রাতে কিছুদিন আগের কথা মনে পড়লো।আমেরিকার রাষ্ট্রদূত বেশকিছু ঘটনার প্রেক্ষিতে বলেছিলেন,বাংলাদেশের এগুলো একা সামলানোর ক্ষমতা নেই,তারা এখানে একসাথে কাজ করতে চায়।এরাই সেই মহান মানবতাবাদি যারা রাজাকারদের বাঁচানোর জন্য উদগ্রীব ছিল।এরাই একাত্তরে পাকিস্তানের শুভাকাঙ্ক্ষী ছিল। দেশে কিছু হলেই আই।এস।এস এর স্বীকারোক্তি এবং সস্তা যে কেও মুহূর্তেই খুলতে পারবে এমন website এর লিঙ্ক ধরিয়ে দেওয়া।
বেশ ভালভাবেই মনে আছে ইতালিয়ান নাগরিক হত্যায় যাদের সন্দেহ করা হল তাদের একজন পরের দিনই আমেরিকায় চলে গেছেন বলে নিশ্চিত করা হল।আমি জানি না আসলে কারা এটা করছে। শুধু এটা বলবো যাদের দেখানো লোভে পরে দেশেরই কিছু মানুষ এগুলো করছে তারাই উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন হয়ে গেলে এদের ছুঁড়ে ফেলে দিবে।
আই।এস।এস তৈরি করে তারাই যেমন সিরিয়ায় এবং ইরাকে তাদের মারছে সাথে কষ্ট পাচ্ছে সাধারন মানুষ আমার ভয় হয় তেমনি করে আমরাই না আবার তাদের সুযোগ করে দেই আমাদের শেষ করে দেওয়ার। দুঃখ হয় সৃষ্টিকর্তা ধোঁকাবাজদের কতটা চালাক করেছেন আর সাধারণদের কতটা বোকা করেছেন। ব্রিটিশরা চলে গেল হিন্দু মুসলিম গণ্ডগোল লাগিয়ে।ইরাক থেকে আমেরিকা চলে গেল শিয়া-সুন্নি ঝগড়া লাগিয়ে।ওদের আসলেই কোন দোষ নেই।দোষ আমাদের। আমরা নাচালেই নাচি। আমাদের নাচানো কত সোজা!