somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

"দোয়া" মুমিনদের পাপ মোচনের অন্যতম হাতিয়ার !

০৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:০৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


দোয়া মুমিনদের পাপ মোচনের অন্যতম হাতিয়ার। অর্থাৎ দোয়াই সব ইবাদতের মূল। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা আমার কাছে দোয়া করো। আমি তোমাদের দোয়া কবুল করব’ (সূরা মুমিন, আয়াত ৬০।) আরবি দোয়া শব্দের অর্থ ডাকা, আহ্বান করা, প্রার্থনা করা, কোনো কিছু চাওয়া ইত্যাদি। দোয়ার মাধ্যমে বান্দা নিজেকে আল্লাহর কাছে খুব সহজেই সমর্পণ করতে পারে। দোয়ার তাৎপর্য সম্পর্কে রাসূল (সাঃ) বলেছেন, ‘সর্বোত্তম ইবাদত হল দোয়া।’( মুসতাদরাক আল হাকেম, হাদিস নম্বর ১৭৬০।) অন্য হাদিসে এ সম্পর্কে রাসূল (সঃ.) বলেছেন, ‘আল্লাহর কাছে দোয়ার চেয়ে বেশি মর্যাদাময় আর কোনো আমল নেই।’ (তিরমিজি, হাদিস নম্বর ৩৩৭০।)দোয়ার মাধ্যমে অসম্ভবকেও সম্ভব করা যায়। এমনকি দোয়ার ফলে ভাগ্যও ঘুরে যায়। মানুষের কাছে কিছু চাইলে মানুষ বিরক্ত হয়। আর আল্লাহর কাছে না চাইলে আল্লাহ রাগ হন। রাসূল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহর কাছে কিছু চায় না, আল্লাহ তার ওপর রাগ হন।’ (তিরমিজি, হাদিস নম্বর ৩২৯৫।) রাসুলুল্লাহ (সাঃ) যখনই কোনো কঠিন সমস্যা বা বিপদের সম্মুখীন হতেন, তখনই আল্লাহর কাছে একান্তভাবে প্রার্থনা করতেন। দেহ সজীব ও প্রাণবন্ত রাখার জন্য যেমন খাবার বা আহারের প্রয়োজন, তেমনি কলব বা রুহকে জীবিত রাখার জন্যও খাবারের প্রয়োজন হয়। আর রুহ বা কলবের সেই খাবার হলো আল্লাহর জিকির করা। ইরশাদ হয়েছে, ‘সুতরাং তোমরা আমাকেই স্মরণ করো, আমিও তোমাদের স্মরণ করব। আর তোমরা আমার প্রতি কৃতজ্ঞ হও এবং অকৃতজ্ঞ হোয়ো না।’ (সুরা আল-বাকারা, আয়াত: ১৫২)। আল্লাহর এমন কিছু বান্দা আছেন যাদের দোয়া নিশ্চিত কবুল হয় বলে নবীজি (সাঃ) বলেছেন। তারা হলে, বাবা-মা, নেক সন্তান, মুসাফির, মজলুম ব্যক্তি, ন্যায়পরায়ণ শাসক, রোগী এবং হাজী। সরাসরি আল্লাহর সাহায্য লাভে তাঁরই শেখানো ভাষায় প্রার্থনা করার বিকল্প নেই। আল্লাহ তাআলা তার বান্দার দোয়া কবুল করে নেবেন বলেও ঘোষণা দিয়েছেন। কুরআনে এসেছেঃ ‘অতপর আমি তাঁর (নবি ইউনুসের) আহবানে সাড়া দিলাম এবং তাঁকে দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি দিলাম। আমি এমনি ভাবে বিশ্ববাসীদেরকে মুক্তি দিয়ে থাকি।’ (সুরা আম্বিয়া : আয়াত ৮৮) তাই বিপদ-আপদ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়, এমন অনেক দোয়া পবিত্র কোরআন ও হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। দোয়াগুলো ছোট, সহজে মুখস্থও করা যায়। যেমনঃ


১। সরাসরি আল্লাহর সাহায্য লাভের পরিচিত দোয়াটি হলোঃ ‘লা ইলাহা ইল্লা আংতা সুবহানাকা ইন্নি কুংতু মিনাজ জ্বালিমিন।’
অর্থ : ‘হে আল্লাহ ! তুমি ব্যতিত কোনো মাবুদ নেই (যার কাছে দয়া, ক্ষমা ও সাহায্য চাওয়া যায়)। তুমি পাক-পবিত্র। আমিই জালিম, আমিই পাপী।’ রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেন যদি কোনো মুসলিম বিপদে পড়ে এ দোয়া পাঠ করে, আল্লাহ তা কবুল করবেন। (আহমাদ, তিরমিজি, মিশকাত, হাদিস : ২২৯২)

২। নবী করিম (সাঃ) বলেছেন, সর্বশ্রেষ্ঠ জিকির হলোঃ ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু’ এবং সর্বশ্রেষ্ঠ দোয়া হলো ‘আস্তাগফিরুল্লাহ’। আরও পড়তে পারেন সুবহানাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ, আল্লাহু আকবার।

৩। বিসমিল্লাহিল্লাজি লা ইয়াদুররু মায়াসমিহি শাইয়ুন ফিল আরদি, ওয়ালা ফিস-সামায়ি ওয়া হুয়াস সামিউল আলিম।’ অর্থঃ ‘আল্লাহর নামের বরকতে আসমান ও জমিনের কোনো কিছুই কোনো ক্ষতি করতে পারে না, তিনি সর্বশ্রোতা ও সর্বজ্ঞ।’ (তিরমিজি ও আবু দাউদ) রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, ‘প্রত্যহ সকালে ও সন্ধ্যায় তিনবার এই এই দোয়াটি পাঠ করলে কোনো কিছুই তার ক্ষতি করতে পারবে না।

৪। আল্লাহর প্রশংসা ও দরুদ শরিফসহ দোয়া করা, ইসমে আজমসহ দোয়া করা উত্তম। ওয়া ইলাহুকুম ইলাহু ওয়াহিদুন লা ইলাহা ইল্লা হুয়ার রাহমানুর রাহিম। (সুরা বাকারা: ১৬৩)

৫। মাতা-পিতার জন্য সন্তানের দোয়াঃ রাব্বির হামহুমা কামা রাব্বা ঈয়ানী সাগিরা। (সূরা বণী ইসরাইল, আয়াতঃ ২৩-২৫)
অর্থঃ হে আল্লাহ্ আমার মাতা-পিতার প্রতি আপনি সেই ভাবে সদয় হউন, তাঁরা শৈশবে আমাকে যেমন স্নেহ-মমতা দিয়ে লালন-পালন করেছেন।

৬। ঈমানের সাথে মৃত্যু বরণ করার দোয়াঃ রাব্বানা লা’তুযিগ কুলুবানা বা’দা ইয হাদাইতানা ওয়া হাবলানা মিল্লাদুনকা রাহমাতান, ইন্নাকা আনতাল ওয়াহাব। (সুরা আল ইমরান, আয়াতঃ ০৮)
অর্থঃ হে আমাদের পালনকর্তা, সরলপথ প্রদর্শনের পর তুমি আমাদের অন্তরকে বক্র করে দিওনা এবং তুমি আমাদের প্রতি করুনা কর, তুমিই মহান দাতা।

৭। ভুল করে গুনাহ করেফেললে ক্ষমা চাওয়ার দোয়াঃ রাব্বাবা যালামনা আনফুসানা ওয়া ইল্লাম তাগফির্লানা ওয়াতার হামনা লানা কুনান্না মিনাল খা’সিরিন।
অর্থঃ হে আল্লাহ্, আমি আমার নিজের উপর জুলুম করে ফেলেছি। এখন তুমি যদি ক্ষমা ও রহম না কর, তাহলে আমি ধ্বংস হয়ে যাব।

৮। গুনাহ্ মাফের দোয়াঃ রাব্বানা ফাগফিরলানা যুনুবানা ওয়া কাফফির আন্না সাইয়্যিআতিনা ওয়া তাওয়াফ্ফানা মায়াল আবরার। (সূরা আল ইমরান, আয়াতঃ ১৯৩)
অর্থঃ হে আমাদের পালনকর্তা, আমাদের গুনাহসমূহ মাফ করে দাও, আমাদের থেকে সকল মন্দ দূর করে দাও এবং আমাদের নেক লোকদের সাহচার্য দান কর।

৯। ঈমান ঠিক রাখার দোয়াঃ ইয়া মুক্বাল্লিবাল কুলুবি ছাব্বিত ক্বালবি আলা দ্বীনিকা।
অর্থঃ হে মনের গতি পরিবর্তনকারী, আমার মনকে সত্য দ্বীনের উপর স্থিত কর।

১০। ক্ষমা ও রহমতের দোয়াঃ রাব্বিগ ফির ওয়ারহাম ওয়া আনতা খাইরুর রাহিমীন।
অর্থঃ হে আল্লাহ্, আমাকে ক্ষমা করে দাও, আর আমার প্রতি রহম কর, তুমিই তো উত্তম দয়ালু।

১১। অবাধ্য সন্তান বাধ্য করার দোয়াঃ ওয়াছলিহলি ফী যুররিইয়াতি, ইন্নি তুবতু ইলাইকা, ওয়া ইন্নি মিনাল মুসলিমীন। (সূরা আহকাফ, আয়াতঃ ১৫)
অর্থঃ আমার জন্য আমার সন্তানদের মধ্যে প্রীতি দান কর, অবশ্যই আমি তোমারই দিকে ফিরিতেছি এবং অবশ্যই আমি মুসলমানদের অন্তর্ভূক্ত।

১২। রাসুল (সাঃ) বলেছেন, যে লোক (একবার) বলে ‘সুবহানাল্লাহিল আজিম ওয়াবিহামদিহি’, তার জন্য জান্নাতে একটি খেজুরগাছ লাগানো হয়। (তিরমিজি, হাদিস : ৩৪৬৪)

১৩। তাওবার দোয়াঃ রাসুলুল্লাহ (সঃ) ইরশাদ করেছেন, হে মানুষ! তোমরা আল্লাহর কাছে তাওবা করো। কেননা আমি তাঁর কাছে দৈনিক ১০০ বার করে তাওবা করি। (মুসলিম, মিশকাত : হাদিস : ২৩২৫)
উচ্চারণ : ‘আস্তাগফিরুল্লা-হাল্লাজি লা ইলা-হা ইল্লা হুওয়াল হাইয়ুল ক্বাইয়ূমু ওয়া আতূবু ইলাইহি। ’
অর্থ : আমি আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। যিনি ছাড়া কোনো উপাস্য নেই। যিনি চিরঞ্জীব ও বিশ্বচরাচরের ধারক। আর আমি তাঁর দিকেই ফিরে যাচ্ছি (তাওবা করছি)।

১৪। অভাব দূর করার দোয়াঃ আসতাগফিরুল্লাহ! এই দোয়াটির উপরে নিয়মিত আমল করতে পারলে বড় বড় তিনটি উপকার পাবেন। যথাঃ ১.অভাবনীয় সম্পদ আসবে। ২. সমস্ত চিন্তা দূর হবে। ৩. সংকির্ণ অবস্থা থেকে মুক্তি পাবেন। যে ব্যক্তি সর্বদা ইস্তেগফার করবে,ইস্তেগফারকে নিজের জন্য আবশ্যক করে নিবে। আল্লাহ তা’আলা তাকে প্রতিটি সংকীর্ণতা থেকে বেরিয়ে আসার পথ তৈরি করে দিবেন এবং প্রতিটি চিন্তা থেকে মুক্ত করে দিবেন, এবং তাকে বেহিসাব রিয্‌ক দান করবেন। অসংখ্য রিজিক দান করবেন।

১৫। জান্নাত প্রার্থনা ও জাহান্নাম থেকে বাঁচার দোয়াঃ উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা আদখিলনিল জান্নাতা ওয়া আজিরনি মিনান্নার (তিনবার)।অর্থ : হে আল্লাহ! তুমি আমাকে জান্নাতে প্রবেশ করাও এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি দাও। হাদিস শরিফে এসেছে, এই দোয়া পড়লে জান্নাত বলবে, হে আল্লাহ! তুমি পাঠককে জান্নাত দান করো। অন্যদিকে জাহান্নাম বলবে, হে আল্লাহ! তুমি তাকে জাহান্নাম থেকে বাঁচাও! (তিরমিজি, নাসাঈ, মিশকাত, হাদিস : ২৪৭৮)

১৬। সকল মুসলমানদের জন্য দোয়াঃ আল্লাহুম্মাগ ফিরলী ওয়ালিল মু’মিনিনা ওয়াল মু’মিনাতি, ওয়াল মুসলিমিনা ওয়াল মুসলিমাতি।

১৭ঃ শ্রেষ্ঠ দোয়াঃ উচ্চারণ: রাব্বানা আতিনা ফিদ্ দুনইয়া হাসানাহ্, ওয়াফিল আখিরাতি হাসানাহ্। ওয়াকিনা আজাবান্নার।
অর্থঃ হে আমার প্রভু! আমাকে দুনিয়াতে সুখ দান কর, আখেরাতেও সুখ দান কর এবং আমাকে জাহান্নাম থেকে বাঁচাও। (সূরা: আল বাকারা, আয়াত: ২০১) ফজিলতঃ এ দোয়াকে সর্বশ্রেষ্ঠ দোয়া বলা হয়ে থাকে। নবী করিম (সাট) এ দোয়াটি সবচেয়ে বেশি পাঠ করতেন।


দোয়া সব ইবাদতের মজ্জা ও সারাংশ। মহান আল্লাহর সাহায্য লাভ করা। রাসূল (সা.) বলেছেন, ‘যদি কেউ চায় যে বিপদের সময় তার দোয়া কবুল হোক, তাহলে সে যেন সুখের দিনগুলোতে বেশি বেশি দোয়া করে’ (তিরমিজি, হাদিস নম্বর ৩৩৮২।) আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘নিশ্চয় আল্লাহ তাআলা পবিত্র, তিনি পবিত্র বস্তু ছাড়া গ্রহণ করেন না। আর নিশ্চয় আল্লাহ তাআলা তাঁর রাসুলগণকে যা করার আদেশ করেছেন ঈমানদারগণকেও সে কাজই করার আদেশ করেছেন।’ অতঃপর আল্লাহ বলেন, ‘হে রাসুলগণ! তোমরা পবিত্র বস্তু (হালাল) হতে ভক্ষণ করো, এবং নেক কাজ (আমলে সালিহ) করো।’ (আল্লাহ তাআলা) আরো বলেন, ‘হে ঈমানদারগণ! তোমাদেরকে আমি যেসব পবিত্র বস্তু রিজিক হিসেবে দিয়েছি, তা থেকে আহার করো।’তাই মুমিন মুসলমানের উচিত, মহান আল্লাহর সরাসরি সাহায্য লাভে তারই শেখানো ভাষায় উল্লেখিত দোয়াগুলি বেশি বেশি পড়া। মুসলমান হিসেবে আমরা কমবেশি সবাই দোয়া করি। তবে দোয়া করার সময় বেশ কয়েকটি বিষয়ের প্রতি গভীরভাবে খেয়াল রাখা দরকার। আল্লাহর কাছে কোনো দোয়া করার আগে প্রথমে দরুদ পড়া এবং দরুদ পড়ে দোয়া শেষ করা। কেননা আল্লাহ উভয় দরুদ কবুল করেন। পবিত্রতা অর্জন: পবিত্রতা অর্জনের পর দোয়া করলে আল্লাহ তাআলা সেই দোয়া কবুল করবেন। বিনয়ের সঙ্গে দোয়া করা, মিনতিভরা কণ্ঠে দোয়া করা, মিনতি ও নম্রতার সঙ্গে দোয়া করলে তা ইবাদত হিসেবে গণ্য হয়। এগুলোকে আলেমরা দোয়া কবুলের শর্ত ও আদব বলে অভিহিত করেছেন। সুবহানাল্লাহ! এভাবেই মহান আল্লাহ তাঁর বান্দাদের পাপমুক্ত করে জান্নাতে প্রবেশ করানোর জন্য অবারিত সুযোগ রেখে দিয়েছেন। আমাদের দায়িত্ব সেগুলো লুফে নেওয়া। আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে উপরোক্ত দোয়া বেশি বেশি পড়ে কোরআনের ঘোষণা অনুযায়ী হাদিসের ওপর আমল সাপেক্ষে আল্লাহর কাছে যথাযথভাবে নিজেদের প্রয়োজন পূরণে দোয়া করার তাওফিক দান করুন। আল্লাহুম্মা আমীন।

নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
নিউজ চ্যানেল :-& ফেসবুক
[email protected]
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:০৭
৯টি মন্তব্য ৯টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হার জিত চ্যাপ্টার ৩০

লিখেছেন স্প্যানকড, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



তোমার হুটহাট
চলে আসার অপেক্ষায় থাকি
কি যে এক ছটফটানি
তোমার ফিরে আসা
যেন প্রিয় কারো সনে
কোথাও ঘুরতে যাবার মতো আনন্দ
বারবার ঘড়ি দেখা
বারবার অস্থির হতে হতে
ঘুম ছুটে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবনাস্ত

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৪৪



ভোরবেলা তুমি নিশ্চুপ হয়ে গেলে একদম,
তোমার বাম হাত আমার গলায় পেঁচিয়ে নেই,
ভাবলাম,তুমি অতিনিদ্রায় আচ্ছন্ন ,
কিন্তু এমন তো কখনো হয়নি
তুমি বরফ জমা নিথর হয়ে আছ ,
আমি... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে দেশে সকাল শুরু হয় দুর্ঘটনার খবর দেখে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১১

প্রতি মিনিটে দুর্ঘটনার খবর দেখে অভ্যস্ত। প্রতিনিয়ত বন্যা জলোচ্ছ্বাস আসে না, প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার খবর আসে। আগে খুব ভোরে হকার এসে বাসায় পত্রিকা দিয়ে যেত। বর্তমানেও প্রচলিত আছে তবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের দাদার দাদা।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৫৫

বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১, ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী।

আমার দাদার জন্মসাল আনুমানিক ১৯৫৮ সাল। যদি তার জন্মতারিখ ০১-০১-১৯৫৮ সাল হয় তাহলে আজ তার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

জেনে নিন আপনি স্বাভাবিক মানুষ নাকি সাইকো?

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১৮


আপনার কি কারো ভালো সহ্য হয়না? আপনার পোস্ট কেউ পড়েনা কিন্তু আরিফ আর হুসাইন এর পোস্ট সবাই পড়ে তাই বলে আরিফ ভাইকে হিংসা হয়?কেউ একজন মানুষকে হাসাতে পারে, মানুষ তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×