রক্ত দানের বিষয়ে অনেকেরই কিছু ভুল ধারণা কাজ করে, তাই অনেকেই রক্ত দানের মত মহান কাজ থেকে দূরে থাকেন...।।
আসুন জেনে নেই রক্ত দানের বিষয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
►রক্ত দাতার বয়স ১৮ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে হতে হবে।
►একজন সুস্থ সবল মানুষের জন্য নিয়মিত রক্তদানের পূর্বশর্ত হল-”স্বদিচ্ছা”
► জ্বর, সর্দি, কাশি সুস্থ্য হবার কমপক্ষে ১ সপ্তাহ্ পর রক্তদান করা যাবে।
►বিগত ৬(ছয়) মাসের মধ্যে যদি আপনার বড় কোন অপারেশন না হয়ে থাকে।
► নারীদের ক্ষেত্রে- গর্ভাবস্থায় এবং মেয়েলি সমস্যা চলাকালিন সময় রক্ত দিতে পারবে না।
►রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ, ব্লাড প্রেসার এবং শরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিক থাকতে হবে।
►শারীরিক ওজনঃ- মেয়েদের ক্ষেত্রে ৪৭ কেজি এবং ছেলেদের ক্ষেত্রে ৫০ কেজি বা এর বেশি হতে হবে।
►স্বাস্থ্য ঠিক থাকলে পুরুষরা বছরে ৪ বার এবং নারীরা বছরে সর্বোচ্চ ৩ বার রক্তদান করতে পারবে।
►রক্তবাহিত রোগ যেমন-ম্যালেরিয়া, সিফিলিস, জন্ডিস, মৃগীরোগ, গনোরিয়া, হেপাটাইটিস, এইডস, চর্মরোগ, হৃদরোগ, ডায়বেটিকস, টাইফয়েড এবং বাতজ্বর না থাকলে।
► কোন প্রকার টিকা গ্রহণ করলে ২৮ দিন পর এবং এন্টিবায়োটিক ঔষধ সেবন করার ৭ দিন পর রক্ত-দান করা যাব
রক্তদানের যোগ্যতা:-
►রক্ত দাতার বয়স ১৮ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে হতে হবে।
►একজন সুস্থ সবল মানুষের জন্য নিয়মিত রক্তদানের পূর্বশর্ত হল-”স্বদিচ্ছা”
► জ্বর, সর্দি, কাশি সুস্থ্য হবার কমপক্ষে ১ সপ্তাহ্ পর রক্তদান করা যাবে।
►বিগত ৬(ছয়) মাসের মধ্যে যদি আপনার বড় কোন অপারেশন না হয়ে থাকে।
► নারীদের ক্ষেত্রে- গর্ভাবস্থায় এবং মেয়েলি সমস্যা চলাকালিন সময় রক্ত দিতে পারবে না।
►রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ, ব্লাড প্রেসার এবং শরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিক থাকতে হবে।
►শারীরিক ওজনঃ- মেয়েদের ক্ষেত্রে ৪৭ কেজি এবং ছেলেদের ক্ষেত্রে ৫০ কেজি বা এর বেশি হতে হবে।
►স্বাস্থ্য ঠিক থাকলে পুরুষরা বছরে ৪ বার এবং নারীরা বছরে সর্বোচ্চ ৩ বার রক্তদান করতে পারবে।
►রক্তবাহিত রোগ যেমন-ম্যালেরিয়া, সিফিলিস, জন্ডিস, মৃগীরোগ, গনোরিয়া, হেপাটাইটিস, এইডস, চর্মরোগ, হৃদরোগ, ডায়বেটিকস, টাইফয়েড এবং বাতজ্বর না থাকলে।
► কোন প্রকার টিকা গ্রহণ করলে ২৮ দিন পর এবং এন্টিবায়োটিক ঔষধ সেবন করার ৭ দিন পর রক্ত-দান করা যাব
......সংগ্রহীত
এটা আমার ২য় পোষ্ট, ভুল হলে ক্ষমা করবেন...।।