
সম্প্রতি দেশটির শূরা কাউন্সিল পতাকার প্রায় ৫০ বছরের পুরোনো রাজকীয় ডিক্রির একটি খসড়া সংশোধনী অনুমোদনের পক্ষে ভোট দিয়েছে।
জানায় সৌদি প্রেস এজেন্সি (এসপিএ)
সৌদির শূরা কাউন্সিলের সম্মতিই যে কোনো আইন বাস্তবায়ন ও সংস্কারে চূড়ান্ত হিসেবে বিবেচিত হয়। সে হিসেবে বাদশাহ’র অনুমোদন এখন আনুষ্ঠানিকতা মাত্র। প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানের ‘ভিশন ২০৩০’ এর অংশ হিসেবে পতাকা ও সংগীত পরিবর্তন করা হচ্ছে।
কারণ হিসাবে বলা হয়েছে - পতাকার প্রয়োজনীয় সম্মান এবং কালেমাখচিত পতাকাকে অবহেলা ও অনিচ্ছাকৃতভাবে পড়ে যাওয়া থেকে সুরক্ষার জন্যই এই আইন। যেমন -গত সপ্তাহে পতাকা অবমাননার অভিযোগ চার বাংলাদেশিকে গ্রেফতারও করেছে সৌদি পুলিশ। তাদের বিরুদ্ধে সৌদি পতাকাকে ময়লার ভাগাড়ে ফেলে অবমাননার অভিযোগ আনা হয়েছে।
আমার মনে হয় - প্রধান কারণটি হলো - কালেমা লেখা থাকায় পৃথিবীর যে কোনো শোকার্ত স্থানে পতাকাটি অর্ধনমিত করা হয় না ,যা মোড়ল দেশগুলি অপমানিত মনে করে নিজ নিজ দেশের পতাকার অর্ধনমিত অবস্থান দেখে। এবং প্রিন্স সালমান সাহেব পশ্চিমাদের দোসর এখন ,তাই কূটনৈতিক চাপেই সম্ভবত পরিবর্তন করা হচ্ছে পতাকা ও জাতীয় সংগীত।
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৫:৫৭

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




