somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অবাক ভালবাসা (সুকুমার রায় এর "অবাক জলপনে" অনুপ্রানিত)

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:৫৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

।। অবাক ভালবাসা ।।
(সুকুমার রায় এর "অবাক জলপনের" অনুকরনে)
-পলাশ কিশোর দে
.......................................................................................
চরিত্র সমুহ
মামা, পথিক, মায়া, বৃদ্ধ, ডাক্তার, কবি
.......................................................................................

গান: এখন তো সময় কাছে আসার....(কন্যার প্রবেশ ও গানের তালে তাল মেলাবে)..

মামা: মায়া... মায়া..।
মায়া: আসি মামা..

(মামার প্রবেশ)

মামা: এই যে তুই এখানে আর আমি সারা দেশ তন্ন তন্ন করে খুজে বেড়াচ্ছি।
মায়া: আমি তো সব সময় online-এই ছিলাম। messenger-এ একবার knock করলে পারতে। তা কি হয়েছে বল্লে না তো?
মামা: আরে আমাদের Veksøvej এর apartment টা খালি হয়েছে না। ওটার জন্য DBA তে একটা add দিতে হবে।
মায়া: ও এই কথা, তা দিয়ে দেব।
মামা: হ্যা, এবার কিন্তু সব ঠিক মত লিখে দিতে হবে। ঐ কুকুর বিড়াল রাখা চলবে না বলে দিলাম। যেখানে সেখানে ইয়ে করে রাখবে.. হুম.. ছ্যা ছ্যা ছ্যা..।

মায়া: আচ্ছা মামা, ওরা থাকবে সেই আলাদা একটা apartment এ তারপরও কুকুর বেড়াল এ এত আপত্তি কেন?
মামা: না না না ও সব থাকা চলবে না। অনেক ভাড়াটিয়ার আবার ছোট বাচ্চা থাকে, তাদের সামলানো আবার আর এক হ্যাপা। সব চেয়ে ভাল হয় single মহিলা হলে। (খুশিতে গদগদ হয়ে)
মায়া: single মহিলা মানে... single মহিলা কেন?
মামা: ইয়ে মানে, তারা অনেক গোছালো হয়, সব কিছু পরিস্কার করে রাখে..কোন ঝামেলা নেই..। যাই হোক, আমি আমার লাইব্রেরীতে গেলাম।
মায়া: হ্যা চলো তোমাকে খেতে দেই.. আমাকেও আবার একটু বের হতে হবে।

( মামা ও মায়ার প্রস্থান ..... গান একদা এক বাঘের গলায় শুর ও পথিক এর প্রবেশ)

পথিক:আচ্ছা দেশে এসে পড়লাম দেখা যায়। কোথাও একটা ভাল বাসা খুজে পাওয়ার উপায় নেই। বাসা পেতে হলে এ কম্পানিতে লাইন ধরো ও কম্পানিতে লাইন ধরো আর মাস মাস টাকা দাও। তারপরও কতদিনে ভাগ্যে একখানা মাথা গোজার ঠাই মিলবে তারও কোন নিশ্চয়তা নেই। মাঝখান থেকে পকেট গড়ের মাঠ হওয়ার জোগাড়। আজ এক মাস হয়ে গেল বন্দ্ধুর বাসায় উঠেছি, তাকেও বা কি বলি। কি যে করি, কার কাছে যে একটু সাহায্য চাই। রাস্তায় ও তো কেউ নেই যে তাকে জিজ্ঞাসা করব...

(মায়ার প্রবেশ....)

পথিক: ও.. ঐ তো একটা মেয়ে আসছে, ওকেই জিজ্ঞাসা করে দেখি। Excuse me..
মায়া: হ্যা বলুন-
পথিক: আজ্ঞে আমি একটা ভাল বাসা খুঁজছিলাম..
মায়া: ও, সুন্দরি মেয়ে দেখলেই অমনি ভালবাসা উথলে ওঠে না!
পথিক: না, না...
মায়া: এখন আবার না না কি? দেখে তো বেশ ভাল মানুষটি মনে হয়, স্বভাবটা এমন কেন? নাম জানতে চাইলে নাম বলতাম, মোবাইল নাম্বার চাইলে, নাম্বার দিতে পারতাম, তা না ডাইরেক্ট ভালবাসা!

(গান: আখিও সে গোলি মারে...)

পথিক: আজ্ঞে, আপনি ভুল বুঝছেন-
মায়া: আজ্ঞে না, আপনাকে আমি ঠিকই বুঝেছি। সময় থাকতে ভাল হয়ে যান।
পথিক: আহা, আপনি তো আমার কথাটাই ঠিক করে শুনলেন না.. আমি একটা বাসা ভাড়া খুজছিলাম।
মায়া: উঃ... বাসা ভাড়া খুজতে কেউ ভালবাসার কথা বলে? শাড়ি কিনতে গিয়ে কেউ শাড়ির মডেলকে খোজে? না কি, বাড়ি কিনতে গিয়ে বউ খোজ করে... আপনি তো আচ্ছা ধান্দাবাজ মশই। সময় থাকতে ওসব ধান্দাবাজি ছাড়েন, ভাল হয়ে যান।

(মায়ার প্রস্থান ও বৃদ্ধের প্রবেশ....
গান: তুড়ুক তুড়ুক তারা রা )

পথিক: বাবাঃ! কি ঝাল মাইরি। একটা কথাই বলতে দিল না।
বৃদ্ধ: কি, এতো হট্টগোল কিসের? তোমাকে তো আগে কখনও দেখিনি এখানে..
পথিক: আজ্ঞে আমি Nørrebro থাকি, একটা ভাল বাসা খুজছি একথা বলতেই কত কি শুনিয়ে গেল।
বৃদ্ধ: সেই Nørrebro থেকে Glostrup এসেছ বাসা খুজতে। ভাল ভাল, তা আসবে নাই বা কেন? এখানকার বাসা গুলো যে দেখার মতো।
পথিক: তাই বুঝি, তা আমার একটা বাসা ভাড়া পেলেই চলবে।
বৃদ্ধ: আরে একটা বাসা কি গো- কত বাসা, কত রকমের বাসা আছে জান? সিঙ্গেল রুমের বাসা, ২ রুমের বাসা, rækkehus, ভিলা বাড়ি..
পথিক: আজ্ঞে, আমার শুধু একটা..
বৃদ্ধ: আরে ছোকড়া, কথার মাঝে কথা বল্লে কি কিছু বলা যায়, না কিছু বোঝা যায়...। তা হ্যা কি যেন বলছিলাম.. হ্যা মনে পড়েছে, Kullen
গেছ কখনও?
পথিক: না যাইনি।
বৃদ্ধ: হা হা, এই জন্যই তো এই দশা। Kullen হল আমার মামার বাসা। কত জায়গা ঘুরলাম আর কত জায়গা দেখলাম কিন্তু আমার মামার বাসার মত অত সুন্দর আর আরামদায়ক বাসা আর কোথাও পাইনি। একদিকে সমুদ্রের নীলঘন জল আর একদিকে সবুজ পাহাড়ি অরণ্য।
পথিক: আজ্ঞে আপনি আপনার মামার বাসা আপনার মাথায় রাখুন, আমার অত সব দরকার নেই শুধু একটা ভাল বাসা ভাড় পেলেই চলবে।
বৃদ্ধ: আরে তুমি তো দেখছি আচ্ছা ছোকড়া হে, দরকার নেই তো ঐ Nørrebro তেই থাকলে পারতে। গায়ে পড়ে এসে ঝগড়া করার দরকার কি। যত্তসব, কোত্থেকে যে আসে।

(বৃদ্ধের প্রস্থান ও ডাক্তারের প্রবেশ.... গান: এম বলে তো...)

পথিক: বাবা, কার পাল্লায় যে পড়েছিলাম, বকে বকে কানের পোকা গুলো একেবারে বের করে ছাড়লে। মাথাটাও যেন ঘুরছে..
ডাক্তার: কার আবার মাথা ঘুরছে? দেখি হাতটা দেখি.. (ডাক্তার পথিকের হাত ধরে নাড়ি পরিক্ষা করবে)
পথিক: আরে দেখুন না মশাই, উনি নিজে থেকেই এসে জিজ্ঞাসা করলেন কি হয়েছে। তা আমি বল্লাম আমি একটা ভাল বাসা খুজছি আর অমনি চৌদ্দ রকম ফদ্দ শুনিয়ে দিয়ে গেল।
ডাক্তার: হুম, বুঝেছি।
পথিক: বুঝেছেন?
ডাক্তার: হ্যা সব বুঝেছি। যাকে বলে Premature ventricular contractions অর্থাৎ ভালবাসা!
পথিক: ভালবাসা!
ডাক্তার: হ্যা, বিষয়টা যেমন সহজ তেমন গম্ভির। কারো কারো এমনিতেই হয়ে বসে থাকে আবার কেউ কেউ সারা জীবন ডিগবাজি দিয়ে চিৎপটাং হয়ে যায় তবু ভালবাসার দেখা পায় না।
পথিক: সে কি কথা, আমি তো ঐ ভালবাসা খুজছিনা।
ডাক্তার: এ জন্যই তো তুমি অনেক lucky, ভালবাসার অভিজ্ঞতার প্রয়োজন আছে, জীবনে পূর্ণতা আনে।
পথিক: মানে?
ডাক্তার: মানে, ওটি তোমার আর খুজতে হবেনা ও তোমার হয়ে গেছে।
পথিক: হয়ে গেছে?
ডাক্তার: হ্যা, ঠিক মত খাওয়া- দাওয়া করো, আত্মবিশ্বাস রাখ আর যথাস্থানে মনের কথাটি অকপটে বলে ফেল। দেখবে পেয়ে গেছো।

(ডাক্তারের প্রস্থান ও কবির প্রবেশ.... গান: তুমি যে আমার কবিতা...)

পথিক: হা ভগবান, আমি কি Facebook এর post যে, যার যা খুশি comment করছে আর চলে যাচ্ছে। একটা ভাল বাসা কি আর মিলবে না?!
কবি: কি বলছেন একটা ভালবাসা মিলবে না! খুব মিলবে।
পথিক: সত্যি মিলবে বলছ?! দাও না ভাই বড় বিপদে আছি..
কবি: মিলবে না আবার ১০০ বার মিলবে। দাড়ান তাহলে, এখুনি মিলিয়ে দিচ্ছি-
একটা ভালবাসা
অনেক খানি আশা
রান্না ভাল হলে
পেটটা ভরবে খাসা...।

কি, মিলছে না? দাড়ান আরো মিলিয়ে দিচ্ছি..
আলু-পটলের রসা
কুমড়ো- বেগুন শসা
পান্তা ইলিশ হলে
নৃত্য করে নাসা-

পথিক: আরে আরে আমি এরকম মেলার কথা বলিনি..
কবি: তাহলে কি মেলেতে হবে আমাকে বলুন আমি সব মিলিয়ে দেব।
পথিক: আর কিছু নয়, আর কিচ্ছু নয় শুধু, "একটা বাসা ভাড়া চাই"
কবি: ও বুঝেছি, শুধু "একটা বাসা ভাড়া চাই" তাই তো?
পথিক: আজ্ঞে হ্যা।
কবি: বেশ তো,

একটা বাসা ভাড়া চাই
যে দিক পানে চাই
ধু-ধু মরুভুমি হায়
Østerport, Vesterport, Veksøvej
কোথায় গেলে তোমায় পাই।
কে বলবে, বল না ভাই।

কি…. মিলেছে?
পথিক: হ্যা হ্যা মিলবে না আবার খুব মিলেছে। এমন খাসা এ ভু- ভারতে আর কেউ মেলাতে পারবে না। নমস্কার।

(পথিকের প্রস্থান..)

কবি: মিলবে না আবার! বলি দেখতে হবে না কে মিলাচ্ছে। আরে লোকটা গেল কোথায়..।

(কবির প্রস্থান ....... দুটো চেয়ার থাকবে .......।

ও পথিকের প্রবেশ....)

পথিক: বাবাঃ কার পাল্লায় পড়েছিলাম। বকে বকে মাথা ধরিয়ে দিলে! যত্ত সব পাগল আর কি। যাই ওদিকটায় একটা অফিস মত দেখা যাচ্ছে ওখানে একটু খোজ করে দেখি গিয়ে।

(পথিকের অফিসে প্রবেশ ...... ও সামান্য পর মামার প্রবেশ..........।)

এ তো দেখি লাইব্রেরী। ডেস্কে তো কেউ নেই, কার কাছে জিজ্ঞাসা করি।

(গান: জোর কি ঝাটকা........।)

মামা: বলুন আপনাকে কিভাবে সাহায্য করতে পারি?
পথিক: আজ্ঞে সেই সকাল থেকে একটা ভাল বাসা খুজতে খুজতে আসছি তা কেউ কোন খবর দিতে পারলে না ..
মামা: আহাঃ, কি উৎসাহ। শুনলেও সুখ হয়। এসো বসো। এটা হলো আমার লাইব্রেরী, উপরে আমি থাকি। ভালবাসা খুজছো, সে তো সবার কপলে থাকে না... ঐ যে বলে না, (গান...) সবাই তো সুখি হতে চায়, তবু কেউ সুখি হয় কেউ হয় না... মানে কি না..
পথিক: আজ্ঞে এটাই তো হচ্ছে সেই সকাল থেকে। আমি বলছি একটা ভাল বাসা ভাড়া চাই আর সবাই..
মামা: হুম তাতে লোকের কি দোষ বল... ভালবাসা আর ভালবাসা যে একটা আর একটার সাথে খুব ঘনিষ্ঠ ভাবে জড়িয়ে। সারা দিন মানুষ ঘুরে শেষে ঐ ভালবাসার টানেই যে ঘরে ফেরে।
পথিক: তা সেরকম বাসা কোথায় পাওয়া যাবে?
মামা: আহাঃ জানতে হলে এতো অধৈর্য হতে নেই। তা হ্যা যা বলছিলাম, একটা ভাল বাসার প্রথম বৈশিষ্ট হলো তার একটা প্রধান ও একটা পেছন দুয়ার থাকবে।
পথিক: এই কাজ সেরেছে..
মামা: ঘরে প্রচুর আলো বাতাসের যাতায়াতের ব্যাবস্থা থাকতে হবে। শুনছো তো?
পথিক: আজ্ঞে শুনছি তবে বাসার খবরটা দিলে আরো ভালো করে মনযোগ দিয়ে শুনতে পারতাম।
মামা: বেস তো সেই বাসার কথাই ধরা যাক না, সেই ঘরে যদি প্রচুর আলো বাতাস যেতে না পারে তাহলে সেখানে বসবাস করা স্বাস্থের জন্য ক্ষতিকর। ধিরে ধিরে শরীরে নানা রোগ বাসা বাধে।
পথিক: আহা মশাই, হোক ক্ষতিকর এ সব আমার জানার দরকার নেই-
মামা: দরকার নেই কি হে, এখনি তো জানার উপযুক্ত সময়। বৈদিক ঋষিগন আমাদের জন্য যে জ্ঞানভাণ্ডার রেখে গেছেন তা তো আমাদের জানতে হবে। জানাতে হবে পরবর্তি প্রজন্মকে।
পথিক: আরে বাবা, সে তো বুঝলাম কিন্তু..
মামা: বুঝেছো তো, বাস্তু শাস্ত্র। বাস্তু শাস্ত্র অনুযায়ি একটা বাড়িকে দেব কোন, অগ্নি কোন, বায়ু কোন আর বরুন কোন এই চার ভাগে ভাগ করা হয়।
পথিক: আহা রে..। কি করে যে এদের মাথায় বিষয়টা ঢুকাব তা ভেবে পাইনে। বলি মানুষ যে বাসা ভাড়া দেয় তা দেখেছেন?
মামা: দেখেছি, নিজের চোখে দেখেছি.. ও সব আবার বাসা হলো নাকি! একটা বাসার দেব কোনে পুজার ঘর থাকতে হয়। অগ্নি কোনে থাকতে হয় রান্নাঘর। বরুণ কোনে শোবার ঘর আর বায়ু কোনে বাথরুম বা টয়লেট।
পথিক: আরে রাখেন মশাই, ও সব শুধু বইতেই পাওয়া যায়। বাস্তবে তাই ওমনটা পাওয়া যায় নাকি?
মামা: যায় না মানে, আলবাৎ যায়।
পথিক: আমি মানি না, বিশ্বাস করিনা।
মামা: নিজের চোখে দেখলে বিশ্বাস হবে তো?
পথিক: আগে দেখি তো...। হয়তো দেখা যাবে ছবি নিয়ে এসে হাজির করেছেন।
মামা: কি এতো বড় কথা! মায়া... মায়া... ও পাশের apartment টা খুলে দে তো। বলে কিনা বিশ্বাস করে না। একে বারে চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দেবো বাসা কাকে বলে আর ভাল বাসা কেমন হয়, হুম!
পথিক: মনে হচ্ছে ওষুধ কাজে লেগেছে..। এখন বাকিটা ঠিক মত কাজ করে গেলে হয়..

(মায়ার প্রবেশ...)

মায়া: খুলে দিয়েছি, একি আপনি এখানে?!
মামা: ওকেই তো apartment টা দেখাব বলে খুলে দিতে বল্লাম। তোমরা একে অপরকে চেন নাকি?
পথিক: না মানে সকালে দেখা হয়েছিল আর কি, তা ভাল বাসা টা দেখান দেখি..
মামা: (দরজা খোলার মত অভিনয়) এই দেখ..।
পথিক: বাহঃ চমৎকার!
মামা: কি বলেছিলাম না..।
পথিক: উহু না হলো না এখনও বিশ্বাস করি না।
মামা: নিজের চোখে দেখছো তাও বিশ্বাস করো না?
পথিক: না, বিশ্বাস করিনা এ বাসা ভাড়া হতে পারে।
মামা: বিশ্বাস কর না তাই তো? দাড়াও আমি এক্ষুনি ভাড়া দেব.. আমার সাথে এত্তো বড় কথা! বলে কি না বিশ্বাস করে না।
পথিক: দিন তাহলে বাসা ভাড়ার contract paper...
মামা: এই খানে দাড়াও কোথাও যাবে না আমি এই যাব আর এই আনব... বলে কি না বিশ্বাস করে না...

(মামার প্রস্থান.... গান: হরে কৃষ্ণ হরে রাম....)

মায়া: সকালের ব্যাপারটার জন্য sorry.
পথিক: এভাবে বলবেন না আমি আবেগে কেদে দেব।
মায়া: না, কাদবেন না please.
পথিক: তাহলে এখন মোবাইল নাম্বারটা পেতে পারি..?

(প্রথমে কবি, পেছনে সবার প্রবশ)

কবি: বলছি মায়ের চরণে প্রণাম করে- (২ বার)
সবাই: সকলের ভাল বাসা, ভালবাসায় উঠুক ভরে।।

(গান: এখন তো সময় কাছে আসার ...............। ডুয়েট)
গান:
১। https://www.youtube.com/watch?v=PNXkU9c4ug8
২। https://www.youtube.com/watch?v=wpb-DicsEaQ
৩। https://www.youtube.com/watch?v=a1xSfwrHk88
৪। https://www.youtube.com/watch?v=vTIIMJ9tUc8
৫। https://www.youtube.com/watch?v=lqyUdjm5wd8
৬। https://www.youtube.com/watch?v=gbXEPHsTkgU
৭। https://www.youtube.com/watch?v=qcucgNV7Cmc
৮। https://www.youtube.com/watch?v=VLEsgP0FMQ4
৯। https://www.youtube.com/watch?v=A3vteLASpHA

সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৩
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=আকাশে তাকিয়ে ডাকি আল্লাহকে=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:০১


জীবনে দুঃখ... আসলে নেমে
শান্তি গেলে থেমে;
আমি বারান্দায় দাঁড়িয়ে হই উর্ধ্বমুখী,
আল্লাহকে বলি সব খুলে, কমে যায় কষ্টের ঝুঁকি।

আমি আল্লাহকে বলি আকাশে চেয়ে,
জীবন নাজেহাল প্রভু দুনিয়ায় কিঞ্চিত কষ্ট পেয়ে;
দূর করে দাও সব... ...বাকিটুকু পড়ুন

"ছাত্র-জনতার বেপ্লবের" ১৮ মাস পরে, আপনার ভাবনাচিন্তা ঠিক আগের মতোই আছে?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৭



২০২৪ সালের পহেলা জুলাই "ছাত্র-জনতার বেপ্লব শুরু হয়, "৩৬শে জুলাই" উহা বাংলাদেশে "নতুন বাংলাদেশ" আনে; তখন আপনি ইহাকে ব্যাখ্যা করেছেন, ইহার উপর পোষ্ট লিখেছেন, কমেন্ট করেছেন; আপনার... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের হাদিকে গুলি করা, আর আওয়ামী শুয়োরদের উল্লাস। আমাদের ভুল কোথায়?

লিখেছেন তানভির জুমার, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৫৩



৩০ জনের একটা হিটলিস্ট দেখলাম। সেখানে আমার ও আমার স্নেহের-পরিচিত অনেকের নাম আছে। খুব বিশ্বাস করেছি তা না, আবার খুব অবিশ্বাস করারও সুযোগ নাই। এটাই আমার প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

এ যুগের বুদ্ধিজীবীরা !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৪০


ডিসেম্বর মাসের চৌদ্দ তারিখ বাংলাদেশে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করা হয়। পাকিস্তান মিলিটারী ও তাদের সহযোগীরা মিলে ঘর থেকে ডেকে নিয়ে হত্যা করেন লেখক, ডাক্তার, চিকিৎসক সহ নানান পেশার বাংলাদেশপন্থী বুদ্ধিজীবীদের!... ...বাকিটুকু পড়ুন

টাঙ্গাইল শাড়িঃ অবশেষে মিললো ইউনস্কর স্বীকৃতি

লিখেছেন কিরকুট, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৫৭



চারিদিকে যে পরিমান দুঃসংবাদ ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে এর মধ্যে নতুন এক গৌরবময় অধ্যায়ের সূচনা হলো বাংলাদেশের টাঙ্গাইলের তাতের শাড়ি এর জন্য, ইউনেস্কো এই প্রাচীন হ্যান্ডলুম বুননের শিল্পকে Intangible Cultural... ...বাকিটুকু পড়ুন

×