তিনি তোমাকে তাই শিখিয়েছেন যা তুমি জানতে না"। (সূরা আল-বাকারাঃ আয়াত ২৩৫) পবিত্র কোরানের এই আয়াত এটাই সমর্থন করে যে কুুুরআন নতুন জ্ঞান অর্জনের জন্য উৎসাহ প্রদান করে। সুতরাং বিজ্ঞান অধ্যয়ন এই বিশ্বাস থেকেই উৎপন্ন হয়েছে। মধ্যযুগীয় মুসলিম সভ্যতার বিজ্ঞানীরা (যেমন ইবনে আল-হায়থাম) আধুনিক বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে অনেক অবদান রেখেছিলেন। এছাড়াও কুরআন বৈজ্ঞানিক উদ্ভাবনের বিষয়ে অনেক ভবিষ্যদ্বাণীমূলক বিবৃতি প্রদান করেছে যা পরে বৈজ্ঞানিক গবেষণা দ্বারা নিশ্চিত করা হয়েছে।
আল্লাহ তায়া’লা বলেনঃ নিশ্চয় আসমান ও যমীন সৃষ্টিতে এবং রাত্রি ও দিনের আবর্তনে নিদর্শন রয়েছে বোধ সম্পন্ন লোকদের জন্যে। যাঁরা দাঁড়িয়ে, বসে, ও শায়িত অবস্থায় আল্লাহকে স্মরণ করে এবং চিন্তা গবেষণা করে আসমান ও জমিন সৃষ্টির বিষযে, (তারা বলে) পরওয়ারদেগার! এসব তুমি অনর্থক সৃষ্টি করনি। সকল পবিত্রতা তোমারই, আমাদিগকে তুমি দোযখের শাস্তি থেকে বাঁচাও। (আলে ইমরানঃ ১৯০-১৯১)
তবে "স্বল্প দর্শন মানুষকে নাস্তিকতার কাছে নিয়ে যায়, আর দর্শনের গভীরতা মানুষকে ধর্মের কাছে ফিরিয়ে আনে "। পৃথিবীতে নাস্তিকতাবাদের ব্যর্থতা ও অসারতা স্পষ্ট হয়ে গেছে এবং নাস্তিকদেরকে জ্ঞানীদের কাতার থেকে পিছিয়ে রেখেছে"।
আল্লাহর একত্ববাদের বিজ্ঞান ভিত্তিক প্রমাণঃ
অন্ধের মতো নয় , বিজ্ঞানের আলোকে আল্লাহকে বিশ্বাস করি লিংক দেখুন।
যদিও আল্লাহ কখনো আমাদের তার অস্তিত্বের কথা প্রমান করতে বলেননি।
গবেষণা ও উপস্থপণায়ঃ
ইলিয়াস হোসাইন
আমেরিকা প্রবাসী একুশে টেলিভশনের সাবেক সিনিয়র রিপোর্টার।
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে জুন, ২০২২ রাত ১২:৪০