ধূর্ততার আড়ালে ড. ইউনূস : জনগণের ক্ষোভের আগুনে দগ্ধ এক সুদি কারবারি
বাংলাদেশের মানুষ আজ স্পষ্ট করে বুঝে গেছে, ড. মুহাম্মদ ইউনূস কোনো মহান মানবতাবাদী নন, বরং তিনি এক অতীব ধূর্ত অর্থলিপ্সু সুদি কারবারি। যিনি গরিবের অশ্রু, নারীর দুর্দশা আর কৃষকের কষ্টকে নিজের ব্যবসার পুঁজি বানিয়ে নোবেল পুরস্কারের মঞ্চে উঠে গেছেন। যিনি এক হাতে সুদের ফাঁস বেঁধেছেন গ্রামীণ নারীর গলায়, আরেক হাতে বিদেশি বন্ধুদের সামনে সেই নারীকে “মুক্তির গল্প” বানিয়ে বিক্রি করেছেন।
আজ এই মানুষকে কেবল সুদি কারবারি বললেই শেষ হয় না। তাকে বলা যা
ধূর্ত শকুন: দারিদ্র্যকে ব্যবসার সুযোগ হিসেবে ব্যবহার করেছেন।
ইমেজ-ব্যবসায়ী: আন্তর্জাতিক মঞ্চে কাঁদতে থাকা নারীর ছবি দেখিয়ে নিজের সম্মান বিক্রি করেছেন।
প্রচ্ছন্ন শোষক: সুদের নামে গরিবকে আরও গরিব বানিয়েছেন।
সুযোগসন্ধানী বিদেশ-ভক্ত: দেশের মাটি, মানুষের কষ্ট ভুলে বিদেশি মালিকের স্বার্থকে আগে রেখেছেন।
কিন্তু এখন যখন দেশবাসী সত্যটা জেনে ফেলেছে, তখন প্রশ্ন উঠেছে, তিনি কেন মানে মানে পুরোপুরি সরে যাচ্ছেন না? এর উত্তর সহজ। ইউনূস জানেন, একেবারে সরে গেলে বিদেশি দাতাদের কাছে তার দাম থাকবে না। গরিবের গল্প বিক্রি করে যে ইমেজ তিনি গড়ে তুলেছেন, তা ভেঙে পড়বে। আর সেইসঙ্গে ভেঙে পড়বে কোটি কোটি টাকার ব্যবসা ও সাম্রাজ্য। তাই তিনি সামনে আসার সাহস পান না, আবার পেছন থেকেও দড়ি টেনে খেলাটা চালিয়ে যেতে চান।
এটাই তার ধূর্ততা। জনগণের চোখ রাঙানি, রাষ্ট্রের আইন আর দেশের মাটির ক্রোধ তিনি অনুভব করছেন। তাই প্রকাশ্যে সামনে আসতে সাহস পাচ্ছেন না। তবুও আন্তর্জাতিক দাতাদের ভরসায়, বিদেশি শক্তির ছায়ায় আড়ালে থেকে চালাকি চালিয়ে যাচ্ছেন।
বাংলাদেশের মানুষ জানে, এই ভণ্ড মানবতাবাদী, এই সুযোগসন্ধানী সুদখোর, এই অর্থলিপ্সু ব্যবসায়ী দেশের মাটিতে আর টিকতে পারবে না। সময় এসেছে তাকে ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে ছুড়ে ফেলার। নোবেল পুরস্কারের চকচকে আবরণ যতই থাকুক না কেন, গরিবের হাহাকার আর রক্তঘামে ভেজা বাস্তবতা তার আসল চেহারা উন্মোচন করে দিয়েছে।
ড. মুহাম্মদ ইউনূস আজ জনগণের চোখে একজন ধূর্ত অর্থবাজ, সুদখোর শোষক, বিদেশি দালাল, যিনি জনগণের ক্ষোভে দগ্ধ হয়ে মানে মানে সরে যাওয়ার চেষ্টা করছেন, কিন্তু লোভের আগুন তাকে পুরোপুরি সরে যেতে দিচ্ছে না।


অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


