
বলা হচ্ছে -তালেবান সরকারের ভাষ্য -
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আগে ছাত্রছাত্রীরা একসঙ্গে ক্লাস করলেও এখন আর সে ব্যবস্থা থাকবে না। তালেবানের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, প্রত্যেক বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র ও ছাত্রীদের জন্য আলাদা ক্লাসের ব্যবস্থা করতে হবে। অথবা
নানগারহার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান খলিল আহমেদ জানান, সকালে ক্লাস করবেন ছাত্রীরা। দুপুরে ক্লাস করবেন ছাত্ররা। বর্তমানে বেশিরভাগ প্রদেশেই এ ব্যবস্থা করা হয়েছে।
মূল খবরটি হলো -
২০২১ সালের ১৫ আগস্ট দ্বিতীয়বারের মতো ক্ষমতা দখল করে তালেবান। এরপর বন্ধ হয়ে যায় সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।দীর্ঘ অপেক্ষার পর আফগানিস্তানে বুধবার খুলে দেওয়া হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়। দীর্ঘ সময় আফগানিস্তানে বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ থাকার অন্যতম কারণ হলো, তালেবান ভাবছিল তারা ছাত্রীদের পড়ার সুযোগ দেবে কি না।
তবে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের চাপ ও আহ্বানের পর ছাত্রীদেরও ক্লাসে উপস্থিত হওয়ার সুযোগ দেয় তালেবান। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় খোলার প্রথমদিন ছাত্রীদের উপস্থিতি ছিল খুবই কম। লাগমান বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমদিন সব মিলিয়ে মাত্র ছয়জন ছাত্রীকে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে দেখেছে সংবাদদাতা। যে ছয়জন ক্লাস করতে এসেছেন তারা সবাই বোরকা পড়া ছিলেন। সঙ্গে সকলের হাত ও পা ঢাকা ছিল। লাগমান বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশদ্বারে ভারী অস্ত্র নিয়ে পাহারা দিতে দেখা গেছে তালেবান যোদ্ধাদের। আফগানিস্তানের যে প্রদেশগুলোতে এখন তীব্র ঠান্ডা পড়েছে সে সব প্রদেশে বিশ্ববিদ্যালয় খোলা হবে ২৬ ফেব্রুয়ারি।
নিয়মনীতি একই , একপক্ষ বলছে আলহামদুলিল্লাহ ,অপরপক্ষ বলছে ভয়াবহতা।
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২৭

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




