বড়ই আনন্দ। রাখার জায়গা পাইতাছি না। ব্লগে ঢুকিন া বহুদিন। ফাপড়ে আছি, দিনকাল ভালো যাইতাছে না। দোস্ত শমিতের ব্লগ পইড়া মন ভালো হইছে। যাক, ঢুকি নাই তাতে লস নাই। মনে হইতাছে ইউনুস মিয়া নোবেল পাইয়া একটা কামের কাম করছে। এতদিনে বাঙ্গালী হিসেবে গর্বেবুকটা ফাইটা যাইতাছে আমার। এক ডিগ্রি বেশি এরিয়ানিজম। আমি, হযবরল, সাবি্বর, জুয়েল আমরা যারা চিটাগাইঙ্গা আছি, তারা একডিগ্রি বেশি খুশী। অাঁরার চাটগাইয়া ফোয়া নোবেল ফাইয়ি- ইবারতুন খুশী আর কী হইত ফারে?
একটা গল্প মনে পড়ল। এইডাও চিটাগাংয়ের। কবি নজরুল ইসলামের স্মরণ সভা। ঢাকার বহু বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ আমন্ত্রিত। তবে কীনা সংগঠকদের ধান্দার স্বার্থেই প্রধান অতিথি চিটাগাংয়ের এক সওদাগর। তো নজরুল কী ছিলেন না ছিলেন, বাংলা সাহিত্যে তার অবদান নিয়ে ফাটিয়ে বলে গেলেন বক্তারা। আমাদের প্রধান অতিথি সব শুনলেন। তার মেজাজ খারাপ। ভাষণে বললেন- নজরুল কী আছিল না আছিল হিউন নতুন গরি কওন ফরিবুনা! হিতায় বড় খবি না হইলে, আরা কী ফোন মাইরতু আইসসিনা এন্ডে?
অনুবাদের জন্য হযবরল বা সাবি্বরের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।
আমি বহুত আনন্দে আছি। ভাল্লাগেনা দুনিয়াদারি
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে ডিসেম্বর, ১৯৬৯ সন্ধ্যা ৭:০০

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



