সম্প্রতি ডেইলী টেলিগ্রাফ পত্র্রিকা ব্রিটিশ পেট্রোলিয়াম তথা বিপির হিসাবে বিশ্বের শীর্ষ তেলসমৃদ্ধ দেশের তালিকা প্রকাশ করেছে। তালিকার শীর্ষে যথারীতি রয়েছে সউদি আরাবিয়া। বিশ্বের মজুদ তেলের এক-পঞ্ছমাংশই সউদিদের। বিশ্বের মোট মজুদের অর্ধেকের বেশী (৫৬.৬%) রয়েছে মধ্যপাচ্যে।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে ঢুকে পড়েছে ভেনিজুয়েলা। মধ্যপাচ্যের দেশগুলোর ভিড়ে এই লাতিন আমেরিকান দেশের অর্ন্তভুক্তি অনেককেই অবাক করেছে। লাতিন আমেরিকান দেশগুলোর মধ্যে ভেনিজুয়েলার পরে রয়েছে ব্রাজিল। তবে, ব্রাজিলের মজুদ ভেনিজুয়েলার তুলনায় অনেক কম। যেখানে লাতিন আমেরিকান মোট মজুদের ১৪.৯ ভাগ ভেনিজুয়েলার একা সেখানে ব্রাজিলের মজৃদ মাত্র ১ ভাগ।
ইরানের ও রয়েছে তেলের বিশাল মজুদ। বিশ্বের মোট রিজার্ভের ১০.৩ ভাগ একা ইরানের। বিপির তালিকায় ইরাক চার নম্বরে থাকলেও সম্প্রতি সরকার সেখানে তেলের নতুন মজুদ পাওয়ার কথা জানিয়েছে। আগের যেখানে ১৪৩.১ বিলিয়ন ব্যারেল মজুদ থাকার কথা জানা ছিল, সেখানে এখন ইরাকে জানা মজুদ রয়েছে ১১৫ বিলিয়ন ব্যারেল। সেক্ষেত্রে ইরাক ইরানকে ছাড়িয়ে যাবে। কুয়েত প্রতিবেশীদের তুলনায় আকারে ছোট হলেও, বিশ্বে জ্বালানি তেলের মোট মজুদের ৭.৬ ভাগ রয়েছে কুয়েতে।
তারপরে তালিকায় রয়েছে যথাক্রমে আরব আমিরাত, রাশিয়া,লিবিয়া, কাজাকস্তান এবং নাইজেরিয়া। তেলসমৃদ্ধ নাইজেরিয়ায় তেলের জন্য প্রায়ই হানাহানি লেগে থাকে।
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই জানুয়ারি, ২০১১ ভোর ৬:৫৩

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




