ঈদের আগের দিন কজন বন্ধু গিয়েছিলেন আব্দুর রশিদের বাড়ি।
একটা গ্র“প ছবিতে দেখলাম আব্দুর রশিদের শিশু সন্তান ও তার স্ত্রীকে।দরিদ্র রিক্সা চালকের পরিবারের ছবি। অতি স্বাভাবিক ভাবেই ঈদের মাত্র ৬ দিন আগের এই ঘটনা দরিদ্র রিক্সা চালকের পরিবারে কোন আনন্দ ঢুকতে দেয়নি।
রশিদের অবুজ শিশুগুলো কি ভাবছিল এই বড় বড় খেলার নিষ্ঠুরতায় ছবি দেখে বোঝার চেষ্টা করলাম।
স্ত্রী মোমেনা আক্তারের নেয়া ঋনের টাকা আদায় করতে ধরে নেয়ার পর
নিহত স্বামীর কথা মনে করে একা একা ডুকরে কেঁেদ ওঠেন মোমেনা আক্তার ।
দায়দেনা থেকে মুক্তি পেতে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের ব্র্যাক অফিস থেকে নেয়া ৩৫ হাজার টাকা ঋন যে প্রিয় স্বামীর বিনিময়ে শোধ করতে হবে তা কল্পনাও করেন নি।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ রিক্সা চালক আব্দুর রশিদের মৃত্যুর কারণ তদন্তে পুলিশ খুব একটা গা করছে না।আত্মহত্যা ধরে নিয়েই ময়না তদন্তের রিপোর্টের জন্য অপেক্ষা করছে।
স্থানীয় সংবাদ দাতারা তাদের পত্রিকায় খবর পাঠিয়েছেন,
আব্দুর রশিদের খুন নিয়ে মানবীর মূল লেখাটি এখানে
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:১৪

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




