কিন্তু আঙুলের ডগায় এসে আটকে থাকে প্রতিবার। কলমের নিবেও ধরেনা। মন খারাপ করে দেয় চরিত্ররা।
গল্পের বাক্যগুলো থেকে মুক্তি পাওয়া জরুরী হয়ে উঠেছে। আমায় শোষণ করে ডালপালা মেলে আবার আমায়ই জাপটে ধরছে।
নাহ। আমিই নিস্তেজ হয়ে গেলে ওদের আবার জীবন্ত করবে কে? লিখে ফেলতেই হবে। আমাকে জাপটে আমার সাথেই সমাহিত হলে শোষণের মানে কি?
হুম, লিখতে হবে।
পরদিন সকালে,
বহুক্ষণ সাড়া না পেয়ে লেখকের ঘরে গিয়ে তার দেখা পাওয়া গেল।
প্রাণহীন চোখে খাতার দিকে তাকিয়ে আছেন। যেন কিছু ভাবছেন।
কাগজে কিছু নড়ছে মনে হচ্ছে?
হুম। কয়েকজোড়া দিশেহারা চোখ।
পূর্ণতা পায়নি। মিলিয়ে যাচ্ছে একটু একটু করে।
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২২