somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অন্ধকারের ঘ্রাণ

০২ রা অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



চলে যেওনা লিনা । কথা দিচ্ছি আর কখনো এমনটি হবেনা, আমি জানি তুমি আমাকে অকোয়ার্ড ভাবছো, আমার কথাগুলি পাগলের প্রলাপ ঠেকছে তোমার কাছে । কিন্তু তুমি তো বলেছিলে যেকোনো পরিস্থিতিতে আঁকড়ে ধরবে আমার হতোদ্যম হৃদয়ের ঋজু ভালোবাসা। প্লীজ হানি, যেওনা আর একটিবার আমাকে সুযোগ দাও; শুধু একবার । তারপর দেখো আমি এই রাতের অন্ধকারের জোনাক দিয়ে কিভাবে নক্ষত্র বানাই । সেই নক্ষত্রের আলোকচক্রে দৃষ্টি হেনে নিশাচরেরা রাত্রি যাপনে আরো সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলবে অন্ধকারের নকশা । লিনা তুমি এভাবে সবকিছু ছুঁড়ে ফেলে চলে যেতে পারনা ।

ধড়াম করে সদর দরজা বন্ধ হবার শব্দে রণ বুঝে যায় লিনা ওকে অগ্রাহ্য করে চলে গেছে । ইতস্তত ছড়িয়ে থাকা কাচের টুকরায় ছায়া পড়ে অন্ধকারের । অন্ধকার বড় ভালো লাগে । জৈবিক অনুভূতিগুলো জেগে ওঠে অন্ধকারেই; পাপসত্ত্বারা মুখ লুকায় সায়াহ্নের আঁচলে । রণ আধা অন্ধকার সঞ্চয় করে বেরিয়ে পড়ে ।

হেঁটে চলে সে কানাগলির সংকীর্ণ পথ ধরে । ইউরিনের ঝাঁঝালো গন্ধে ভারি হয়ে থাকে এখানকার বাতাস । ভাগাড়গুলো পরিণত হয়েছে কুকুরের আবাসস্থলে । রাজ্যের কাক এসে জুড়ে দেয় তাদের কর্কশ কলহপনা । আবর্জনা সরালে একটা ম্যানহোল দেখতে পায় সে । ম্যানহোলের ঢাকনা সরালে ভেতরে টানেল । সাবধানে নেমে যায় রণ ।


*
নিশ্ছিদ্র, নিঃস্পৃহ অন্ধকার না ফুরালে আমরা অপদার্থরা নির্নিমেষ নিষ্ক্রিয় হয়ে থাকি । অন্ধকারে একফালি তরল জ্যোৎস্নাকে জ্বালানি করে আমাদের ইন্দ্রিয়শক্তি তাড়না করি । দীর্ঘ রাত্রি অজগরের মত পেঁচিয়ে ধরে শহরটাকে, গিলতে থাকে আমাদের ছায়াসর্বস্য ।ধীরে ধীরে অন্ধকার গ্রাস করে আমাদের স্বপ্ন তৈরীর কারখানায় । স্বপ্নের ফেরিওয়ালারা আর হাঁক দিয়ে বলেনা, স্বপ্ন কিনবেন স্বপ্ন? লাল নীল সবুজ স্বপ্ন, রঙ্গিন স্বপ্ন । আঁধারের রংধনু ক্রমশ শুষে নেয় আমাদের সোনালী দিন, দাম্পত্য জীবনের চিত্রকর্ম, প্রিয়তমার ঠোঁটের লিপিস্টিক, গ্লাসের তলানিতে জমে থাকা লাল তরল । এভাবেই তারা দূরীভূত করে তাদের রঙ সম্পর্কিত প্রতিবন্ধকতা, রঞ্জিত করে ফিকে হয়ে যাওয়া সাময়িক বাস্তুসমূহ ।
বিবর্ণ হয়ে যায় সব; বাক্যসীমার চারপাশে পরিভ্রমণ করে শুধু মিইয়ে যাওয়া শব্দসমূহ, প্রস্ফুটিত হয় সাদাকালো অন্য এক জগৎ, অন্য রূপে ।
তারপর আবার ঝলমলে রঙিন এক পৃথিবী । যেন সাইকো কোন আর্টিস্ট সবটুকু রঙ ঢেলে দিচ্ছে তার নিখুঁত শিল্পকর্মে । তারপর আমরা হারিয়ে যাই ওদের বিকৃত স্বর্গে; যেখানে যা ইচ্ছা তাই করা যায় । খুন-দর্শন-ধর্ষণ থেকে শুরু করে রাজনীতি-রাহাজানি, সাম্য-মৌলীবাদি সব । তবে ক্রিয়েটিভদের জন্য এটা ইলিজিয়াম; যেখানে নিজেই ক্রিয়েচার আবার নিজেই গড ! ভাঙ্গা গড়ার খেলা যে যত খুশি ইচ্ছেমত খেলতে পারে । এখানে এই অন্ধকূপে কোনদিন সূর্যোদয় হয়না, কিন্তু সূর্যমুখী ফুল ফুটে ।



লিনা তুমি আমাকে খারাপ ভাবতে পারো কারণ আমিই সবার চেয়ে ভালো । আজ আমি একটা খুন করেছি ! তীব্র অনুভূতির পুরো জগতটাকে ধ্বংস করার বদলে এর একটা সিস্টেমকে ধ্বংস করাটা অপেক্ষাকৃত ভালো নয় ? কম ভায়োলেন্সপূর্ণ । কিন্তু তুমি তো নিজেকে বেশ ইনোসেন্ট ভাবো
তাই না?

বেশ ।।

তবে প্রতি মুহূর্তে হাজারটা খুন করছ তুমিই । তোমার নিষ্পাপ চাহনি দ্বারা, তোমার সতীত্বের সূচালো শর দ্বারা; দুর্দমনীয় নিমজ্জিত স্বত্বাটাকে লাগাম পরানো ছাড়া আর কিই বা করতে পারো তুমি? তোমার অমানবিক হিংস্র জিঘাংসায় প্রতিদিন খুন হচ্ছে ভেতরকার অনুভূতিগুলো, অনুভূতির অণুজীবগুলো । তাদের জাগতিক পারিপার্শ্বিক ভারসাম্য ভেঙ্গে পড়ছে । তোমার সৃষ্ট প্লাবনে প্রতিনিয়ত ভেসে যাচ্ছে তাদের স্বপ্ন, আকাঙ্ক্ষা, বাঁচার আশা । প্রতিদিন জেগে ওঠা তীব্র ইচ্ছাটাকে অনিচ্ছার সাথে গলা টিপে ধরছ তুমি । কি দরকার বাপু? ওরাও তো সৃষ্টি । তোমার সৃষ্টি ……..

এই নাও একবার টেস্ট করে দেখো । সিরিঞ্জ রাখা আছে টেবিলেই ।
হে হে! আমি জানতাম তুমি কৌতূহলী হবেই । এটা N-60c, এখানে আছে ৮০ মিলি ।

হ্যাঁ, ড্রাগস বলা যেতে পারে তবে ক্ষেত্রবিশেষে । ক্ষেত্রবিশেষটা হচ্ছে রাত্রে । এখন নিলেও অসুবিধে নাই; এর প্রভাব শুরু হবে রাত্রে ।
ঠিক আছে অপেক্ষায় রইলাম । অন্যরকম এক অনুভূতি ।



এই নিয়ে তুমি এটা তিন ডোজ নিয়ে ফেলেছ লিনা । তুমি জাননা কতটা হাই ইনফ্লুয়েন্সিভ এই ড্রাগস । তিন ডোজের বেশি নিলে তোমার স্মৃতিশক্তি লোপ পেতে শুরু করবে, সাবকনশাস মাইন্ডের ডিফেন্সগুলো ভেঙ্গে পড়বে ।

কি? তোমার আর স্বর্গে যাওয়ার ইচ্ছা নেই? বলেছিলাম না তুমি সেটা কন্ট্রোল করতে পারবে না ।

আলফ্রেডটা কে আবার? আমি তো রণ ।

মাই গশ!! লিনা তুমি আমাকে চিনতে পারছনা ?

তুমিই তো লিনা । কি বলছ এসব তুমি ফারিয়া হতে যাবে কেন?

*
বাক্যালাপ চলতে থাকে । দূর থেকে আমরা দেখতে পাই সেখানে ফারিয়া ছাড়া আর কেউই নেই !! আমরা তাকে ঘিরে চক্কর দিতে থাকি আর সন্তর্পণে তার অবসেশন কাটিয়ে তুলতে সাহায্য করি ।


আমি তিন ডোজ নেওয়ার পরও আমার কিছুই হলো না । কেন?
কারণ আমার অবচেতন মনের কোণে কোন তীব্রতা নেই । পাপবিদ্ধ অনুভূতিগুলো তখনই মরে গেছে যখন থেকে নিজেকে আত্নবিসর্জন দিতে শিখেছি । আমার ধ্যান ধারণা তোমাদের আর দশজনের মত নয় ।
ধিক! তোমাদের এই সাইকো বিকৃত মানসিক স্বত্বাকে ।

আমিও বলতে পারি প্রতিনিয়ত তুমিই ধ্বংস করে চলেছ তোমার ভালো মানসিকতাকে । তোমাকে অন্ধকার থেকে বেরিয়ে আসতে হবে । নইলে তুমি পারবে না । পাপবিহব্বল কীটগুলো ঠিকই অন্ধকারের ঘ্রাণ শুঁকে শুঁকে বের করে ফেলবে তোমাকে ।


#
তোমাদের প্রত্যেকের ভেতরেই লুকিয়ে রয়েছে সৃজনশীলতা । তোমরা প্রত্যেকই একেকজন ঈশ্বর । কিন্তু তোমরা কেউই সেটা উপলব্দি করতে পারনা, বুঝতেও চাওনা । তোমাদের অবচেতন মন প্রতিনিয়ত ভেজে যায় অস্তিত্বের আবহসঙ্গীত । তোমাদের নিউরনে প্রতিনিয়ত নতুন ভাবনা অনুরণিত হয় । সৌন্দর্যের রঙিন কাঠামোগুলো তোমাদের নার্ভে টোকা মারে, সুর সৃষ্টি করে; তোমরা শুনতে চাওনা বলে পারনা ।

আমরা তোমাদের সাহায্য করবো । তোমরা নিজেরাও জাননা তোমাদের মনের অতল গহ্বরে মহাবিশ্ব লুকিয়ে আছে । সে মহাবিশ্বে তোমরা মহাশিল্পী । তোমাদের ক্যানভাস হবে মেঘমুক্ত সীমাহীন গগন কিংবা গগন ছোঁয়া দিগন্ত । তোমাদের ভেতর আমি জন্ম দেবো এক পরাক্রমশালী মহাসত্ত্বার । তারপর তোমরা জাগ্রত করো তোমাদের তীব্র এবং সুপ্ত আবেগগুলো, সেগুলো দিয়ে দ্রবীভূত কর নিজেদের দাম্ভিক আচার্যকে । দেখো স্বসৃষ্ট জগতকে এবং অনুভব কর নিজের অস্তিত্বকে, সে ই ঈশ্বর ।



না ফারিয়া । আমাকে থেকে যেতে হবে । অন্ধকার না থাকলে আলো আসবে কোত্থেকে । সেই আলো যোগাতে হবে না ?
সবার ভেতরই অল্পবিস্তর ভালো খারাপ সবই থাকে । কেউই পুরোপুরি ইনোসেন্ট নয় আবার কেউই পুরোপুরি খারাপ নয় । শুধু মাত্রাগুলো একেকজনের একেকভাবে থাকে; কারও বেশি কারও কম । এই দুইয়ের মিশেলেই আমরা মানুষ । নইলে আমরা হতাম এঞ্জেল না হয় ডেমন । আলফ্রেড বলতে থাকে ।

তোমাকে আমার লিনা বলে ডাকতেই ইচ্ছা করছে ।
- কি আশ্চর্য ! আমারো তোমাকে রণ বলে ডাকতেই বেশি স্বাচ্ছন্দ্য লাগছে । বেশ, আমরা পরস্পরকে তা’ই বলেই সম্বোধন করি কিছুক্ষণ ।

কিছুক্ষণ মানে তুমি কি চলে যাবে নাকি?
-হ্যাঁ, তাইতো মনে হচ্ছে । ঐ দেখো অনুভূতিরা এগিয়ে আসছে আমাদের দিকে ।

রণ ভয়ে কুঁকড়ে গিয়ে বলে, তাইতো দেখছি । ঘৃণ্য কীটগুলো ক্রমেই কাছে আসছে ।
-কি বলো ? আমি তো দেখছি রঙিন প্রজাপতি । লিনা অবাক হয় ।

তা নাকি? প্লীজ আমাকে রেখে চলে যেওনা লিনা । প্লীজ ।
-কি যে বল । যেতে তো আমাকে হবেই । এবং এখনই । তোমার সাথে সব সম্পর্কের এখানেই ইতি ।

না । আমার কাছ থেকে তুমি কখনই পালাতে পারবে না লিনা । প্রতিটি পদে আমি তোমাকে অনুসরণ করবো, অনুপ্রেরণা যোগাবো । প্লীজ যেওনা এখনই ………….,

ধড়াম করে সদর দরজা বন্ধ হবার শব্দে রণ বুঝে যায় লিনা ওকে অগ্রাহ্য করে চলে গেছে । ইতস্তত ছড়িয়ে থাকা কাচের টুকরায় ছায়া পড়ে অন্ধকারের । অন্ধকার বড় ভালো লাগে । জৈবিক অনুভূতিগুলো জেগে ওঠে অন্ধকারেই; পাপসত্ত্বারা মুখ লুকায় সায়াহ্নের আঁচলে । রণ আধা অন্ধকারকে সঞ্চয় করে বেরিয়ে পড়ে । পেছনে অন্ধকার এবং তার সাঙ্গপাঙ্গরা দাপিয়ে আসছে ।

রণ দৌড়ে গিয়ে ম্যানহোলে ঢুকে পড়ে । সেখানে N-60c এর অনেকগুলো প্রতিষেধক লুকায়িত আছে । একটি নিয়ে ইঞ্জেক্ট করতে গেলে তার আগেই অন্ধকার গ্রাস করে ফেলে তাকে ।
ধীরে ধীরে রণ দেখতে পায় সবকিছু ফিকে হয়ে আসছে । অবশেষে সবকিছু পুরোপুরি সাদাকালো হয়ে গেলে নিজের সৃষ্ট রং দ্বারা সব আবার রাঙাতে থাকে সে । নতুন করে ।


ঠিক এই মুহূর্তে দু জন হেঁটে বেড়াচ্ছে একই রাস্তা ধরে একই পদক্ষেপে । হতে পারে দু জন দু জগতের বাসিন্দা, একজনের আছে রাত আরেকজনের দিন । বহুদিন থেকে তারা এভাবে হেঁটে চলছে বহু পথ অতিক্রম করে । সৃষ্টির আদি থেকে অন্ত পর্যন্ত ।

****************
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৩০
২৩টি মন্তব্য ২৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা ও পদ্মশ্রী পুরস্কার

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৬



এ বছরের পদ্মশ্রী (ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মাননা) পদকে ভূষিত করা হয়েছে, বাংলাদেশের রবীন্দ্র সংগীত এর কিংবদন্তি শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যাকে।

আমরা গর্বিত বন্যাকে নিয়ে । ...বাকিটুকু পড়ুন

কষ্ট থেকে আত্মরক্ষা করতে চাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯



দেহটা মনের সাথে দৌড়ে পারে না
মন উড়ে চলে যায় বহু দূর স্থানে
ক্লান্ত দেহ পড়ে থাকে বিশ্রামে
একরাশ হতাশায় মন দেহে ফিরে।

সময়ের চাকা ঘুরতে থাকে অবিরত
কি অর্জন হলো হিসাব... ...বাকিটুকু পড়ুন

রম্য : মদ্যপান !

লিখেছেন গেছো দাদা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৩

প্রখ্যাত শায়র মীর্জা গালিব একদিন তাঁর বোতল নিয়ে মসজিদে বসে মদ্যপান করছিলেন। বেশ মৌতাতে রয়েছেন তিনি। এদিকে মুসল্লিদের নজরে পড়েছে এই ঘটনা। তখন মুসল্লীরা রে রে করে এসে তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

= নিরস জীবনের প্রতিচ্ছবি=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৪১



এখন সময় নেই আর ভালোবাসার
ব্যস্ততার ঘাড়ে পা ঝুলিয়ে নিথর বসেছি,
চাইলেও ফেরত আসা যাবে না এখানে
সময় অল্প, গুছাতে হবে জমে যাওয়া কাজ।

বাতাসে সময় কুঁড়িয়েছি মুঠো ভরে
অবসরের বুকে শুয়ে বসে... ...বাকিটুকু পড়ুন

Instrumentation & Control (INC) সাবজেক্ট বাংলাদেশে নেই

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৫




শিক্ষা ব্যবস্থার মান যে বাংলাদেশে এক্কেবারেই খারাপ তা বলার কোনো সুযোগ নেই। সারাদিন শিক্ষার মান নিয়ে চেঁচামেচি করলেও বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাই বিশ্বের অনেক উন্নত দেশে সার্ভিস দিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×