
বাংলাদেশ বা বাংলাদেশের কেউ বা কোনো সংস্থা মানে জনগণের দেশ,জনগণের সংস্থা বা আমার দেশ, আমার সংস্থা।তাই বলে বাংলাদেশের কোনো সংস্থা বা ব্যাক্তি অন্যায় বা অপরাধ করলে ,বাংলাদেশকেই বা সেই সংস্থা বা ব্যাক্তিকে সমর্থন করতে হবে ,এটা আমি মানিনা বা মানতে কাউকে উৎসাহিতও করিনা। বিশেষ করে মানবতা লংঘন বিষয়ে। প্রশ্ন থাকতে পারে আসলেই কি মানবতা লংঘন হয়েছে কি না ?উত্তরে বলবো :-
যারা অভিযোগ করেছে ,তারা বিভিন্ন সময় এবং এখন পর্যন্ত বাংলাদেশকে বিভিন্ন সাহায্য সহযোগিতা করেছে এবং করে যাচ্ছে। যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়েছে ,তাদের সম্পদের পাহাড় দেখলে অভিযোগের অবহেলার উপায় থাকেনা।
আমার উপলব্ধি থেকে আমি বলতে চাই :-
অন্যের দ্বারে বা দুয়ারে দুয়ারে ধর্ণা না দিয়ে বা সাহায্য না চেয়ে অভিযোগ মেনে সংশোধন করে শ্রেয় এবং কাম্য।
পত্রিকা থেকে হুবহু :-
ভারতের সাহায্য চেয়েছে বাংলাদেশ
বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন বলেছেন, র্যাবের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে প্রতিবেশী ভারতের সহায়তা চেয়েছে বাংলাদেশ। প্রকাশ্যে এ ধরণের মন্তব্যই দেশের জন্য 'অসম্মানজনক' ,এই কথাটি বুঝার জন্য আমেরিকায় দেশবিহীন বা রিফুজি হওয়ারও দরকার নেই[পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছিলেন তিনি দেশবিহীন ভাবে আমেরিকাতে ছিলেন ] এবং ভারত বা তৃতীয় কোন দেশের এ বিষয়ে কিছু করারও নেই বলে মনে করেন তারা।
র্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা কীভাবে প্রত্যাহার হতে পারে সেটি যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃপক্ষই স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছে এবং সে কারণেই ভারত বা অন্য কারও এতে কোন কিছু করার সুযোগই নেই।
ভারতের সহযোগিতা চেয়েছে বাংলাদেশ
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তাকে আশ্রয় দিয়েছিল যখন মোমেন সাহেব রাষ্ট্রহীন ছিলেন।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


