ফোরাম গঠনের পঠনে পঠভুমিঃ গতদুই বছরের তত্তাবধায়ক সরকারের কার্যক্রম ও জোট সরকারের সময় নিয়োগ প্রাপ্ত নির্বাচন কমিশনারের ভুমিকা গভীরভাবে পর্যালোচনা করলে বিষয়টি স্পস্ট হবে।তাছাড়া ৭৫' পরবর্তী সরকারের ভুমিকা পর্যালোচনা করলেও বিষয়টি স্পষ্ট । সংবিদান কে পাশ কাটিয়ে/লংগন করে কিছু লোভী/র্স্বাথান্বেশী মহল/উচ্ছাবিলাসী সামরিক অফিসার/কিছু কুলাংগার রাজনীতিবিদের পত্যক্ষ ও পরোক্ষ মদদে দেশ শাসন-শোসন করেছে।আর তার খেশারত ও দাযভার জাতিকে বহন করতে হচ্ছে।আমরা গত দুই বছরের ঘটনার দিকে তাকলে দেখতে পাই নির্বচন কমিশনার বিচারপতি আজিজুর রহমান- মাহফুজুর রহমান এর র্নিলজ্ব ভূমিকা।কিভাবে তারা আইন পাশ কাটিয়ে/অপব্যহার করে পরিস্থি জটিল করেছে।সর্বোপরি দায়িত্ব পালনে চরমভাবে ব্যর্থ হয়েছে।একই ভাবে মেরুদন্ডহীন প্রেসিডেন্ট ডঃ ইয়াজ উদ্দিন নাটকীয় ভাবে সংবিদানের ফাঁক/ফাকি দিয়ে প্রধান উপদেষ্টার পদ দখল করে জাতির প্রতি চরম অবজ্গা দেখিয়েছে।যার মূল্য জাতি তথা গরীব জনগনকে দিতে হয়েছে-হচ্ছে।পধান উপদেষ্টা ইয়াজ/ ইয়েছ উদ্দিন ও তার দোসরদের ভূমিকা,পরর্বতীতে প্রধান উপদেষ্টা ডঃফকরুদ্দিন সাহেবের শাসন/সামরিক শাসন আমরা সবাই হাড়ে-হাড়ে টেরপেয়েছি/ খবর হয়েছে।এখানে একটি বিষয় উল্লেখ না করলে নয়-আইন উপদেষ্টা ভ্যারিষ্টার মইনুল হোসেন ও টক শো আয়োজন কারী মিডিয়া গুলোর টকেটিব শো পুনরায় দেখলৈ অনেকের ভূমিকা টের পাওয়া যাবে।
এত কথা বলার উদ্দেশ্য হচেছ কি ভাবে দেশের সংবিদানকে অবমাননা করে /লংগন করে/সাংবিধানিক দায়িত্ব পালন না করে জাতিকে বির্পযের মধ্যে ফেলেছে।যারা সাংবিধানিক পদে থেকে দায়্ত্তি পালনে অবহেলা /গাফেলতি/ব্যর্থ হবে তাদের জন্য শাস্তির বিধান করা দরকার।আর যাতে কেহ সংবিধান লংগন করতে না পারে।তাই আমি সবাইকে অনুরোধ করব এই বিষয়ে সবাই সোচ্চার হোন এবং ফোরাম গঠনে সহযোগিতা করুন।অপনাদের পরার্মশ ও সহহযোগিতা প্রয়োজন।গত দুই মাসের পত্রিকা পড়লে সহজেই অনুমেয় যে আমার লেখা সটিক এবং তৎথপর্যপুর্ণ।
সংবিদানকে পাশ কাটিয়ে যেন কেহ কিছু করতে না পারে,সেইসাথে সাধারন মানুষের অধিকার সমুন্নত রাখতে এ ধরনের forum গঠনের মাধ্যমে সবাইকে সোচ্চার হতে অনুরোধ করছি।
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১২:২৪

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।





