আজকে বিকেলে জয়ন্তীর সাথে লম্বা সময় নিয়ে কথা বললাম। আমি ওকে উত্তরা মেডিকেল কলেজে আসতে বলেছিলাম পর ও জানালো যে এই শরীর নিয়ে ও উত্তরা আসতে পারবে না। আসলে কেমো নেবার পর এখন রেডিয়েশন থেরাপি চলছে বলে ওর শরীর খুবই দুর্বল। পুরো গায়ের চামড়া পুড়ে গেছে। ডাক্তার ওকে বাইরে যেতে নিষেধ করেছে। কিন্তু পেটের দায়ে ও কোনও রকমে ক্লিনিক করছে। একজন ডাক্তার আজ নিজেই ব্রেস্ট ক্যান্সার নামক এক রোগের কাছে নতজানু হয়ে পড়েছে।
জয়ন্তীর মা নেই। বুড়ো বাবা, রিটায়ার করেছেন। চার বছর বয়েসি একটা মেয়ে আছে। ওর সাথে কথা বলার সময় ও খুব কাঁদছিল। ওর স্বামী দেশে থাকে না, ইন্ডিয়া থাকে। অবশ্য সে দেশে থাকলেও জয়ন্তীর জন্য সে কোনও টাকা পয়সা খরচ করতে রাজি না। অথচ জয়ন্তীর চিকিৎসার জন্য প্রতিনিয়ত টাকা খরচ হচ্ছে। ওর হাতে যা কিছু ছিল দ্রুত ফুরিয়ে আসছে।
স্কয়ার হাসপাতালে ওর কালকে রেডিয়েশনে নিয়েছে ৩,৫০০ টাকা। আজকে নিয়েছে ৫,০০০ টাকা। একেকদিন একেক রকম খরচ পড়ে। ও আমাকে জানালো যে শুধুমাত্র রেডিয়েশন বাবদই ওর খরচ পড়বে প্রায় আড়াই লাখ টাকা আর এর পাশাপাশি হরেক রকম টেস্ট আর ওষুধপাতির খরচা তো আছেই। আমরা ধরে নিয়েছি চার লাখ টাকা। কারণ নির্দিষ্ট কতো টাকা লাগবে সেইটা আগে থেকে একদম ঠিক করে বলা যায় না। অনুমান করা যায় মাত্র।
জয়ন্তীকে বাঁচাবার কোনও চেষ্টা বাকি রাখবো না ইনশা আল্লাহ্। আমি আমার এলাকার একটা দায়িত্ব নিয়েছি। তোমরা তোমাদের এলাকায় কিছু একটার দায়িত্ব নাও। দেখো বিন্দু বিন্দু করে সিন্ধু হয়ে যাবে।
আমাদের ইভেন্টে অনেক ছেলে মেয়ে আছে। এরা সবাই মনে প্রানে কাজ করতে চায়। জয়ন্তীকে বাঁচাবার জন্য সবাই কাজ করবে। শুধু সঠিক দিক নির্দেশনা দিলেই কাজ হয়ে যাবে আশা করছি।
দেশের এই বেসামাল অবস্থায় স্কুল কলেজ সব বন্ধ বলে আমরা ধর্মীয় বড়ো অনুষ্ঠান গুলিতে তার জন্য সাহায্য তুলতে চাচ্ছি।
#এই মাসে বা সামনের মাসে কি কোনও পূজা আছে? ভাবছি পূজা থাকলে মন্দিরে ক্যাম্পেইন করবো।
#আর হ্যাঁ। দুইদিন পরই কিন্তু বড়দিন! সামনে বড়দিন উপলক্ষে মাঠে কাজ করার প্ল্যান করো সবাই।
জয়ন্তীর জন্য সাহায্য করতে সবাই এখানে যোগাযোগ করুনঃ
জয়ন্তীর জন্য আমরা আজকে বিকেলে জয়ন্তীর সাথে লম্বা সময় নিয়ে কথা বললাম। আমি ওকে উত্তরা মেডিকেল কলেজে আসতে বলেছিলাম পর ও জানালো যে এই শরীর নিয়ে ও উত্তরা আসতে পারবে না। আসলে কেমো নেবার পর এখন রেডিয়েশন থেরাপি চলছে বলে ওর শরীর খুবই দুর্বল। পুরো গায়ের চামড়া পুড়ে গেছে। ডাক্তার ওকে বাইরে যেতে নিষেধ করেছে। কিন্তু পেটের দায়ে ও কোনও রকমে ক্লিনিক করছে। একজন ডাক্তার আজ নিজেই ব্রেস্ট ক্যান্সার নামক এক রোগের কাছে নতজানু হয়ে পড়েছে।
জয়ন্তীর মা নেই। বুড়ো বাবা, রিটায়ার করেছেন। চার বছর বয়েসি একটা মেয়ে আছে। ওর সাথে কথা বলার সময় ও খুব কাঁদছিল। ওর স্বামী দেশে থাকে না, ইন্ডিয়া থাকে। অবশ্য সে দেশে থাকলেও জয়ন্তীর জন্য সে কোনও টাকা পয়সা খরচ করতে রাজি না। অথচ জয়ন্তীর চিকিৎসার জন্য প্রতিনিয়ত টাকা খরচ হচ্ছে। ওর হাতে যা কিছু ছিল দ্রুত ফুরিয়ে আসছে।
স্কয়ার হাসপাতালে ওর কালকে রেডিয়েশনে নিয়েছে ৩,৫০০ টাকা। আজকে নিয়েছে ৫,০০০ টাকা। একেকদিন একেক রকম খরচ পড়ে। ও আমাকে জানালো যে শুধুমাত্র রেডিয়েশন বাবদই ওর খরচ পড়বে প্রায় আড়াই লাখ টাকা আর এর পাশাপাশি হরেক রকম টেস্ট আর ওষুধপাতির খরচা তো আছেই। আমরা ধরে নিয়েছি চার লাখ টাকা। কারণ নির্দিষ্ট কতো টাকা লাগবে সেইটা আগে থেকে একদম ঠিক করে বলা যায় না। অনুমান করা যায় মাত্র।
জয়ন্তীকে বাঁচাবার কোনও চেষ্টা বাকি রাখবো না ইনশা আল্লাহ্। আমি আমার এলাকার একটা দায়িত্ব নিয়েছি। তোমরা তোমাদের এলাকায় কিছু একটার দায়িত্ব নাও। দেখো বিন্দু বিন্দু করে সিন্ধু হয়ে যাবে
আমাদের ইভেন্টে অনেক ছেলে মেয়ে আছে। এরা সবাই মনে প্রানে কাজ করতে চায়। জয়ন্তীকে বাঁচাবার জন্য সবাই কাজ করবে। শুধু সঠিক দিক নির্দেশনা দিলেই কাজ হয়ে যাবে আশা করছি।
দেশের এই বেসামাল অবস্থায় স্কুল কলেজ সব বন্ধ বলে আমরা ধর্মীয় বড়ো অনুষ্ঠান গুলিতে তার জন্য সাহায্য তুলতে চাচ্ছি।
#এই মাসে বা সামনের মাসে কি কোনও পূজা আছে? ভাবছি পূজা থাকলে মন্দিরে ক্যাম্পেইন করবো।
#আর হ্যাঁ। দুইদিন পরই কিন্তু বড়দিন! সামনে বড়দিন উপলক্ষে মাঠে কাজ করার প্ল্যান করো সবাই।
জয়ন্তীর জন্য সাহায্য করতে সবাই এখানে যোগাযোগ করুনঃ
জয়ন্তীর জন্য আমরা
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩১