somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

রাজীব নুর
আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

একজন মানবিক মানুষের গল্প

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:৩৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



সময়টা তখন ১৭২৮ সাল।
ইংরেজরা ভারতবর্ষে প্রভাব বিস্তার করতে শুরু করেছে। তখন ভারতীয়দের পোশাক ছিলো ধুতি। হ্যাঁ শুধু ধুতি। অবশ্য ধনীদের কথা আলাদা। যাইহোক, আমি আজ একজন মানবিক মানুষের গল্প বলব আপনাদের। পশ্চিম বঙ্গের নদীয়া জেলার একটি গ্রাম। গ্রামের নাম কৃষ্ণনগর। কৃষ্ণনগর কলকাতা থেকে খুব বেশি দূরে নয়। দুলাল চন্দ্র নামে এক লোক তার ছয় বছরের পুত্রকে নিয়ে মেলায় যাচ্ছেন। পুত্র অনেক খুশি। সে আগে কখনও মেলা দেখেনি। তবে শুনেছে মেলাতে নাচ-গান হয়, যাত্রাপালা হয়, লাঠি খেলা হয়, পালোয়ানরা তাদের শক্তির খেলা দেখায়। অনেক রকম খেলনা পাওয়া যায় আর নানান রকম মজাদার খাবার পাওয়া যায়। দুলাল চন্দ্র তার পুত্রকে বললেন, আজ মেলাতে গিয়ে তোকে সন্দেশ খাওয়াবো রে ব্যাটা। পুত্র বলল, বাবা আমাকে একটা মাটির ঘোড়া কিনে দিও।

মেলাতে গিয়ে পুত্র অবাক! চারিদিকে অনেক মানুষ।
এত মানুষ একসাথে সে আগে কখনও দেখেনি। কত রকম বাজনা। তার খুব ভালো লাগছে। অথচ এই মেলাতে আসার জন্য পিতা ও পুত্রকে সাত মাইল হাঁটতে হয়েছে। এখনকার মতো সেই সময়ে রিকশা, অটো, সিএনজি ছিলো না। মেলাতে ঘুরে বেড়াতে গিয়ে পুত্র হঠাত হারিয়ে যায়। সে চিৎকার করে বাবার নাম ধরে ডাকছে দুলাল, দুলাল দুলাল চন্দ্র। ডাক শুনে বাবা পুত্রের কাছে চলে আসে। লোকজন বলাবলি করছে- এই ছেলেটা এমন কেন বাপের নাম ধরে ডাকছে। বেয়াদপ নাকি! পিতা দুলাল চন্দ্র বলল, গরীবের ছেলে বলেই সে তার বাপের নাম ধরে ডাকছে। আমাদের কোনো 'জাত' নেই। আমরা 'জাত' ছাড়া। মেলাতে আসা লোকজন বলছে, ভাগ্য ভালো বলেই ছেলেকে ফিরে পেলে। এত বড় মেলাতে একবার কেউ হারিয়ে গেলে আর পাওয়া যায় না। তবে তোমার পুত্র দেখতে বেশ সুন্দর। দেখলে মনে হয় কোনো জমিদারের পুত্র। দুলাল বলল, রাজপ্রাসাদের চেয়ে আমার পুত্র আমার কাছে অধিক প্রিয়।

দুলাল চন্দ্রের দুই ছেলে। বড় ছেলের নাম কল্যাণ।
কিন্তু এক ঝড়ের রাতে একদল ডাকাত কল্যাণ কে ধরে নিয়ে যায়। এরপর কল্যান কে আর ফিরে পাওয়া যায় নি। তখন কল্যাণের বয়স পাঁচ বছর। এজন্য দুলাল ও তার স্ত্রী ছোট ছেলেকে আদর করে 'গোপাল' বলে ডাকে। গোপালের বাবা দুলাল চন্দ্র হত দরিদ্র। তাদের নিজস্ব কোনো জমি নেই। তাই দুলাল চন্দ্র যখন যে কাজ পায় সেটাই করে। এমনকি দুলাল চন্দ্র গাছের তলায় বসে মানুষের চুল দাঁড়ি কেটে দেয়। একদিন দুলাল চন্দ্র ভীষন অসুস্থ হয়ে পড়ে। কবিরাজ ডেকে আনা হলো। কবিরাজ দুলাল কে দেখে স্পষ্ট বলে দিলো- দুলাল আগামী চব্বিশ ঘন্টার মধ্যে মারা যাবে। এই কথা শুনে দুলাল চন্দ্রের স্ত্রী ও পুত্র গোপাল কাঁদতে শুরু করলো। তখন কবিরাজ দুলালের স্ত্রীকে বলল, সহমরনের জন্য প্রস্তুত হও। যদি তোমার বয়স পঞ্চাশের উপরে হতো তাহলে তোমাকে স্বামীর চিতায় পুড়ে মরতে হতো না।

দুলাল চন্দ্র কে নদীর পাড়ে নিয়ে আসা হলো।
তিন দিন পার হয়ে গেলো কিন্তু দুলাল চন্দ্র মরলো না। অথচ কবিরাজ মশাই বলেছিলেন চব্বিশ ঘন্টার বেশি বাঁচবে না। দুলাল চন্দ্র স্ত্রীর ও পুত্রের দিকে তাকিয়ে বলল, আমার ভীষন ক্ষুধা পেয়েছে। আমি ক্ষুধা সহ্য করতে পারছি না। আমাকে খাবার দাও। ভগবানের দোহাই লাগে। পুত্র গোপাল ছুটে গেলো কবিরাজের কাছে। গোপাল বলল, বাবা বেঁচে আছে কবিরজ মশাই। কবিরাজ হেসে বলল, পুরো নদীয়া জেলায় আমার মতো কোনো কবিরাজ নাই। আমি যা বলে দিয়েছি সেটার বাইরে কিছু হবে না। যা তোর বাপের মুখে নদীর পানি দে কয়েক ফোটা। গোপাল বলল, গত সাত দিন ধরে মুখে পানি দিচ্ছি। একটু ভাত কি দিবো? কবিরাজ বলল, না অসুস্থ রোগীকে ভাত দেওয়া যাবে না। গোপাল মন খারাপ করে ফিরে এলো। এবং দেখলো- তার বাবা দুলাল চন্দ্র ,মারা গেছে। দশ বছর বয়সে গোপাল তার পিতাকে হারালো। পিতা বেঁচে নেই- এটা ভাবতেই গোপালের মাথায় যেন আকাশ ভেঙ্গে পড়লো।

গ্রামের পন্ডিত বলল, দুলাল চন্দ্রের স্ত্রীকে জলন্ত চিতায় ফেলে দাও।
দুলাল চন্দ্রের স্ত্রী বলল, আমি এভাবে মরতে চাই না। আমার একটা ছোট ছেলে আছে। পন্ডিত, গ্রামের সমাজপতিরা বলল, স্বামীর চিতায় মরলে তুই স্বর্গে যাবি। শাস্ত্রে তাই লেখা আছে রে। শাস্ত্র মানতেই হবে, নইলে পাপ হবে যে। জোর করে দুলাল চন্দ্রের স্ত্রীকে জলন্ত চিতায় ছুড়ে ফেলা হলো। গোপাল তার মায়ের মৃত্যু দেখলো নিজ চোখে। মা চিৎকার করতে করতে আগুনে পুড়ে মরলো। লোকজন একজন জীবন্ত নারীকে মরতে দেখে চোখ জুড়ালো। গোপাল তার মাকে বাঁচাতে পারলো না। তাকে পাঁচজন লোক ধরে রেখেছে। নিজের মাকে এভাবে পুড়তে দেখে তার জীবন এলোমেলো হয়ে গেলো। সে পন্ডিতদের অকথ্য ভাষায় গালাগালি দিলো। সমাজপতিরা বিচার বসালো। গ্রাম থেকে গোপালকে বের করে দিলো। বাবা ছাড়া, মা ছাড়া গোপাল অনিশ্চিত পথের দিকে পা বাড়ালো। গোপালের গুণ কিছু ছিলো- সে খুব সুন্দর করে কথা বলতে পারতো। মানুষকে হাসাতে পারতো। বুদ্ধিতে কেউ তার সাথে পারতো না।

কঠিন সময়, কঠিন পরিবেশ আর কঠিন পরিস্থিতি মানুষকে বদলে দেয়।
গোপাল অনুভব করলো- তাকে বেঁচে থাকতে হবে। টিকে থাকতে হবে এই সমাজে। সে তার বুদ্ধির জোরে তিনবেলা খেয়ে বেঁচে আছে। সে বাজারে যায়, মিষ্টি খেতে মন চাইলে পেট ভরে মিষ্টি খেয়ে নেয়। অথচ তার কাছে কোনো পয়সা নেই। এজন্য তাকে একটু বুদ্ধির খেলা খেলতে হয়। এভাবে চলতে চলতে গোপালের একদিন একুশ বছর হয়ে গেলো। একদিন সে রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের সাক্ষাৎ পেলো। গোপালের কথা শুনে রাজা কৃষ্ণচন্দ্র গোপালকে পছন্দ করে ফেললেন। রাজা বললেন, এখন থেকে তুমি আমার সাথে থাকবে সব সময়। তুমি আমার কর্মচারী। মাস শেষে তোমাকে বেতন দেওয়া হবে। তুমি শুধু আমাকে হাসাবে আর বুদ্ধি পরামর্শ দিবে। তোমার মতো একটা ছেলে আমার পাশে থাকলে আমার উপকার হবে। রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের সান্নিধ্য পেয়ে গোপালের জীবন বদলে গেলো। লোকজন গোপালের নাম দিলো- 'গোপাল ভাড়'। অথচ সে মোটেও 'ভাড়' নয়। দূর্দান্ত একজন বুদ্ধিমান মানুষ।

এতক্ষন আপনারা সূচনা পর্ব পড়লেন।
আমি এখন মূল লেখায় প্রবেশ করবো। গোপাল মোটেও 'ভাড়' ছিলো না। সে ছিলো বুদ্ধিমান, সৎ, পরিশ্রমী এবং একজন মানবিক মানুষ। একজন হৃদয়বান মানুষ। মানুষের মুখে মুখে গোপাল ভাড়কে নিয়ে অনেক গল্প প্রচলিত আছে। যা বেশির ভাগই বানোয়াট। মিথ্যা। এবং ভুল। একজনের গল্প আরেকজনের নামে চালিয়ে দেওয়া হয়েছে। এই কাজ বাঙ্গালীরা ভালো পারে। অবশ্য অনেকে বলে থাকেন, গোপাল ভাড় বলে আসলে কেউ ছিলেন না। গোপাল ভাড় ছিলেন। অবশ্যই ছিলেন। ১৭৫৭ সালে মীর জাফর ও আরো কয়েকজন মিলে গোপাল ভাড়ের নাম চিরতরে মুছে ফেলতে চেষ্টা করেছিলেন। রবীন্দ্রনাথ যেমন তার বউঠান কাদম্বরী দেবীর মৃত্যুর পর তার সমস্ত চিঠি, সমস্ত প্রমানিদি পুড়িয়ে ফেলেছিলেন। সে যাইহোক, রাজা কৃষ্ণচন্দ্র গোপালকে এতই পছন্দ করতেন যে তার একটা মুর্তি বানিয়ে তার রাজ প্রাসাদে সাজিয়ে রেখেছিলেন। আজ এখন আমি আপনাদের গোপাল ভাড়ের মানবিকতার কয়েকটা গল্প বলল।

১। একবার গোপাল নৌকায় করে নবদ্বীপ যাচ্ছিলেন।
হঠাত দেখতে পান নদীর পারে একমেয়েকে নিয়ে আসা হয়েছে। তাকে শশ্মানে স্বামীর চিতার সাথে পুড়ানো হবে। মেয়েটার বয়স ১২ বছর। মেয়েটা আগুন দেখে ভয় পাচ্ছে। কাঁদছে। এমন সময় গোপাল সেখান থেকে মেয়েটাকে উদ্দার করে নিজের বাসায় নিয়ে আসে। এজন্য গোপালকে পাড়া প্রতিবেশীর অনেক কটু কথা শুনতে হয়েছে। এই ঘটনার পর গোপাল বহু মেয়ের চিতায় স্বামীর সাথে সহমরন থেকে জীবন বাঁচিয়েছে। অল্প বয়সী মেয়ে গুলোকে চিতায় পুড়তে দেয়নি।

২। রাজদরবারে এক মেয়ে রানীর গলার হার চুরী করেছে। রানী খুব রেগে গেছেন। গোপালের উপর দায়িত্ব পড়লো চোর ধরার। গোপাল তার বুদ্ধিমত্তা দিয়ে চোর ধরে ফেলল। রাজা রানী দুজনেই বললেন, এই চোরের কঠিন শাস্তি হবে। গোপাল সেই চোর মেয়েটাকে শাস্তির হাত থেকে বাচালেন।

৩। একবার গোপালের বাসায় এক চোর এলো। গোপাল তখন ঘুমাচ্ছিলো। গোপালের স্ত্রী গভীর ঘুম। সেই চোর ধরা পড়লো। পাড়াপ্রতিবেশী চোরকে মারার জন্য প্রস্তুত। গোপাল চোরকে মারতে দেয়নি। বরং রাজদরবারে নিয়ে গিয়ে চাকরীর ব্যবস্থা করে দিয়েছিলো।

৪। এক বিধবা মেয়ে গোপালের বাড়িতে লুকিয়ে আছে। কারন সমাজপতিরা চায় মেয়েটাকে স্বামীর সাথে চিতায় দিবে। সেই মেয়ে লুকিয়ে আছে গোপালের বাড়িতে। একদিন সমাজপতিরা খবর পেয়ে যায়। তাঁরা গোপালের বাসায় হানা দেয়। গোপালের বউ তাদের ঝাড়ু পিটা করে বাড়ি থেকে বের করে দেয়। গোপাল সমাজের কাছে পরিচয় দিয়েছে এই মেয়ে আমার বোন। তাকে আমি আবার বিয়ে দিবো। সেই মেয়ের জন্য গোপাল পাত্র খুঁজতে লাগলো।

৫। গোপাল নদী থেকে প্রায় দশ কেজি ওজনের একটা রুই মাছ ধরে ফেলল। এই মাছ রাজাকে দিলে অনেক খুশি হবে। বিনিময়ে রাজা হাতের আংটিও খুলে দিতে পারেন। নইলে অনেক আশরাফি (মুদ্রা) দিবেন। একবাড়ির পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় গোপাল শুনতে পায় ছোট এক বাচ্চা কান্না করছে। তার মা শুধু শাক রান্না করেছে। কিন্তু বাচ্চা মাছ খেতে চায়। গোপাল সেই বাচ্চাকে মাছটা দিয়ে দেয় এবং বাচ্চার মাকে কিছু টাকা দেয় তেল মশলা কেনার জন্য।

৬। প্রজারা খাজনা দিতে পারে না। কারন পরপর দুই বছর বন্যা হয়েছে। রাজা ক্ষেপে গেলেন, বললেন প্রজাদের ঘরে যা পাও নিয়ে আসো। গোপাল রাজাকে থামালেন। এবং প্রজাদের খাজনা মওকুফ করার ব্যবস্থা করে দিলো।

৭। একবার রাজা কৃষ্ণচন্দ্র বিরাট বিপদে পড়লো। ইংরেজরা রাজার উপরে রেগে গেলো। রাজার ২০ লাখ টাকা কর বাকি পড়েছে। ইংরেজদের সাথে কথা গোপাল রাজার কর মুক্ত করে দেয়।

৮। সেই সময় জাতপাত খুব মানা হতো। হিন্দুর বাড়ির সামনে দিয়েও মুসলমানরা যেতো না। হিন্দুর হাতের ছোঁয়া কোনো খাবার স্পর্শ করতো না মুসলমানরা। আজীবন গোপাল জাতপাত ঘৃণা করতো। বলতো হিন্দু মুসলমান আবার কি? আমরা সবাই মানুষ। এটাই আমাদের সবচেয়ে বড় পরিচয়। কোনদিন গোপাল পদবী ব্যবহার করে নাই। সে বলতো আমি মানুষ। হিন্দু মুসলিম, ব্রাহ্মণ, কায়স্থ এইসব আমি বুঝি না। এজন্য আমার কোনো পদবী নেই।

আমি আজকের লেখায় উপসংহারে চলে এসেছ।
গোপালের মানবতার গল্প বলে শেষ করা যাবে না। সে একজন বুদ্ধিমান ও সমাজ সচেতন মানুষ। 'ভাড়' নয়। তবে গোপাল অত্যন্ত রসিক মানুষ ছিলেন। তার রসিকতা অনেক উন্নত ছিলো। গোপাল তার স্ত্রী ও মেয়ে জামাইয়ের সাথেও খুব রসিকতা করতো। আজীবন তিনি তার বুদ্ধি দিয়ে অন্যের উপকার করে গেছেন। কেউ যেন তাকে বলতে না পারে তুই ছোট জাতের। এজন্য গোপাল কোনোদিন বংশ পদবী ব্যবহার করে নাই। সে বলতো আমার কোনো বংশ পদবী নেই। আমার নাম গোপাল চন্দ্র (নাই)। অর্থ্যাত গোপালের কোনো জাত নেই। পদবী নেই। এই গোপাল ৫৭ বছর বয়সে অনেক রোগে ভূগে মারা যায়। সে সময় চিকিৎসা বিজ্ঞান উন্নত ছিলো না। গোপাল জীবনে অনেক টাকা আয় করেছে। কিন্তু সে কোনোদিন টাকা পয়সা সঞ্চয় করেনি। অসহায় ও দরিদ্র মানুষদের সাহায্য করেছে। জীবনে সে বিলাসিতা করেনি। অপচয় করেনি। নারী জাতিকে সম্মান করেছে। সমাজে তার অবদান আছে। অথচ তার নাম নেওয়া হয় 'ভাড়' হিসেবে। অথচ রাজা রামমোহন, বিদ্যাসাগর, মাইকেল এদের নাম নেওয়া হয় শ্রদ্ধার সঙ্গে। এজন্য দায়ী সেই সময়ের গুটিকয়েকজন মানুষ।
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:৩৪
৪টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার প্রফেশনাল জীবনের ত্যাক্ত কথন :(

লিখেছেন সোহানী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪



আমার প্রফেশনাল জীবন বরাবরেই ভয়াবহ চ্যালেন্জর ছিল। প্রায় প্রতিটা চাকরীতে আমি রীতিমত যুদ্ধ করে গেছি। আমার সেই প্রফেশনাল জীবন নিয়ে বেশ কিছু লিখাও লিখেছিলাম। অনেকদিন পর আবারো এমন কিছু নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

×