
হাজি সেলিম আগামী ১০ বছর থাকবেন আনটাচেবল। তিনি আগামী ১০ বছর অফিসিয়াল কারা সাজা ভোগ করবেন। প্রকৃত পক্ষে তিনি বর্তমান খালেদা জিয়ার মতো অবস্থানে থাকবেন ,এবং এটাই চূড়ান্ত। অর্থাৎ এই সময় তিনি অপরাধ করলেও অপরাধী হবেননা কারণ বাড়িতে চিকিৎসাধীন সাজাপ্রপ্ত কোনো ব্যাক্তি অপরাধ করে পারেন না ,সম্ভবও নয়।
বাড়িতে সাজা ভোগের চূড়ান্ত ট্রায়াল তিনি ব্যাংকক ফেরোতেই দিয়ে রাখলেন।সুযোগ পেয়েও তিনি পালাননি (খালেদাকে বিদেশ যেতে দেয়া হয়না ,কারণ তারেক ফিরেনি )
খবরে প্রকাশ -
১৬ মে আত্মসমর্পণ করতে পারেন হাজী সেলিম
১৬ মে বা তার কাছাকাছি সময়ে বিচারিক আদালতে আত্মসমর্পণ করবেন দুর্নীতির মামলায় ১০ বছরের কারাদণ্ডপ্রাপ্ত পাওয়া আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য হাজী মো. সেলিম। বৃহস্পতিবার (৫ মে) বিকেলে তার আইনজীবী সাঈদ আহমেদ রাজা এ তথ্য জানান।
প্রাথমিক ও কর্মজীবন (হুবহু উইকি )
হাজী মোহা্ম্মদ সেলিম ৫ অক্টোবর ১৯৫৮ সালে ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা চাঁন মিয়া সরদার ও মাতা সালেহা বেগম। তিনি নবম শ্রেণী পর্যন্ত লেখাপড়া করেছেন।
১৯৯৬ সালে হাজী সেলিম ঢাকা-৮ আসন থেকে প্রথম সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।২০০১ সাধারণ নির্বাচনে তিনি আওয়ামীগের প্রার্থী হয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করলেও বিএনপির নাসির উদ্দিন আহমেদ পিন্টুর নিকট পরাজিত হন। ২০১৪ সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয় না পাওয়ায় তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন এবং নিজ দলীয় প্রার্থী মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিনকে পরাজিত করে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০১৪ সালে, সেলিম সংসদের ১৬ জন স্বতন্ত্র সদস্যদের নিয়ে জোট গঠন করেন। ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সেলিম বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়নে পুনরায় অংশগ্রহণ করেন এবং বিজয়ী হন।
এটা ভবিশ্বৎবাণী নয় ,সেলিম সাহেবের কেরিয়ারের কিছু ঘটনা বিশ্লেষণ করে আমার তাই মনে হয়েছে।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


