somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ছোট গল্পঃ ফ্ল্যাশ-মব

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৫০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

নিশি সারা জীবন আশা করে এসেছে ওর যার সাথে বিয়ে হবে সেই মানুষটা যেন একটু রোমান্টিক হয় । কিন্তু জীবনের সব আশা যেমন পূরন হয় না নিশি জানে এটাও হবে না । ওর যার সাথে বিয়ে হওয়ার কথা সেই মানুষটা আর যাই হোক রোমান্টিকের ধারে কাছেও না ।
সাফােয়ত কে ওর বাবা পছন্দ করে নিয়েছে । নিশিও সারা জীবন যেমন বাবার কথা মত চলেছে, বিয়ের বেলাতেও ঠিক বাবার কথাই মেনে নিয়েছে । আর ছেলেও কোন দিক দিয়ে খারাপ না । ব্যাংক চাকরি করে । বেশ ভাল বেতন পায় । দেখতেও ভাল । নিশির জন্য একেবারে পার্ফেক্ট ! কিন্তু নিশি যে জিনিটা চাইতো সেই জিনিসটা সাফায়েতের ভেতর একদমই নেই ।

বিয়ে ঠিক হওয়ার কদিন পর থেকেই ওদের কথা বার্তা শুরু হয়েছে । নিশির কেবল মনে হচ্ছে সামনের জীবনটা ওর হয়তো একা একাই কাটানো লাগবে । সাফায়েত কেবল সকাল বেলা অফিস যাবে আর রাতে আসবে । ব্যস এর বেশি কিছু ওর কাছ থেকে আশা করা ঠিক হবে না ।

এই এখন ওরা এসেছে সবুন্ধরা সিটিতে । আট তলাতে । আজকে ছুটি দিন । কি মনে করে সাফায়েত ওকে খাওয়াতে নিয়ে এসেছে । নিশি খুব ভাল করেই জানে এটা নিশ্চয় ওর বাবা কিংবা মায়ের কথাতেই নিয়ে এসেছে । কারন আসার পর থেকেই সে ফোনে ব্যস্ত । অফিস কল কারন দেখিয়ে কথা বলেই যাচ্ছে ।

নিশি আর কি করবে ! খাবারের অর্ডার দিকে এদিক ওদিক তাকাতে লাগলো । সিনেমা হলে একটা চমৎকার মুভি চলছে । নিশির ইচ্ছে হল মুভিটা দেখবে কিন্তু সাফায়েতকে বলতে ইচ্ছে হল না । পরে ও একা একা এসে দেখে নেবে !

নিশি এদিক ওদিক তাকাতে লাগলো । সবাই যে যার মত ব্যস্ত ! ঠিক তখনই নিশির মনে হল কি যেন একটা ঠিক নেই । একটু আগেও নিশির সকল মনযোগ সাফায়েতের দিকে ছিল কিন্তু চারিদিকে তাকিয়ে মনে হল কিছু একটা ঠিক স্বাভাবিক না । ব্যাপারটা ধরতে আরও কয়েক সেকেন্ড লাগলো ।
শুক্রবারের বসুন্ধরার এই ফুট কোর্টে অনেক ভীড় থাকে । এমন যে মানুষে ঠিক মত হাটাও যায় না মাঝে মাঝে কিন্তু ওরা ঠিক যেখানে বসে আছে সেখান থেকে বেশ কিছু জায়গা ফাঁকা । ফাঁকা মানে একদম ফাঁকা ! অন্য দিন এখানে খাবার দোকানের চেয়ার টেবিল গুলো থাকে আজকে কোন কারনে সেগুলো সরিয়ে ফেলা হয়েছে । সেগুলো সরিয়ে বেশ কিছু জায়গা ফাঁকা করে ফেলা হয়েছে ।
কিন্তু কেন ?
এই কেন'র উত্তর ভাবতে গিয়ে নিশির ছেলেটার উপর চোখ পড়লো । ২২/২৩ হবে বয়স ছেলেটা কেমন স্টিল হয়ে দাড়িয়ে আছে । একবার দেখলে কিছু মনে হবে না কিন্তু কয়েক মুহুর্ত তাকিয়ে থাকলে ঠিকই বুঝা যাবে ছেলেটা স্ট্র‌াচু হয়ে দাড়িয়ে আছে । নিশি বুঝতে পারছে কিছু হতে যাচ্ছে । হলও তাই তখনই গান শুরু হল !
Charice এর "Louder"

I'm staring out of my window
And the rain is pouring down
When you left, I was so low
But I'm not gonna drown


-আরে কি হচ্ছে ? এতো জোড়ে কেন গান বাজাচ্ছে ?
নিশি তাকিয়ে দেখলো সাফায়েত বিরক্ত হয়ে ছেলেটার দিকে তাকিয়ে আছে !
-এসবের মানে কি !
ততক্ষনে ফাকা জায়গাটাতে আরও কয়েকজন এসে উপস্থিত !
ফ্ল্যাশ মব ! নিশির মাথায় প্রথম যে কথাটা ধাক্কা মারলো সেটা হল ফ্ল্যাশ মব !
নিশি বলল
-ফ্ল্যাশ মব !
-ফ্ল্যাশ মব ! তা এখানে করার দরকার ?

নিশি জানে এখানে এই ফ্ল্যাশমবটা কেন করা হচ্ছে । ইউটিউবে এমন অনেক ভিডিও দেখেছে সে ! বিশেষ করে চাইনিজরা এই কাজ গুলো বেশি বেশি করে । এভাবে পাব্লিক্যালি ছেলেটা মেয়েটাকে বিয়ের জন্য প্রোপোজ করে । মাসের পর মাস ডান্স প্রাক্টিস করে !
কিন্তু নিশি জানে এসব তার কপালে নেই । সে এই কিছু চিন্তাও করতে পারে না । অন্য সবার দিকে তাকিয়ে দেখলো সবাই কত মজা নিয়ে নাচ দেখছে আর সাফায়েতের চোখে বিরক্ত । ফোনে কথা বলছিলো অফিসের কার সাথে যেন । গানের আওয়াজের কারনে সেটা বন্ধ হয়ে গেছে ।

নিশি এরও একটু এদিক ওদিক খুজতে লাগলো । ওরা যে দিকে বসে আছে সেদিক ওদের টেবিলটা নিয়ে মোট ছয়টা টেবিল । একটা কেবল দুইটা ছেলে বসে আছে আর বাদ বাকি চারটাতে চারটা কাপল বসে আছে । এদের ভেতরেই একজন ব্যবস্থা করেছে । নিশি প্রত্যেকের চেয়ারার দিকে তাকিয়ে রইলো । জানে একটু পরেই ছেলেটা উঠে আসবে । মেয়েটার সামনে আঙটি তুলে ধরবে ।
নিশি তাকিয়ে আছে মেয়েটার মুখের হাসি দেখার জন্য । একদম স্বপ্নের মত !!


I don't need no shoulder
I'm gonna be a soldier
I just wanna feel somethin' I don't understand
I'm just gonna run right through the rain
I'm just gonna dance right through the pain
I just wanna feel that rhythm, feel that drum
Let my heart beat louder


সাফায়েত বলল
-তুমি কি এই আওয়াজের মধ্য বসবে ? আমি অন্য খানে গিয়ে বসতে চাচ্ছি !
-আহা বসি না একটু ! বেশি সময় চলবে না । এখনই শেষ হয়ে যাবে । আর আমার অর্ডারও দেওয়া হয়ে গেছে ।
সাফায়েতের মুখে আরও একটু বিরক্তি দেখতে পেল তবে সেদিকে নিশির লক্ষ্য নেই । লক্ষ্য কেবল কাপলদের দিকে । কোন কাপল থেকে একজন উঠে দাড়াবে ?


Let my heart speak louder than my head (head, head, head)
Heart beat louder than my head (head, head, head)
Heart speak louder
Wanna feel that rhythm, feel that drum
Let my heart beat louder
Let my heart speak louder than my head

আস্তে আস্তে গান এগিয়ে চলছে । আর একজন একজন করে যোগ হচ্ছে । এরা সবাই প্রোফেশনাল । দেখেই বোঝা যাচ্ছে যে সবারই নাচে পারদর্শী । গানের তালে তালে চমৎকার ভাবে নেচেই চলেছে । চারি পাশে সবাই তাকিয়ে তাকিয়ে দেখছে ! কেউ কেউ মোবাইল বের করে ভিডিও করছে । তবে তিনজন ক্যামেরা ম্যানকে দেখা গেল যাদের হাতে ভিডিও ক্যামেরা ! সম্পূর্ণটা নাচ টা ওরা কাভার করবে !


I, I am over overthinking of how to get you back
I'm checking out for the weekend
And I ain't going back
I don't need no shoulder
I'm gonna be a soldier
I just wanna feel somethin' I don't understand
I'm just gonna run right through the rain
I'm just gonna dance right through the pain
I just wanna feel that rhythm, feel that drum
Let my heart beat louder
Let my heart speak louder than my head (head, head, head)
Heart beat louder than my head (head, head, head)
Heart speak louder
Wanna feel that rhythm, feel that drum
Let my heart beat louder
Let my heart speak louder than my head


ঠিক তখনই ওদের পাশের টেবিলের ছেলেটা উঠে দাড়ালো । তারপর মেয়েটাকে টেনে নিয়ে গেল সামনে । ঠিক যেখানে নাচ হচ্ছে । মেয়েটার চেহারা দেখেই বোঝা যাচ্ছে যে মেয়েটা খুব অবাক হয়েছে । ভাবতেও পারে নি ওর সাথে এমন কিছু হবে ! নিশির মেয়েটার এক পাশ দেখতে পাচ্ছে । মেয়েটা মুখে হাত দিয়ে ছেলেটার দিকে তাকিয়ে আছে । গানটা একটু স্লো হয়ে গেছে । সবাই এক সাথে মাঝা দোলাচ্ছে ! ছেলেটাও !


Oh, letting go
Yet it feel so good, so right
Oh, all I know
Is that I let my heart beat
Heart speak louder than my louder than my
Heart beat heart speak louder than my louder than my
Heart beat heart speak louder than my louder than my louder, louder, louder, louder


সাথে সাথে নিশির আরও কিছু একটা অনুভুতি হল । ছেলেটার নাচের ধরন দেখে মনে হচ্ছে ছেলেটাও প্রফেশনাল । কোন ভাবেই এতো চমৎকার ভাবে তার নাচার কথা না যদি সেই প্রোজের ব্যবস্থা করতো !
অন্য কেউ এটা করেছে ?
কিন্তু কে ?
বাকি তিন কাপলের কেউ ?
কে ?
নিশি ওদিকে তাকাতে যাবে ঠিক তখনই একটা অদ্ভুদ কান্ড হল । এমন কিছু ঘটলা যা নিশির ধরনার বাইরে ছিল ! ওর সামনে থেকে সাফায়েত উঠে গিয়ে একদম নাচের গ্রুপের সামে গিয়ে হাজির হল । সেই কাপলটাও ততক্ষনে দলের অন্যদের সারিতে যোগ দিয়েছে !
মিউজিকটা আরও লাউড হয়ে গেল !
সাফায়েতের ওখানে যাওয়ার সাথে সাথে চারিপাশে দর্শকেরা চিৎকার করে উঠলো ! নিশিকে অবাক করে দিয়ে এবার গানের তালে তালে সাফায়েত নাচতে শুরু করলো ! বাকি সবাই এখন ফ্লোরে নিচ হয়ে আছে আর সাফায়েত নেচেই চলেছে ! নিশির এখনও নিজের চোখকে বিশ্বাস হচ্ছে না ওর সাথে হচ্ছে !
এই সব কিছু সাফায়েত ব্যবস্থা করেছে ?
এসবের কেন্দ্র বিন্দু অন্য কেউ নয় বরং ও নিজে !!
ও নিজে !


I'm just gonna run right through the rain
I'm just gonna dance right through the pain
I just wanna feel that rhythm, feel that drum
Let my heart beat louder
Let my heart speak louder than my head (head, head, head)
Heart beat louder than my head (head, head, head)
Heart speak louder
Wanna feel that rhythm, feel that drum
Let my heart beat louder
Let my heart speak louder than my head


নিশি অপলক চোখে সাফায়েতের দিকে তাকিয়ে আছে । কখন যে ওর চোখ দিয়ে পানি পড়তে শুরু করেছে ও নিজেই জানে না । সারাটা জীবন ও যে জিনিসটার জন্য অপেক্ষা করেছে ঠিক তেমনই কিছু ওর সাথে হচ্ছে । সত্যি হচ্ছে !
সাফায়েত তার নাচ শেষ করেছে ।

শেষ করেই সে অন্য দিকে দৌড় দিল সেই সাথে নাচ দলের বাকিরা যারা এতো সময় বসে ছিল তার উঠে সাফায়েতের স্থান দখল করলো । কয়েকটা মেয়েটা ওর দিকে এল । ওর হাত ধরে ওকে চেয়ার থেকে উঠে দাড় করালো । অষ্টম তলার সবার চোখ এখন নিশির দিকে । ওর লজ্জা পাওয়ার কথা । এতো গুলো মানুষের সামনের ওর চোখ দিয়ে পানি পড়ছে । কিন্তু ও বিন্দু মাত্র লজ্জা পাচ্ছে না বরং একটা অন্য রকম ভাল লাগা কাজ করছে । বুকের ভেতরে অসম্ভব ভাল লাগার একটা অনুভুতি !
নিশিকে নিয়ে যখন ফাকা জায়গাটার কাছে দাড় করালো ওরা তখন ওদের নাচ প্রায় শেষ । ওরা লাইণ ধরে সরে যেতেই দেখলে একেবারে শেষ মাথায় সাফায়েত দাড়িয়ে । এরই ভেতরে ওর মাঝে একটা লম্বা লাল গালিচা পাতা হয়েছে । যখন মেয়ে গুলো নিশিকে ঘিরে ধরে ছিলো তখনই কাজটা করা হয়েছে ।

নিশি একভাবে তাকিয়ে আছে সাফায়েতের দিকে । সাফায়েত আস্তে আস্তে এগিয়ে আসতে লাগলো লাল গালিচার উপর দিয়ে । নাচ দলে একজনই ওর হাতে একটা ফুলের তোড়া ধরিয়ে দিল । নিশি লক্ষ্য করলো চারিপাশ থেকে সবাই চিৎকার করছে । অনন্দময় চিৎকার । কেউ কেউ সাফায়েতকে চিয়ার আপ করছে । সাফায়েত ওর সামনে এসে থামলো । তারপর ফুলের তোড়াটা ওর হাত তুলে দিল । মুখে একটা মুচকি হাসি । এই হাসির অর্থ নিশির বুঝতে একটুও কষ্ট হল না !
"কি চমকে দিয়েছি না তোমাকে ?"
নিশি তখনই কেবল সাফায়েতকেই দেখছে ।

সাফায়েট হাটু গেড়ে বসে ওর হাত ধরলো ! ওর কালারে একটা মাইক্রফোন দেখা যাচ্ছে ।
-আমি জানি....
পুরো আট তলা সাফায়েতের কন্ঠে গমগম করে উঠলো ।
-আমি জানি তুমি আমাকে রোবট ভাব যে নিজের কাজ ছাড়া আর কিছু বোঝে না । কিন্তু এই রোবটের বুকের মাঝেও একটা হৃদয় আছে সেটা কেবল তোমার জন্য স্পন্দীত হয় ! Would you like to tolerate me for the rest of you life? Rehnuba nahid, Will you marry me ?
নিশির চোখ দিয়ে যেন আরও একটু আনন্দের কান্না বের হয়ে এল । একটু ফুপিয়ে উঠলো ও । তারপর বলল
-ইয়েস ! আই উইল !!

সাফায়েত ওকে আভেব ফিল্মি কায়দাতে প্রোপোজ করবে নিশি কোনদিন ভাবতেো পারে নি । কত দিন ধরে ও এটার জন্য প্রস্তুতি নিয়েছে কে জানে ! নিশি অবশ্য এসব কিছু জানতে চাচ্ছে না । সব মানুষকে উপেক্ষা করে ও সাফায়েত কে জড়িয়ে ধরলো !
নিশির এখন মনে হচ্ছে ওর সামনের জীবনটা মোটেই খারাপ হবে না । হতে পারে না । এতো দিন ধরে যা যা ভেবে মন খারাপ করেছিলো সবমন থেকে মুছে গেল এক মুহুর্তে । সেখানে নতুন কিছু অনুভুতি কাজ করতে । নতুন জীবনের ভালবাসার অনুভুতি !


(একটি ইউটিউব ভিডু থেকে অনুপ্রানিত)

সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৫০
৩টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। গানডুদের গল্প

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮




তীব্র দাবদাহের কারণে দুবছর আগে আকাশে ড্রোন পাঠিয়ে চীন কৃত্রিম বৃষ্টি নামিয়েছিলো। চীনের খরা কবলিত শিচুয়ান প্রদেশে এই বৃষ্টিপাত চলেছিলো টানা ৪ ঘন্টাব্যাপী। চীনে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর প্রক্রিয়া সেবারই প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

জামায়াত শিবির রাজাকারদের ফাসির প্রতিশোধ নিতে সামু ব্লগকে ব্লগার ও পাঠক শূন্য করার ষড়যন্ত্র করতে পারে।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৪৯


সামু ব্লগের সাথে রাজাকার এর সম্পর্ক বেজি আর সাপের মধ্যে। সামু ব্লগে রাজাকার জামায়াত শিবির নিষিদ্ধ। তাদের ছাগু নামকরণ করা হয় এই ব্লগ থেকেই। শুধু তাই নয় জারজ বেজন্মা... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাওরের রাস্তার সেই আলপনা ক্ষতিকর

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৫৯

বাংলা বর্ষবরণ উদযাপন উপলক্ষে দেশের ইতিহাসে দীর্ঘতম আলপনা আঁকা হয়েছে কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম হাওরের ‘অলওয়েদার’ রাস্তায়। মিঠামইন জিরো পয়েন্ট থেকে অষ্টগ্রাম জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত ১৪ কিলোমিটার দীর্ঘ এই আলপনার রং পানিতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×