somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গল্পঃ একটি দুঃস্বপ্ন এবং একটি বিবাহের ইতি কথা ! ;)

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

-আজকে তোর বাবা তোর পাশে ঘুমাক ?
আমি পিসিতে একটা মুভি দেখবো ভাবছিলাম ! খুজছিলাম কোন মুভিটা দেখা যায়, তখনই মা রুমে এসে কথাটা বলল
আমি বললাম
-কিসের জন্য ?
-এমন করে কেন বলছিস ?
-না মা ! কোন লাভ তো হচ্ছে না ! লাভ হলে আমি তো নিজেই বলতাম !
-কিন্তু তাই বলে এমন করবি ? না ঘুমিয়ে থাকবি ?
মায়ের চেহারা দেখে মনে হল মা একটু কষ্টেই আছে ।
কষ্টে কেন থাকবে না ?
একমাত্র ছেলে যদি রাতের বেলা ঠিক মত ঘুমাতে না পারে তাহলে যে কোন মা বাবাই কষ্টে থাকবে !
মা বলল
-কাল একবার যাবি ?
-কোথায় যাবো ?
-তোকে বলেছিলাম না, দরবার বাড়ির পীর সাহেবের কাছে !
-কোন লাভ হবে না মা ! এর আগেও তো গেছি ! কোন কিছুই হয় নি !
-এবার হবে ! উনি খুব কামেল মানুষ ! একটা কিছু ঠিকই বের করে ফেলবে !
আমি অনিচ্ছা সত্তেও বললাম
-আচ্ছা দেখা যাবে ! যাও তো এখন ! আমি মুভি দেখবো !
মা যাওয়ার সময় আমার মাথায় দোয়া পড়ে ফু দিয়ে গেলেন ! তারপর বললেন
-কিছু হলেই ডাক দিবি ! আমি আছি তোর পাশেই ! আর দরজা বন্ধ করবি না !
-আচ্ছা মা !


মা চলে গেল ! একবার মনে হল মাকে বলি বাবাকে পাঠিয়ে দিতে ! কিন্তু বললাম না ! এতো বড় ছেলে যদি বাবা-মায়ের সাথে ঘুমায় তাহলে মানুষ শুনলে কি বলবে ! আমার বন্ধুরা শুনলে তো হাসাহাসি করবে !
অবশ্য হাসাহাসি করারই কথা !
এই যুগে কেউ যদি শুনে আমি রাতের বেলা একা একা ঘুমাতে ভয় পাই তাও আবার ভুতের ভয় তাহলে মানুষ জন কি বলবে ?
অবশ্য ঠিক ভুতের ভয় না !

আমি পিসির দিকে মন দেই ! সুমন কাছ থেকে গতকাল বেশ কিছু মুভি নিয়ে এসেছি ! দেখা যাক আজকে কোন টা দেখা যায় !


ঘরের ভেতর আলোয় ভরপুর ! এর আগেও আমি এই রকম লোকের কাছে এসেছি কিন্তু সব জায়গায় কেমন জানি ভন্ড মনে হয়েছে । এক লোকের গাছে গেছি ! মিরপুরের এক চিপায়া তার দরবার হল !
ঘরে ঢুকতেই কেমন একটা বাজে গন্ধ পেলাম ! বুঝতে কষ্ট হল না ওটা ছিল গাজা গন্ধ ! দয়াল বাবা গাজা খোর !
ভাল করে তাকিয়ে দেখি বেটা তখনই কেমন ঢুলছে ! আমি চলেই আসতাম কিন্তু বাবার কারনে আসতে পারলাম না ! আমার কোন কালেই এই সকল বাবার উপর বিশ্বাস ছিল না কিন্তু মা কোথা থেকে নাকি খোজ নিয়ে এসেছে এই বাবা নাকি খুব কাজের !
আমি কি বললাম কিছু শুনলো বলে মনে হল না ! বলল যে আমার বিষয়টা নিয়ে সে এখন চিন্তা করবে ! জীন দের দায়িত্ব দেবেন খোজ খবর নেওয়ার জন্য ! আমরা যেন আরও এক সপ্তাহ পরে আসবে ! এবং আসার সময় এক হাজার টাকা বাবার দান বাক্সে দিয়ে আসতে হল !
যত্তসব ভন্ডামী !

তারপর আর যাই নি ! কিন্তু এই লোকের কাছে তেমন কিছু মনে হচ্ছে না ! লোকটা বেশ সাধারনই মনে হচ্ছে ! চেহারা সুরৎ বেশ ভাল ! গায়ের রং ফরসা ! চোখে সুরমা দেওয়া মুখে লম্বা দাড়ি !
মুখটা সব সময় হাসি হাসি !
তবে লোকটার চোখ বেশ তীক্ষ ! চোখ দিয়েই যেন অনেক কিছু সে বুঝে ফেলে !
লোকটার নাম কি যেন !
মা বলেছিল আমার ঠিক মনে নেই ! মা বলেছিল ইনি নাকি অনেক কামেল হুজুর ! এর আগেও অনেক জীন পেত্নী সারিয়েছেন !
মায়ের তো ধারনা আমাকে পেত্নীতে ধরেছে !
কামেল হুজুর আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-তোমার নাম কি বাবা ?
গলার স্বরও বেশ মোলায়েম ! তীক্ষ চোখের সাথে এই মোলায়েল কন্ঠস্বর যায় না ! আমি বললাম
-জি আমার নাম তানভীর রহমান !
-তুমি ভাল আছো ?
আমার কেন জানি হাসি চলে এল ! মনে হল যেন আমি পিচ্চি এক ছেলে ! এক আঙ্কেলের বাড়িতে আমি বেড়াতে এসেছি আমি কেমন আছি তাই জানতে চাচ্ছে !
আমি হাসি আটকিয়ে বললাম
-জি ! আমি ভাল আছি !
মা পাশেই ছিল ! এতোক্ষন মা কিছু বলার জন্য আকুপাকু করছিল ! শেষে চুপ করে থাকতে না পেরে মা বলেই ফেলল
-কি বলিশ ? ভাল আছিস ?
তারপর হুজুর সাহেবের দিকে তাকিয়ে বলল
-না হুজুর সাহেব ! আমার ছেলেটা একদম ভাল নেই ! কত দিন রাতে ঠিক মত ঘুমাতে পারে না আপনাকে কি বলবো ! ওর সাথে সাথে আমার আর ওর বাবারও ঘুম নেই চোখে !
হুজুর শান্ত চোখে আমার দিকে তাকিয়ে আছে ! আমার কেন জানি মনে মনে একটু অস্বস্তি লাগতে শুরু করলো ! হুজুর আবার হাসি মুখে বললেন
-আমাকে ওর সাথে কথা বলতে দিন ! ঠিক আছে !
মা চুপ করলো !
হুজুর বললেন
-তুমি ঠিক কি দেখো বলতো ?
-জি কিছু দেখি না ! কেবল রাতের বেলা ঘুমাতে গেলে এক পর্যায়ে আমি স্বপ্নে দেখি একটা মেয়ে আমার বুকের উপর বসে আসে ! তারপর সে আমার গলা চেপে ধরে ! আমি তার হাত থেকে নিজেকে বাঁচানোর চেষ্টা করি কিন্তু কিছুতেই পারি না ! যখন মনে হয় আমার দম বন্ধ হয়ে যাচ্ছে আমি মারা যাচ্ছি তখন আমি ঘুম থেকে জেগে উঠি !
-মেয়েটার চেহারা কেমন লক্ষ্য করেছ ?
আমি একটু মনে করার চেষ্টা করলাম ! পারলাম না !
-জি না ! আসলে আমি প্রতিবারই নিজেকে মেয়েটির হাত থেকে বাঁচানোর চেষ্টা করতে ব্যস্ত থাকি । মেয়ের চেহারার দিকে তাকানোর সময় পাই না । মনেও থাকে না ।
-হুম ! কত দিন ধরে এই সমস্যা ?
আমার বলার আগেই মা বলল
-প্রায় এক মাস । তার আগে থেকেই মনে হয় শুরু হয়েছে । আমাদের কে বলেছে একমাস আগে !
-আর কোথাও গিয়েছিলেন ?
-কোথায় যাই নি বলেন ? ডাক্টার কবিরাজ কিছু বাদ দেই নি ! কিন্তু কেউই সারাতে পারে নি !

আসলেই বেশ কয়েক জনের কাছে গিয়েছি ! কিন্তু কেউই স্বপ্ন টা আটকাতে পারে নি ! কতজন কত রকম পরামর্শ দিয়েছে কিন্তু কাজ হয় নি একটাতেও ! সেই মেয়ে কে ঠেকানো যায় নি ।


মা আরো কত কিছু বলতে লাগলো আর হুজুর আমার দিকে তাকিয়ে সেই কথা গুলো শুনতে লাগলো আর কি যেন ভাবতে লাগল !
আরও আলোচলা হল ! বাবা চুপ করে শুনছিল সব !
হুজুর এক পর্যায়ে বলল
-বোঝা যাচ্ছে কোন মেয়ে জীন আপনার ছেলের পিছনে লেগেছে । আমি বলবো আপনার ছেলেকে বিয়ে করিয়ে দিন !
-বিয়ে ?
-বিয়ে ?
-বিয়ে ?
আমরা তিনজনই এক সাথে শব্দটা উচ্চারন করে উঠলো !

কদিন আগে আমার বিয়ে কথা বার্তা চলছিল ! ঠিক চলছিল বললে ভুল হবে নিশির বিয়ে হয়ে যাচ্ছিল । আমি মা বাবাকে কয়েকবার বললাম নিশির বিয়ের কথা বললাম কিন্তু কেউ রাজি হল না !
বাবা তো আমাকে পরিস্কার বলে দিল সে কিছুতেই আমাকে বিয়ে দিবে না ! যতদিন না আমি নিজের পায়ে দাড়াচ্ছি !

হুজুর বলল
-আমার মনে হয় কোন মেয়ে জীনের নজর পরেছে আপনার ছেলের উপর ! যদি মেয়ে জীনটা আপনার ছেলের উপর আছর করতো তাহলে একটা ব্যাবস্থা হয় তো করা যেত । কিন্তু জীন টা কেবল স্বপনের ভিতরেই ওকে দেখা দিচ্ছে ! এই ক্ষেত্রে যাই করি না কেন খুব একটা কাজ হবে না !
বাবা এবং মা দুজনেই চুপ করে শুনতে লাগলো কামেল হুজুরের কথা ! হুজুর আবার বলল
-রাতের বেলা ওকে এক পায় বলেই মেয়ে জীন টা এমন করে !
মা বলল
-কিন্তু আমি অথবা ওর বাবা তো ওর সাথে ঘুমিয়ে দেখেছি । কিন্তু কোন কাজ তো হয় নি !
-হওয়ার কথাও না ! আপনারা তো ওর বাবা মা ! আপনাদের কে তো আর ঐ জীনটা ঈর্ষা করবে না ! কিন্তু যদি ওর বউ থাকে তাহলে মেয়েজীন টা আসবে না ! জগতে সব মেয়ে প্রজাতিট স্বভাব একই রকমের হয় !
আরও আলোচনা হতে লাগো !

হুজুরের কাছ থেকে ফিরে এসে দেখি বাবা মা দুজনেই খানিকটা বিষন্ন ছিল ! রাতের বেলা খাওয়ার সময় মা বলল
-তোর ঐ বন্ধুটার কি বিয়ে হয়ে গেছে ?
-কার কথা বলছো মা ?
-ঐ যে ! নিশি না কি যেন নাম !
-কেন ?
-দেখ প্রতি রাতে তোর এই ভয় পাওয়া আমাদের আর ভাল লাগছে না ! আমরা আর নিতে পারছি না ! সব কিছুতেই তো করে দেখলাম কিন্তু কিছুতেই কোন কাজ হল না ! এটাও শেষ চেষ্টা হিসাবে করে দেখি ! আমি আর তোর বাবা মিলে ঠিক করেছি তোকে বিয়েই দিয়ে দিবো !
-কিন্তু মা আমি তো এখনও কিছু করি না !
-এখন করিস না পরে করবি ! তুই তো সারা জীবন বসে থাকবি না ! আর তোর বাবার তো কম নেই ! তাই ঠিক করলাম বিয়ে যখন করবি তোর পছন্দ টা কেই আগে প্রাধান্য দেই ! হয়েছে বিয়ে ?
-না ! এখনও হয় নি ! সামনের সপ্তাহে নাকি নিশিকে দেখতে আসবে বলে শুনেছিলাম !


তারপর খুব দ্রুতই সব কিছু হতে লাগলো ! বাবা আর মা কিভাবে নিশির বাবাকে রাজি করিয়ে ফেলল কে জানে ? তবে না রাজি হওয়ার মত কোন কারনও ছিল না !
বাবা চাইছিলেন আগে বিয়ে টা হয়ে যাক ! দুজনের পড়ালেখা শেষ হওয়ার পর আনুষ্ঠানিকতা করা যাবে ! দুসপ্তাহয়ের ভিতর আমাদের বিয়ে হয়ে গেল !
বাসর রাতে ঢুকার সময়ও ঠিক বিশ্বাস হচ্ছিল না যে আসলেই নিশির সাথেই আমার বিয়ে হয়েছে ! কেমন যেন স্বপ্ন মনে হচ্ছিল !

বাসর ঘরে ঢুকে দেখি ঘর আলো করে আমার বউ বিছানার উপর বসে আছে ! আমি ঘরে ঢুকতেই আমার দিকে মাথা তুলে একটু হাসলো !
বসতে বসতে বললাম
-সত্যিই তাহলে তুমি আমার হয়ে গেলে ?
নিশি হেসে বলল
-কি জানি ! তোমার পেত্নী যদি আবার এসে হাজির হয় ! তখন ?
-পেত্নী আসবে কেমন ? পেত্নী তো আমার সামনেই বসে আছে !
-এই খবরদার বলছি ! আমাকে পেত্নী বলেছো তো ?
-বলবো না ! এমন শয়তানি বুদ্ধি তুমি কিভাবে দিলে বল তো ? এবং কিভাবে বুদ্ধিতে কাজও হয়ে গেল !
নিশি মুচকি হেসে বলল
-আমার সাথে থাকো আরও জানতে পারবা ! আস্তে আস্তে !
-তাই না ! দাড়াও তোমাকে দেখাচ্ছি মজা ! আমার সাথে হ্যাঙ্কিফ্যাঙ্কি করলে.....
এই বলে আমি নিশির দিকে এগিয়ে যাই !
-এই খবরদার বলছি ! কাছে আসবে না !
-কাছে আসবো না ! দাড়াও.....

আসলে যখন নিশিকে যখন বিয়ে করতে চাইলাম বাবা কিছুতেই রাজি হচ্ছিল না ! সব শেষে আর উপায় নাদেখে নিশি এই বুদ্ধিটা দিল ! ভাবতেই পারি নি স্বপ্নের এই বুদ্ধিটা কাজ করে যাবে ।

প্রাপ্তি স্বীকার
১০টি মন্তব্য ১০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সবুজের মাঝে বড় হলেন, বাচ্চার জন্যে সবুজ রাখবেন না?

লিখেছেন অপলক , ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:১৮

যাদের বয়স ৩০এর বেশি, তারা যতনা সবুজ গাছপালা দেখেছে শৈশবে, তার ৫ বছরের কম বয়সী শিশুও ১০% সবুজ দেখেনা। এটা বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা।



নব্বয়ের দশকে দেশের বনভূমি ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে লীগ আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে জামাত

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬


বাংলাদেশে রাজনৈতিক ছদ্মবেশের প্রথম কারিগর জামাত-শিবির। নিরাপত্তার অজুহাতে উনারা এটি করে থাকেন। আইনী কোন বাঁধা নেই এতে,তবে নৈতিক ব্যাপারটা তো অবশ্যই থাকে, রাজনৈতিক সংহিতার কারণেই এটি বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

চা বাগানের ছবি কৃতজ্ঞতা: http://www.peakpx.com এর প্রতি।

আমাদের সময় একাডেমিক পড়াশোনার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। চয়নিকা বইয়ের গল্পগুলো বেশ আনন্দদায়ক ছিল। যেমন, চাষীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×