কুষ্টিয়া শহরের অদূরে একটি স্কুল, মনেকরি তার নাম ক। ক স্কুলের এক ছাত্রীকে ঐ স্কুলেরই একজন অমানুষ শিক্ষকদ্বারা ধর্ষন, যৌণ নির্যাতনের শিকার হয়েছে। আবার সেটি ইন্টারনেটে ছাড়া হয়েছে, এবং অনেক আগ্রহ ভরে কিছু কুরুচীপূর্ণ মানুষ সেগুলোর সঠিক আপডেট রাখছে। এটা গেল বিভীষিকার গৌড়চন্দ্রীকা। কুষ্টিয়া শহরের স্কুল শিক্ষক পান্না এবং ইঞ্জিনিয়ার টুটুল সহ বেশকিছু লম্পট চরিত্রের সিন্ডিকেট দীর্ঘদিন ধরে স্বল্প বুদ্ধিসম্পন্ন কিশোরীদের টার্গেট করে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন কৌশলে তাদের বিভিন্ন যৌণকর্মে লিপ্ত করতে বাধ্য করা হয়েছে এবং সেগুলো ইন্টারনেট ও মেমোরী কার্ডের সাহায্যে মানুষের হাতের নাগালে পৌছে গেছে। এই কেলেংকারীর সাথে জড়িত অনেক মেয়ে এখন সংসার করছে, কেউ কেউ বা আমার মা হয়ে মহান গুরু দ্বায়িত্ব পালন করছে, কারও হয়ত বা বিয়ের আলতা মেহেদী লাগানো হচ্ছে, কারও হয়ত চাকরীর ভাইভা দেয়ার প্রস্তুতি চলছে, কেউ হয়ত সংসারের সোনার হরিনের অপেক্ষায় আছে। কেউ হয়ত আছে সংসার ও সমাজের গুরুদ্বায়িত্বে। প্রশ্নটা হচ্ছে, এদের ভবিষ্যতের দ্বায়িত্ব কে নেবে?
সংসার?
বাবা-মা (জীবিত বা মৃত)?
সমাজ?
রাষ্ট্র?
সরকার?
গলাফাটানো মানবাধীকার?
সেই হতভাগা মেয়েটি?
না কি ঐ নর পশুগুলো????????????
তাদের কি সত্যিই বেঁচেঁ থাকার অধিকার আছে?
এত কথা আমি ও বলতে পারছি, হয়ত সে আমার পরিবার পরিজনের অংশ বিশেষ না, তাই বলে??????
মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদের মাফ করুন, হেফাজত করুন, রক্ষা করুন।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




