somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

রাজীব নুর
আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

মৃত্যুর আগে যে ১০০ টি মুভি আপনাকে দেখতে হবে (দুই)

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:২৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

১১। দি গ্রেট গ্যাটসবি (The Great Gatsby) মুভিটা বেশ লম্বা। ২ ঘন্টা ২০ মিনিট। মূল উপজীব্য বিষয় হলো রোরিং টুয়েন্টির সময় আমেরিকান পার্টি ও এলকোহল সংস্কৃতি এবং উচ্চবিত্ত সমাজে এর প্রভাব। ১৯২০ থেকে ১৯৩০ এই দশক টাকে বলা হয় রোরিং টুয়েন্টি। এই সময় চারিদিকে ছিল বিলাসিতা ও অদ্ভূত এক প্রতিযোগিতা। একে অন্যকে ছাড়িয়ে যাওয়ার প্রতিযোগিতা।সামাজিক কলুষতা ও বিশ্বাসঘাতকতার সেই সময়ে এক রহস্যময় মানুষের সবকিছু নতুন করে শুরু করার আকুতি আমাদের স্পর্শ করে।
মুভিটা শেষ করে খুব মন খারাপ হয়ে গেছিলো। কি জানি একটা আছে স্টোরি টাতে .. একদম ভিতরে গিয়ে আঘাত করে। কিছু মুভি দোষ ত্রুটি উপেক্ষা করে দেখতে হয় ! তা, নাহলে দুনিয়া বিরস হয়ে যাবে ! এই মুভির সবচেয়ে আমেইজিং জিনিস হলো এর চিত্রায়ণ। মনে হয় পুরাটাই যেন গ্রিন স্ক্রিনের সামনে করা। প্রতি মিনিটে মিনিটে প্রচণ্ড সুন্দর ল্যান্ডস্কেপ, মনে হয় যেন ডিজনির ফেইরি টেল টাইপ এনিমেশন দেখছেন তবে আরও বেশি বেশি দুন্দর। অনেক সুন্দর, চোখ জুড়িয়ে থাকে। চরিত্রগুলো জানালার পাশে বসে আছে, জানালা দিয়ে এত চমৎকার দৃশ্য দেখবেন যে পজ করে স্ক্রিন ওখানেই রেখে দিতে মনে চাইবে।

১২। টাইটানিক (Titanic) একটি বিশাল জাহাজ দুর্ঘটনা কবলিত হয়ে হাজার হাজার মানুষ বেঁচে থাকার জন্য হাতের কাছে খরকুটো যা পেয়েছেন তা আকড়িয়ে জীবন বাঁচানোর চেষ্টা করেছে। দৃশ্যটির কথা মনে হলে আজও মনটা স্তব্ধ হয়ে যায় কিছুক্ষণের জন্য। তাছাড়াও সিনেমাটিতে প্রেমের একটি সুন্দর আবহ তৈরী করা হয়েছে। সিনেমায় চোখ ধাধানো আলোকসজ্জা এবং জাহাজের অভ্যান্তরের বিলাসবহুল দৃশ্যগুলি চমৎকারভাবে চিত্রয়িত করা হয়েছে। এক কথায় “অসাধারণ একটি মুভি।” জাহাজটি যখন পুরোটাই পানিতে নিমজ্জিত হয়েছিল তখন নায়ক একটি কাঠের টুকরো ধরে ভেসে থাকার চেষ্টা করছিল। তখন নায়িকাকে কাছের টুকরোটির উপর বসিয়ে নিজে আটলান্টিকের হিমশীতল জলে কাঠের টুকরোটিকে ভাসিয়ে রাখার প্রাণপন চেষ্টা করছিল। একসময় নায়ক ঠান্ডায় মারা যায়। নায়িকা বেঁচে থাকে।
এই মুভিটা প্রতি বছর আমি একবার করে দেখি।

১৩। অল ইজ লস্ট (All is lost) সিনেমাটিতে একজন মানুষ ভারত মহাসাগরে হারিয়ে যায়। সেখানে সে নিজেকে কিভাবে আত্মরক্ষা করে তা নিয়েই মুলত মুভিটি নির্মিত হয়েছে। এতে কোনো সংলাপ নেই বললেই চলে। এতে অভিনয় করেছেন রবার্ট রেডফোর্ড।
১০৬ মিনিটের ছবিটি কোনোভাবেই ক্লান্তিকর হয়ে যায় না দর্শকদের কাছে। অতি আধুনিক, জীবনধারনের প্রায় সব উপাদান মজুত একটি নৌকায় করে ভেসে বেড়াচ্ছিলেন এক প্রৌঢ়। সমুদ্র ভাসমান লোহার ওয়াগানের সঙ্গে ধাক্কা লেগে ভেঙে যায় তার নৌকার একাংশ। সে ক্ষতি মেরামত করতে পারলেও, বিকল হয়ে যাওয়া রেডিও কোনওভাবেই সারাতে পারেন না, সেই বৃদ্ধ। এক সময় ঝড়ের ধাক্কায় নৌকা ভাঙে৷ তারপর হাওয়া ভরা ভেলায় ঠাঁই হয়। তাতেও পানি উঠতে থাকে। খাবার ফুরতে থাকে৷ বৃদ্ধ বাঁচবেন কি না, সে প্রশ্নেই গল্প এগিয়ে চলে। 'অল ইজ লস্ট' আসলে নিজের সঙ্গে নিজের সময় কাটানোর গল্প। একেবারে প্রতিদিনের জীবনের গল্প। যেখানে কিছু হয় না৷ বিরক্তি মানুষকে গ্রাস করে। সময় কী করে কাটবে, সে চিন্তা মাথার মধ্যে ভারী হয়ে আসে। মৃত্যুচিন্তাও যে আসে না, তা নয়। কিন্তু অন্য সারভাইভাল ছবির মতো মৃত্যুর হাত থেকে পালিয়ে বেরানোর কোনও তাগিদও যেন এর গল্পে নেই। নামহীন এক বৃদ্ধ, যাকে এন্ডস্ক্রোলে 'আওয়ার ম্যান' হিসাবে চিনিয়ে দেওয়া হয়, তিনি শুধু অপেক্ষা করেন। অপেক্ষা করেন পরিবর্তনের। দিগন্ত পর্যন্ত কিংবা তারও অনেক অনেক পরে পর্যন্ত বিস্তৃত অপরিবর্তনের সমুদ্র থেকে জনজীবনে ফিরে যাওয়ার। কিন্তু ঈশ্বর বোধহয় আবারও ক্লান্ত হয়ে পড়েন এই ইউলিসিস-কে উদ্ধার করতেও।

১৪। রোমান হলিডে (Roman Holiday) মুভিটি সাদাকালো হওয়ার পরেও আজও মানুষের মনে চির রঙিন। সম্পূর্ণ শুটিং ইটালিতে হওয়া প্রথম আমেরিকান মুভি এই রোমান হলিডে। মুভির বাজেট ১.৫ মিলিয়ন আমেরিকান ডলার হলেও, এটি তৈরি করতে লেগে যায় ৫ মিলিয়ন ডলার। মুভির শুটিংয়ের সময় ইটালিতে চলছিলো গ্রীষ্মকাল। তাপমাত্রা ছিলো গড়ে প্রায় ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা ৯০ ডিগ্রি ফারেনহাইট। শুধু রোমান্টিক সিনেমা বললে ভুল হবে, যথেষ্ট কমেডি সমৃদ্ধ সিনেমা “রোমান হলিডে”। কিছু ছবি থাকে বারবার দেখেও পিয়াস মেটেনা, এটি সেরকম একটা ছবি। আরেকটা কথা বলি- হুমায়ূন আহমেদের প্রিয় সিনেমা এটি।

১৫। চিলড্রেন অফ হ্যাভেন (Children of Heaven) প্রথম দৃশ্যেই ছবির গল্প স্পষ্ট। মানে পুরো ছবির কাহিনী যেটিকে কেন্দ্র করে তা প্রথম দৃশ্যেই উঠে এসেছে। এক্সট্রিম কোজ শটে দেখানো হয় একটি ছেঁড়া জুতো সেলাই হচ্ছে। একটু পর ধীরে ক্যামেরার ফ্রেম বাড়ে। দেখা যায়, একজন মুচি এবং তার সামনে দাঁড়ানো একটি ছেলে। এ ছেলেটির নাম আলী। আলী তার ছোটবোন জাহরার স্কুলের জুতা সেলাই করাতে এসেছে। সেই ছেঁড়া জুতোর অবস্থা দেখেই কিন্তু বলে দেয়া যায় একটি নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে আলী।
এই জুতো নিয়ে বাসায় যাওয়ার পথে একটি দুর্ঘটনা ঘটে যায়। আলী জুতোটা হারিয়ে ফেলে। তাও তার দোষে নয়। একটি ছোট সুপার শপ থেকে কাঁচাবাজার কেনার সময় আলী পলিথিনে মোড়ানো জুতোটা দোকানের বাইরে একটি বাক্সের সাইডে রাখে। ভেতরে গিয়ে আলু, টমেটো ইত্যাদি নিয়ে বাইরে এসে দেখে যেখানে জুতো রেখেছিল, তা আর নেই। অনেক খোঁজাখুঁজির পরও জুতোর পলিথিনটা মেলে না। পাবে কোত্থেকে? সিটি করপোরেশনের পরিচ্ছন্নতাকর্মী এসে সেই পলিথিনটাকে ফেলে দেয়ার জন্য রাখা জিনিস ভেবে নিয়ে যায়। এটা তো আর আলী দেখেনি। সে তখন দোকানের ভেতর কাঁচাবাজার নিয়ে ব্যস্ত।

১৬। ডিপার্চারস (DeparTures) ছবির গল্প আবর্তিত হয়েছে এক চাকরি হারানো যুবককে ঘিরে যে নিজের কষ্টগুলো নিজের ভিতর চেপে রাখে। টোকিও শহরে মিউজিক টিমে কাজ করা দাইগো যখন চাকরি হারিয়ে শখের বাদ্যযন্ত্রটি বিক্রি করে দেয় তখন অন্যরকম একটা অনুভূতি হয় । পরবর্তীতে সে চলে আসে নিজের শহরে যেখানে কাজ নেয় মৃতদেহকে সাজ-সজ্জা করানোর । একাজ মেনে নিতে না পেরে স্ত্রী তাকে ছেড়ে চলে যায় । সে সময়ে দাইগোর অবলম্বন হয় ছোটবেলার কমদামি পুরনো বাদ্যযন্ত্রটি আর হারিয়ে যাওয়া ছেলেবেলার স্মৃতিচারণ ।একসময় সন্তানসম্ভবা স্ত্রী ফিরে আসে দাইগোর কাছে যখন দাইগোর ডাক পড়ে কাছের একজন মানুষকে শেষবারের মত সাজানোর কাজের ।
ছবির শেষাংশে দেখা যায় ৩০ বছর আগে চলে যাওয়া পিতার জন্য সন্তানের ভালবাসা, দাইগোর স্মৃতিতে পিতার কোন চেহারা ছিল না।ছিল একজন পুরুষের হাতে ছোট্ট এক শিশুর তুলে দেওয়া একটি শ্বেতপাথরের ছবি। পিতার মৃতদেহের হাতে থাকা সেই পাথরটি মনে করিয়ে দেয় সন্তানের প্রতি জন্মদাতার অকৃত্রিম ভালবাসা । যে দৃশ্য জমতে থাকা কান্নাকে থামতে দিতে চায় না।মনে করিয়ে দেয় আমাদের চারপাশে থাকা শত শত পিতার কথা।
এই ছবিটির IMDb রেটিং ৮.১/১০।

১৭। বাইসাইকেল থিফ (Bicycle Thieves) দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তী ইতালি।হতাশায় নিমজ্জিত আরো অনেকের মত এক বেকার এন্টনিও রিকি। একদিন সে হঠাৎ করে বিভিন্ন যায়গায় পোষ্টার লাগানোর একটি চাকরি পেয়ে যায়।কিন্তু এই কাজের জন্য প্রয়োজন একটি বাইসাইকেল।চাকরিদাতাদের কঠিন শর্ত 'বাইসাইকেল যোগার করতে না পারলে চাকরি হবেনা'।যুদ্ধবিদ্ধস্ত দেশে যেখানে হাজার হাজার লোক একটি চাকরির জন্য হন্য হয়ে ঘুরছে সেখানে এরকম একটি চাকরি পাওয়া বিশাল ব্যাপার।কাজেই চাকরি হাতছাড়া করা যাবেনা।"সাইকেল যোগার করা যাবে" এই শর্তে সে চাকরিটি নিয়ে নেয়।কিন্তু ঘিরে ধরে আরেক চিন্তা, কথা তো দিল কিন্তু সাইকেল পাবে কোথায়?এগিয়ে আসে রিকির স্ত্রী মারিয়া।বিয়েতে পাওয়া চাদরগুলো বিক্রি করে সাইকেল কেনা হয়।
চলচ্চিত্রে।সমাজ এবং মানুষের সম্পর্ক,সেখানে অর্থনীতির প্রভাব,পিতা-পুত্রের সম্পর্কের একেবারে গভীরের রুপ,একজন সৎ মানুষের হাহাকার, পরোক্ষভাবে যুদ্ধের কুফল সম্পর্কে নাড়া দেয়া কী নেই এই ছবিতে!

১৮। দ্যা ক্লাসিক (The Classic) মুভিতে নায়িকা'র পার্ট দুইটা, মা ও মেয়ের। কিছুক্ষন মেয়ের কাহিনি দেখায়, কিছুক্ষন ফ্ল্যাস ব্যাক। যদিও কাহিনি শুরুর হয় মেয়েকে দিয়ে, কিন্তু মূল সিনেমার কাহিনী মায়ের প্রেম কাহিনী নির্ভর।
পুরাতন কোরিয়ান সংস্কৃতি, মূল্যবোধ কিছু কিছু এসেছে। কাহিনী রোমান্টিক।
গ্রামের মেম্বর টাইপ লোকের নাতনী সুন এ জিন, আর ঐ গ্রামে নায়কের আত্মীয়র বাড়ি। গ্রামেই তারা জানতে পারে তারা আসলে একই শহরের ছাত্রছাত্রী। মেয়েটার পারমিশন নাই, এখানে ওখানে যাওয়ার, কিন্তু নদীর ঐ পারের ভুতুরে বাড়িটা দেখার খুব শখ, ছেলেটারে জানায়।
... ফেরার পথে নৌকা নাই ঘাটে আর তুমুল বৃষ্টি। মেয়েটার কিন্তু বিয়ে ঠিক পারিবারিক ভাবে, পাত্র নায়কের ঘনিষ্ঠ বন্ধু, ভালো মানুষ....সেও ভালোবাসে নায়িকারে।
এই গোলযোগের মাঝে নায়ক কে যেতে হয় যুদ্ধে। নায়ক কি ফেরৎ আসে? মায়ের চিঠি আর ডায়েরী গুলা পড়তে পড়তে জানতে চেষ্টা করে মেয়েটা...আর এই ফাঁকে তার জীবনেও ঘটতে থাকে রোমান্টিক টুইস্ট। মা-মেয়ের দুইজনের প্রেম কাহিনীর দুইরকম সমাপ্তি।

১৯। চার্লি এন্ড দ্য চকলেট ফ্যাক্টরী (Charlie and the Chocolate Factory) ২০০৫ সালে মুভিটি মুক্তি পায়। অভিনয়ে সবসময়ই নতুন কিছু নিয়ে কাজ করে এমন অভিনেতার সংখ্যা খুব বেশি নেই। সেই অল্প ক’জন অভিনেতার অন্যতম হলেন জনি ডেপ। সবসময়ই নতুন কিছু করতে পছন্দ করেন ‘পাইরেটস অব ক্যারিবিয়ান’ খ্যাত অভিনেতা জনি ডেপ।

২০। দ্যা প্রেস্টিজ (The Prestige) মুভিটির দর্শন, নাটকীয়তা, সংলাপ সব অসাধারন। শুধু গল্প বলার ভঙ্গিটা একটু জটিল। দুইজন তরুন ম্যজিশিয়ানের দ্বন্দ্ব এই ছবির কাহিনীকে এগিয়ে নিয়ে গেছে... যেটার শুরু হয় ক্রিশ্চিয়ান বেল এর অসাবধানতার কারনে হিউ জ্যাকম্যান এর স্ত্রী এর মৃত্যুর ফলে.. হিউ আঙ্গুল তোলে বেল এর দিকে এবং কাহিনী এক অসাধারন গা শিউরে ওঠা পরিনতির দিকে এগিয়ে যায়...। মুভির মুল আকর্ষন এর চমক গুলো। একটু পর পরই
আপনাকে চমকাতে হবে নোলান এর অসাধারন ভাবে গল্প সাজানোর জন্য। মুভিতে আছেন হিউ জ্যাকম্যান এবং ক্রিশ্চিয়ান বেল।
আমি অনুরোধ করবো এই মুভিটা দুইবার দেখবেন।
৫টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মুসলিম নেতৃত্বের ক্ষেত্রে আব্বাসীয় কুরাইশ বেশি যোগ্য

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১০ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:২৫




সূরাঃ ২ বাকারা, ১২৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
১২৪। আর যখন তোমার প্রতিপালক ইব্রাহীমকে কয়েকটি বাক্য (কালিমাত) দ্বারা পরীক্ষা করেছিলেন, পরে সে তা পূর্ণ করেছিল; তিনি বললেন নিশ্চয়ই... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুসলমানদের বিভিন্ন রকম ফতোয়া দিতেছে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১০ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩


আপন খালাতো, মামাতো, চাচাতো, ফুফাতো বোনের বা ছেলের, মেয়েকে বিবাহ করা যায়, এ সম্পর্কে আমি জানতে ইউটিউবে সার্চ দিলাম, দেখলাম শায়খ আব্দুল্লাহ, তারপর এই মামুনুল হক ( জেল থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জুমার নামাজে এক অভূতপূর্ব ঘটনা

লিখেছেন সাব্বির আহমেদ সাকিল, ১০ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০



মসজিদের ভেতর জায়গা সংকুলান না হওয়ায় বাহিরে বিছিয়ে দেয়া চটে বসে আছি । রোদের প্রখরতা বেশ কড়া । গা ঘেমে ভিজে ওঠার অবস্থা । মুয়াজ্জিন ইকামাত দিলেন, নামাজ শুরু... ...বাকিটুকু পড়ুন

বামিঙ্গিয়ান উপাখ্যান

লিখেছেন যুবায়ের আলিফ, ১০ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২০




মাঝ রাতে কড়া একটা ঝাঁকুনি দিয়ে ঘুম ভাঙলো জ্যাকের৷ ঘুমের ঘোরে দেখতে পেল কেউ চোখ ধাঁধানো পোষাক পরে ডাইনিংয়ে একটা চামচ রেখে দরজা গলিয়ে চলে যাচ্ছে৷ গা ও পোষাকের উজ্জ্বলতা... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। হরিন কিনবেন ??

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১০ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৫৯



শখ করে বন্য প্রাণী পুষতে পছন্দ করেন অনেকেই। সেসকল পশু-পাখি প্রেমী সৌখিন মানুষদের শখ পূরণে বিশেষ আরো এক নতুন সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। এবার মাত্র ৫০ হাজার টাকাতেই... ...বাকিটুকু পড়ুন

×