somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

এঞ্জেল লাইলীঃ এক ফেসবুকীয় প্রেম কাহিনী (মহাপুরুষ সিরিজ)

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৫৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :





- অপু তুই কই?
- আমি তো বাসায় । কেন কি হয়েছে ?
- দোস্ত তাড়াতাড়ি টং আয় ।
- কেন? জরুরী দরকার ?
- আরে বেটা বেশি কথা বলিস । তোকে আসতে বলেছি আগে আস ।
- আচ্ছা ১৫ মিনিট অপেক্ষা কর । আমি আসছি

মুড়ি এভাবে ডাকল কেন । ও সরি মুড়ি হচ্ছে আমার ফ্রেন্ড এর নিক নেম । আসল নাম জাহিদ । ফোন রেখে ভাবলাম কি জন্য এখন ডাকবে । কি হতে পারে । কোথাও ঝামেলা পাকিয়েছে না তো । এদিকে উকিল সাহেব এখন ফেসবুক সেলিব্রেটি হয়ে গেছেন । তার পোস্ট থেকে রেহাই পাওয়া যাচ্ছে না ।

তিনি তো রাজনীতি, অর্থনীতি, বিনোদন সব কিছু নিয়েই তার স্ট্যাটাস কেটে যায় । তার কাজকর্ম বাচ্চাদেরও হার মানিয়েছে । তাই ফেসবুকে লগইন করাই বন্ধ করে দিয়েছি । না হলে আলু টমেটো আর সবজি মাঝে হারিয়ে যেতে হবে ।

যাই হোক আপাতত জাহিদের বিষয়ের ভাবতে হবে । মুড়ি এত জরুরী তলব করেছে । নিশ্চই কোন ব্যাপার আছে । মনে হচ্ছে মেয়ে সংক্রান্ত । না একে নিয়ে পারা যায় না । মাত্র পৌনে সাত তম ছ্যাকা খেয়েছে । এর অবস্থা আর লোকাল বাস একই রকম ।
টং এ গিয়ে দেখি সে ফোনের দিকে তাকিয়ে হাসছে । বাহ উন্নতি হয়েছে । শালা সবাই বিয়ে করতেছে এই বেটা নাকি মেয়ে খুজে পাচ্ছে না । না এবার পুলক রাজশাহী থেকে আসলে একে ধরে বেধে বিয়ে দিতে হবে ।

- কিরে কি খবর? এত জরুরী তলব কেন ?
- দোস্ত একটা ঘটনা ঘটে গেছে ।
- কি ? তুই কি পালিয়ে বিয়ে করেছি ? নাকি ভাবি প্রেগনেন্ট ? নাকি তোর সাতটা গার্লফ্রেন্ড এক সাথে বিয়ে করতে চাচ্ছে ?
- আরে থাম থাম । অপু আমি তো বিয়েই করি নাই আমার বউ প্রেগনেন্ট হবে কি ভাবে?
- ওহ সরি রে । সবাই টপাটপ বিয়ে করতেছে তাই ভাবলাম তুই আগে কাজ সেরে ফেলেছি । এখন সবাইকে জানাবি ।
- আরে একটা মেয়ের সাথে ফেসবুকে পরিচয় হয়েছে । অনেক সুন্দরী ।
- তোকে সেই আগের বারের মত বলিউডের দিপীকার ছবি দেয় নাই তো ।
- দূর । আমি কি বোকা নাকি ।

“হ্যা, এজন্য লাস্ট টাইম দেখা করতে গিয়ে তো গন ধোলাইয়ের হাত থেকে বেচেছি । তোর জন্য আমার পছন্দের জুতা জোড়াও ছিড়েছে । তারপর সেটা মুচি সেলাই করার পর তিন সপ্তাহ পরতে পেরেছি ।’’

“আরে ভাই, বাদে না । শোন ফেসবুকে মেয়ের আইডির নাম এঞ্জেল লাইলী ।”

“কি, বললি । এইসব লাইলী ফাইলী বাদ দে বেটা । আমার পাশের বাসার কুত্তাডার নাম মজনু । দেখ গিয়ে তুই ওর গার্লফ্রেন্ড লাইন দিস না । পিছনে গোশত থাকবে না । আগে পশ্চাতদেস বাচা ।”
“তুই তো মহাপুরুষ হয়ে বসে আছিস । বিয়ে তো করবি না । ভাইয়ের খুশিও দেখতে পারিস না । একটু হলেও খুশি হও ।”

“হতাম যদি আগের বার ভুল না করতি । ভুলে গেছিস । পিংকি এঞ্জেল এর সাথে দেখা করতে গিয়ে কি হয়েছিল । আর একটু হলে তো ঘর জামাই বানিয়ে দিত । শালা তোর জন্য এটাই ভাল হতো ।”
“অপু, তুই অতীত দেখিস না । ভবিষ্যত দেখ । মেয়ে বিরাট বড় লোক । আলিশান বাড়ি গাড়ি সব আছে । ফেসবুকে আর ফোনে আমাকে সব বলেছে ।”

“কুত্তা নাই তো । তাহলে আমি নাই এই জায়গায় ।”

“তোর সাথে কথা বলে মজা নেই । তোকে ডেকেছি সাজেশন এর জন্য । আর তুই কিনা উল্টা পালটা কথা বলছিস ।”

“আচ্ছা বল । তা মেয়ের পুরো নাম কি ? থাকে কই ? এসব জেনেছিস । নাকি সব স্বপ্ন । ধুমের আলীর মত অবস্থা দেখি । গাছে কাঠাল আর গোফে তেল । যদিও তোর দাড়িতে তেল থাকবে । গোফ তো নাই ।”

“মেয়ের নাম টুম্পা । থাকে টেকনাফ । পড়াশুনা করে টেকনাফ গভঃ কলেজে ।”

“আমার মাথা ঘুরে গেল । বেটা করেছি কি । বাংলাদেশে শেষ মাথায় পৌছে গেছে । আল্লাহ ই জানে এবার আমার কপালে কি আছে ।”
“আমি জাহিদ কে বললাম, বন্ধু এইসব বাদ দে । কাছাকাছি মেয়ে দেখ । ওই দিকে যাওয়ার দরকার নেই ।”

জাহিদ তার বুক ফুলিয়ে । মনে হচ্ছে এবার তার ৮ম বারের মত পিওর লাভ হয়েছে । এই মেয়েকেই বিয়ে করবে । মেয়ে ছবি দিয়েছে । তাই আত্মবিশ্বাসে সে ফুলে ফেপে বেলুন অবস্থা । যেকোন অবস্থায় ফেটে পরতে পারে । তার আত্মবিশ্বাস এখন তুঙ্গে । মনে হচ্ছে জাপানী সুমোরাও তাকে হারাতে পারবে না । আমার কপাল ই খারাপ । এই সময় কোন ট্যুরে নাই ।

অপু চল টুম্পাকে একটা সারপ্রাইজ দেই । কাল ই টেকনাফ যাই । গিয়ে বলি আমরা চলে এসেছি । ভাল হবে না । আইডিয়া তো ভাল দিছি তাই না । জাহিদ বলল ।

ওর আইডিয়া শুনে অলরেডি আমি নিজেকে জেলে আবিস্কার করে ফেলেছি । মনে হচ্ছে এবার জেল কনফার্ম । শুভ ভাই কই আছে কে জানে । তিনি থাকলে হয়ত ব্যবস্থা করে দিতেন ।

কিরে অপু !!! কিছু বলছিস না কেন ? জাহিদের প্রশ্ন ।

মনে মনে বললাম শালা তুমি এবারও আমাকে ফাসাবা । তারপর বললাম, দোস্ত এত উতলা হইলে কিভাবে হবে । আগে জানা শুনা হোক । ভাল ভাবে একে অপর কে জেনে নেয় ।

কিন্তু মেয়ে তো আমাকে হুমকি দিছে আমাকে উঠিয়ে নিয়ে যাবে । সে তো বিয়ে করতে পুরা রাজি । আমি কি করব । দোস্ত একটা সমাধান দে । জাহিদ সপ্রশ্ন দৃষ্টিতে আমার দিকে তাকিয়ে ।
আমি যেন উদ্ধার কর্তা । দেবতা জিউস এর চেয়ে নিজেকে বড় মনে হচ্ছে । আহা মহাপুরষ হবার মজাই আলাদা । এখন বিজ্ঞের মত বললাম, আরে আগে শুনতাম মেয়েকে উঠিয়ে নিয়ে এসে বিয়ে করে । এখন ছেলে কে উঠিয়ে নিয়ে বিয়ে হবে । ট্রেন্ডটা চালু করা দরকার । দোস্ত তোকে দিয়েই শুরু হোক ।

অপু তুই মজা নিস না । অনেক দিন পর কোন মেয়ে আমাকে পছন্দ করেছে । তুই বিষয়টা ভেবে দেখ । তোর কি মনে হয় না যে আমাকে হেল্প করা উচিত । জাহিদ বলল।

হুম, ভেবে দেখলাম । তুই রান্না করছিস । বাচ্চার ডাইপার চেঞ্জ করছিস । বউয়ের জন্য চা করছিস । পুরা হাউজ হাজবেন্ড । বাহ ব্যাপারটা মনে হতে একটা ভাল লাগা চলে আসছে । কি বলিস । আমি বললাম ।

জাহিদের অবস্থা তখন ভিয়াসুভিয়াস এর মত যদিও ঘুমন্ত তবে ফেটে যেতে সময় নেবে না । তাই শান্ত করার জন্য বললাম তা মেয়েটা ফোনে আর কি বলেছে ।

ও যা বলল তার সারমর্ম হচ্ছে, মেয়েটা ওর জন্য পুরাই পাগল । যেনো তেনো পাগল না পাগলাগারদে থাকা ফার্স্ট ক্লাস লেভেলের পাগল । ওকে নাকি বিয়ে করবে । না হলে সুইসাইড করে মারা যাবে ।

এইখানে আমার সন্দেহ হলো । আজকাল কেউ সুইসাইড করে না । বিষয়টা খতিয়ে দেখা দরকার । তার জন্য আমাকে শার্লক হোমস নয় হতে হবে পাড়ার গিট্টু গোয়েন্দা । তবে যেমনটা ভাবছি তেমন না হলেই ভালো । আজকাল ফেসবুকে ভুয়া এঞ্জেলের ছড়াছড়ি । উপরওয়ালাই ভাল জানে আমার বন্ধুর কপালে কি আছে । তবে যত দূর ভাবছি এটা কারো দুষ্টামি ছাড়া কিছুই নয় । বেচারার দুর্বলতার সুযোগ নিচ্ছে । সে নাহ একটু প্রেম পিরিতি করতে চায় । তাই বলে এভাবে মজা নিতে হবে ।

এবার এঞ্জেল লাইলীর খোজে নামা শুরু । লাগিয়ে দিলাম এক ছোট ভাইকে । ওর আবার এগুলো নিয়ে ভাল আইডিয়া আছে । ফেসবুকে নাকি তার পঞ্চাশটার মত ফেইক আইডি আছে । এত আইডি দিয়ে সে কি করে তা আর নাই বা বললাম । আপাতত লাইলী উদ্ধার অভিযানে নামা যাক ।

দু দিন চলে গেলো । কোন খবর নেই । ছোট ভাই ফেল মারছে । ঘটনা কিছু তো আছে । টং এ বসব বলে বাসা থেকে বের হলাম । মাথা কাজ করছে না । উকিল সাহেব দিনের পর দিন বিয়ের জন্য চাপ প্রদান করে যাচ্ছেন । এতে বাসায় থাকা দায় হয়ে দাড়িয়েছে । সম্প্রতি উনি খবর পেয়েছেন । আমার এক বন্ধু বিয়ে করেছে আর একজন বাবা হয়েছে । এটা নিয়ে তিনি অনেক চিন্তিত্ব । তবে আশা কথা হচ্ছে আমি এখনো বেকার জীবন পার করছি বলে তিনি কিছু বলতে পারছেন না । তাই উদোর পিণ্ডি বুদোর ঘাড়ে দিতে পারছেন না ।

এইসব ভাবতে ভাবতে টং এ আসলাম । আমাদের বড় ভাই শরীফ দেখি ফোনের দিকে তাকিয়ে হাসতেছে । তিনি হচ্ছে আমাদের মেরে খাওয়া পাব্লিক । টং এ ঢুকলে টাকা পয়সা যা আছে নিয়ে নেবেন । আজ দিব কাল দিবো করে প্রায় পৌনে ১৮ টাকা নিয়ে ফেলেছেন । এখনো দিচ্ছেন না । তবে চাপ দেয়া ঠিক হবে না । ওনার শরীর হচ্ছে ডাব্লু ডাব্লু ই এর বিগ শো টাইপের । আমার মতো তালপাতার সেপাইকে এক টিপে মেরে ফেলতে পারেন । তবে মাথায় বুদ্ধি কম । মুরুব্বিরা বলেছেন মোটা মানুষের মোটা বুদ্ধি ।

সে যাইহোক, উনি মিটিমিটি হাসছেন বিষয়টা সন্দেহজনক । কারন সচরাচর উনি টাকার গন্ধ পেলে এভাবে হাসেন । বিড়াল যেমন মাছের গন্ধে খুশি হয় উনিও তেমন । আপাতত ওনার খুশির রহস্য উদঘাটন করতে হবে । কোন মুরগী ধরেছেন নিশ্চয়ই । ভাগে খেতে হবে । অনেক দিন ঘুরাইছে । ঝটিকা আক্রমন করতে হবে । এবার কোন ভাবেই কাচ্চি মিস দেয়া যায় না । ওনি গায়ে চোরদের মত সরিষার তেল মেখে বেড়ান । এবার আর তা হবে না ।

আমিও পিছন দিক থেকে আক্রমনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করে তার দিকে যেই এগিয়েছি । তার মোবাইলের উপর চোখ পরল । ওমা একি সেতো চ্যাটে ব্যস্ত । তাও আবার আমার বন্ধু জাহিদের সাথে । তাহলে তিনি ই এঞ্জেল লায়লা । যার জন্য আমার বন্ধু মজনু হয়ে গেছে ।
বাংলার নায়ক শাকিব খানের মত আমার মনেও প্রতিশোধের আগুন জ্বলে উঠল । ব্যাকগ্রাউন্ডে বাংলা সিনেমার আ আ আ আ বাজছে । আকাশ কাল হয়ে হঠাত বিনা মেঘে জল টাইপ হয়ে গেল । একে ধরে কঠিন শাস্তি দিতেই হবে । কোন ছাড় নাই ।

তাই দুম করে ভাইয়ের সামনে উপস্থিত হয়ে গেলাম । সেই একটা হাসি দিয়ে । বললাম ভাই কি করেন ।

ভাই একটু ঘাবড়ে গেলেন । আমাকে আশা করেনি । তার চেয়ে আমি যেই ভিলেন মার্কা একটা হাসি দিয়েছি সেটা যে তার পছন্দ হয়নি । সেটা বুঝতেই পারছি । তারপর ও হাসি হাসি মুখ করে দাঁড়িয়ে রইলাম ।

কিরে অপু তুই হঠাত এখানে? প্রশ্ন করলেন শরীফ ভাই । তবে ঘাবড়ে যে আছেন সেটা বুঝাই যাচ্ছে । আমিও কম যাই না । আরে ভাই বইলেন না, কে জানি জাহিদের সাথে মেয়ে সেজে ঘোল খাওয়াচ্ছে । তাকে ধরতেই হবে । ভাই আপনার সাহায্য লাগবে ।
আমি দেখলাম ভাই ঘামতেছে । তবে গলা স্বাভাবিক রেখেই বললেন, কি বলিস এসব? আর ও কি কথা বলেছে নাকি মেয়ের সাথে?

ভাইয়ের প্রশ্ন শুনে বুঝালাম তিনি আসলেই ঘাবড়ে গিয়েছেন । মনে হচ্ছে মাছ টোপ গিলেছে । আমার তো খুশিতে পোয়াবারো । পার্টি হবে, পার্টি । সবাইকে ছোট করে মেসেজ করে দিলাম । তারপর ভাইয়ের দিকে ফিরে বললাম, ভাই আপনি তো বড় । এই বিষয়ে কিছু বলেন । আমার মনে হয় কেউ ওর সাথে শয়তানি করছে । ছেলে হয়ে মেয়ে আইডি খুলে ওকে ঘুরাচ্ছে আর মজা নিচ্ছে । আপনি কি বলেন?

আমি শরীফ ভাইয়ের দিকে তাকিয়ে দেখলাম ওনার চোখমুখে কেমন জানি একটা ভাব । বেচারা ধরা পরে যাবে ভয় পাচ্ছে । ভেবে ছিল কিছু টাকা পয়সা আসবে । তা বোধহয় আর হচ্ছে না । তিনি আমাকে বললেন, দেখ অপু তুই ভাল ছেলে কেন এসবের মধ্যে নিজেকে জড়াবি । তার চেয়ে চল তোকে একটা আইসক্রিম খাওয়াই ।

এইবার লাইনে আসতেছে । তবে আমিও কম যাই না । ভাই আমি কি বাচ্চা নাকি যে আইসক্রিম খাবো । অই দিকে বন্ধুরা সব চলে আসতে টং এ । মোটামুটি ভিড় হয়ে গেছে । আমিও এখন সাহস করে বললাম । জাহিদ শরীফ ভাই হচ্ছেন আমাদের এঞ্জেল লাইলী । বিশ্বাস না হলে ওনার মোবাইল চেক করতে পারিস ।

শরীফ ভাই পুরো থতমত খেয়ে । ভ্যাবাচ্যাকা অবস্থা । তিনি হয়ত স্বপ্নেও ভাবেন নাই এমন ঘটবে । টং পুরো তৃতীয় বিশ্ব যুদ্ধের দিকে চলে যাচ্ছে । ভাই তো পুরাই কাহিল অবস্থা । কোন দিকে যাবেন সেটা বুঝতেই পারছেন না ।

সবশেষে আমাদের গ্রীল চিকেন আর নান ট্রিট দিয়ে এবারের মত বাচলেন । তবে আমরা প্রমান পত্র সব রেখে দিলাম । যাই হোক তবে বন্ধুর এই জীবনে আর প্রেম করা হলো না । এটাই দুঃখের ।

এত কিছু ঘটে গেল । নীলিমাকে কিছুই জানাইনি । ওকে তো জানাতে হবে । মেয়েটার খোজও নিতে হবে । তার আগে একটু ফেসবুকিং করা যাক । ফেসবুকে লগইন করতেই আমার আত্মা উড়ে গেল । দেখলাম তিনটা রিকোয়েস্ট আছে , এক এঞ্জেল লাইলী, দুই ফারহাদের জন্য পাগল শিরি এবং তিন নম্বর আমি আনারকলি ।

গল্পঃ এঞ্জেল লাইলী
(মহাপুরুষ সিরিজ)


এই সিরিজের আগের গল্পঃ

এক্সের জন্মদিনঃ এ বার্থ ডে ট্রিট (মহাপুরুষ সিরিজ)

বিয়ে কারাগার (মহাপুরুষ সিরিজ)

ব্যাচেলর্স সমিতিঃ এক ভাঙ্গা সমিতির গল্প (মহাপুরুষ সিরিজ)

সমুদ্র বিলাসঃ জার্নি বাই বাস (মহাপুরুষ সিরিজ)
সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৫৪
৭টি মন্তব্য ৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হাদির হত্যাকান্ড ও সরকারের পরবর্তি করণীয়!

লিখেছেন আহলান, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৫১

হাদির প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা। সে দেশকে ভালোবেসে, দেশের মানুষকে ইনসাফের জীবন এনে দিতে সংগ্রাম করেছে। তাকে বাঁচতে দিলো না খুনিরা। অনেক দিন ধরেই তাকে ফোনে জীবন নাশের হুমকি দিয়ে এসেছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মব রাজ্যে উত্তেজনা: হাদির মৃত্যুতে রাজনৈতিক পরিস্থিতি অগ্নিগর্ভ

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪২

রোম যখন পুড়ছিল নিরো নাকি তখন বাঁশি বাজাচ্ছিল; গতরাতের ঘটনায় ইউনুস কে কি বাংলার নিরো বলা যায়?



বাংলাদেশ প্রেক্ষাপটে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পদটি সবসময় ছিল চ্যালেঞ্জিং।‌ "আল্লাহর... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইন্টেরিম সরকারের শেষদিন : গঠিত হতে যাচ্ছে বিপ্লবী সরকার ?

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:২২


ইরাক, লিবিয়া ও সিরিয়াকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার আন্তঃদেশীয় প্রকল্পটা সফল হতে অনেক দিন লেগে গিয়েছিল। বাংলাদেশে সে তুলনায় সংশ্লিষ্ট শক্তিসমূহের সফলতা স্বল্প সময়ে অনেক ভালো। এটা বিস্ময়কর ব্যাপার, ‘রাষ্ট্র’... ...বাকিটুকু পড়ুন

মব সন্ত্রাস, আগুন ও ব্লাসফেমি: হেরে যাচ্ছে বাংলাদেশ?

লিখেছেন শ্রাবণধারা, ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৩:৫২


ময়মনসিংহে হিন্দু সম্প্রদায়ের একজন মানুষকে ধর্মীয় কটূক্তির অভিযোগে পুড়িয়ে মারা হয়েছে। মধ্যযুগীয় এই ঘটনা এই বার্তা দেয় যে, জঙ্গিরা মবতন্ত্রের মাধ্যমে ব্লাসফেমি ও শরিয়া কার্যকর করে ফেলেছে। এখন তারই... ...বাকিটুকু পড়ুন

তৌহিদি জনতার নামে মব সন্ত্রাস

লিখেছেন কিরকুট, ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:৫৪




ছবিঃ অনলাইন থেকে সংগৃহীত।


দেশের বিভিন্ন স্থানে সাম্প্রতিক সময়ে ধর্মের নাম ব্যবহার করে সংঘটিত দলবদ্ধ সহিংসতার ঘটনা নতুন করে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। বিশেষ করে তৌহিদি জনতা পরিচয়ে সংঘবদ্ধ হয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×