ইভটিজিংয়ের প্রতিবাদ : মোটরসাইকেল চাপায় এবার প্রাণ দিলেন এক মা : বিক্ষোভ প্রতিবাদ মহাসড়ক অবরোধ
ঈভ টিজিং বা মেয়েদেরকে উত্যক্ত করা বলা হোক আর যাই বলা হোক, এটি আসলে যৌন নিপীড়ন। সমাজের বখে যাওয়া তরুনগুলো এই ব্যধিতে মারাত্মকভাবে অসুস্থ। অসুখটি শুধুমাত্র তরুণীদেরকে বিরক্ত করাই নয়, এটির শিকড় আরো গভীরে, এর সাথে ওতপ্রোতভাবে ধর্ষণপ্রবণতাও জরিত।
কাউকে অন্যায়ভাবে হত্যা করার শাস্তি যদি হয় মৃত্যুদন্ড, তাহলে যৌন নিপীড়নের শাস্তিও অনুরুপ হওয়া উচিত।
আমার মতে প্রথমবার অপরাধ করার পর ঈভ টিজারদের সংশোধনের জন্য সুযোগ দিতে হবে, তার শাস্তি হবে লঘুদন্ড: দুই থেকে সাত বছরের সশ্রম কারাদন্ড।
সতর্ক করার পরও দ্বিতীয় বার ঈভটিজিং করলে শাস্তি গুরুদন্ড: তার অন্ডকোষ থেকে কোষ কেটে ফেলতে হবে, অর্থাৎ কার্যতঃ তার যৌন ক্ষমতা নষ্ট করে দিতে হবে।
কেউ ধর্ষণ করলে তার আর সংশোধনের জন্য সুযোগ নেই। তার শাস্তি হবে পুরুষাঙ্গ কর্তন। হ্যা, যেমন অপরাধ তেমনই শাস্তি হতে হবে। তারপরও যদি তাকে নারীর প্রতি সহিংস আচরন করতে দেখা যায় তাহলে তার শাস্তি অতি অবশ্যই মৃত্যুদন্ড।
আমার প্রস্তাবনার প্রতি আপনাদের মত কি?
ছবিসূত্র: গুগল ইমেজেস
সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:২১