আমি তখন ১-২ তে পড়ি....
তখন মাথায় এই লাইন গুলোর উদ্ভব হইছিল।
এইটা আবার ক্লাস ওয়ান টু না ...কিন্তু
আমার ইউনিভার্সিটি লাইফের লেবেল ১ টার্ম ২ তে পড়ি.
ভাবলাম লাইন গুলো ডায়েরীর পাতায় পরে থাকবে কেন
এগুলো প্রকাশ পাওয়া দরকার।
"জোৎস্নায় হাসছে রজণীর আকাশ
বইছে শরীর জুড়িয়ে মৃদুমন্দ বাতাস
দেখেছিনু তোমারে সেদিন জোৎস্নায়
কোন সে লগনে সেই বকুল তলায়
ধরিয়া হাত খানি বলেছিলে, হে প্রিয়
তোমারে বাসিব ভাল এ জীবন দিয়ে
তব চোখে তাকিয়ে হইলাম হারা
তোমারি প্রেমে পাগল পারা
অথই জোৎস্নায় উথাল পাতাল হাসি
তারই মধ্যে আমরা দুজনে বসে পাশাপাশি
রাখিলাম হাতখানি হাতে তোমার যে হাতে
ভাঙ্গিয়া বাঁধন কোন প্রতিঘাতে
আজ রাত জোৎস্নার রূপ দেখিয়াছি প্রিয়া
কাদিঁয়া উঠিল মোর অবুঝ হিয়া
তুমি কত দূরে হায় আজ এ রাতে
মনে পরে, রেখেছিলাম এ হাত তোমারি হাতে
তুমি মোরে ভুলিয়া গিয়াছ ফেলিয়া
চাঁদ তো ভোলেনি হায় উঠেছে হাসিয়া
দিয়েছে সান্তনারুপ পূর্নিমার আলো
বলেছে মনের কালো ধুয়ে মুছে ফেল
মানবীরে করেছি আমি সৌন্দর্য সঞ্চারী
মানবকে করেছি তার রুপের পূজারি
এর মাঝে যত দাগ যতসব কালো
সবই নিলাম গায়ে আমি তোমার থাক ভাল
শুনিয়া চাঁদের কথা নিয়ে বিশম ই
মনের সকল খেদ তখনি ঘুচায়
এসব দুওখ নিয়ে তব মুখে হাসি
আমি কেন বসে আছি করে মোর মুখ বাসি
ভাবিয়া তোমার কথা করেছি ক্রন্দন
আজ থেকে চাঁদ হোক মোর প্রিয়জন।।
সম্পুর্ন লিখা ঘুমের মাঝে পাওয়া.
বি. দ্রঃ বানান ভুল হলে নিজগুনে ক্ষমা করবেন।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




