
হয়তো না । সেটাই বর্তমান প্রেক্ষাপটে স্বাভাবিক। আরেকটু এলাবরেশন মুডে বললে আবার সবাই হয়তো বুঝেও ফেলবেন।
কিন্তু সবচেয়ে সত্যি নিকট ভবিষ্যতে এই শব্দটি এভাবে না হলেও অন্যভাবে অন্য কোন রূপে আমাদের খুব প্রচলিত শব্ত হয়ে উঠতে যাচ্ছে।
তার মুখ্য কারন জ্বালানী সংকট বিশ্বের সর্বত্র।
ইভি মানে ইলেকট্রিক ভেহিক্যাল যার খাশ বাংলা অর্থ তড়িৎ বাহন। পরিচিত নাম যার ইলেকট্রিক কার।
প্রচলিত হাইব্রিড কার ( মানে বর্তমানে কারে বা গাড়ীতে ফুয়েল ইঞ্জিন , ইলেকট্রিক ব্যাটারী এবং মেকানিক্যাল ব্যাটারি সব একসাথে থাকে বলে হাইব্রিড) এর ইন্টারনাল কম্বাশন ইঞ্জিনের পরিবর্তে ইলেকট্রিক কারে ব্যবহৃত হয় ইলেকট্রিক মটর এবং মটর কন্ট্রলার। মটরটি মটর কন্ট্রলার হতে শক্তি বা পাওয়ার পায় । আর এনার্জি জমা থাকে রিচার্জযোগ্য ব্যাটারি প্যাক এ , যা খুব সহজেই বসতবাড়ীতে ব্যবহার যোগ্য ইলেকট্রিসিটি দ্বারা চার্জ করা যায়।
খুব সংক্ষেপে এটাই মূলনীতি এই বাহনের চালনা শক্তির।
অনেকআগেই বিজ্ঞানীরা এধরনের ইভি আবিষ্কার করলেও মার্কেট পায়নি , কারন ব্যাটারীর দূর্বল ধারন ক্ষমতা । যে কানেএকবার চার্জ করলে খুব বেশী ক্ষণ সেই চার্জ দ্বারা গাড়ী চলতে পারতনা আর গতিও কম থাকত।
তবে বর্তমানে বিজ্ঞানীরাএইসব সমস্যা সমাধানে বেশ উন্নতি সাধন করেছেন। তারা আশাবাদী খুব শীঘ্রই ইভির বা ইলেকট্রিক কারের নতুন জেনারেশন বা যুগ এর আবির্ভাব ঘটতে চলেছে।
উন্নত বিশ্বে এইসব গাড়ীর প্রদর্শনীর ব্যাপক আয়োজন হচ্ছে।
এই পোষ্টে এবং ধারাবাহিক দু তিনটে পোষ্টে সামনে আসছে আমাদের প্রিয় পৃথিবীর অসংখ্য রাজপথ কাঁপাতে যেসব ইভি সেগুলোর মনোরম চিত্র তুলে ধরতে চেষ্টা করব।
তার আগে বর্তমান প্রচলিত কারের সাথে ইভির একটা তুলনামূলক চিত্র তুলে ধরলাম নিচের ছবিতে

ইভির চিত্র পরবর্তী পোষ্টে...........আসছে

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




