
বাংলাদেশ থেকে শ্রীলংকা ২০ কোটি ডলার ঋণ নিয়েছে।টাকার অংকে যা ১৮০ কোটি টাকা। কিভাবে পরিশোধ করবে সেটা
পত্রিকা থেকে হুবহু তুলে দিচ্চি :-[তার পর বলছি কেন ঋণ টি উপহারে পরিবর্তন করলে বা করা যায় কি না (!?)]
পত্রিকা থেকে হুবহু:-
বাংলাদেশ থেকে শ্রীলংকা ২০ কোটি ডলার ঋণ নিয়েছে। শর্ত অনুযায়ী
ডলারে ঋণের বিপরীতে সমপরিমাণ রুপি রাখছে শ্রীলঙ্কা বাংলাদেশ ব্যাংকে। ডলারের বিপরীতে রুপি যত মান হারাচ্ছে, শ্রীলঙ্কা ততই রুপির পরিমাণ বাড়াচ্ছে। এটাই এই ঋণের অন্যতম শর্ত। সংকটে পড়লেও শ্রীলঙ্কা এখনো প্রতি সপ্তাহে এই প্রতিশ্রুতি রক্ষা করে চলেছে।বাংলাদেশ ব্যাংক যখন ঋণ দেয়, তখন প্রতি ডলারের বিপরীতে ১৯৯ শ্রীলঙ্কার রুপি পাওয়া যেত। এখন এক ডলার কিনতে লাগছে ৩৫৪ রুপি। শ্রীলঙ্কা এই হিসাবে প্রতি সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ২০ কোটি ডলারের বিপরীতে সমপরিমাণ রুপি রাখছে।
শেষ পর্যন্ত আদায় না হলে শ্রীলঙ্কার রুপি ব্যবহার করতে পারবে বাংলাদেশ, এমনটাই আছে ঋণের শর্তে। ফলে রিজার্ভের এই ঋণ বেহাত হওয়ার আশঙ্কা আপাতত নেই বলে জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা।
এতো বিপদের মধ্যেই শ্রীলংকা নিজেদের রুপি বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা রাখছে। আমরা জানি ওই দেশে পরীক্ষা দেয়ার মতো কাগজ নাই। অর্থাৎ কি ভয়ংকর পরিস্থিতিতে আছে শ্রীলংকা। আমার দেশে হাজার হাজার কোটি টাকার ঋণ খেলাপি আছে ,হাজার হাজার কোটি টাকা অবৈধ ভাবে পাচার হচ্ছে /হয়েছে /হবে। অবৈধ হাজার কোটি টাকা র বেগম পাড়ার সদস্য আছে .....
আমরা কোনো ধনী দেশ নোই ,তবে গরীবও নোই। বিশ্বে মানবতার অনেক নজির আছে ,বাংলাদেশ কি পারেনা নতুন একটি নজির গড়ে
"শ্রীলংকাকে দেয়া ঋণ উপহার ঘোষণা করতে " (!?)

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


