
আমাদের গণতন্ত্র ওরা নিয়ে গেলো,
আমরা কি গণতন্ত্র রপ্তানি শুরু করেছি,
নাকি অবৈধ পথে পাচার হয়েছে,
অথবা ,কেউ দায় স্বীকার করতে চাচ্ছে না,
বা কপিরাইট আমাদের না !?
কথাগুলো বলার কারণ হলো।-
এ শতাব্দীর প্রথম দিকেও আমেরিকা বা ইউরোপে জাতীয় নির্বাচন হলে ,পরাজিত প্রার্থী বিজয়ী প্রার্থীকে অভিনন্দন জানিয়ে ,বিবৃতি দিতেন ,বিজয়ী প্রার্থীও একসঙ্গে কাজ করার ঘোষণা দিতেন।
কিন্তু গত আমেরিকার নির্বাচনে দেখা গেলো ভিন্ন কিছু ,বা জ্বালাও পোড়াও ,দখল ভাঙচুর গণতন্ত্র। যে গণতন্ত্রের ধারক ও বাহক আমরা বা সক্ষিন এশীয়রা।
তাই উপরের প্রশ্ন গুলি মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে।
মূল সংবাদ -পত্রিকার কপি :-
ফ্রান্সের রাষ্ট্রপতি ম্যাক্রোঁর পুনঃনির্বাচনের প্রতিবাদ স্বরূপ -
রবিবার রাতে প্যারিসের পন্ট নিউফে (ফ্রান্সের রাজধানীতে প্রাচীনতম সেতুর একটি )চেকপয়েন্টে এ একটি গাড়ি থামতে অস্বীকার করায় এবং ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁর পুনঃনির্বাচনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভের মধ্যে অফিসারদের দিকে এগিয়ে যাওয়ার কারণে প্যারিসে পুলিশ দু'জনকে গুলি করে হত্যা করেছে এবং তৃতীয়জনকে আহত করেছে (মহিলা)।
ঘটনাস্থলে থাকা পুলিশ নিশ্চিত করেছে যে আহত ব্যক্তিটি একজন মহিলা যিনি ভক্সওয়াগেন পোলোর পিছনে ভ্রমণ করার সময় একটি বুলেটে আঘাত পেয়েছিলেন৷
তদন্তকারী সূত্র জানিয়েছে, 'জরুরি চিকিৎসার জন্য তাকে পিটি-স্যাপ্লেট্রিয়ার হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
সমস্ত গুলি একটি পুলিশ-ইস্যু হেকলার এবং কোচ G36 অ্যাসল্ট রাইফেল দ্বারা গুলি করা হয়েছিল বলে মনে করা হয়েছিল।
গাড়ির ভেতর থেকে কোনো গুলি ফেরত আসেনি, যাদের কেউ সশস্ত্র ছিল বলে মনে করা হয় না।
'মনে হচ্ছে তারা কেবল একটি গাড়িতে ছিল যা অনিয়মিতভাবে চালিত হচ্ছিল,' সূত্রটি বলেছে।
রাষ্ট্রপতি নির্বাচন বা কোনো সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে কোনো যোগসূত্র নির্দেশ করে এমন কোনো প্রাথমিক সূত্র পাওয়া যায়নি।
[ছবি ও সংবাদ
ডেইলি মেল্ এর বাংলা ]

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


