কিছু ছবি সংগ্রহ করেছি।
ছবি গুলো দেখুন। ভালো লাগবে। কার্টুন নিয়ে বিরাট হই চই বেঁধে গেছে চারিদিকে। দেশে একটার পর একটা ইস্যু আছেই। ইস্যু গুলো নিয়ে ফেসবুক, ব্লগ খুব গরম হয়ে যায়। বাঙ্গালী মুসলমান সারাদিন ইহুদি, নাসারাদের ধ্বংস কামনা করবে কিন্তু সেটেল করতে চাইবে আবার ইহুদি, নাসারাদের দেশেই! এদিকে পুরো পৃথিবী করোনা আক্রান্ত। করোনার দ্বিতীয় প্রবাহ: জার্মানি এক মাসের আংশিক লকডাউনে যাচ্ছে আবার। স্পেনে শুরু হয়েছে রাত্রিকালিন কারফিউ। বাংলাদেশে আমরা কি করবো? কিছু নির্বোধ লোকজন বলছে, আমাদের দেশের মানুষের করোনা হবে না ভাই। হইলে অনেক আগেই হইতো। তাছাড়া করোনা হয় যারা AC রুমে থাকে তাদের। আমি ঠিক করেছি কোনো ক্যাচালে অংশ গ্রহন করবো না। গর্তে লুকিয়ে যাবো। হুমায়ূন আহমেদের মতো বলতে চাই- মানুষ নিজেকে লুকিয়ে রাখতে পছন্দ করে। সে চায় তার প্রিয় কেউ তাকে খুঁজে বের করুক।
১।
পুনর্বাসন কেন্দ্রে প্যারালাইসিসের স্বীকার দু'জন রোগী ১৯৮১, ছবি — জন আইজাক।
১৯৮১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী ঢাকার জনসংখ্যা ছিল ৪০ লাখ ২৩ হাজার ৮শ ৮৩ জন।
২।
ঘোড়া যেখান থেকে জল পান করে, সেখানে জল পান করুন। ঘোড়া কখনও খারাপ জল পান করে না।
৩।
কম্পিউটার চিপ না,এটা নিউইয়র্ক।
৪।
৮০ নম্বর প্রজাপতি।
৫।
এই ছবিটি একটি ক্যামেরা দিয়ে তোলা হয়েছিল। উইন্ডোজ ১০ ব্যবহারকারীরা চিনবেন।
৬।
একটি ছেলে এক জোড়া আলু স্ন্যাক্স কফির মাঝে ফেলেছিল এবং পাখির অবয়ব তৈরি হলো। সম্ভবৎ চাঁদগাজীর প্রিয় প্যাঁচা।
৭।
আপনার প্রত্যেকটি খারাপ ও ভালো কর্মের ফল আপনাকে ভোগ করতে হবে মৃত্যুর আগেই।
৮।
ছবিতে যাকে দেখতে পাচ্ছেন তিনি মিয়া খান। তিনি প্রতিদিন ১২ কিলোমিটার বাইকে ট্রাভেল করেন তার তিন মেয়েসহ। জানেন কেন?
তিনি তার তিন মেয়েকে ১২ কিলোমিটার দূরে স্কুলে নিয়ে যান। তারপর সেখানেই বসে থাকেন। স্কুল ছুটি বলে তিনি আবার তাদের নিয়ে বাড়ি ফিরে আসেন। এটা এখন তার প্রতি দিনের রুটিন হয়ে দাড়িয়েছে।
তার ভাষ্যমতে, "আমি মুর্খ ও নিরক্ষর, আমার মেয়েদের শিক্ষা আমার কাছে অনেক গুরুত্বপূর্ন।
৯।
এডওয়ার্ড হপারের নাইটহকস। ১৯৪২ সালে নিউ ইয়র্কে আঁকা এই তৈলচিত্রটি এখন আছে আর্ট ইন্সটিটুট অফ শিকাগো-র প্রদর্শনীতে। জীবনে এরকম কয়টা শিল্পকর্ম করার ইচ্ছা আছে।
১০।
অনেক শ্রদ্ধার একজন মানুষ। বিজ্ঞানী-পোস্টমাস্টার-রাজনীতিবিদ-দার্শনি, এক জীবনে এত গুণী হন কিভাবে মানুষ? The Great Benjamin Franklin
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:৫৮