somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বিজ্ঞানুভূতি ও প্যারামজিদ

১৪ ই আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১:৩০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



সালটা ২১২৬ । কোন প্যারালাল ইউনিভার্স । বিজ্ঞানের জয় জয়কার । ধার্মিকেরা এখানে সংখ্যা লঘু । বিজ্ঞানই এখানে ঈশ্বর । বিজ্ঞানের বাইরে কেউ যেতে পারে না । কোন কোন দেশে মানুষ বিজ্ঞানের বাইরে একটা কথা কেউ বলতে পারে না । তবে অনেক দেশেই অবশ্য নমনীয় ভাব বজায় রেখেছে । দেশ বিজ্ঞান ভিক্তিক হলেও সেখানে ধর্ম বিশ্বাসও প্রচলিত আছে !
প্রতি দেশের নিজেস্ব একটা বিজ্ঞান কাউন্সিল রয়েছে । দেশে যদিও সাধারণ ভাবেই ভোট হয়, সেখানে প্রেসিডেন্ট নির্বচিত হয় তবে আসল ক্ষমতা থাকে রয়েল একাডেমি অব সায়েন্স কাউন্সিলের হাতে । প্রায় সব দেশেই এই কাউন্সিলের প্রধানরাই প্রছন্ন ভাবে দেশ পরিচালনা করেন । প্রেসিডেন্ট তাদের পরামর্শ মোতাবেক কাজ করেন ।

দেশের সর্বোচ্চ ক্ষমতাধারীদের একজন হয়ে উঠতে মানুষকে হতে হয় সর্বোচ্চ জ্ঞানের অধিকারী, সব থেকে বড় মেধাবী । থাকতে হয় যুগান্তকারী কোন আবিস্কার নয়তো সর্বজনীন কোন বৈজ্ঞানিক থিউরি । দেশের নিরাপত্তায় নিয়োজিত গুরুতপূর্ণ ব্যক্তিকে বড় ডিগ্রীধারী হতে হবে । নয়তো তাকে চাকরি দেওয়া হয় না ! দেশের অন্যান্য পেশা মানুষদেরকেও যে অসম্মান করা হয় তেমনটা অবশ্য নয় । তবে সবচেয়ে বেশি সম্মানটা পান বৈজ্ঞানিক, বিজ্ঞান ভিত্তিক গবেষকগন !

এমনই কোন একটি দেশের গল্প । আজকে সেই দেশে বিজ্ঞান কাউন্সিলের একটা গোপন সভা বসেছে নিরাপত্তা ভবনে। সর্বোচ্চ সতর্কতা এবং গোপনীয়তা নিয়ে এই সভার আয়োজন করা হয়েছে । কেবল মাত্র কয়েকজন সর্বোচ্চ পর্যায়ের পরিচালক রয়েছেন সভাতে । এছাড়া নিরাপত্তা পরিষদের উচ্চতর কয়েকজন অফিসারও আছেন । আছেন গোয়েন্দা সংস্থার ডিরেক্টর । তবে কোন রাজনৈতিক দলের সদস্যকে সেখানে রাখা হয় নি । এমন কি দেশের প্রেসেডেন্ট পর্যন্ত এই সভার খবর জানেন না । হয়তো জানবেনও না !

রয়েল কাউন্সিল অব সায়েন্সের চেয়ারম্যান আদিমান আদিব আসন গ্রহনের সাথে সাথে সভা শুরু হল । আজকের সভার বিষয় বস্তু প্যারামজিদ ।
আদিমান বসতে বসতেই গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান রমানুজকে বললেন, কি খবর জনাব রমানুজ! আজকে এতো জরুরী তলব দিয়ে এখানে আমাদের সবাইকে জড় করেছেন ! তাও আবার রেডওয়ান ফ্লাগ দিয়ে ? খুলে বলুন তো সব !

রেড ওয়ান ফ্লাগ ইন্ডিকেশন টা হচ্ছে এমন একটা সংকেত যা কেউ এড়িয়ে যেতে পারে না । সর্বোচ্চ পর্যায়ের লোকজন থেকে শুরু করে দেশের সাধারণ মানুষ পর্যন্ত সবার ব্যক্তিগত যোগাযোগ মডিউলে এই নির্দেশণা পাঠানো যায় । এর অর্থ হল আপনাকে আসতেই হবে। কেউ যদি অসুস্থ হয়ে বিছানাতেও পড়ে থাকে তখন তার সেই বিছানা সহ তাকে উঠিয়ে নিয়ে আসা হয় । কারো এই নির্দেশনা উপেক্ষা করার ক্ষমতা নেই । দেশের প্রেসিডেন্ট, রয়েল সায়েন্স কাউন্সিল চেয়ারম্যানেরও না । তবে সবাই এই রেডওয়ান ফ্লাগ সংকেত পাঠাতে পারে না । অল্প কিছু মানুষের কাছে এই ক্ষমতা রয়েছে ।

রমানুজ একটু গলা খায়েরি দিয়ে বলল, স্যার আমরা প্যারামজিদ এর লেখকের পরিচয় বের করেছি ।

সভা কক্ষে যেন বোমা পরলো । সবাই যেন একেবারে নিশ্চুপ হয়ে গেছে । কারো মুখ দিয়ে কোন কথা বের হচ্ছে না । কেউ যেন ঠিক মত কথাটা হজম করতে পারছে না । অবশেষ বদমাইশটাকে পরিচয় বের করা গেল । আদিমান বলল, কে সে?
রমানুজ সামনে থাকা মডিউলে একটা চাপ দিল । টেবিলের ঠিক মাঝে ত্রিমাত্রিক একটা ছবি ফুটে উঠলো । সবাই অবাক হয়ে দেখলো খুব সাধারণ চেহারার একজন মানুষ । নম্র ভদ্র একজন প্রাথমিক স্কুল শিক্ষকের মত চেহারা !
রমানুজ বলল, লোকটার নাম সাদেব মাহাতাব । বসিলাতে থাকে । নিজের একটা ছোট খাবারের ব্যবসা আছে । সেটা নিয়েই থাকে ।মানুষের উপরকার করে । কারো কোন ক্ষতি করেছে বলে এমন কোন রিপোর্ট আমাদের কাছে নেই । এমন কি কারো সাথে কোন ঝগরা বিবাদ পর্যন্ত কোন করে নি । এই হচ্ছে ''প্যারামজিদ'' এর আসল লেখক ।

এতো সময় সবাই সাদেব মাহাতাবের নাম চেহারা এবং কাজ কর্ম শুনছিলো । সবার মনে মাহাতাবের জন্য একটা সহানুভূতি কাজ করছিলো । আদতে সে ভাল মানুষই মনে হচ্ছে । কিন্তু যখনই প্যারামজিদের নাম শোনা গেল তখনই সবার মুখের ভাব বদলে গেল ।

বিজ্ঞানের জগতে প্যারামজিদ এক কলঙ্কের নাম ! যখন সব কিছুই বিজ্ঞান ভিক্তিক তখন প্যারামজিদ হচ্ছে চরম অবৈজ্ঞানিক এক গ্রন্থ । এই গ্রন্থে এমন সব কথা বার্তা লেখা আছে যা সরাসরি বিজ্ঞানের সাথে সাংঘর্ষিক । বিজ্ঞান অনেক সুত্র প্যারামজিদে অস্বীকার করা হয়েছে । বিজ্ঞান কাউন্সিল অবশ্যই মানুষের মত প্রকাশের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে কিন্তু যখন সেটা বিজ্ঞানের সাথে সাংর্ঘষিক সেটা বিজ্ঞান কাউন্সিল কিভাবে মেনে নিবে? যখনই বইটা প্রকাশ হল তখনই চারিদিকে জনরোষ তৈরি হল । দেশের বিজ্ঞান মনস্ক মানুষ বইটাকে নিষিদ্ধের দাবী জানালো । তাদের বক্তব্য যে যদি এই বই তাদের বাচ্চারা পড়ে তাহলে বিজ্ঞানের উপর থেকে তাদের মন সরে যেতে পারে । এটা কোন ভাবেই মেনে নেওয়া যায় না !

এছাড়া দেশে আছে কিছু উগ্রবাদী বিজ্ঞানমস্ক মানুষ । বিজ্ঞানের বিরুদ্ধে তারা সামান্য বিরূপ কথা পর্যন্ত শুনতে পারে না । তাদের এখনও পর্যন্ত বিজ্ঞান কেবল মানুষের কল্যান করেছে । কোন ক্ষতি সাধন করেন নি । তাদের সমানে যদি কেউ বিজ্ঞান বিজ্ঞানের আবিস্কারের ব্যাপারে কোন খারাপ কিছু বলে তাহলে তারা তীব্র ভাবে রেগে যায় । একবার একজন ঈশ্বরে বিশ্বাসী মানুষ তার ফেসবুক স্টাটাসে লিখেছিলো যে বিজ্ঞানের আবিস্কারে এটম বোমা তৈরি হয়েছে যা মানব জাতির ক্ষতি সাধান করেছে । ব্যাস আর যায় কোথায় । তার সেই স্টাটাসে এই বিজ্ঞানমস্কেরা সমানে গালি গালাজ করতে শুরু করলো । কেবল সেখানেই থেমে থাকলো না, কিছু লোক তো তাকে সরাসরি হামলা করে বসলো ছুরি দিয়ে । এই ঘটনা কয়েক বছর আগের । সেই সময়ে সারা দেশে আলোচনার একটা ঝড় উঠেছিলো । তবে দেশের বেশির ভাগ মানুষেরই কেমন একটা প্রছন্ন সমর্থন ছিল এই হামলার ব্যাপারে । তাদের বক্তব্যটা ছিল যে কোন সাহসে একজন বিজ্ঞানের নামে কটু উক্তি করে । যেখানে বিজ্ঞান জীবন এতো সুন্দর এতো সহজ করেছে । সেই লোককে শেষে দেশ ছেড়ে চলে যেতে হয়েছে । জ্ঞান বিজ্ঞানে উন্ননত হলেও অনেক দেশে অবশ্য এই বিজ্ঞানের ব্যাপারটা বাধ্যতামূলক করা হয় নি । অনেকে দেশেই অবশ্য এখনও নয়মীয় ধর্ম বিশ্বাসের ব্যাপারে । তাদের কাছে ব্যক্তিগত ধর্ম বিশ্বাসের সাথে তাদের কোন বিরোধ নেই । বিরোধ তখনই হবে যখন সেটা অন্যের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করবে । ততক্ষণ পর্যন্ত সবাই স্বাধীন !

তবে এই দেশে অনেকের বক্তব্য হচ্ছে মানুষের বিজ্ঞানুভূতি খুব সেন্সেটিভ একটা ব্যাপার । এমন কোন কথা বলা আসলে উচিৎ না যেখানে কেউ মনঃক্ষুন্ন হয় । তাই সবাইকে এই ধরনের বক্তব্য দেওয়া থেকে বিরত থাকা উচিৎ ।
এরপর প্যারামজিদ বইটা বের হল । সেই বইতে হাস্যকর সব যুক্তি উপস্থাপন করা হল । বিজ্ঞানের সাথে সাংঘর্ষিক এমন অনেক কিছুই লেখা ছিল । স্বভাবই দেশের মানুষ আবারও ফুসে উঠলো । বই নিষিদ্ধের দাবী উঠলো । লেখককে গ্রেফতার করার দাবী উঠলো । তবে এখানে লেখক একটা বুদ্ধির পরিচয় দিয়েছিল । নিজের পরিচয় লুকিয়েই সেই বইটা প্রকাশ করেছিল অনলাইনে । অনেক চেষ্টা করেও তার পরিচয় বের করা গেল না ।

চেয়ারম্যান আদিমান বললেন, আপনি কি নিশ্চিত যে এই সেই লোক ? দেখে তো মনে হচ্ছে না ।
-আমার কাছে শতভাগ প্রমান আছে যে এই সেই লোক ।
-তাহলে কী করা যায় একে নিয়ে !
সভার কক্ষে থাকা একজন বলে উঠলো, স্বাভাবিক । আজই একে গ্রেফতার করা হোক । তারপর আমাদের বিজ্ঞানুভূতিতে আঘাত দেওয়ার জন্য শাস্তি দেওয়া হোক । ব্যাস ঝামেলা শেষ । একবার যদি একে শাস্তির আওয়ায় আনা হয় তাহলে অন্য কেউ আর বিজ্ঞানের বিরুদ্ধে কিছু বলতে সাহস পাবে না ।
আদিমান বলল, নাহ, আমার মনে হয় এটা করা ঠিক হবে না । যদিও বিজ্ঞানুভূতিতে আঘাত দেওয়ার জন্য একটা আইন আমাদের কাছে আছে । এই আইনে এই লেখককে শাস্তি দেওয়া যায় । তবে আমি আপনি সবাই জানি যে এই আইনটা করা হয়েছে দেশের বিজ্ঞানমনস্কদের শান্ত করতে । এখন যদি আমরা এটা ব্যবহার করি বিশেষ করে এই ক্ষেত্রে এটা একটা বড় ইস্যু হয়ে যাবে । আপনারা সবাই জানেন সাধারণ মানুষের কিছু অংশ এখনও প্রচলিত বিশ্বাসে বিশ্বাসী । তাদের কথাও আমাদের ভাবতে হবে ।
-তাহলে আমরা কিছু করবো না?
আদিমান হাসল । তারপর বলল, আমরা সরাসরি কিছু করবো না তবে……
-তবে?
-এমন অনেকেই আছে যারা অনেক কিছু করতে পারে…
রমানুজ কিছু সময় তাকিয়ে রইলো চেয়ারম্যান আদিমান আদিবের দিকে । তারপর সেও হেসে ফেলল । তবে মুখ দিয়ে কিছুই বলল না সে । সে ঠিক ঠিক বুঝে গেছে তাকে কী করতে হবে ।
চেয়ারম্যান সভা শেষ করার আগে আরেকবার সবাইকে মনে করিয়ে দিল যে এই সভার ব্যাপারে যে বাইরে কোন কথা না হয় । কেবল মাত্র যারা যারা এই সভায় উপস্থিত আছেন তাদের ছাড়া আর কেউ এইসব ব্যাপারে না জানাই ভাল । এমন কি বর্তমান প্রেসিডেন্ট এবং তার রাজনৈতিক দলের কেউ যাতে না জানে !
সবাই সম্মত হয়ে বের হয়ে গেল সভা কক্ষ থেকে ।

পরিশিষ্টঃ
সাদেব মাহাতাবের কলাপে বিন্দু বিন্দু ঘাম । যদিও গাড়িতে এসি আছে তার পরেও সে ঘামছে । এই ঘাম গরমে নয়, এই ঘাম প্রাণ ভয়ের । তার গাড়িটা এগিয়ে চলছে উত্তর দিকে । সেখান থেকে দেশের বর্ডার ক্রস করার ইচ্ছে তার । তার পরিচয় বের হয়ে গেছে । পুরো ইন্টারনেটে কে বা কারা তার পরিচয় প্রকাশ করে দিয়েছে । সেই বিজ্ঞান মনস্কদের এক্সট্রিমিস্ট গ্রুপটা তার নামে হুলিয়া জারি করেছে । মাহাতাব এখন জানে যে তার পরিচিত মানুষেরাই তার শত্রু হয়ে উঠবে । তাকে পালাতে হবে । পাশের দেশে চলে যেতে হবে । সেখানে গেলে হয়তো কিছুটা নিরাপদ অনুভব করবে সে । অনেক কয় বছর ধরেই সেখানে এক জন রাজনৈতিক আশ্রয়ে আছে । তার মতই মত প্রকাশ করতে গিয়ে সে হামলার শিকার হয়েছিল। এখন ওখানেই আছে । মাহাবের এখন লক্ষ্য সেখানেই যাওয়া !

মাহাতাব সব সময় বিশ্বাস করে এসেছে মানুষ যে কোন কিছু বিশ্বাস করতে পারে । যতসময় পর্যন্ত সেই বিশ্বাস অন্য একজনের ক্ষতির কারণ না হচ্ছে ততক্ষণ পর্যন্ত কোন সমস্যা নেই । কিন্তু যখনই একজন নিজের বিশ্বাস অন্যের উপর জোর করে কিংবা ভয় ভীতি দেখিয়ে চাপিয়ে দিতে চায় তখন থেকেই যত সমস্যার শুরু !

মাহাতাবের নিজের নয় বছরের মেয়ে নিধির মুখটার কথা মনে পড়ছে খুব । মাহাবের স্ত্রী নিতু আর মেয়ে নিধিকে ও রেখে এসেছে ওর মায়ের বাসায় । এখন এক্সট্রিমিস্টিরা ওদের বাসায় হামলা না করলেই হল ! ওকে চলে যেতে হবে, পালিয়ে যেতে হবে । তবে ও নিজের বিশ্বাসকে থেমে যেতে দেবে না । মাহাতাব খুব ভাল করেই জানে ওর মত চাপিয়ে দেওয়া কিছু মেনে নিতে চায় না অনেকেই । ওর মত আরও অনেকেই আছে যারা কেবল নিজের বিশ্বাস নিয়ে বাঁচতে চায় । অন্যের চাপিয়ে দেওয়া কিছু নয় ।


হয়তো প্যারালাল ইউনিভার্সে সত্যি সত্যিই এমন একটা কিছু ঘটছে

ছবি সুত্র। ছবিটি ai দিয়ে তৈরি করা হয়েছে ।
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১:৩২
১১টি মন্তব্য ১০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=একটি ডায়াটের গল্প, যেভাবে ওজন কমিয়েছিলাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:২৮


১৬ ডিসেম্বরের খাবার ছিল। উপরের চায়ের ছবিতে ফেসবুকের দুই গ্রুপে দুটো পুরস্কার পেয়েছি প্রতিযোগিতায় আলহামদুলিল্লাহ।

মোবাইলে পোস্ট, ভুল ত্রুটি থাকিতে পারে, মার্জনীয় দৃষ্টিতে রাখবেন।

জব করি বাংলাদেশ ব্যাংকে। সারাদিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

'আই হ্যাভ অ্যা প্ল্যান'

লিখেছেন রাজীব নুর, ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৫৯



১। মার্টিন লুথার কিং ১৯৬৪ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পান।
আমাদের মহাত্মা গান্ধীর কর্মকান্ড লুথার খুবই পছন্দ করতেন। ১৯৫৫ সালে লুথার বোস্টন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডক্টর অব ফিলোসোফি ডিগ্রি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নে ভারতের কি করণীয় ?

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১০:১৭


গত মে মাসে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া একটি ফটোকার্ডে দেখানো হয়েছিল ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতাদের তালিকা। তখন বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হলেও এখন পরিস্থিতি নতুন মোড় নিয়েছে। গত ১১... ...বাকিটুকু পড়ুন

সৈয়দ কুতুবের পোষ্ট: ভারতের করণীয় কি কি?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:৩৩



বাংলাদেশের সাথে সম্পর্ক ভালো রাখার জন্য ভারতের করণীয় কি কি?

০) শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো।
১) বর্ডার থেকে কাঁটাতারের ফেন্চ তুলে নেয়া।
২) রাতে যারা বর্ডার ক্রস করে, তাদেরকে গুলি... ...বাকিটুকু পড়ুন

খাম্বার পরবর্তী অধ‍্যায় ,নাকি ১০% বদল হবে‼️অমি খোয়াব ভবনে ঘুমিয়ে , হাওয়া ভবনের আতঙ্কে আতঙ্কিত॥

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:৪৮



খালেদা জিয়ার অসুস্থতার নাটক ছিল তারেক জিয়ার দেশে ফেরার রাজনৈতিক ট্রাম্পকার্ড। কথায় আছে,' দুষ্টু লোকের মিষ্টি ভাষা '। বাংলাদেশের রাজনীতিতে দূর্নীতিবাজ ও মাফিয়া গডফাদার তারেক রহমানের দেশে ফেরা... ...বাকিটুকু পড়ুন

×