আমি বাংলাদেশের মানুষ,আমেরিকার না।আমাদের বুঝা উচিত গাধা আর ঘোড়ার মধে তুলনা করা মানায় না।আমেরিকার ভার্সিটি ১০০ মেগাবাইট ব্যান্ডউইডথ পায় সে জন্য কি আমাদেরও ১০০ মেগা পাইতে হবে?ঢাবিতে যতটুকু আছে তা নিয়েই যদি আমরা সন্তুষ্ট থাকি সেটা কি খারাপ।এখন এইটা নিয়ে যদি কিছু করি তখন আপনিই তো আবার বলবেন যে দেশের মানুষ না খেয়ে আছে আর এরা BW নিয়ে লাফালাফি করতেছে।আর BW কিনতে কি টাকা লাগেনা?ঢাবি কি টাকার বস্তা নিয়ে বসে আছে?ছাত্র-ছাত্রীদের হল নিয়ে কত সংকট থাকা সত্তেও পর্যাপ্ত হল নির্মাণ করতে হিমশিম খাচ্ছে প্রশাসন।এইতো টিএসসি,ফলিত পদার্থ,সেন্টার ফর এক্সিলেন্স,আইটি,কম্পিউটার সাইন্স,জিয়া হল,রোকেয়া হল ওয়াইফাই দেয়া হয়েছে।সামনে সব হলে দেয়া হবে বলে ঘোষণা দেয়া হয়েছে।আর আমার তো ভাই এত স্পীড দরকার নাই যে সারাদিন মুভি নামাইতে হবে।পড়াশুনার জন্য পর্যাপ্ত না হলেও মোটামুটি চালানো যায়।বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে আমাদের ধৈর্য্য ধরাই কি উচিত নয়।আর সবাইকে এই তথ্য জানতে হবে যে BW কত এইটা আমার কিছুতেই বোধগম্য হচ্ছেনা।এত বড় Bad joke মনে হয় আমি জীবনে শুনিনি।আর ঢাবিতে ৩০০০০ হাজার ছাত্রের মধ্যে ৬০% হলে থাকে।আবার বলি এটা আমেরিকা না যে সবার একটা করে pc আছে।তাই কিছু বলার আগে একটু চিন্তা করে বলাটাই কি সমীচীন নয়?
এখন গাড়ি ভাংগা নিয়ে কিছু উচিত কথা বলতে ইচ্ছে করছে।আপনি যদি ভার্সিটির ভিতর কখনও আসেন তাহলে বুঝবেন বাইরের বাসগুলো কিভাবে চলাচল করে।আর মনে হয় ভিতরটা যেন ড্রাইভিং শেখার জায়গা।ক্যাম্পাসের ভিতরে যদি আমরা সচ্ছন্দে চলতে না পারি তাহলে কেমন লাগে।তারপর আবার যদি গায়ের উপর উঠিয়ে দেয় তখন কার না রাগ উঠে।(বাংলাদেশে যে হারে গাড়ি বাড়তেছে ,তাই কিছু গাড়ি ভাংগা আসলে দরকার

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




