somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

জলবায়ু পরিবর্তন : বিতর্ক

২৬ শে জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১২:০১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

জলবায়ু পরিবর্তন : বিতর্ক

প্রথম কিস্তি
(ব্র্যাকেট বদ্ধ সংখ্যা ফুটনোট নির্দেশক)

একবার যখন আলবার্ট আইনস্টাইনকে জানানো হলো যে ‘আইনস্টাইনের বিরূদ্ধে একশ লেখক’ শিরোনামে একটি বই প্রকাশিত হতে যাচ্ছে তখন তিনি জবাবে বলেছিলেন, “আমাকে যদি কেউ ভুল প্রমান করতে পারে তাহলে একজনই যথেষ্ট” (১)। বিজ্ঞানের অগ্রযাত্রায় বিতর্ক এবং এর মাধ্যমে নতুন হাইপোথিসিস নতুন মডেল, পরীক্ষণ ইত্যাদির ভূমিকা অপরিসীম।

জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত আলোচনার প্রারম্ভেই এর সংজ্ঞা প্রদান করা জরুরী। আইপিসিসি’র মতে জলবায়ু পরিবর্তন হলো “ একটি গড় জলবায়ু স্থিতাবস্থা বা গড় পরিবর্তনশীলতায় যখন পরিসংখ্যানগত উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন সাধিত হয় যা দীর্ঘসময় ধরে অব্যাহত থাকে (সাধারনত এক যুগ অথবা তার বেশী) তাকে জলবায়ু পরিবর্তন বলে। জলবায়ু পরিবর্তন প্রাকৃতিক অথবা বাহ্যিক কারনে হতে পারে অথবা মানুষের যেসব কর্মকান্ডের ফলে বায়ুমন্ডলের উপাদানগত ভারসাম্য অথবা ভূমি ব্যবহারের পরিবর্তন হয় (২)।” জলবায়ু সংক্রান্ত আলোচনায় বিতর্ক শুধু আলোচনার টেবিলে অথবা বৈজ্ঞানিক মহলে সীমাবদ্ধ না থেকে ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্বব্যাপী এমন কি যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের কয়েকটি দেশে এই তর্কে সাধারন মানুষকেও সংশ্লিষ্ট করা হচ্ছে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে। বিতর্কটি আবর্তিত হচ্ছে প্রধানত তিনটি বিষয়কে কেন্দ্র করে;
ক) জলবায়ু সংক্রান্ত জ্ঞান কিভাবে তৈরী হচ্ছে?(৩)
খ) বিতর্কে যোগ দেওয়া বিভিন্ন পক্ষগুলো কোন গোষ্ঠীর স্বার্থসংরক্ষণ করে কি না?(৪)
গ) সম্ভাবনা ভিত্তিক যে পূর্বাভাস জলবায়ু সম্পর্কে করা হচ্ছে তার উপর ভিত্তি করে যে কোন কর্মসূচী গ্রহন করা কতটুকু যৌক্তিক?(৫)

যে কোন জ্ঞানই অগ্রসর হয় ভূল সংশোধন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে। এক্ষেত্রে একটি কথা বিবেচনায় রাখতে হবে যে, জ্ঞানের চর্চা প্রকারান্তরে ক্ষমতা চর্চারই অন্যরূপ এবং জ্ঞানের প্রধানতম বৈশিষ্ট্য হলো এটি আধিপত্যবাদী, অর্থাৎ যে কোন বিষয়ের উপর সৃষ্ট নতুন জ্ঞান ঐ বিষয়ের উপর পুরাতন ধ্যানধারনাগুলোকে হটিয়ে দেয়। তবে এটা তখনই সম্ভব হয় যখন নতুনভাবে সৃষ্ট এই জ্ঞান পদ্ধতিগতভাবে উৎকর্ষসম্পন্ন এবং প্রচারের দিক থেকে এগিয়ে থাকে। এই ক্ষমতা আবর্তিত হয় অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সামাজিক এবং অন্যান্য উদ্দেশ্যকে কেন্দ্র করে। জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত বিতর্ক বৈশ্বিক এবং স্থানীয় পরিসরে বিভিন্ন রূপ পরিগ্রহ করেছে এবং এ সংক্রান্ত জ্ঞানের উদ্ভব এবং প্রসারণে বিভিন্ন পক্ষের সংযুক্তি নিঃসন্দেহে নীতি নির্ধারনী আলোচনায় ভূমিকা রাখছে। ইন্টার গভার্নমেন্টাল প্যানেল অন ক্লাইমেট চেঞ্জ বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত গবেষণায় মূল সঞ্চালক এবং পরপর চারটি রিপোর্ট প্রণয়ন করা হয়েছে যেগুলোতে জলবায়ু পরিবর্তন তথা বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে মানুষের অবদান উঠে এসেছে। সর্বশেষ (২০০৭ আইপিসিসি এসেসমেন্ট রিপোর্ট ৪) রিপোর্টে আঞ্চলিক জলবায়ু পরিবর্তনের যে প্রাক্কলন করা হয়েছে তাতে প্রতিটি অঞ্চলেই বিপদের আশঙ্কা করা হয়েছে। যদিও প্রথম রিপোর্ট এর সময় থেকেই বর্তমান পর্যন্ত কিছু বিজ্ঞানী দাবী করে আসছেন যে, যদিও জলবায়ু পরিবর্তন হচ্ছে কিন্তু তা মানুষের কর্মকাণ্ডের ফলে নয় অথবা এই রিপোর্টগুলো এখনো এমন দৃঢ় কাঠামোর বা মডেলের ওপর প্রতিষ্ঠিত নয় যার উপর ভিত্তি করে এখনই খুব দ্রুত সিদ্ধান্তে আসতে হবে।

জলবায়ু পরিবর্তনের এ বিজ্ঞান নিয়ে বিতর্কে কোনোভাবেই অভাবনীয় নয়। যদি বিজ্ঞানের ইতিহাসে আমরা পেছন ফিরে তাকাই তাহলে এটা অত্যন্ত স্পষ্টভাবেই ফুটে উঠবে যে, বিজ্ঞানের পেছনের মূল চালিকাশক্তিই হলো বিতর্ক এবং এই বিতর্কসমূহ যে কোন ‘মেনে নেওয়া’ অথবা ‘প্রতিষ্ঠিত’ সত্য’র যে নিগড় তা মানুষের সৃজনশীলতা দ্বারা পরিবর্তিত হয়েছে। অর্থাৎ এক্ষেত্রে যা হয়েছে তা হলো- ধরা যাক গাছের জীবন আছে কি না ? এ সংক্রান্ত প্রতিষ্ঠিত ‘সত্য’ ছিল যে এর কোন জীবন নেই, কিন্তু পরবর্তিতে স্যার জগদীশ চন্দ্র বসু প্রমান করে দেখিয়েছেন গাছের জীবন আছে।

জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত বিজ্ঞানের যেকোনো সিদ্ধান্তই সম্ভাবনা নির্ভর। বিজ্ঞানের যে কোনো সিদ্ধান্তই হতে হবে প্রত্যক্ষণ, বিশ্লেষণ তত্ত্ব (যা ইতোমধ্যেই আছে), মডেলিং পরীক্ষা (যা বাস্তবিকই করা সম্ভব) এবং পরীক্ষণ ও তত্ত্বের উপর ভিত্তি করে। দর্শনের দৃষ্টিকোন থেকে বলা যায়, কোনো তত্ত্বকেই সঠিক প্রমাণ করা অসম্ভব বরং যা করা যায় হা হলো কোনো তত্ত্বকে ভুল প্রমান করা। কোনো তত্ত্বের বিপরীতে যদি একটি মাত্র ও প্রত্যক্ষণ থাকে তা তত্ত্বকে ভুল প্রমাণ করতে থাকে। অন্যদিকে, প্রত্যক্ষণ যদিও বাস্তব অবস্থা নির্ভর তথাপি তা পুরো বাস্তবতার আংশিক মাত্র কারন প্রত্যক্ষণ প্রক্রিয়ায় সবকিছুই একই সাথে প্রত্যক্ষ্য করা সম্ভব হয়না এবং প্রত্যক্ষণেও ভ্রান্তি থাকে। এক্ষেত্রে জলবায়ু নিয়ে যেসব প্রত্যক্ষণ করা হয় তা বৈশ্বিক জলবায়ুর পুরোটুকু নিয়ে করা সম্ভব নয়। একারণে প্রত্যক্ষণগুলো ব্যাখ্যা করা হয় ধারণা, পরিসংখ্যান এবং পরিমাণ/ সংখ্যাবাচক মডেলিং এর মাধ্যমে। মানুষের সৃজনশীল অবদানের মাধ্যমে মডেল, ব্যাখ্যা প্রদান, বিশ্লেষণ ইত্যাদি প্রমাণ উন্নতির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।

জলবায়ুর উপর যে সিদ্ধান্তবাচক উক্তি করা হয়েছে যেগুলোর সবগুলোতেই বিভিন্ন সম্ভাবনা সূচক শব্দ ব্যবহার করা হয় যেমন- খুব সম্ভবত, সম্ভবত ইত্যাদি (৬)। যেমন: ‘সাস্প্রতিক তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে খুব সম্ভবত মানুষের অবদান সবচেয়ে বেশি’ এই উক্তিটি কোনো নির্দিষ্ট সহসম্পর্কের কথা বলে না। এছাড়াও যেসকল শব্দ সমষ্টি ব্যবহার করা হয়: ’সংগৃহীত তথ্যের উপর ভিত্তি করে....’, অথবা, ‘বেশিভাগ সিমুলেশনই দেখিয়েছে ...’, অথবা ’এটা আশা করা যায় যে...’ ইত্যাদি। লক্ষ্যনীয় দিক হলো কোথাও সরাসরি ‘হ্যাঁ’ বা ‘না’ এরকম কোনো একক সিদ্ধান্তে আসা সম্ভব হয় না। এছাড়াও এধরনের সম্ভাবনা নির্ভর বৈজ্ঞানিক সিদ্ধান্ত বাক্যের উপর ভিত্তি করে যখন বিভিন্ন বাস্তবিক কর্মকাণ্ড: যেমন: নীতি নির্ধারণ, ঝুঁকি মূল্যায়ন, পরিকল্পনা, অর্থনৈতিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ, আইনী পদক্ষেপ নেওয়া ইত্যাদি করা হয় এখন স্বভাবতই বিতর্ক দেখা দেয় কারণ এধরনের প্রক্রিয়ায় কোনো না কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর স্বার্থ ক্ষুন্ন হতেই পারে। বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের সাথে যে অনিশ্চয়তাগুলো যুক্ত তা হলো: ঠিক কী মাত্রায় ও পরিমানে বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তিত হচ্ছে, এর প্রভাব কী এবং কী পরিমান হতে পারে, গ্রীণ হাউজ গ্যাসের নির্গমন কমানোর অর্থনৈতিক এবং সামাজিক ফল কী হতে পারে, গ্যাস নির্গমন এবং অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের মাঝে সম্পর্ক কী, কোন কর্মসূচি গ্রহণ করা বা না করার মূল্য কী হতে পারে, কবে, কখন বা কোন সময়ে প্রভাবগুলো পড়বে ইত্যাদি । এসকল অনিশ্চয়তার ফলে ব্যক্তিভেদে দৃষ্টিভঙ্গির অনবরত পরিবর্তন সাধিত হচ্ছে (৭)।

চতুর্থ রিপোর্ট (আইপিসিসি এসেসমেন্ট রিপোর্ট- ৪) প্রকাশ হবার পর নিম্নোক্ত কয়েকটি বিষয় নিয়ে আর কোনো বৈজ্ঞানিক বির্তক নেই।
ক) পৃথিবীর তাপমাত্রা গত শতাব্দীতে ০.৭ সে. বেড়েছে এবং বার্ষিক গড় তাপমাত্রা ১৪০ যা গত ৫০০-১০০০ বছরের যে কোনো গড় এর চেয়ে বেশি।
খ) তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণ হলো বায়ুমণ্ডলে গ্রীন হাউজ গ্যাসের বৃদ্ধি (কার্বন ডাই অক্সাইড, মিথেন, নাইট্রাস অক্সাইড এবং ক্লোর-ফ্লুরো কার্বন) যেগুলো মানুষের কর্মকাণ্ডের ফলেই তৈরি হচ্ছে।
গ) তাপমাত্রা বৃদ্ধি অব্যাহত থাকবে;
ঘ) তাপমাত্রা বৃদ্ধি এবং এর ফলে অন্যান্য পরিবর্তনের প্রভাব পরবর্তী সময়গুলোতে ক্রমশ বেশি করে পড়বে;
ঘ) বায়ুমণ্ডলে গ্রীণ হাউজ গ্যাস কমানোর ব্যাপারে এবং তাপমাত্রা যা বেড়েছে তা স্থিতিশীল করার জন্য এবং বৈশ্বিক ব্যবস্থাপনা প্রয়োজন।
ঙ) বিংশ শতাব্দীতে শক্তি ব্যবহার ১০ গুণ বেড়েছে যা জনসংখ্যা বৃদ্ধির চেয়ে বেশী এবং প্রায় ৭ শত কোটি টন কার্বন বাতাসে নিঃসৃত হয়েছে যার ৮০ শতাংশই হয়েছে খনিজ তৈল এবং কয়লা ব্যবহারের কারণে।

গ্রীণহাউজ প্রভাব ভৌত বিজ্ঞানের মজবুত ভিত্তির উপর প্রতিষ্ঠিত। তবে জলবায়ু ব্যবস্থার কিছু দিক এখনো সম্পূর্ণ বোধগম্য নয়। যেমন এরোসল এবং ডাষ্ট পার্টিকেল এর ভূমিকা কী। এছাড়াও তাপমাত্রা বৃদ্ধি সংক্রান্ত মডেলিং যেরকম সহজ অধঃক্ষেপন মডেলসমূহ তেমন পূর্ণতা প্রাপ্ত মডেল নয়। এর ফলে জলবায়ু সংক্রান্ত ভবিষ্যৎ বাণীকে অনিশ্চতা পড়ে যায়। এছাড়াও, বৈশ্বিক গড় পরিবর্তন যেভাবে সহজে ব্যাখ্যা করা যায়, আঞ্চলিক পরিসরে সেটা ঐরকমভাবে ব্যাখ্যা করা যায় না।

ফুটনোট
(১) Hawking, S., 1988: A Brief History of Time. Bantam Press, New York, 224 pp. The title of the book was “100 Authors Against Einstein” and the statement of Einstein was “If I were wrong, then one would have been enough!”

(২) আইপিসিসি, তৃতীয় মূল্যায়ন রিপোর্ট, এপেন্ডিক্স।

(৩) যেসকল জলবায়ু মডেলের মাধ্যমে কম্পিউটার সিমুলেশন এর সাহায্যে উপাত্ত বিশ্লেষন করা হচ্ছে সেগুলোর পূর্বানুমান, কার্যকারন-সম্পর্ক এবং সম্ভাবনা বিশ্লেষন স্কেল নিয়ে উত্থাপিত তর্ক।

(৪) বিশেষতঃ যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের গাড়ী শিল্পের মালিকদের প্রণোদনায় বিভিন্ন গণমাধমে আইপিসিসি কতৃক প্রকাশিত গবেষণা প্রতিবেদনকে ভ্রান্ত প্রমান করা, জরিপ গবেষণার মাধ্যমে জনমতের সাহায্যে নিজেদের পক্ষের মতামত তুলে আনা ইত্যাদি।

(৫) এক্ষেত্রে বিরূদ্ধ পক্ষ থেকে যুক্তি দেয়া হয় যে, যেহেতু এখনো পর্যন্ত নিশ্চিতভাবে ভবিষ্যৎবানী করা যাচ্ছেনা তাই যে কোন কর্মসূচী নেওয়া মানেই হলো সন্দেহের ভিত্তিতে কাউকে কারাদন্ড প্রদান করা। আবার এ কথাও সত্য এখনো পর্যন্ত এটা জানা সম্ভব হয়নি যে বিশ্বের কোন অঞ্চলে জলবায়ু পরিবর্তনের কোন ধরনের প্রভাব পড়বে।

(৬) আইপিসিসি রিপোর্টে সাধারনতঃ Very Likely= 90-99% Possibility, Likely= 67-90% Possibility, Possible= 33-67% Possibility ইত্যাদি শব্দ ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

(৭) Global Climate Change: Three Policy Perspectives; CSR Report for Congress, The Library of Congress, ২০০৭.
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে জানুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১:০০
৫টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

Grameen Phone স্পষ্ট ভাবেই ভারত প্রেমী হয়ে উঠেছে

লিখেছেন অপলক , ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৪৯



গত কয়েক মাসে GP বহু বাংলাদেশী অভিজ্ঞ কর্মীদের ছাটায় করেছে। GP র মেইন ব্রাঞ্চে প্রায় ১১৮০জন কর্মচারী আছেন যার ভেতরে ৭১৯ জন ভারতীয়। বলা যায়, GP এখন পুরোদস্তুর ভারতীয়।

কারনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

কম্বলটা যেনো উষ্ণ হায়

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৭


এখন কবিতার সময় কঠিন মুহূর্ত-
এতো কবিতা এসে ছুঁয়ে যায় যায় ভাব
তবু কবির অনুরাগ বড়- কঠিন চোখ;
কলম খাতাতে আলিঙ্গন শোকাহত-
জল শূন্য উঠন বরাবর স্মৃতির রাস্তায়
বাঁধ ভেঙ্গে হেসে ওঠে, আলোকিত সূর্য;
অথচ শীতের... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইউনুস সাহেবকে আরো পা্ঁচ বছর ক্ষমতায় দেখতে চাই।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৪৪


আইনশৃংখলা পরিস্থিতির অবনতি পুরো ১৫ মাস ধরেই ছিলো। মব করে মানুষ হত্যা, গুলি করে হত্যা, পিটিয়ে মারা, লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার করতে না পারা, পুলিশকে দূর্বল করে রাখা এবং... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদির যাত্রা কবরে, খুনি হাসছে ভারতে...

লিখেছেন নতুন নকিব, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৬

হাদির যাত্রা কবরে, খুনি হাসছে ভারতে...

শহীদ ওসমান বিন হাদি, ছবি অন্তর্জাল থেকে নেওয়া।

হ্যাঁ, সত্যিই, হাদির চিরবিদায় নিয়ে চলে যাওয়ার এই মুহূর্তটিতেই তার খুনি কিন্তু হেসে যাচ্ছে ভারতে। ক্রমাগত হাসি।... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদিকে মারল কারা এবং ক্রোধের আক্রশের শিকার কারা ?

লিখেছেন এ আর ১৫, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:০৩

হাদিকে মারল কারা এবং ক্রোধের আক্রশের শিকার কারা ?


হাদিকে মারল জামাত/শিবির, খুনি নাকি ছাত্রলীগের লুংগির নীচে থাকা শিবির ক্যাডার, ডাকাতি করছিল ছেড়ে আনলো জামাতি আইনজীবি , কয়েকদিন হাদির সাথে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×