১। আপনি মিথ্যা বলছেন না। আপনি শান্তিতে ঘুমাচ্ছেন। আপনি অনেক রাত জেগে টিভি দেখছেন বা বই পড়ছেন। আপনি বাসায় অনেকরাতে বাসায় ফিরলেও জবাবদিহিতার ভয় থাকে না- তার মানে আপনি বিয়ে করেন নি।
২। আমরা যে যার কাজে ব্যস্ত।
এখনকার ছেলেমেয়েদের সময় কাটে ইন্টারনেটে। সেখানে তারা কি দেখছে, কার দ্বারা প্রভাবিত হচ্ছে ট্যাক করা খুবই মুশকিল। তাই, পিতা-মাতার সতর্ক থাকতে হবে।
৩। তালের তাড়ি খেয়ে মানুষ নেশাগ্রস্থ হয়ে পড়তো তাই সম্রাট আকবর তাল গাছ'ই কেটে ফেলার নির্দেশ দিয়েছিলেন.... এখন কথা হচ্ছে দোষ কি তাল গাছের না তাড়ি খাওয়া মানুষের?
৪। লেখকরা অনেক সময় বিপদে পড়েন।
লেখালেখির জন্য অনেক কে হত্যা পর্যন্ত করা হয়েছে। দেশ থেকে বের করে দেয়ার ঘটনাতো আমাদের'ই আছে। হুমায়ূন আহয়ামেদের একটা বইতে পড়লাম 'দস্যু মোহনকে পদ্মার বুকে লঞ্চের ডেকে ধরা হলো। তাকে বস্তায় ইটসহ ভরে দেওয়া হলো। বস্তার মুখ সেলাই করে পদ্মা নদীতে ফেলে দেওয়া হলো।
এর পরেই লেখক লিখলেন, 'তাহার পরে কিভাবে কী ঘটিল কে জানে, দস্যু মোহনকে দেখা গেল পদ্মার পাড়ে বসিয়া হাসি মুখে চুরুট টানিতেছে।' লেখক সম্ভবত দস্যু মোহনকে বস্তার ভেতর থেকে উদ্বারের কোনো উপায় খুঁজে না পেয়ে ' কীভাবে কী ঘটিল কে জানে'র আশ্রয় নিয়েছেন।
৫। আল্লাহকে বান্দা আর কী দিতে পারে- দু'ফোঁটা অশ্রু ছাড়া!
৬। আমাদের দেশে এরকম করা হোক।
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৩:৫৭