
ছবি - ঈদ যাত্রা (মনে নেই কোত্থেকে নিয়েছি)
ঈদ রোজা এই উৎসব গুলি হয় চাঁদের হিসাব বা চাদ মাস হিসাবে।
সূর্যের হিসাব অনুসারে (জিটিএম ) বাংলাদেশ,সৌদিআরবের চেয়ে ৩ ঘন্টা এগিয়ে। আবার
চাঁদের গণনা অনুযায়ী সৌদিআরব ,বাংলাদেশ থেকে ২১ ঘন্টা এগিয়ে
ঈদ রোজা এই উৎসব গুলি হয় চাঁদের হিসাব অনুযায়ী বা চাদ মাস হিসাবে।
তাই বাংলাদেশ ও দক্ষিণ এশিয়ায় সৌদি আরবের পরের দিন ঈদ হয় বা ঈদ পালন করা হয়।
[বাড়তি কিছু লেখা ]
সূর্যের হিসাবে ঈদ হলে ,বাংলাদেশে ,সৌদিআরবের আগে ঈদ হতো
সূর্য দয়ের দেশ বলা হয় জাপানকে ,অথচ ঘড়ির কাটায় এগিয়ে নিউজিল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া এবং তার চেয়ে এগিয়ে সামোয়া,টোঙ্গা এবং কিরিবাটি।
অর্থাৎ সামোয়া,টোঙ্গা এবং কিরিবাটি সূর্য আগে উঠে।
সামোয়া টোঙ্গা এবং কিরিবাটি এই ছোট প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপ দেশগুলি প্রথম নববর্ষকে স্বাগত জানায়। তবে বর্ষ বরণ ঢাকা পড়ে যায় সিডনি, নিউইয়র্ক, টোকিও, লন্ডনের আলোতে । কিরিবাটি আন্তর্জাতিক তারিখ রেখার পশ্চিমাংশের সবচেয়ে কাছে অবস্থিত।ভৌগোলিক কারণে লন্ডনের গ্রিনিচ মেন টাইম (GMT জিএমটি ) থেকে ১৪ ঘন্টা এগিয়ে কিরিবাটি।
সৌদি আরবের গ্রিনিচ সময়
ইউটিসি ০ -
লন্ডন +১ঘন্টা।
কায়রো +২ ঘন্টা।
প্যারিস +২ ঘন্টা।
মস্কো +৩ ঘন্টা।
সৌদি আরব +৩ ঘন্টা।
সাংঘাই +৮ ঘন্টা।
সিঙ্গাপুর +৮ ঘন্টা।
টোকিও +৯ ঘন্টা।
সিডনি +১০ ঘন্টা।
সামোয়া কিরিবাতি +১৪ঘন্টা।
সৌদির পরে কেন বাংলাদেশে ঈদ হয় ,এমন প্রশ্নের জবাব [ডাইরেক্ট অনুলিপি] :-
ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুহাদ্দিস ও গাওসুল আজম জামে মসজিদ উত্তরার খতিব ড. ওয়ালীউর রহমান খান যুগান্তরকে বলেন, শুধু পর দিন নয়, কোনো বছর হয়তো এক সঙ্গেও হতে পারে। তবে বেশিরভাগ সময় পরে হওয়ার কারণ হচ্ছে, চাঁদের হিসেবে সৌদি আরব বাংলাদেশের চেয়ে ২১ ঘণ্টা আগে। আর সূর্যের দিক থেকে আমরা ৩ ঘন্টা আগে। তাই সৌদি আরবের ৩ ঘন্টা আগে আমরা নামাজ পড়ি। নামাজ সূর্যের সঙ্গে যুক্ত। আর রোজা ও ঈদ চাঁদের সাথে যুক্ত।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


