* মহা আদি অন্তের অতি মহা প্রাকৃতিক বিবর্তনবাদ ভাবী মহা-অনন্তকালের অত্যাধুনিক বিজ্ঞানের বিপ্লববাদের পর্যটন, দার্শনিক, বিজ্ঞানী, পরিকল্পাবিদ, বাস্তবায়নকারি, উদ্যোক্তা, বিশেষজ্ঞ, কনসালটেন্টরা ট্যুরিষ্টার অথাৎ পর্যটন তারকা।
* মহোদ্যেগ, মহোদ্যম, মহোদয়া, মহোসাহে, মহেশ্বর, মহেশ্বরী, মহেশ্বরীপুরী, মহোদয়, মহানুভব, মহোৎসব, মহোৎসাহ। মহা-আদি অন্তের অতি মহা প্রকৃতিক বির্বনবাদ ভাবী অনন্ত কালের অত্যাধুনিক বিজ্ঞান বিপ্লববাদের সৃষ্ট সৃজনশীল শৈল্পিক নান্দনিক ব্যতিক্রমধর্মী আকর্ষন সমূহ পর্যটক।

আদি অন্তের প্রকৃতিক বিবর্তনের অসাধারন নিদর্শন এবং ভাবী অনন্ত কালের বৈজ্ঞানিক বিপ্লববাদের সৃজনশীল ব্যতিক্রম ধর্মী অনন্য আকর্ষনীয় অবদানই পর্যটন। আদি অন্তের প্রাকৃতিক বিবর্তনের অসাধারন নিদর্শন এবং ভাবী অনন্ত কালের বৈজ্ঞানিক বিপ্লববাদের সৃজনশীল ব্যতিক্রমধর্মী আকর্ষন প্রত্যেক্ষ ও পরক্ষ কারিরাই পর্যটক। আদি অন্তের প্রাকৃতিক বিবর্তনবাদে বিশ্বাসী এবং বৈজ্ঞানিক বিপ্লববাদী উন্নয়নে সংশ্লিষ্টই ট্যুরিষ্টার বা পর্যটন তারকা ।

''পরক্ষকারী পর্যটক'' ''পর্যটক তারকা''
* অতি প্রাকৃতিক বিবর্তনবাদী ও অত্যাধুনিক বৈজ্ঞানিক বিপ্লববাদের সৃষ্টি আকর্ষন সমূহ পর্যটন।
* আজ প্রাকৃতিক বিবর্তনবাদ ও আধুনিক বৈজ্ঞানিক বিপ্লববাদের জনকরা ট্যুরিষ্টার।

ট্যুরিষ্ট মার্শাল মাষ্টার প্লান

আবশ্যকি পূর্বশর্ত সমূহ পালন সাপেক্ষ মার্শাল মাষ্টার প্লান প্রণয়ন করতে হব : পর্যটন মার্শাল মাষ্টার প্লান প্রণয়ন করার জন্য অত্যাবশ্যকিয় পূর্বশর্ত সমূহ পালন করতে হবে যেমন :
০১। প্রাকৃতিক ভৌগলিক অবস্থান জাতীয় আঞ্চলিক ও আন্তজাতিক প্রাকৃতিক, জলবায়ূ আবহাওয়া আমাদের ভৌগলিক অবস্থান।
০২। আমাদের প্রাকৃতিক সম্পদ সমূহ ।
০৩। আমাদের ঐতিহাসিক রাজনৈতিক অর্তনৈতিক সামাজিক সাংস্কৃতিক প্রেক্ষিত।
০৪। সামগ্রিক সকল প্রেক্ষিত বিবেচনা এনে/নিয়ে মার্শাল মাষ্টার প্লান প্রনয়ন করতে হবে।
০৫। বিশেষজ্ঞ ও উপদেষ্টা দ্বারা আদেশ প্রাপ্ত পর্যটন দীর্ঘ অভিজ্ঞ মার্শাল মাষ্টার প্লান প্রণয়ন বাধ্যতামূলক।
০৬। পাঁচ/দশ বৎসর ফেইজ ওয়াইছ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়াধীন থাকবে মূল মার্শাল মাষ্টার প্লান।
০৭। সর্বজনিনতা ও স্বর্নযুগের অবশ্যঙ্খবিতা নিরাপত্তা ও নির্মান নিশ্চয়তা।
০৮। আংশিক পরিকল্পনা বাস্তবায়ন পর্যটনের জন্য ক্ষতিকর ও বিপদ জনক।

সোনার বাংলা কে পর্যটন শিল্প হিসাবে দেখতে চাই আমাদের সমুদ্র/নদী মাত্রিক এই দেশে পদ্মা, মেঘনা,যমুনা, বক্ষ্মপুত্র, প্রতিটি নদীর অববাহিকায় পর্যটন শিল্প স্থাপনের জন্য সরকারের দৃষ্টি আর্কশন ও আস্তবায়ন করার লক্ষে বিভিন্ন পরিকল্পনা হাতে নেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি।

দৃষ্টি নন্দিত এই সোনার বাংলাকে পর্যটন শিল্প হিসাবে গড়ে তুলতে হলে ব্যাপক ভাবে প্রচার এবং বাংলার সুন্দর্য্যে কে বিশ্ব বাসির কাছে উপস্থাপন করতে হবে । আমাদের বিশাল সুমদ্র সীমা, সুন্দর বন, ঐতিহাসিক স্থাপত্ত, বিস্তিত সমতল ভুমি, সবুজ পাহাড় যাহা দর্শনের মানুষকে মুগ্ধ করে ।
এমন একটা সোনার বাংলা গড়তে হবে যেখাবে বহির বিশ্বের পর্যটক নিরাপদে বাংলাদেশ ঘুরে দেখতে পারবে।

অপার সম্ভাবনা ময় আমাদের এই সোনার বাংলা কে পর্যটন শিল্প নগরী হিসাবে তৈরি করে আমরা আর্থিক ভাবে সচ্ছল ও সাবলম্বি হতে পারি এবং এই শিল্পকে ঘিরে হাজার হাজার শিক্ষত বেকার মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে পারি।

সরকাররি/বেসরকারি ভাবে আমাদের দেশে এই শিল্পকে আমরা পৃথিবীর অন্যান্য পর্যটন শিল্পের মতোই একটি লাভ জনক প্রতিষ্ঠানে রুপান্তরিত করতে পারি।
আমাদের সমুদ্র সৈকত এবং আভ্যান্তরিন নদী অববাহিকার মাধ্যমে পরিকল্পনা করে বিভিন্ন লোকেশন এই পর্যনট শিল্প গড়ে তুলতে পারি।