প্রতিবাদ করবেন , সেখানেও সাধু(?) ব্যবসায়ীগণ সাধারণ জনগণের চেয়ে অনেক বেশী সংঘবদ্ধ । কয়েকদিন আগে কচুক্ষেত বাজারের মাঝ দিয়ে হেঁটে আসছিলাম - এক ফল বিক্রেতা আহবান জানালেন , আপা পেয়ারা নিয়া যান । দেখলাম লোভ জাগানিয়া বড়বড় ডাঁশা পেয়ারা রোদের আলোয় চকচক করছে! একটু হেসে জানতে চাইলাম , পেয়ারায় কি মেশানো- এত চকচক করছে কেন ? চাচামিয়া তেড়ে আসলেন , আমি কি মিশাইছি নাকি , যারা সাপ্লাই দিছে হেগো জিগান । যাগোর মধ্যে ভেজাল , হ্যারাই ভেজাল পায় ! আজব আমি , অসুস্থ আমি হতবাক হয়ে হাঁটা শুরু করলাম ।

শুরু করেছিলাম মধ্যযুগের শেষ কবি ভারতচন্দ্র রায়গুণাকরের অন্নদামঙ্গলের বিখ্যাত পংক্তি ' আমার সন্তান যেন থাকে দুধে- ভাতে ' দিয়ে । বলা হয়ে থাকে, এ পংক্তিটির মাধ্যমেই বাংলা সাহিত্যে আধুনিকতার সূত্রপাত । কারণ এখানে ধর্ম বা দেবদেবীর স্তুতির বদলে মানুষের ব্যক্তিগত আকাঙ্ক্ষা প্রকাশ পেয়েছে । যদিও এ বাক্যটি দিয়ে একজন পিতা তার সন্তানের সাফল্য , প্রাচুর্যই কামনা করেছেন , কিন্তু কে জানত একদিন আধুনিক বাংলার মানুষ আক্ষরিক অর্থেই সন্তানের মুখে সত্যিকারের(ভেজালমুক্ত) দুধ -ভাত তুলে দেয়ার জন্যই হাহাকার করবে !

সূত্র :
ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা , পত্র - পত্রিকায় / গণমাধ্যমে এ সংক্রান্ত বিভিন্ন প্রতিবেদন পাঠ ও দর্শন ।
ছবি :
অন্তর্জাল

সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:১৭
১৫টি মন্তব্য ১৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সবুজের মাঝে বড় হলেন, বাচ্চার জন্যে সবুজ রাখবেন না?

লিখেছেন অপলক , ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:১৮

যাদের বয়স ৩০এর বেশি, তারা যতনা সবুজ গাছপালা দেখেছে শৈশবে, তার ৫ বছরের কম বয়সী শিশুও ১০% সবুজ দেখেনা। এটা বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা।



নব্বয়ের দশকে দেশের বনভূমি ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে লীগ আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে জামাত

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬


বাংলাদেশে রাজনৈতিক ছদ্মবেশের প্রথম কারিগর জামাত-শিবির। নিরাপত্তার অজুহাতে উনারা এটি করে থাকেন। আইনী কোন বাঁধা নেই এতে,তবে নৈতিক ব্যাপারটা তো অবশ্যই থাকে, রাজনৈতিক সংহিতার কারণেই এটি বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

চা বাগানের ছবি কৃতজ্ঞতা: http://www.peakpx.com এর প্রতি।

আমাদের সময় একাডেমিক পড়াশোনার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। চয়নিকা বইয়ের গল্পগুলো বেশ আনন্দদায়ক ছিল। যেমন, চাষীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×